প্রিন্ট করুন
- ১১৩ টি মন্তব্য
রব্বানী চৌধুরী০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:১৭
এর মধ্যে ছবিগুলি দেখে কান্নাও থামালাম। চমৎকার। আর বর্ণনা লিখব হিসাব করে।লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:১৯
আমার বর্ণনা কেমন হোল? সেটা জানতে চাই। কোন ঘাটতি থাকলে তাও বলবেন নির্দ্বিধায় ।চাতক পাখ ।০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:০১
আমার বর্ণনা কেমন হোল?
আমি বলে দিচ্ছি আপা , , , অনেক সুন্দর হয়ছে , , , আমি পরের পোস্ট এর জন্য অপেক্ষা করতাছি , , ,একই ভাবে পরের পোস্ট এ বর্ণনা করবেন আশা করি
ঠিক বলেছেন চাতক । আমিও দেখিনি ।
জেসমিন আপা মনে হয় রব্বানি ভাই কান্না করলে চোখের পানি পরে না , , , আর তা না হলে হয়তোবা কোন কারনে কান্না করতে করতে চোখের সব পানি শেষ করে ফেলেছে
যেজন হরসে মনের দিবসে
জ্বালায় মমের বাতি
নিশিতে আর দেখিবে না তাহার
শেষের প্রদীপ (খানি) বাতি- চাতকের সার্টিফিকেট আমাকে সাহস যোগাল ।
রব্বানি ভাই এর সব তো বলে দিলেন । আপনাকে দেখাবে মজা। - আপনাকে দেখাবে মজা
কোন চিন্তা নেই আপা , , আমার পাখা থাকিতে আমি কাওকে ভয় করি না , , , রব্বানি ভাই আমার কাছে আসার আগেই আমি উড়াল দিমু জামান রফিক০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:৪১
ভ্রমন কাহিনী বরাবর-ই ভালো লাগে এটা ও ব্যতিক্রম নয়। প্রোগ্রেসিভ বর্ননায় সুইডেন যাবার ভ্রমন কাহিনী সবাই আনন্দ পাবে ।- আসলে চেষ্টা করলাম যতটা সহজ করে বললে সবাই ভ্রমণ কাহিনীর ভিতর ঢুকতে পারে । তাতে পড়তে বিরক্তি লাগবে না । আমি ভালো ছবি তুলতে পারি না । সাধারণ চোখে যা তুলেছি তা দিলাম।
আপনি আমার পোস্ট পড়লেন বলে অনেক ধন্যবাদ । ফেরদৌসা০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:৪৬
আজকে আমি রাতে কয়েকজনকে খাওয়াব। তাই রান্না নিয়ে ব্যস্ত। কিছুই পড়িনি শুধু ছবি দেখলাম, ভাল লেগেছে ছবি দেখে।
আমার আবার জাহাজভীতি আছে কিন্তু এই জাহাজ দেখে চড়তে ইচ্ছে করছে।- সময় হলে পড়ে নিয়েন। হয়তো আগ্রহ আরও বাড়বে। চড়তে যখন ইচ্ছে করছে তখন সুযোগ পেলে চড়ে নিবেন।
ব্যস্ততা ব্লগে ফিরে আসুন । ভালো থাকবেন । বিধুভূষণ ভট্টাচার্য০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:৫১
সুন্দর বর্ণনা আর ছবিতে অনেকটাই জাহাজ ছড়ার আনন্দভাগ পাইলাম। চালিয়ে যান আপা।অনিন্দ্য অন্তর অপু০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:৫২
জাহাজের ভিতর এতটাই জাঁকজমক মনে হচ্ছিলো কোন দামী হোটেলে আছি। আসলে এর আগে হয়তো এমন কোন জাহজে না উঠায় এরকম মনে হয়েছে । জাহাজটি ১১ তলা বিশিষ্ট । একসাথে ৩০০ গাড়ি এবং ১৩০০ জন যাত্রী ধারণ করতে সক্ষম।
উহ!!! টাইটানিক দেখে ফেললে দেখছি আপু । আরও আরও ছবি দেখতে চাই- হা হা হা । আমার কাছে এটা টাইটানিকের চেয়ে কম ছিল না । বাদ যাওয়া কিছু ছবি আলাদা করে পোস্ট দিবো ।
আলভী০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২১:০৬
নতুন করে আর আপনার পোষ্ট সমন্ধে কি বলব তা ভেবে পাচ্ছি না! তাও বলতে হচ্ছে , অনিন্দ্য অসাধারন ভ্রমণ। দেখে কিছুটা হিংসে হলেও শেয়ার করার জন্য দুধের স্বাদ অন্ততঃ ঘোলে মিটাচ্ছি। শরৎ চন্দ্রের ’সমদ্র সাইক্লোন’ নিশ্চই পড়েছেন সেই সব ভিতি কিছুটা কাজ করছে যা ফেরদৌসা আপু বলেছে। আবার বার দেখে টাইটানিকের পরিনতির কথাও স্বরণ হচ্ছে। সব মিলিয়ে এটা একটি এডভেন্সার প্যাকেজ ট্যুর বলতে পারেন। পরবর্তি পর্বের অজানা আকর্ষনের অপেক্ষায় রইলাম। শেয়ার করার জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা রইল প্রিয় আপু.....- আপনি আমাদের আলভী ভাই বলেই এত প্রশংসা করে বললেন । আমি তেমন করে কিছুই লিখতে পারি না ।
তবে চেষ্টা করেছি আমার আনন্দটুকু আপনাদের সাথে শেয়ার করতে । আগামী পর্বগুলোতেও সেই চেষ্টা থাকবে ।
ভালো থাকবেন । - ব্লগে যে উত্তেজনা চলছে তাতে প্রিয় লেখক যদি নিারী হয় সেখানে মন্তব্য করলে নিন্দকের গাত্র দাহ হচ্ছে! কোন রেসট্রেকশন অবশ্য আমাকে দমাতে পারবেনা। ভালোর জন্য সব কিছু করতে পারি।
- বিতর্কিত বিষয় নিয়ে আলোচনা কম করাই ভালো। তাতে সবাই ভুলে যাবে তাড়াতাড়ি ।
ভালো থাকবেন। মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২১:২৭
বেশ বিলাসবহুল জাহাজ একেবারে টাইটানিকে মতো মনে হলো। জাহাজ ভ্রমন নিশ্চিত আপনাকে আনন্দ দিছে। বুঝা যায়।- আমিও জাহাজে উঠে বেশ মুগ্ধ হয়েছিলাম ডেকোরেশন দেখে । আসলেই এ এক নতুন আনন্দ ছিল ।
ধন্যবাদ বাবলা ভাই । ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২১:৩৩
বাহহহহ!! জেসমিন, এবার তো টাইটানিকেই ঘুরিয়ে আনলে!! দারুন পোষ্ট দিলে কিন্তু!! ভাল লাগলো ভীষন। লগইন করার আগেই তোমার পোষ্টটা দেখলাম। তাই লগইন করেই মন্তব্য দিয়ে দিলাম।- ওরে শিল্পী আপু যে ! কোথায় ছিলেন এই কয়দিন? অবশ্য আমিও কিছুদিন ছিলাম না ।
হি হি হি , আপনারা যদি মনে করেন টাইটানিকে ঘুরিয়ে এনেছি তাহলে তাই । আমার নিজের অবশ্য তার চেয়ে কম মনে হয় নি । আপনার আন্তরিকতা কৃতজ্ঞতা তৈরি করলো । ঘাস ফুল০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২১:৩৫
চমৎকার বর্ণনা আর অদ্ভুত সুন্দর কতগুলো ছবি। সাগরের নীল জল আমাকে বরাবরই টানে। অসম্ভব ভালো সূর্যের আলোয় সমুদ্র। জাহাজের ভিতর থেকে আমি থ। এতো যেকোনো ফাইভ স্টার হোটেলের চেয়েও কম নয়। ভ্রমণ যে খুব সুখের ছিল এতেই বুঝা যায়। আহা! কি আনন্দ আকাশে বাতাসে। ধন্যবাদ জেসমিন আপা, আপনার কিছু সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।- ছবিতে পানি নীল দেখালেও আসলে পানি দেখতে পুকুরের পানির মত লাগছিলো। নাকি কাছ থেকে দেখতে এমনই লাগে জানি না । জাহাজের পরিবেশ সত্যিই খুব ভালো ছিল। আসলেই সেই কটা দিন বেশ আনন্দেই কেটেছে । শেষে এসে অবশ্য ধরা খাওয়া হয়েছিলো। সে পরে বলবো।
ধন্যবাদ ঘাস ফুল ভাইকে আন্তরিক মন্তব্যের জন্য । - যদি সত্যিই নতুন কিছু জানাতে পারি তবেই এই পোস্টের সার্থকতা । অনেক ধন্যবাদ ঝরা পাতা কে ।
- বাচ্চাদের আনন্দ দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা ।
আমিও তো বাচ্চা, , , অনেক অনেক সুন্দর একটা ভ্রমন করতাছেন , , , আপনার জন্য সতত শুভকামনা
- তাহলে আপনিও আনন্দ নেন । সেরকম ছবিও দিয়েছি।
আমার ভ্রমণে আনাকে সঙ্গি হিসেবে পেয়ে বেশ ভালো লাগছে। ভালো থাকবেন । মুহম্মদ কামরুল হাসান০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৪৯
ছবিগুলো বেশ ভাল লেগেছে।
আপনার সাবলীল বর্ণনা আমার মনকে নিয়ে যাচ্ছে অজানার দিকে ।- আমার লেখা পড়ে আপনার ভালো লাগলো জেনে আমারও খুব ভালো লাগলো। চেষ্টা করবো পরের পর্ব আরও ভালভাবে লেখার ।
শুভেচ্ছা নিবেন । কবি মন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৪১
পরের আকর্ষনের অপেক্ষায় । অবশ্য জাহাজ ভ্রুমনের জাহাজের অংশটাই বেশি আকর্ষন করছিল ।এই অংশটি শেষ করে দিলেন বলেন বলেই কষ্ট লাগছে ।আর বর্ননা ? ভ্রুমনের বর্ননা কেমন হয় তাকি আর বলতে হয় আপা ?তার উপর আবার এমন ভিন্ন রকম একটি ভ্রুমন ।- আগে কইবেন না । তাহলে আরও বিস্তারিত বর্ণনা করতাম।
আসলে ভালো লিখতে পারি না । তাই আমার মতো করে বলে গিয়েছি । শারদ শিশির১০ এপ্রিল ২০১৩, ০০:০৩
দি্বতীয় আর শেষ দুটি ছবই কি নিতে পারি! ভয়ংকর রকম ভাল লাগল।সঙ্গের ছবির মতই কথার বুনন সমুদ্রের পরশ দিয়ে গেল- আপনের যে কয়টা খুশী নিয়ে নিন। শেষের ছবিটা তুলতে অনেকবার চেষ্টা করে এটা পছন্দ হয়েছিলো । আমার পরিশ্রম সার্থক। ধন্যবাদ শিশির ভাই ।
আহমেদ রব্বানী১০ এপ্রিল ২০১৩, ০০:২১
আপনার এই পর্বগুলো সত্যি খুব সুন্দর।সাথে ছবিসহ বর্ণনা।।ধন্যবাদ আপা।- আহমেদ রব্বানি ভাইকে পেয়ে খুব ভালো লাগলো। আপনাকে ধন্যবাদ পড়লেন বলে।
মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:২৫
আবারও কান্দে। কি করি জেসমিন।
জামীল ভাইকে জাহাজে একটা জাহাজে চাকরী দিওন যায় না ?রশীদ জামীল১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:১১
দাম যতই হোক, ব্যাপার না
টাকা তো আর আমি দিমু না।
দাম বেশি হইলেই আমার কি- আমি থাকিতে এতো কান্না কাঁটি ক্যানে , , , , আমারে কইলেই তো হইত আমি আমার এক পাখায় বাজাইয়া নিয়া জাইতাম
- মেজদা জাহাজ কিনলে তো আমাদেরই লাভ। সবাই ফ্রি চড়তে পারবো । আমি অতি শীঘ্রই দেখছি ।
জিনজির১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৩২
দারুন বর্ণনা দিলেন তো আপা! পড়ে লোভ হচ্ছে এমন ভ্রমণের জন্য। ছবিগুলো অনেক সুন্দর। শুভকামনা রইল। সবাইকে নিয়ে ভাল থাকুন অনেক।- তুমি কি ঐ জাহাজে বেড়াইতে চাও ? তাইলে বিয়া কর।
কথা খান কাহাকে বলিলেন মেজদাআমি রাজি তবে , পুলিশ দরলে আপনাকে দেখাইয়া দিমু
- ইনশয়াল্লাহ জিঞ্জির ভাই কোন একদিন আপনিও সুযোগ পেয়ে যাবেন । আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগলো।
ভালো থাকবেন । - চাতকের রাগ করার দরকার নাই । চাতক কে বিয়ে দিয়ে আমরা জাহাজে পাঠিয়ে দিব ।
নুমান১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:০৫
আমি তো আপারে সালাম দিছি দাদা। উনি বেড়াইতে গিয়া পলাশ ভাইরে যে কষ্ট দিতেছেন তা আজ একটা ছবি দেখে বুঝা গেছে- পলাশ ভাই যা কামাইছে সব ফিনিশ করেই আসবে। আর নুমানের জন্য দুইটা টিকিট ফ্রী।
- নুমান কোন ছবি দেখে আমাকে এই অপবাদ দিল?তবে সত্যি কথা , পলাশ এই ভ্রমণে বেশ কষ্ট করেছে । মেয়ে বাসা থেকে বের হলে বাবার সাথে থাকতে চায়। আর এই বার আরও বেশি ছিল।
- মেজদা বললেন বলে ছাইড়া দিলাম। তয় দাওয়াত দিতে হইবেক । নুমান কে বলে দিবেন ।
- নুমান অন লাইনে আছে। দেখতেছে। জাহাজ ঠিক করে রাখ। সবাই লুঙ্গি উপায়-হার দিবে।
- ফেরদৌসা-জামীল ভাই-নুমান-জিনজির-ঝরা পাতা অন লাইনে আছে
আমারও ঘুমের সময় হইছে। আগেই নির্দেশ দেয়া হয়েগেছে, তাড়াতাড়ি যেন ঘুমাই। সালাহ্ আদ-দীন১০ এপ্রিল ২০১৩, ০৫:৪১
অনেক সুন্দর বর্ণনা করেছ। কিন্তু ছবি অপর্যাপ্ত হয়েছে। পরে এই দিকে বেশি খেয়াল রাখবা। শুভ কামনা।কামাল উদ্দিন১০ এপ্রিল ২০১৩, ০৭:৩৬
সাগরের পানির কালারটা কিন্তু চমৎকার, চলতে থাকুক আপনার ইউরোপ ট্যুর ।- ছবিতে যতটা সুন্দর এসেছে আসলে অত সুন্দর ছিল না। কেমন পুকুরের পানির মত রঙ ছিল।
ভূতের আছড়১০ এপ্রিল ২০১৩, ০৯:১৩
শুধু একবার চোখ বুলিয়ে গেলাম। খুব ব্যাস্ত তাই আবার এসে পড়তে হবে
শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলামসাদাত সবুজ১০ এপ্রিল ২০১৩, ১৩:৩৮
চমৎকার ,ছবি ভ্রমন বর্ণনাও অসসাম ।সাগর আমায় সব সময় কাসে টানে ।সাগর দেখে আনমনা হয়ে গেলাম আপু ।- বাহ! তাহলে তো আপনি কিছুটা আনন্দ পেলেন। ভালো কোন লেখক লিখলে আরও জীবন্ত ভাবে উপস্থাপন করতে পারতো । আমি আমার মত করে লিখলাম।
- অনেক ভালো লাগা পোষ্ট অবসরে আর একবার ঝালিয়ে গেলাম। আপু আজকের অজানা আকর্ষনের অপেক্ষায় রইলাম .......
- আরো একবার ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু আজ নতুন পর্ব নিয়ে আসবো না । আমি একটু অলস টাইপের ।অন্য কিছু কাজ আছে সেগুলো শেষ করে আগামীকাল দেওয়ার ইচ্ছে আছে। আজ বরং আপনি একটা পোস্ট দেন ।
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম১০ এপ্রিল ২০১৩, ১৬:৪৬
অসাধারণ! তুলনাহীন। বোন জেসমিনের শ্রম-এর ফসল আমরা ব্লগার বন্ধুরা উপভোগ করছি। ছবিগুলো এক কথায় অসামান্য। খুবই ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ, বোন জেসমিন। শুভেচ্ছা রইল।- আজ সারাদিন ব্লগে ঢুকতে পারিনি।
এভাবে বললে আমার কষ্ট সবটাই সার্থক হয়ে যায়। আপনারা পড়ে আনন্দ পেলে তার চেয়ে বড় আর কি হতে পারে ?
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা রইলো । রফিকুল ইসলাম১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৩৯
নিখাদ বর্ননায় সুইডেন ভ্রমন- আর যাদুকরি হাতে উঠানো
ছবিতে-ভ্রমন টা সজীব হয়ে উঠেছে । পরের পর্বে অপেক্ষায়
থাকলাম।- আপনার এত উৎসাহ জাগানো মন্তব্য স্পৃহা বাড়িয়ে দিল ।
ভালো থাকবেন। নাসরিন চৌধুরী১১ এপ্রিল ২০১৩, ১৯:৫১
আমার মন্তব্য কই?কাল আমি মন্তব্য করে গেলাম---বুঝলামনা বিষয়টা---কি হলোতুহিনসৱকার১৫ এপ্রিল ২০১৩, ০৯:৩৭
প্রথম পর্বটির মত দ্বিতীয় পর্বটিও চমৎকার।
শুভকামনা রইল।
নববর্ষের শুভেচ্ছা, শুভনববর্ষ-১৪২০।
“রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ
মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ”
Thursday, September 11, 2014
ইউরোপ ভ্রমণ : গন্তব্য সুইডেন - ২য় পর্ব
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment