- ৮৩ টি মন্তব্য
মাঈনউদ্দিন মইনুল০৮ জুন ২০১৪, ২০:০৯
ওয়াও... ওয়াও!
ওস্তাদের মার নিশি রাতে! ... একদম স্পন্দন এলেন অবশেষে
আমার এক বন্ধু তাদের প্রথম সন্তানের নাম রেখেছে স্পন্দন...
প্রেয়সী তার প্রিয়তমকে ডাকে স্পন্দন!
মায়ের কাছেন সন্তান সত্যিই হৃদয়ের স্পন্দন... প্রাণাংশ!
আপনার চিঠিতে তা-ই প্রকাশ পেলো অনাগত সন্তানের জন্য।
আপনার মাতৃহৃদয়ের পরশ পেলাম, জেসমিন আপা
ছুঁয়ে গেলো... সত্যি
একটি বিষয় উদ্ধৃতি না দিয়ে পারছি না:
// মা তোকে শুধু নাশ্তার বক্স আর পানি দিতে চাইলেও সমাজের অসুস্থ্য জ্ঞান আহরণের প্রতিযোগিতার জন্য তোর ব্যাগে অনেকগুলো বই দিয়ে দিতে হবে। না হলে নাকি তুই অনেক পিছিয়ে পড়বি। দেশে এখন কচি কচি মাথাগুলোকে শুরুতেই নাকি মহাজ্ঞানী হয়ে উঠতে হবে।//
আমাদের দেশের অনেক মা-বাবা এটি বুঝতে পারেন না।
এসময়ে শিশুদের আনন্দ করা, হইহুল্লা করা, দুষ্টুমি করা... একটু অনিয়ম করা তাদের বেড়ে ওঠারই অংশ।
এটি অনেকেই বুঝেন না।
চিঠির মাধ্যমে চলমান সমাজের ক্ষতগুলো তুলে ধরেছেন...
মুগ্ধ হলাম... সেলাম লইয়েন কিন্তুকমেজদা০৮ জুন ২০১৪, ২০:১০
কি যে দুনিয়া আসলো। কোন কিছুই খাওয়া যায় না, খাওয়ানো যায় না। মহা ফাপরে আছি।
লেখাটা প্রাসঙ্গিক, সুন্দর। ভাল লাগলো। ধন্যবাদ জেসমিননুসরাত জাহান আজমি০৮ জুন ২০১৪, ২০:৩০
কেমন আছ আপু??
অনাগত সন্তানকে লেখা চিঠিটা দারুন লাগলো আপু।
সন্তান পৃথিবীতে আসছে, তাকে নিয়ে উৎকণ্ঠার শেষ নেই মায়ের। এমনটাই তো হবার কথা। আর হবেইবা না কেন? চারিদিকে যে সব ভ্যাজাল জিনিসপত্র। কার মাথা ঠিক থাকে এসব দেখে?নুসরাত জাহান আজমি০৮ জুন ২০১৪, ২০:৫৪
চারদিকে এতসব ভেজাল সাধারণ মানুষ যদি চিন্তায় পড়ে যায় একজন হবু মায়ের সেই চিন্তা বহুগুণ বেশি । সত্যি কথা।পরানের কথা০৮ জুন ২০১৪, ২১:০৫
এখন কচি কচি মাথাগুলোকে শুরুতেই নাকি মহাজ্ঞানী হয়ে উঠতে হবে । আর তাই আনন্দের শৈশব বাদ দিয়ে তোকে সারাদিন এই বই ঐ বই নিয়ে বসে থাকতে হবে । তোকে সঙ্গে নিয়ে স্কুলে গিয়েও মা কি চিন্তামুক্ত থাকতে পারব , তাও কি সম্ভব ? রাস্তায় কোন দুর্ঘটনায় মা – তুই দুজনেই গাড়ির নিচে পড়ব ,কে জানে ? অথবা রাজনৈতিক দলাগুলোর কোন্দলের মাঝে পড়ে বাসে পুড়ে জান দিতে হয় । আমাদের ঢাকা এখন মৃত্যুপুরী । এখানকার দূষণীয় বাতাস গ্রহণ করেই তোকে বেড়ে উঠতে হবে । সমাজে এখন শুধু মন্দের দাপাদাপি । কিছু ভাল থাকলেও তা ঢাকা পড়ছে খারাপের ভিড়ে । ভাবতে গেলেই গা শিউরে উঠে মন দমে যায় ।
সময়ের চিত্রায়ণ খুব সুন্দর হয়েছে আপা। আমরা যেনো আজ মৃত্যুপুরীতেই নিঃশ্বাস নিচ্ছি।
মুক্তি কি আছে?
শুভেচ্ছা আপামোহাম্মাদ আব্দুলহাক০৮ জুন ২০১৪, ২১:২৫
এই চিঠিটা স্টিক করা হোক।
পারলে কেউ এই চিঠিটা আমাদের প্রধানমন্ত্রীমার কাছে পৌঁছিয়ে দাও। উনিতো মা, তাই না?
সালাম জানবেন। মা'রা কত চিন্তা করে।মোহাম্মাদ আব্দুলহাক০৮ জুন ২০১৪, ২১:৩৩
তবুও মা। মায়ের জন্য দোয়া করতে হয়। সন্তরাও বড় হবে। হয়তো ধুকে ধুকে মরবে তবুও মা ডাকতে হয়।
মা শব্দে শান্তিস্বস্তি আছে।
মঙ্গল হোক!
ওয়াস্সালাম।সাজ্জাদ হোসাইন০৮ জুন ২০১৪, ২১:৩৫
অনেকদিন পর আপনার লিখা পড়লাম,ভালো লাগলো।একদম প্রতিটি মায়ের বলা,না বলা কথাগুলো ফুটে উঠেছে।
মা বাবার এখন সব চিন্তা সাধ্যের মধ্যে তোর জন্য একটা সুস্থ্য পরিবেশ তৈরি করা
অনেকগুলো লাইন থেকে এটা এ লাইনটাকে মার্ক করলাম এ জন্যযে সত্যি প্রতিটি বাবা মা তার সন্তানের জন্য সুন্দর একটা পরিবেশের জন্য কাজ করেন।অনেক সন্তান হয়তো বড় হয়ে ভাবে পুরোটাই সে যে সমাজে ছিল তার প্রভাব আসলে ধর্ম সমাজ জাতি এসবই তো বাবা মা'র কাছ থেকে আল্লাহ্র রহমতে সন্তানের প্রাপ্তি।এ প্রাপ্তিটুক স্বীকার করে নিলেই পরিবারগুলো অনেক সুন্দর ভাবে গড়ে উঠবে যা জাতি তথাপি রাষ্ট্র গঠনে সহায়ক ভুমিকা পালন করবে।
আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ সুন্দর চিঠির জন্য প্রিয় আপু
শুভেচ্ছা এবং শুভকামনানুমান০৮ জুন ২০১৪, ২১:৪৪
ফেবুতে আপনার বানী দেখলাম অনেকদিন পর লেখালেখির অপচেষ্টা
এমন অপচেষ্টা চলতে থাক। আর হ্যাঁ, উপরে দেখলাম আমাদের বড়ভাইসাব বলেছেন পারলে কেউ এই চিঠিটা আমাদের প্রধানমন্ত্রীমার কাছে পৌঁছিয়ে দাও
আমিও তাই মনে করি।
হায়রে মা! এত বড় হওয়ার পরও আমার মা আমাকে নিয়ে এসব চিন্তা সর্বদা করেন। তিনি কোন ফল, মাছ ইত্যাদি কিছুই খান না। বলেন, আমার ছেলে খাচ্ছে না। খাইলেও তো আমি দেখছি না।নুমান০৮ জুন ২০১৪, ২২:০১
ফেবুতে দাওয়াত পেয়ে লগইন করেছি।
ভাল লাগে না ব্লগে আসতে। কিন্তু আপনাদের খবর পাইলে দৌড়ে আসার চেষ্টা করি।আরজু মুন জারিন০৮ জুন ২০১৪, ২২:১২
হ্যাঁ তাই তো , তুই আমার হৃদস্পন্দন । আমার প্রতিটি নিঃশ্বাসের সাথেই যেন তোকে আমি অনুভন করছি । একটা মুহূর্ত কি তোকে ছাড়া এখন আর ভাবা যায় ? কত আগ্রহ আর ভালবাসার ফসল তুই !! তোকে নিয়ে হাজারো ভাবনা , কত কি পরিকল্পনা । আমি কি খেলে তুই সঠিক পুষ্টি পাবি ? কতক্ষণ ঘুমালে তোর শরীর সুস্থ্য থাকবে , কোন বাহনে চড়লে তোর ক্ষতি হবে না । জানিস দোতালা থেকে উঠানামা করতে গিয়ে তোর ক্ষতি হতে পারে ভেবে তোর বাবা মাকে নানু বাসায় নিয়ে এসেছে । পত্রিকায় নবজাতক শিশুকে নিয়ে কোন লেখা থাকলেই মা তা কেটে নিয়ে রেখে দিই চুপিচুপি , কাজে লাগবে ভেবে । দোকানে ছোট শিশুর কিছু দেখলে এখনই কিনে নিয়ে আসতে ইচ্ছে করে । মা বাবার এখন সব চিন্তা সাধ্যের মধ্যে তোর জন্য একটা সুস্থ্য পরিবেশ তৈরি করা ।
চমত্কার একটি চিঠি। অনেক অনেক ভাললাগা ,ভালবাসা চিঠিতে জানিয়ে গেলাম বোন জেসমিন। ভাল থাকবেন।আরজু মুন জারিন০৮ জুন ২০১৪, ২২:১৪
আল্লাহর উপর ভরসা রেখে নতুন দিনের অপেক্ষায় থাকি । আমাদের ভালবাসা , যত্ন আর সঠিক পদক্ষেপের মাধ্যমে নিশ্চয় আমরা সুস্থ্যভাবে তোকে বেড়ে উঠতে সাহায্য করব । কারণ তোরাই তো ভবিষ্যতের কাণ্ডারি , এই দেশ যে তোদের হাত ধরেই ঘুরে দাঁড়াবে ।(*
অপূর্ব মেসেজ অনাগত সন্তানের জন্য।দীপংকর চন্দ০৮ জুন ২০১৪, ২২:২৯
তোরাই তো ভবিষ্যতের কাণ্ডারি , এই দেশ যে তোদের হাত ধরেই ঘুরে দাঁড়াবে ।
ভালো লাগা অনিঃশেষ জানবেন।
শুভকামনা। সবসময়।রব্বানী চৌধুরী০৮ জুন ২০১৪, ২২:৩০
ধন্যবাদ আপা, অবশেষে চিঠি এলো। চিঠিতে শুধু একটা লুক দিয়ে গেলাম আজ, কাল চিঠির বিশ্লষন করে পড়ে নিব।
সংসারী মানুষ নানান যন্ত্রনায় থাকতে হয় বিশাল জগৎ সংসার আমার, তাহাদের নিয়ে এখন কেবল ঘরে ফিরলাম। ভালো থাকবেন আপা।মাটিরময়না০৯ জুন ২০১৪, ০০:১০
ঠিক বুঝতে পারছি না কি লিখা উচিত।
প্রথমত আবেগে আমি ভিজে গেছি।
দুই-- বাস্তবতা কি দেখিয়ে দিলেন আপা-
তিন-- অপেক্ষার প্রহর অনেক লম্বা আর মধুর-
আর চার--- কেমন আছেন আপা??নাসরিন চৌধুরী০৯ জুন ২০১৪, ০৩:৩৫
হুম পড়েছিলাম সেই দুপুরে আর মন্তব্য দিচ্ছি এই শেষ রাতে ।পেলাম তাহলে চিঠি সহ ফুল ওয়ালীকে। বেশ সুন্দর লিখেছো । ভাবনাটাও বেশ সমসাময়িক । আমরা আসলে আমাদের সন্তানদের জন্য কেমন বাসযোগ্য পৃথিবী রেখে যাচ্ছি সেটাই ভাবনার বিষয় ।কিন্তু ভাবে কজন বল !
অনাগত সন্তানকে নিয়ে সাবলীল একটি চিঠি পড়লাম ।
ভাল থেকো।ভোরের মিছিল০৯ জুন ২০১৪, ০৩:৪২
সালাম জানবেন আপু ,
প্রথমে এক অজানা ভয়ে চিঠিটা পড়তে চাইনি ।কেন জেন মনে হল এই প্রথম আমি আপনার কোন লেখা পড়ছি তাই আপনার ব্লগ বাড়ীতে আসা ।
এর আগে আপনার কোন লেখা এর আগে আমার পড়া হয়নি আমি জানি না আপনি কোন বিষয়ের উপর লেখা লেখি করেন কিন্তু আজকের এই চিঠিটা খুব সুন্দর করে ছুছিয়ে লিখেন ।। শুধু এইটুকু বলি নিয়মিত লিখুন ।
আজ ভাল মন্দ সমালোচনা করব না ।শুভেচ্ছা নিন ভাল থাকুন ।কামাল উদ্দিন০৯ জুন ২০১৪, ০৮:২৩
ব্যতিক্রমী চিঠি, আর চিঠির মাঝে ফুটে উঠেছে আমাদের সমাজের অসঙ্গতির চরম চিত্র।
শুভেচ্ছা আপনাকেফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)০৯ জুন ২০১৪, ০৯:৩৩
হুমমম 'মা' খুব ছোট্র একটি শব্দ, সেই মা হতে পারে একটি দেশ, হতে পারে সত্যিকারের একজন মা। আর সেই মায়ের তাঁর সন্তানদের নিয়ে কতই না ভাবনা, কতইনা স্বপ্ন, কতইনা দুশ্চিন্তা, তাই না? প্রতিটা মা-কেই তাঁর সন্তানদের পরিবেশ, পরিস্থিতি এবং আসে-পাশের চারিপাশ নিয়ে কত কিছুইনা ভাবতে হয়, এটাই চিরাচরিত নিয়ম। মা হয়ে সন্তানকে চমৎকার চিঠি লিখেছ। অসম্ভব ভালো লাগা আর শুভকামনা রেখে গেলাম।ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)০৯ জুন ২০১৪, ০৯:৪৩
জেসমিন, তোমার পোষ্টের ছবিটা কিন্তু খুব সুন্দর। জানো, আমার ছোট ছেলে অসি ঠিক এতো বড়ই হয়েছিল, খুবই ছোট্র মাত্র তিন পাউন্ড হয়েছিল। সে হসপিটালে তিন মাস থাকতে হয়েছিল। এখন মাশাল্লাহ সব কিছুই নরমাল এবং বড়ও হয়েছে অনেক। তোমার পোষ্টের ছবিটা দেখে সেই পুরানো কথা মনে পড়ে গেল, তাই বললাম।ছাইফুল হুদা ছিদ্দীকি০৯ জুন ২০১৪, ০৯:৫৭
ধন্যবাদ এবং ব্লগে ফিরে আসার জন্য সু-স্বাগতম।
আজ হতে বছর দেড়েক আগে আপনি আমাকে ব্লগে স্বাগতম জানিয়েছিলেন।
আমি আজ সুযোগটি গ্রহন করলাম।
চিঠি এতো শুধু চিঠি নয়।
পুরো দেশের একটা সময়উপযোগী চিত্র তুলে ধরেছেন।
শুধু প্রধানমন্ত্রী নয় দেশের প্রতিটি জনগণ এটা পড়া উচিৎ এবং এখান থেকে শিক্ষা নিয়ে কাজে লাগানো উচিৎ।
আমি এরপরেও যোগ করতে চাই যেখানে আপনি আমি আমরা আছি ইনশা আল্লাহ এদেশে সুদিন আসবে।
মহান আল্লাহ আমাদের সহায়হোন।রব্বানী চৌধুরী০৯ জুন ২০১৪, ১৪:১০
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপা, ভিন্ন মাত্রার একটি চিঠি আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য।
অনেক সময় মা তাঁদের প্রিয় সন্তানকে নানান অনুভুতিতে, নানান প্রয়োজনে চিঠি লিখে এ চিঠিটি তেমনই একটি চিঠি কিন্তু এটিকে বলা যায় base বা সন্তানকে চিঠি লেখার ভিত্তি যেখান থেকে শুরু হয়েছে আগত সন্তানকে নিয়ে নানান সুখকর ও অনিশ্চিত অনুভুতির মিশ্রনে লেখা চিঠি।
চিঠিটি পাঠকদের একটি নূতন ধারণা দিবে আর বিশেষ করে যারা আগামীতে মা ও বাবা হবেন তাঁদের জন্য বড় একটি চিন্তার খোরাক ও সচেতনতার পথ দেখাবে।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন আপা।রব্বানী চৌধুরী০৯ জুন ২০১৪, ১৪:১৯
" কত আগ্রহ আর ভালবাসার ফসল তুই !! তোকে নিয়ে হাজারো ভাবনা , কত কি পরিকল্পনা "
এমন কোন বাবা- মা খুঁজে পাওয়া যাবে না যাদের মধ্যে আগত সন্তানকে নিয়ে হাজারো ভাবনা, নানান পরিকল্পনা করেন না বা নানান স্বপ্ন দেখেন না।
একটি সঠিক চিত্র আঁকা হয়েছে চিঠিতে।রব্বানী চৌধুরী০৯ জুন ২০১৪, ১৪:২৮
" কিন্তু তাতে বিষাক্ত দ্রব্য মেশানো । মাছ খাব তাতে ফরমালিন দেওয়া , মুরগি খাব্ তাতেও নাকি ক্ষতিকর রাসায়নিক উপাদান পাওয়া যাচ্ছে , শুনছি বাজারে ডিমেও নাকি কি ভেজাল হচ্ছে । "
বর্তমানের এই বিষাক্ত বিষয়গুলি আমাদেরকে হত্যা করার সামিল আর যেখানে একজন আগত সন্তানের জন্য এই পরিবেশ কী !! তা কি তাঁর সুস্থ্য ও নিরাপদ পরিবেশের জন্য হবে !! তা আমাদের ব্যাখ্যার বাইরে।রব্বানী চৌধুরী০৯ জুন ২০১৪, ১৪:৩০
" কিন্তু পরক্ষনেই আল্লাহর উপর ভরসা রেখে নতুন দিনের অপেক্ষায় থাকি । আমাদের ভালবাসা , যত্ন আর সঠিক পদক্ষেপের মাধ্যমে নিশ্চয় আমরা সুস্থ্যভাবে তোকে বেড়ে উঠতে সাহায্য করব । '
শেষ পর্যন্ত এটাই আমাদের ভরসা, বেঁচে থাকার অবোলম্বন।
ভালো থাকবেন আপা।ফেরদৌসা০৯ জুন ২০১৪, ২১:৩৮
বাহ সুন্দর চিঠি , সন্তানের আগমনের শুরুতেই এত এত চিন্তা পেয়ে বসে আমাদের।
তারপরও আলোর আশায় থাকি আমরাআলভী১৫ জুন ২০১৪, ২২:৩৬
এক কথায় অতি অসাধারনন লেখা! এক লেখায় অনেক উপাদান! তবে মার মত কিন্তু সন্তানের অবারিত শৈশবের সুযোগ থাকছেনা! ধন্যবাদ আপু চমৎকার সৃষ্টিশীল লেখার জন্য।
Friday, September 12, 2014
মায়ের চিঠি
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
হৃদয় স্পর্শ করলো লিখাটা
ReplyDeleteধন্যবাদ লেখক