প্রিন্ট করুন
- ১১৩ টি মন্তব্য
ফেরদৌসা২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২০:২৮
বাহ ভাল লেগেছে ছবিগুলি। আর বলবেন না, তারা আমরা এখন যা জানি তার সব ই জানে।
আমার ছেলে তো বলে তাকে একটা আইপ্যাড কিনে দিতে।
আমি চান্স দেইনা, বলি বড় হয়ে ইনকাম করে কিনবে।লুৎফুন নাহার জেসমিন২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২০:৪৩
ঠিক বলেছেন আপা । মাঝে মাঝে মনে হয় ওরা বেশি আমাদের চেয়েও বেশি বুঝে ।- ক্ষীর হলে তো আবার শেষ হয়ে যাবে । ধন্যবাদ দার্শনিক ভাইজান ।
এম ই জাভেদ২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২০:৩৩
ক্ষুদে পণ্ডিতের জন্য অনেক আদর আর শুভ কামনা থাকল। আমার মেয়ে টা ফেসবুকের পাগল।
আমি ল্যাপটপ অন করলেই সে এসে দাড়িয়ে যায় - পাপা ফেসবুক দেখব।
তা কে খেলনা ল্যাপটপ কিনে দিলাম একটা, কিন্তু পছন্দ হলনা। বলল - এটাতে ফেসবুক দেখা যায় না ।
এরা হল ডিজিটাল যুগের ডিজিটাল বেবি।- এদের এখন একেবারে আসল জিনিস লাগে । কোন খেলনাই দুই দিনের বেশি ভালো লাগে না ।
সব টাটকা চাই । আলভী২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২০:৪১
অনেক শুভ কামনা রইল মামনি.......অনেক বড় হয়ে নিজেই কম্পিউটার বানাবে.......ঘাস ফুল২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২০:৪৬
ডিজিটাল যুগের ডিজিটাল বাচ্চা। চিন্তার কোনই কারণ নাই। ডিজিটালই এর সমাধান দিবে একদিন। অতএব, নো চিন্তা ডু ফুর্তি।- আর হ্যাঁ, মাশা আল্লাহ্। আপনার মেয়েটা লক্ষী'র মতোই দেখতে হয়েছে। ক্ষুদে পণ্ডিত'র নামটা যেন কি?
রব্বানী চৌধুরী২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২০:৫৯
আপনার ক্ষুদে পণ্ডিত সত্যি সত্যি এবারে বেশ হয়ে যাচ্ছে, আর ওরা অবশ্যই আমাদের থেকে অনেক মেধাবী হবে সময়ের প্রয়োজনে, ওরা এগিয়ে যাবে এদের নিজস্ব চিন্তা চেতনায়, আপনার ক্ষুদে পণ্ডিতের জন্য দোয়া রইলো।
ব্লগে বৃহস্পতিবার শিশুদের মেধা বিকাশের দিন, দিনটি স্মরণে রাখার জন্য ধন্যবাদ। অন্তত বাসরাও একবার চোখ বুলিয়ে নিল আপনার পোষ্টটিতে। ভালো থাকবনে।- দোয়া করবেন রব্বানি ভাই । বাসরার জন্য আদর রইলো ।
বৃহস্পতিবার মনে রেখেই দিলাম । গল্প তো লিখতে পারছি না তাই । - দোয়া করবেন । যে কয়দিনই বাঁচুক প্রকৃত মানষ হয়ে যেন বেঁচে থাকে ।
মুক্তমন৭৫২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:০৩
আপনার ক্ষুদে পণ্ডিত এর ছবি আর মজার সব ডিজিটাল কাহিনী তো বেশ লাগলো। মামনি সাওদা খুব লক্ষ্মী একটা মেয়ে। আমার বড়বোন জেসমিনের মেয়ে "কুসুম" দেখতে আপনার মেয়ে সাওদার মতোই ছিলো যখন ও ৩ বছরের ছিলো। আমি এবং আপনার ভাবী দুজনেই সাওদার ক্লোজ ছবি দেখে বেশ অবাকই হয়ে গেলাম--
সাওদাকে আদর জানাবেন। পলাশ ভাইকে সালাম।
ভালো থাকুন আপা।- ্তাই নাকি ! কুসুমের চেহারা কি তার মায়ের মত ? আমার মেয়ে অবশ্য আমার কিছুই পাইনি ।
ধন্যবাদ ভাবীসহ পোস্টটি দেখলেন বলে ।
দুজনের পাওনা পৌঁছে দিব । আপনারাও ভালো থাকবেন । মেয়ে কেমন আছে ? - ভালো আছে আপা। আর কয়েকদিন পর চলে যাচ্ছি আমরা। বেশ অনেকদিন হয়ে গিয়েছে এখানে। মামনিকে দেখিনা অনেক দিন।
যাহোক, ছোটো আপার মেয়ে কুসুম এর সংগে কুসুমের বাবার আর কুসুমের ফুপির চেহারার খুব ই মিল। - এইখানেও বাবা । অবশ্য মেয়েরা বাবার মত হওয়াই ভালো ।আর ছেলেরা মায়ের মত । আমিও দেখতে কিছুটা আমার বাবার আদল পেয়েছি ।
- আমার মেয়ে পুতুল নিয়ে খেলে না । কয়েকদিন গেলেই খেলনাগুলো নাকি পুরন হয়ে যায় । বড়ই যন্ত্রণায় আছি ।
মোঃ হাসান জাহিদ২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:২১
ক্ষুদে পন্ডিতের জন্য অনেক অনেক আদর । অনেক বড় হোক এই দোয়া করি ।- আপনাদের দোয়া তাকে ভালো জায়গায় পৌঁছাবে ।
ধন্যবাদ জাহিদ ভাই । এনামুল রেজা২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:২৩
হুম, উপায় নাই..ক্ষুদে পন্ডিতের চাওয়া বলে কথা..
পিচ্চি মামণি টাকে অনেক আদর....- তাই তো হচ্ছে । সব তার কথামতোই করতে হয় ।
আপনার ভালোবাসা পৌঁছে দিব । ভূতের আছড়২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:২৪
দুষ্ট মনি সাওদাকে নিয়ে পোষ্ট সুন্দর হয়েছে।
দুষ্টমনিকে একটি চিমটি রইলো।
ধন্যবাদ- দুষ্টু মনি জানলে ভ্যা ভ্যা শুরু করে দিবে ।
তাকে খালি আদর করা লাগে । মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:২৭
পন্ডিত আরেকটাকে জার্মান পাঠালাম। মিল আছে কিনা দেখুন তো?- ওলে বাবারে কি সুন্দর । সব ছোট বাবুকেই আমার প্রায় একরকম লাগে । অনেক মিষ্টি মেয়ে । নাম কি ?
- হায়দার ভাই এর চেহারার সাথে পুরা মিল এই পন্ডিতেরও জন্য দোয়া রইল। দেশ, সমাজকে উজ্বল করুক।
- এর অনেক নাম
মূল নাম – নাফিসা হায়দার
আমি - বিন্দু
নানু - “সোনার দলা”
খালা --নাফসুন
মামা - – কলিজা
দাদা -- নাফিস-সা
মা - একাধিক নামে তা মুডের উপর নির্ভর করে। - প্রিয় মক্তমন,
বাবলা ভাইয়ের কার্বন কপি-
কথাটি মেয়ের মা আজো বিশ্বাস করতে পারলো না। কী যে উপায় বুঝতে পারছি না।
শ্রদ্ধা জানবেন। - ্বাব্বাহ ! এত নামের অধিকারী । তার চেয়েও বেশী গুণের অধিকারী হোক । অনেক সুন্দর বুদ্ধিদীপ্ত চেহারা ।
- ভাবী না বুঝলে আমাদের কমেন্ট গুলো একটু দেখিয়ে দিন, আর তা না হলে আপনার ভাবী আপনাদের কাছে দাওয়াত চেয়েছে, উনি গিয়ে আমাদের ভাবীকে ভালো করে বুঝিয়ে বলবেন---
বাবলা ভাই, সালাম রইলো। ভালো থাকবেন। মেজদা২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২৩:২২
লক্ষাধিক দর্শক লক্ষাধিক নামে ডাকবে। আমি ডাকবো “কর্নিয়া” -চোখের সবচেয়ে মূল্যবান অংশ যা দিয়ে দেখা হয়।জিনজির২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:৩৪
অনেকদিন পর সাওদা মামনিকে দেখলাম ছবিতে। মানে নতুন ছবিতে। খুব ভাল লাগল। মেয়েটা যে আনন্দে আছে, এটাই অনেক আনন্দের বিষয়। কারণ বিদেশে বেশিরভাগ মানুষই কেন জানি ভাল থাকে না। হয়ত পরিচিত ঘ্রাণ নেই বলেই। নতুন বন্ধু পেয়েছে এটাও আনন্দের সংবাদ। ল্যাপটপ মনে হয় কিনে দেয়াই ভাল আপা। নইলে আপনারা পড়বেন মুসিব্বতে!!! আপনাদেরটা নিয়ে টানাটানি শুরু হয়ে যেতে পারে..........সো..........কিনেই দেন।
আপনারা সবাই বিদেশের মাটিতে ভাল আছেন দেখে অনেক আনন্দ লাগছে। আরও ভাল থাকুন এবং আমাদের মনে রাখুন।- আমার মেয়েকে নিয়ে লেখা আর তার জিঞ্জির মামা আসবে না তা কি হয় ?
তার বাবা কিনে দিতে চায় । কিন্তু আমি এখনো মত দিচ্ছিনা ।
চাইলেই সব দেওয়ার পক্ষে আমি নই ।
দোয়া করবেন জিঞ্জির ভাই । আপনার ব্যস্ততা কবে কমবে ? - কিছু কিছু করে কিছু তো কমেছে! তাইতো আজ অনেকটা সময় আপনাদের সাথে.....আমি আছি সব সময়.....মা'টা কে দেখে খুব আনন্দ লাগলো.....ওকে আমার অনেক আদর দিয়েন.......ও যেন সব সময় আনন্দে থাকে.....আপনাদের জীবন হোক আনন্দময়....কচুরীপানার মত বিষাদকে সরিয়ে.....
- আপনারা দোয়া করলে অবশ্যই ভালো থাকবো । ব্যস্ততা যখন কমছে তাহলে একদিন কথা হবে ।
কামরুন্নাহার২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:৫০
আপনার ক্ষুদে পন্ডিতের জন্য দোয়া রইলো। বড় হয়ে সে আপনাদের দু'জনকেই ছাড়িয়ে যাবে।
পন্ডিতের ছবিগুলোও খুব সুন্দর তুলেছেন আপনি।
ধন্যবাদ আপনাকে।- আপনাদের দোয়া যেন সত্যি হয় । আমি চাই আমার মেয়ে তার বাবার মত একজন ভালো মানুষ হয়ে বেড়ে উঠুক ।
অনেক ধন্যবাদ আপুকে সুন্দর মন্তব্য দেওয়ার জন্য । - ক্ষুদে সাওদা হবে একদিন
পন্ডিত বিজ্ঞানের
জেসমিন হবে পন্ডিতের মা
সুভাষিত জ্ঞানের।
পলাশের মত রঙ্গিন হবে
করবে গবেষণা
এই ক্ষুদে পন্ডিত হইবে
ডঃ সাবরিনা।
দোয়া করি ওগো পন্ডিত
ঘুচাও অন্ধকার
আলোকিত করো তুমি
আলোরই ভান্ডার। - ক্ষুদে সাওদা হবে একদিন
পন্ডিত বিজ্ঞানের
জেসমিন হবে পন্ডিতের মা
সুভাষিত জ্ঞানের।
পলাশের মত রঙ্গিন হবে
করবে গবেষণা
এই ক্ষুদে পন্ডিত হইবে
ডঃ সাররিনা।
দোয়া করি ওগো পন্ডিত
ঘুচাও অন্ধকার
আলোকিত করো তুমি
আলোরই ভান্ডার। মোঃ সহিদুজ্জামান সুমন২৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২৩:১২
এখন এমন হয়েছে যে মা বাবার ল্যাপটপ মা থাক ৩ বছর ছেলে-মেয়ের এটা থাকা চাই-ই চাই । আমার কলিজার টুকরা বললে ভুল হবে না আমার একমাত্র ভাগিনা (আমার বড় বোনের ছেলে ) বয়স মাত্র ৫ বছর । তার একটা ট্যাব চাই । ল্যাপটপের যুগ নাকি প্রায় শেষ । ওর জন্ম দিন ১২ ই ফেব্রয়ারী । কোন ব্রান্ড কিনব সেটা যখন ওকে বললাম ,, কোন কিছু না ভেবে ও বলল মামা আমার অ্যাপল এর ট্যাব চাই । কি আর করা । দেখা যাক কি হয় এখনও কেনা হয় নি । তবে কিনব দু এক দিনের মধ্যে ।
আসলে এটাই উত্তরাধুনিক যুগ ।- তাই তো দেখা যাচ্ছে । সব বাচ্চাই এখন প্রযুক্তি কে খেলনা হিসেবে পেতে চাচ্ছে ।
আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ।
সাওদা মায়ের চোখের মনি
বাবার জানের জান
দেশের হয়ে সাবরিনা তো
বাড়াবে মান-সম্মান।- সাররিনা হবে ।এমন চাওয়া যেন সত্যি হয় ।
সত্যি মুগ্ধ করার মত । - সাওদা মায়ের চোখের মনি
বাবার জানের জান
দেশের হয়ে সাররিনা তো
বাড়াবে মান-সম্মান। আজ তোমায় ধ্বংসের নিমন্ত্রণ২৫ জানুয়ারি ২০১৩, ০০:১০
ছোটদের আমি সব সময় ভালোবাসি।আমার ধারণা ছোটদের জন্য আমি এবং আমার জন্যয় তারা।
কিন্তু দুখের ব্যপার পিচ্চিরা আমারে দেখলে ভয়ে কান্নাকাটি শুরু করে।
এবার মূল কথায় আসা যাক।আমি নিজেও তরুণ প্রজম্মের একজন।ডিজিটালও বলতে পারেন........তাই..................কি করিলে কি হতে পারে তা সবি আমার জানা।
সত্যিকারের পন্ডিত হতে গেলে অধুনিক প্রযুক্তির যথাযথ এবং বয়স আনুপাতিক ব্যবহারি বাঙ্চনীয়।লক্ষ রাখবেন অল্প বয়সেয় সে যেন এ সব পণ্যের অপব্যবহার শিখে না ফেলে।- হুম, আমিও সেটাই ভাবছি । তাই তাকে অন্যভাবে ল্যাপটপ ব্যবহার করা শিখাব ।
ধন্যবাদ , পরামর্শের জন্য ।
কেন কান্না করে সেটা তো বুঝলাম না । - কেন কান্না করে সেটা তো বুঝলাম না ।।.......এভার বুচতে পারবেন।
আমি একজন কৃত্রিম পাগল।আমি সব সময় পাগল-ফকির-সন্নাসির স্টাইল অনুকরণ করি।আমার পোষাক আসাক;আচার ব্যবহার,বিশেষত চুলের কাটিং.........অনেকটা তাদের মত।।
সুতরাং...আমাকে দেখামাত্রয় তাদের কলিজায় পানি থাকে না;ফলে অশ্রুপাত হয়। - আমিই ভয় পেলুম ।
আপনি মনে হয় আমার ব্লগে এই প্রথম এলেন । শুভেচ্ছা রইলো । আশরাফুল কবীর২৫ জানুয়ারি ২০১৩, ০০:২১
তাকে এখন লক্ষ্মী মেয়ে আর সাওদা ছাড়া কোন নামেই ডাকা যায় না । তাতে তার খুব সম্মানে লাগে । এমনকি দুষ্টু বুড়িও নয় ।
#আমাদের প্রথম আলো ব্লগে বোধহয় খুব শীঘ্র আরেকজন ভার্সেটাইল ব্লগার যুক্ত হতে যাচ্ছে ...তার নাম হলো সুইট সাওদা
# সবগুলো ছবি সুন্দর এসেছে..অভিনন্দন আপনাকে আর সুইটকে
#ভাল থাকুন সবসময়- বাহ ! সুন্দর বলেছেন ।
সুইট সাওদা কে জানাতে হবে ।
শুভেচ্ছা নিবেন আশরাফ ভাই । ভালো থাকবেন । অসংজ্ঞায়িত মেহেদী২৫ জানুয়ারি ২০১৩, ০০:৩০
বুড়া বয়সে কম্পিউটার ব্যবহার করা শিখেছি । তাও কত ভয়ে ভয়ে । এটাই হাত দিই না যদি নষ্ট হয়ে যায় ওইটাই হাত দিই না যদি চলে যায় । অথচ মেয়ে কি অনায়াসেই না ট্যাবলেটের সব কিছু টিপে টুপে তার গেমসগুলো নিয়ে আসে ।
কথা সত্য, এখন ভাবি বহূত কিছু মিস কইরা ফালাইছি
তার বন্ধুটির হাতে মার খেতে খেতে সেও মার দেওয়া শিখছে । বিষয়টা নিয়ে চিন্তিত আছি
মাস্তান হিসেবে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ
সে বলল , হুম আমার অনেক বুদ্ধি । তাই আমি পারি । তোমার বুদ্ধি নাই ।
এ ব্যাপারে লেখিকার মন্তব্য চাই
৩য়, চতুর্থ, ৮ম ছবিগুলো বেশি চমৎকার
এইবার একটা গোপন কথা কই, "জেসমিন জুনিয়র মাশাল্লাহ কিউট আছে"
তারে আমার কথা বইলেন- আমারও মনে হয় কি আমরা কিছুই পাইনি ।
সে ততটা আক্রমণাত্মক নয় । মনে হয় ঠিক হয়ে যাবে । কিন্তু তার বন্ধুটি ভয়ঙ্কর । জেদিক দিয়ে যায় সেদিকের সব তছনছ ।
লেখিকার মন্তব্য হোল , সে মেয়ের ম্লত এত বুদ্ধির অধিকারী ছিল না ।
দোয়া করবেন । অবশ্যই । তার সংজ্ঞাহীন মামার কথা বলতেই হইব । টাইটান ১২৫ জানুয়ারি ২০১৩, ০১:০০
ঐ শিশুটি কার্টুম প্রজন্ম। আমার মনে হয় না ওর দ্বারা মানবতার পক্ষে কিছু হবে? এখন দেখা যাক। সে ভবিষ্যতে কী করে? আমাদের অভিভাবকদের এই দিক দিয়ে মাথায় একটু সমস্যা আছে। দেখি তো আমার ভাবীকে। নষ্ট করে দিল ভাতিজীকে। তাও তো নিজের মা। আমি ও নিজের চাচা। ছোটদের জন্য মনে হয় প্রযুক্তি নয়। এটার কী প্রভাব পড়বে বলতে পারি না। তবে ভালো কিছু হবে না। এটা নিশ্চিত। কারণ এখানে বেসিকটাই তো যান্ত্রিক।- বাচ্চাদের কার্টুন দেখা কে মানবতার সাথে মিলিয়ে ফেললেন ?
এটা ঠিক আসক্ত জাতে নাহয়ে যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে । আর কার্টুনগুলি বাছাই করেও দেওয়া যায় । আমার মেয়েকে - মিনা , সিসিম্পুর দেখতে দিই ।
আসলে সময়ের সাথে সাথে খেলার সামগ্রী পরিবরতন হবে । আমরা এক ভাবে খেলেছি আবার আমাদের বাবা মায়েরা অন্যভাবে খেলেছে ।
ভালো লাগলো আপনার সচেতন করে দেওয়ার চেষ্টা দেখে ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)২৫ জানুয়ারি ২০১৩, ০৫:০১
ওমা কিযে মিস্টি একটা মেয়ে আপনার। মাশাল্লাহ। আমার কিন্তু মেয়ে নেই, তিনটাই ছেলে।জেসমিন আপু, আপনার কি একটাই মেয়ে? আপনার মা'মনিটার জন্য দোয়া আর আদর রইল। নিচে ওর জন্য তিনটা ছবি দিলাম।- খুবই চমৎকার আপা । অনেক ধন্যবাদ । মেয়েকে দেখালাম । সে মিষ্টি একটা হাসি দিল ।
হ্যাঁ , আমার একটাই মেয়ে । আপনার তো তাহলে বড়ই আফসোস ।
আপনার দোয়া আর আদর তাকে ভালো রাখবে । মাঈনউদ্দিন মইনুল২৫ জানুয়ারি ২০১৩, ০৮:৩২
হাহাহা! পড়ে অনেক মজা পেলাম। ওরা সত্যিই আমাদের চেয়ে বেশি স্মার্ট। আমাদের বাসায়ও একটি অবস্থা।
মিষ্টি মেয়েতো!!
ক্ষদে পণ্ডিতকে আন্তরিক স্নেহাশীষ।- আসলেই ওরা আমাদের চেয়ে বেশি স্মার্ট ।
আপনার স্নেহাশিস পৌঁছে যাবে । ভালো থাকবেন । - হা হা । ভালো বলেছেন , ডিজিটাল পণ্ডিত ।
দোয়া করবেন তার জন্য । মোতাসিম২৫ জানুয়ারি ২০১৩, ১৫:০০
আমার ইচ্ছা হয় :পৃথিবীর সব শিশু যেন আদর যত্নে আর ভাল পরিবেশে এভাবেই বেড়ে উঠে। অনেক অনেক ভালবাসা আপনার ক্ষুদে পণ্ডিত সহ সব শিশুদের । আপনার লিখার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।- আপনার এই আশা হয়তো সব শিশুর বেলায় পূরণ হবে না কিন্তু চেষ্টা করলে কিছুটা সম্ভব ।
ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য । নুসরাত জাহান আজমি২৫ জানুয়ারি ২০১৩, ১৯:৫৪
আপু, হেব্বি একটা পোস্ট দিসো। আমাদের সওদা মামনি কে অনেক অনেক অনেক আদর দিও।ক্ষুদে পণ্ডিত টা একদিন অনেক বড় পণ্ডিত হবে, ইনশাল্লাহ..- অনেক ধন্যবাদ আলভী ভাইকে সুন্দর একটি ফুল উপহার দিলেন বলে । কেমন আছেন ?
আমিনা তারান্নুম২৯ জানুয়ারি ২০১৩, ১৭:২৯
আপনার মেয়ের জন্যে দোয়া আর ভালোবাসা রইলো।অনেক কিউট সে,মাশাআল্লাহ্।- ধন্যবাদ আপুকে আমার ব্লগে আসার জন্য । মেয়ের জন্য দোয়া করবেন ।
- এই মায়াবতীর জন্য আপনার ভালোবাসা দেখে ভালো লাগলো ।
ভালো থাকবেন । সিজার সালাম০১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:৫৩
খুব সুন্দর লাগল । এটা আধুনিক যুগ । যুগের সাথে তাল মিলিয়ে পিচ্চি বাবুগুলোও খুব সেয়ানা হয়ে ওঠে । অসাধারণ । বাবু তুমি চালিয়ে যাও
Tuesday, September 9, 2014
আমার ক্ষুদে পণ্ডিত
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment