- ৬৭ টি মন্তব্য
ফেরদৌসা২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১৯:৩৫
আমি সমাজ সেবা অধিদপ্তর থেকে এইসবের উপর ৬ মাসের কোর্স করেছি।
২৬ টা আইটেমের উপর কোর্স করা। সরকারি সার্টিফিকেট ও আছে।
যখন কোর্স করতাম তখন কত মানুষকে যে এইসব করে দিয়েছি তার হিসাব নেই।
এরপর আর খবর নাই। মনে হয় ধুর কি দরকার কষ্ট করার , কিনে নিয়ে আসবআলভী২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১৯:৪৫
এত কঠিন টিপস্ মাথায় ঢুকছে না আপু.......সম্ভব হলে আপনি একটা পাঠিয়ে দিবেন তার পর দেখে দেখে শিখবো.......চমৎকার পোষ্ট প্রিয় আপু......ফেরদৌসা২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১৯:৪৭
আপনি কি এখনো করেন এইসব না আমার মতই ছেড়ে দিয়েছেন।
আপনার এই পোস্ট পড়ে আগের কথা মনে পড়ে গেল। আমি আমার বন্ধুদেরও এই কাজে লাগিয়ে রাখলাম। এম্বুস করা, ডিজাইন আঁকা আরও অনেক কিছুই আমার বন্ধুরা করে দিত।রব্বানী চৌধুরী২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:০০
বাহ শেষে কিনা আমার আয় রোজগারে গিয়ে হাত দিলেন !! এখন তো বেকার হয়ে হাত গুটিয়ে থাকতে হবে, এতোদিন তো রঙ গুলিয়ে কাপড়ে লাগিয়ে সংসার চালিয়ে ছিলাম।রব্বানী চৌধুরী২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:১৭
টাই ডাই, ভ্যাট ডাই, রি-এ্যকটিভ ডাই, পোশাক বানিয়ে তো চলি, তাই ভাবছি সবাই যদি পোশাক বানায়, তবে তো আমি বেকার হয়ে যাব !!কামরুন্নাহার২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১১:৫৪
রব্বানী ভাই, আপনি কেন এতদিন বলেননি, আপনার এই শিল্প্র কথা !!!! রেডী করছি আপনার জন্যও কিছু!!! ছাড়াছাড়ী নেই।মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:১২
তিনটি ফতুয়া এই অধমের নিজ হাতে করা অতি উত্তম কাজ।
তাহলে ভাইজানের তেমন কোন চিন্তা নেই-আলভী২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:৪৬
চার বছর ধরে কষ্ট করে আমাদের জন্য পাঠানোর কোন প্রয়োজন নাই বরং সেই সময় টা আমাদের সাথে ব্লগে শেয়ার করবেন.।আলভী২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:১৪
সব সময় থাকি পাশে,
কালো মুখে মিষ্টি হেসে!
এ হাসি যেন এক পেশে,
তবু হেসে যায় আবেশে......আলভী২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:৪৫
এটা নয় কোন অভিমান,
চলছে মন্তব্যের অভিযান।
সময় হয়না ফিরে দেখার,
কাজ চালিয়ে যায় মন্তব্য লেখার........ঘাস ফুল২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:৫৭
যাক শিখা হল কিভাবে টাই ডাইয়ের মাধ্যমে পোশাক বর্ণিল নকশায় রাঙিয়ে তুলা যায়। কিন্তু করতে পারবো কিনা জানি না। আপনার পোশাক সচেতনতা খুব ভালো লাগলো। আমি না পারি তাতে কি, অনেকেই হয়তো পারবেন। আর তাতেই বর্ণিল পোশাকে বর্ণিল হবে আমাদের জীবন। ধন্যবাদ জেসমিন আপা।নুমান২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:১১
উপরের এই তিনটি ফতুয়া এই অধমের নিজ হাতে করা ।
অনেক চমৎকার হয়েছে...........দারুন দারুন
আগ্রহীরা ঢাকার গাউছিয়া থেকে বাটা সিগন্যালের দিকে যাওয়ার পথে গাউছিয়া মার্কেটের অপরদিকে কিছু রঙের দোকানে এই রঙ পাবেন। তাদের জিজ্ঞেস করলে তারাও আপনাকে বুঝিয়ে দিবেন কিভাবে করা লাগবে।
এত বুঝার সময় আমার নাইকাপড় ইস্ত্রী করার সময় পাইনা আর এতসব..........
তো আসুন ,এবার গরমে বর্ণিল সব কাপড় পড়ে মনকে প্রফুল্ল রাখি।
কেউ একটা ফ্রি দিলে দেখতে পারিশহীদুল ইসলাম প্রামানিক২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:২২
চমৎকার একটা পোষ্ট। বিনা পয়সায় একটা ট্রেনিং পাওয়া গেল। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইল।আশরাফুল কবীর২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২৩:১৪
তো আসুন ,এবার গরমে বর্ণিল সব কাপড় পড়ে মনকে প্রফুল্ল রাখি।
#শুভেচ্ছা আপনাকে জেসমিন দারুন একটি শিক্ষামূলক পোস্ট দেয়ার জন্য
#পোস্টের ভাষা ভাল লেগেছে, নূতন কিছু শেখার মজাই আলাদা, নূতনত্ব বজায় থাকুক, এ প্রত্যাশা, ভাল থাকুনঅনিন্দ্য অন্তর অপু২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ০০:১৫
উপরের এই তিনটি ফতুয়া এই অধমের নিজ হাতে করা ।
সব কাজ আপু নিজেই করছেন দেখছি।মোঃ হাসান জাহিদ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ০১:০৪
ফতুয়া গুলো চমৎকার হয়েছে ।
শীতের শেষে প্রকৃতিতে এখন বসন্তের ছোঁয়া লেগেছে । চারদিকে নানা রঙের খেলা । গাছে গাছে কচি পাতার সমাবেশ ,পাখিদের গান।চারিদকে বর্ণিল সব ফুলের সমাবেশ। মিষ্টি বাতাসের পরশ সাথে রোদ। সেইসাথে গরমটাও একটু একটু করে জানান দিচ্ছে সে আসছে আর কিছুদিনের মধ্যে বেশ জাঁকিয়ে।
বর্ণনাটাও খুব সুন্দর হয়েছে । অনেক অনেক শুভকামনা রইলো । ভালো থাকবেন ।সেলিনা ইসলাম২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ০৬:২৩
এক সময়ে বাটিক,ব্লক,এমব্রয়ডারি বেশ আগ্রহ নিয়েই করেছিলাম এখন সবকিছু বেশ কষ্টকর মনে হয়।
ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য ফতুয়াগুলো খুব পছন্দ হয়েছে ।শুভকামনা
কামরুন্নাহার২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১১:৫০
জেসমিন, রেডী হয়ে থাক। এবার তোমার খবর আছে। কিচ্ছু শিখব না, সব তোমার কাছে পাঠিয়ে দেব।
একটা বেড শীট, একটা কাঁথা, দুই সেট সেলোয়ার কামিজ, দু'টো পাঞ্জাবী, দু'টো ফতুয়া আর দু'তিনটে ব্লাউজের কাপড় হলেই এখন চলবে। আর কি লাগবে পরে জানাচ্ছি !!!
অনেক অনেক গুণ তোমার, অনেক অনেক শুভেচ্ছা তোমাকে।রোকেয়া ইসলাম২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:৪৯
অনেক সুন্দর এবং উপকারি একটা পোস্ট।
শিখা হোল কিভাবে পোশাকে বর্ণিল নকশা তোলা যায়।
অনেকেই উপকৃত হবে আপু এই পোস্ট টা পেয়ে।
অসাধারন এই পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)০১ মার্চ ২০১৩, ০০:৪০
বাব্বাহহহ! এত গুণের তুমি জেসমিন। মাশাল্লাহ! মাশাল্লাহ! ভাল লাগলো। অনেক সুন্দর পোষ্টটা। আমিও দেখি একদিন চেষ্টা করব। প্রিয়তে নিয়ে নিলাম।রশীদ জামীল০১ মার্চ ২০১৩, ০০:৪২
অধমের নিজহাতের কি কোনো পাঞ্জাবী-টাঞ্জাবী বানানো আছে, আপা?
থাকলে আমার নামটা লিস্টে রাইকেন।তৌফিক মাসুদ০২ মার্চ ২০১৩, ১২:৪৪
উপরের এই তিনটি ফতুয়া এই অধমের নিজ হাতে করা ।
নিজেকে অধম বললেন। এই মানুষীকতা কয়জনের আছে বলুন। আমাদের দেশে যারা আজ বা আগামীতে নেতাগীরি করবেন এদের অবস্থা দেখুন। পুকুর চুরি করে বলে আমার তখন জম্মই হয়নাই।
শুভকামনা। আপনার হাতে শুধু কাপড়ের মাঝেই সিমাবদ্ধ থাকবে কেন। সমাজের মাঝেও এই হাতের ছায়া পড়ুক।
Tuesday, September 9, 2014
টাই ডাইয়ের বর্ণিল নকশায় রাঙিয়ে তুলুন পোশাক
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment