- ৮৮ টি মন্তব্য
এস এইচ মং মারমা১৫ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:২৩
শিশির ভেজা স্নিগ্ধ সকাল অথবা অলস দুপুর , পূর্ণিমার রাতে তার মনে একটি মানুষ গুনগুণ করে ভালোবাসার কথা বলে যেতে থাকে । সে বিষয়টা মাথা থেকে যত ঝেড়ে ফেলতে চায় ততই মনে হয় আরও গভীর ভাবে রাকিবকে নিয়ে ভালোবাসার জাল বুনতে থাকে । অথচ তাকে পাওয়ার কোন সুযোগই নেই
গল্প ভাল লাগল প্রিয় জেসমিনমামুন আহমদ১৫ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:২৬
হয়তো বা বায়ডাটা রকিবের ওঁ হতে পারে
রুপা কাজ টা ভালো করলনা
একটু দেখে ছিড়লে ভাল হতমাঈনউদ্দিন মইনুল১৫ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:২৮
কত সুন্দর কাহিনীর বুনন। কী সাসপেন্স! আমি হলে তো শুরুতেই সব বলে দিয়ে ঘেটো বানিয়ে ফেলতাম। আপনি যেভাবে একটু একটু করে কাহিনী বিস্তার করেছেন।
ওমা! আমি তো মুগ্ধ-কাম-স্তম্ভিত! তো বড় গল্পকার কোথায় ছিলেন আপনি, জেসমিন আপা?
আপনাকেই তো খুঁজছে বাংলাদেশ!!
অনেক ভালোলাগা রইলো।
আহা বেটি রূপা! মেয়েরা বুঝি এরকমই হয়!এনামুল রেজা১৫ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:৪০
কাহার এমন ভাবা কবিতায় গল্পতে গানে-
বরষার মেঘমালা ধারণ করেছে কারা প্রাণে..
বড় অদ্ভুত হয় ভালবাসা। বড়ো অদ্ভুত...
জেসমিন আপু আপনি এত চমৎকার করে লিখতে পারেন, অথচ ব্লগে এই প্রথম আপনার গল্প পড়া হল!!শাহিদুল হক১৫ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:৫৭
রূপার চিন্তা চেতনাকে খুব সুন্দর করে রূপায়িত করেছেন। দারুণ বিন্যাস।সব মিলিয়ে গল্পটি দারুণ হয়েছে। প্রতিটি চরিত্রই অঙ্কনই ভালো হয়েছে। শুভকামনা রইল।সালাহ্ আদ-দীন১৫ জানুয়ারি ২০১৩, ২২:০৮
বড়পা যে! শীত কেমন পড়ছে। শীতে গল্প পড়ে আরও শীত লাগছে। রূপার জন্যে খুব মন খারাপ!মুক্তমন৭৫১৫ জানুয়ারি ২০১৩, ২২:০৯
জেসমিন আপা, গল্পটি আমার কাছে খুব বেশী একটা ভালো লাগেনি, মোটামুটি টাইপের একটা গল্প বলে মনে হয়েছে।
গল্পের রুপার মনে, সম্পূর্ণ না দেখা, অচেনা অজানা একজন পুরুষ মানুষ, যে কিনা তাঁর বান্ধবীর মামা সম্পর্কীয়, তাঁর সংগে এত গভীর মানুষিক এটাচমেন্ট বা মনের সম্পর্ক সম্পূর্ণই বেমানান মনে হয়েছে আমার কাছে।
এরপরেও আপনাকে গল্প লিখতে দেখে খুব ভালো লেগেছে এবং সত্যি সত্যিই খুবই খুশি হয়েছি। ইনশাআল্লাহ এভাবে লিখতে লিখতেই একদিন ভালো গল্প লিখতে পারবেন আশা করছি। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।নুসরাত জাহান আজমি১৫ জানুয়ারি ২০১৩, ২২:২৬
আচ্ছা আপু? রুপা কি এমনই অপেক্ষা করবে? আর রাকিব যদি এতদিনে সংসার করা শুরু করে ফেলে? কি করবে রুপা? কি মুশকিল, এই উত্তর কই পাই?ভূতের আছড়১৫ জানুয়ারি ২০১৩, ২২:৩৩
মারহাবা ! মারহাবা!!
এতো সুন্দর গল্প লেখার হাত রয়েছে কিন্তু আমাদের এতদিন বঞ্চিত করা হয়েছে ।
এখন থেকে নিয়মিত গল্প চাই না হলে কিন্তু অসুবিধা আছে।
খুব সুন্দর হয়েছে লেখা ও কাহিনী ।আশরাফুল কবীর১৫ জানুয়ারি ২০১৩, ২২:৫১
ও যে একজনকে তার মন জুড়ে বসিয়ে রেখেছে ।মন বাড়িতে তার সাথে নিত্য দেখা হয় , কথা হয়। সেখানে সে অন্য কাউকে কিভাবে বসায় ?
#দারুন লিখেছেনতো! অল্প লেখাতেই খুশবো ছড়াচ্ছে...ডিপ প্রেফারেন্স এর বহি:প্রকাশ, অভিনন্দন আপনাকে জেসমিন,শুভেচ্ছা শীতের
#লেখাটির প্রতি ভাললাগা রইলো...খুঁজে কি পাবো তারে !! এর উত্তর আমাদের নাইবা জানা হোক এবং আশা রাখি আরেকটি "ন হণ্যতে" সৃষ্টি না হোক
#ভাল থাকুনঅসংজ্ঞায়িত মেহেদী১৫ জানুয়ারি ২০১৩, ২২:৫৭
ভালোবাসার স্বরূপ বুঝি এমনই হয়, দুরত্ব, বাধা এইশব্দগুলোও পারে না প্রতিরোধের দেয়াল তুলতে, জয় হোক এমন ভালোবাসার
শুভেচ্ছা আপনাকেকাছের মানুষ১৫ জানুয়ারি ২০১৩, ২২:৫৯
গল্প ভাল লেগেছে তবে একজনের কথা শুনেই ভালবাসা ফেলল! সত্যিই মেয়েরা তাড়াতাড়ি প্রেমে পরে নাকি !!
কিন্তু যাকে সে মনের ভিতর বসিয়ে রেখেছে অনেক যত্নে তাকেই বা সে কিভাবে পাবে ? এই জনমে কি তার দেখা সে পাবে ? সে যে তার ঠিকানা জানে না
এই লাইনটা পড়ে ভাবছিলাম হয়ত কোন কাল্পনিক কাউকে পচ্ছন্দ করে রুপা।
কারন মেয়েদের নিয়ে একটা কথা আছে-
ইউনিভার্সিটির ফাষ্ট ইয়ারে নাকি তাদের স্বপ্ন থাকে কোন রাজকুমার আসবে ঘোরায় চরে
সেকেন্ড ইয়ার এ রাজকুমার না হোক ভার্সিটির ইয়াং টীচার হলেও চলবে
থার্ড ইয়ার এ টিচার না হোক ডিপার্টমেন্টের সিনিয়র ভাই অথবা ক্লাস মেট হলেও চলবে
ফাইনাল ইয়ার এ বলে আমাদের ক্যাম্পাসের ঐ আবুল ভাই -ই ভাল
যাইহোক উপরের কাহিনি মজার জন্য বলা।
গল্প লেখা চলতে থাকুক। সুন্দর হচ্ছে আপু।কাছের মানুষ১৯ জানুয়ারি ২০১৩, ১৯:৩৩
উপরের কাহিনী আমার বিশ্বাস হোল না ।
এতদিন লম্ভা ভ্রমনে ছিলাম তাই নিয়মিত হতে পারি নাই।
দেশে চলে আসতেছি একেবারে কয়েকদিন পর তাই একটু ব্যাস্ততা যাচ্ছে।
আবার হব নিয়মিত।
ভাল আছেন আশা করি আপু।মোঃ হাসান জাহিদ১৬ জানুয়ারি ২০১৩, ০০:০৩
চমৎকার লিখেছেন আপু । খুবই ভালো লাগলো । চেষ্টা করলে উপন্যাস লিখতে পারবেন । লিখতে থাকুন অবিরাম । অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ।রব্বানী চৌধুরী১৬ জানুয়ারি ২০১৩, ০০:২৪
এবার একটা ভিন্ন রকমের আপনার লেখা গল্প পড়লাম, খুব পরিষ্কার গল্পের লাইনগুলি, সব কিছুতেই স্পষ্ট বর্ণনা।
শুভেচ্ছা জানবেন।তৌফিক মাসুদ১৬ জানুয়ারি ২০১৩, ০১:৪০
জেসমিন আপা অনেক দিন পড়ে একটা গল্প দিলেন মনেহয়। খুব ভাল লাগল।
****************
আসলে আপা কখনো কখনো মানুষকে না দেখেও ভালবাসা যায়, আপনার গল্পের থীমের সাথে আমি একমত। আমরা অনেকেই লাওলী মজনুর কাহিনী কাল্পনিক ভাবি। অনেকের মতে কবি নিজেই ছিলেন মজনু, তিনি কখনই লাইলীকে দেখেননাই, তার শহর দিয়ে যাবার সময় শহরের দেয়াল গুলকে জড়িয়ে ধরে রাখতেন। ।
ধন্যবাদ সুন্দর গল্পের জন্য।মেজদা১৬ জানুয়ারি ২০১৩, ০১:৫৭
মনকে আমি যতই বলি
ভাবো মানুষ নিয়ে
ভালবাসায় জয় করো
নিজের জীবন দিয়ে।
ধন্যবাদ জেসমিন। সুন্দর গল্প, পড়লাম ভাল লাগলো। শুভেচ্ছা।ছাইফুল হুদা ছিদ্দীকি১৬ জানুয়ারি ২০১৩, ০২:৩৫
একটু সময় নিয়ে পড়ব বলেই এতো পরে আপনার গল্পটা্পড়লাম।
গল্প তো গল্পই।
ভালো লাগলো রুপার চরিত্র।না দেখেই প্রেম।
রাকিব এর ভাল লাগা।হাসলে রুপার গালে টোল পড়া।আমেরিকা থেকে দেশে ফিরে আসার সম্ভবনা।
সবকিছু ছাড়িয়ে একটা প্রশ্ন জাগে।
কেন এমন হয়? রাকিবরা কেন আমেরিকায় চলে যায়।
গেলেও কেন দেশে ফেরং আসেনা।
এভাবে আর কতদিন আমাদের দেশ থেকে মেধা পাচার হবে?
রুপারা আর কতদিন না বলা প্রেমকে অতি কষ্টে , নীরবে নিভৃতে লালন করবে?
অনেক কথা বল ফেললাম।ক্ষমা করবেন আশারাখি।
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর পরিছ্ন্ন একটা গুছানো গল্পের জন্য।
এমন ও তো হতে পারতো........
রাকিব আমেরিকা থেকে গতকাল ফেরং এসেছে।রুপার বান্ধবী রুপাকে জানাল।
রাকিব সিদ্ধান্ত নিয়েছে আর আমেরিকা যাবেনা।
বায়োডাটা টা রাকিবের........।দুঃখিত।
গল্পতো শেষ ।রুপার কষ্ট চলুক অবিরত।
তারপরেও বলি রাকিবরা ফিরে আসুক। এই সুজলা সুফলা সবুজ বাংলায়।
দূরীভুত হোক রুপার কষ্ট।রুপাদের পথ চলা হোক আনন্দময়,প্রেম ভালবাসায় ভরপুর।"মেঘবৃষ্টি"১৬ জানুয়ারি ২০১৩, ১১:৪৫
শিশির ভেজা স্নিগ্ধ সকাল অথবা অলস দুপুর , পূর্ণিমার রাতে তার মনে একটি মানুষ গুনগুণ করে ভালোবাসার কথা বলে যেতে থাকে । সে বিষয়টা মাথা থেকে যত ঝেড়ে ফেলতে চায় ততই মনে হয় আরও গভীর ভাবে রাকিবকে নিয়ে ভালোবাসার জাল বুনতে থাকে ।
চমৎকার লিখেছেন। খুবই ভালো লাগলো । অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ।নীল সাধু১৬ জানুয়ারি ২০১৩, ১৪:৫৪
আররে জেসমিন দেখি সুন্দর গল্প লেখে।
বেশ ভাল লাগল।
শুভেচ্ছা রইল।
ভাল থাকুন।মেহেদী১১৬ জানুয়ারি ২০১৩, ২০:৫১
আপা লেখা অনেক সুন্দর হয়েছে ।রূপাকে খুব সুন্দর করে রূপায়িত করেছেন । ধন্যবাদ ।রব্বানী চৌধুরী১৬ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:৪২
" দেখত বায়ডাটা টা পড়ে । সঙ্গে ছেলের ছবিও আছে "
বর্তমান আমাদের সমাজে এক ধরণের বেহাল দশা আছে, এই বেহাল দশা থেকে কিছুটা পরিত্রান পাওয়ার জন্য পাত্রের বায়ডাটা, ছবি, বংশ তন্ন তন্ন করে দেখা উচিত। যা অনেকের ক্ষেত্রে হচ্ছে না। আগে ভাগে পাত্রীকে দেখানো হচ্ছে যাতে শুভ বিবাহের দ্রুত ব্যবস্থা করা যায়। পাত্রের অনেক ক্রটি বিয়ের আগে গোপন থেকে গেলেও যেন এটি কোন বিষয় না।
আপনার গল্পের শুধু একটি লাইন নিয়ে কথা বললাম আর সব লাইন নিয়ে কথা বললে !!! তোরব্বানী চৌধুরী১৬ জানুয়ারি ২০১৩, ২৩:৩৫
যারা ঘর বাঁধবে তারা উভয়ে নিজেদের বায়ডাটা যাচাই বাচাই করা উচিত আর সাথে চাই অভিভাবকদের আশীর্বাদ আর আমরা যারা আশে পাশে আছি তাঁদের জন্য চাই মিষ্টা্ন্ন ও কাচ্চি বিরানী।রব্বানী চৌধুরী১৬ জানুয়ারি ২০১৩, ২৩:৫০
" শিশির ভেজা স্নিগ্ধ সকাল অথবা অলস দুপুর , পূর্ণিমার রাতে তার মনে একটি মানুষ গুনগুণ করে ভালোবাসার কথা বলে যেতে থাকে । সে বিষয়টা মাথা থেকে যত ঝেড়ে ফেলতে চায় ততই মনে হয় আরও গভীর ভাবে রাকিবকে নিয়ে ভালোবাসার জাল বুনতে থাকে । "
আমাদের জীবনে আমাদের মনে নানান কথা আপন মনে সব সময়ই বলা হয়ে থাকে, কখনো আমরা তা বুঝি আবার কখনো নিজেই বুঝতে পারি না, আমাদের অনেক কথাই নিজেদেরই জানা হয় না। গল্পটি কারও না কারও মনের কথা বলেছে, মনের ছবি এঁকেছে, সব মিলিয়ে গল্প চমৎকার। আরও এই ধরণের Romance গল্প পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।পাহাড়ী১৮ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:৪৮
অপেক্ষা ... কখনো কখনো অসহ্যরকম সুন্দর হয় । বুক ছিঁড়ে ফেলতে চায় , আবার উদ্বেলিত দু'চোখ স্বান্তনা খোঁজে ভাবনার গভীরে ...
সুন্দর । শুভেচ্ছা নেবেন আপু
Tuesday, September 9, 2014
খুঁজে কি পাবো তারে !!
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment