- ১০৯ টি মন্তব্য
েলাকালয়০১ মার্চ ২০১৩, ২১:৩৩
পরিবারের সব সম্পর্কটাই আসলে এমনি । ভালো লাগলো । আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইলো ।মেজদা০১ মার্চ ২০১৩, ২১:৩৯
পড়াশুনা করে বসে থাকার পক্ষে আমি নই। সবাই কাজ করবে, নিজে যা শিখবে তার ভালটুক মানুষের জন্য বিলিয়ে দেবে।
গল্পের ভিতরে এক ধরনের আক্ষেপ কাজ করছে। লেখার বুনন অসাধারন। এক নিশ্বাসে পড়লাম। ভাল লাগলো। এইভাবে মাঝে মাঝে চাই। শুভেচ্ছা জেনো জেসমিননুমান০১ মার্চ ২০১৩, ২১:৪৩
সালাম
এমনন বাবাদেরকে শ্রদ্ধা জানাই। ভাল লাগল আপা। কেমন আছেন।
আপনাদেরেকে আমি ভয় করিএকজন তো শুধু আমার ছবি দেখতে চান
ফেরদৌসা০১ মার্চ ২০১৩, ২২:২৪
নুমানের ছবি তো আমি কবেই দেখেছি।
দারিওলা হুজুর মানুষ অনেকে আবার পীর সাহেবও ডাকেনাসরিন চৌধুরী০১ মার্চ ২০১৩, ২১:৪৩
আপু লেখাটা পড়েই নিজের বাবার কথা খুব মনে পড়ছে ।আসলে কেন যেন মেয়েদের জীবনটা এমন ।আজ সেই আমি তোমার স্বপ্ন আমার পরিশ্রম সব বাক্সে ভরে পুরুদস্তুর গৃহিনী----------------------------------বেশ ভাল লিখেছেন ।আলভী০১ মার্চ ২০১৩, ২১:৪৭
আপু চমৎকার......এক কথায় অনিন্দ্য অসাধারন লেখা......জানিনা এটা শুধু গল্প না বাস্তব ঘটনা?নীল সাধু০১ মার্চ ২০১৩, ২১:৪৮
বিষণ্ণ এক বিকেলের ভাবনা জেনে পড়ে ভাল লাগল জেসমিন।
তবে একজন মানুষ কি ভাবে নিজের জীবন সাজাবে হোক সে মেয়ে বা ছেলে
সেটা একান্তই তার ব্যাপার। যদি সেখানে কোন বাধা আসে সেটাকে জয় করাও তার দায়ীত্বের বা দক্ষতার উপরেই নীর্ভর করে।
শুভকামনা সতত।শারদ শিশির০১ মার্চ ২০১৩, ২১:৫৩
আজ সেই আমি তোমার স্বপ্ন আমার পরিশ্রম সব বাক্সে ভরে পুরদস্তুর গৃহিণী হয়ে গিয়েছি। মেয়েদের নাকি স্বামী সংসার সবচেয়ে বড়। সেগুলোর সাথে কোন কিছুর আপস করতে হয় না।
আচ্ছা বাবা , তোমরা পুরুষরা কি সত্যি মেয়েদের এগিয়ে যাওয়া চাও ?নাকি যখন শুধু নিজের সন্তান মেয়ে হয় তখনই চাও সে বড় হয়ে তোমাদের স্বপ্ন পূরণ করবে?
শুধু বলবো তিন পুরুষের পরিচয় থেকে নারী বেরিয়ে আসুক
এ নিয়ে কোন মন্তব্য করবোনা। এ নিয়ে লিখবো।সাফ-কথা০১ মার্চ ২০১৩, ২১:৫৫
চমতকার প্রশ্ন করেছেন আমরা পুরুষরা কি চাই? আমরা কি সত্যি সত্যি চাই মেয়েরা ‘সকল বিষয়ে, সকল ক্ষেত্রে, সকল সময়ে পূর্ণ স্বাধীনতা, সকল অধিকার ভোগ করবে - নাকি তা হবে ‘পিক এন্ড চুজ‘ , ? এর উত্তর সহজ নয় ।
পাশ্চাত্যে যেখানে আমরা অনুমান করে নেই যে মেয়েরা ১০০% স্বাধীন , এখানেও মেয়েদের একই সমস্যা ভোগ করতে হয় । এই তো গত মাসে লেবার পার্টির এক মহিলা এমপি হাউস অভ কমন্স থেকে পদত্যাগ করে আমেরিকা গেলেন স্থায়ীভাবে বাস করার জন্য । কারণ স্বামী সেখানে ব্যবসার কারণে মুভ করেছেন।
এটা হলো মাত্রে ‘হিমেশৈলের চূড়া’ । ইউরোপীয়ান মেয়েদের নিয়ে আমার কিছু লেখালেখি করার ইচ্ছে আছে।
এই সপ্তাহে খবর বেরিয়েছে - কিভাবে হাউস অভ কমন্সে পুরষ এমপিরা মহিলা এমপিদের নিয়ে ঠাট্রা-মস্করার ছলে প্রায় ‘এবিউস‘ করেন যার ফলে অনেক যোগ্য মহিলা রাজনীতিতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।
যাইহোক খুব ভালো লাগলো এ রকম একটা বিষয় নিয়ে লেখার জন্য।
সুন্দর হয়েছে।
ভালো থাকবেন।ঘাস ফুল০১ মার্চ ২০১৩, ২১:৫৭
আমাদের সমাজে মেয়েরা শুধু কাগজে কলমেই সমান অধিকার পায়। বাস্তবে পরিপূর্ণরুপে পাওয়া হয়ে উঠে নাই এখনো। এটা বড়ই দুর্ভাগ্য। বাবার সাথে কিছু পুরনো স্মৃতি, বাবার সপ্নপুরন সাথে ভালোবাসা, বাবা হারানোর বেদনা তারপর সেই চিরচেনা নারিরুপে ফেরা, সেখানে বাবার স্বপ্ন শুধু সার্টিফিকেটেই বন্ধি রইলো। সব কিছুর বর্ণনা এতো সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন পড়তে পড়তে নিজের মনটাও অনেকটা বিষণ্ণ হয়ে গেলো। ধন্যবাদ জেসমিন আপা।ফেরদৌসা০১ মার্চ ২০১৩, ২২:১০
আজ সেই আমি তোমার স্বপ্ন আমার পরিশ্রম সব বাক্সে ভরে পুরদস্তুর গৃহিণী হয়ে গিয়েছি। মেয়েদের নাকি স্বামী সংসার সবচেয়ে বড়। সেগুলোর সাথে কোন কিছুর আপস করতে হয় না।
একেকজনের মতামত একেক রকম।
আমিও মনে করি সবার উপর স্বামী সংসার। আর মেয়েদের পড়াশুনা করলেই চাকরি করতে হবে,আমি তা মনে করিনা। এটা আমার মতামত। পড়াশুনা হচ্ছে নিজের জন্য। আমি প্রথম চাকরি জয়েন করার পরদিন ছেড়ে দিয়েছি।আমার নিজের ইচ্ছেয় জয়েন করেছিলাম আবার নিজের ইচ্ছেয় ছেড়ে দিলাম। অনেক চিন্তা করে দেখলাম যে সবার আগে সংসার।শারদ শিশির০১ মার্চ ২০১৩, ২২:২৩
যখন কোন মেধাবী ছাত্রী কে সংসার টিকিয়ে রাখার জন্য আপস করতে দেখি তখন মনে এমন ক্ষোভ আসে । সেই ক্ষোভ থেকেই লেখাটা লেখার চেষ্টা করলাম।আলভী০১ মার্চ ২০১৩, ২২:২৫
মমর গল্পের সাথে আমার আজকের পোষ্টের অনেকটায় সাদৃ্শ্য রয়েছে......কাক তালিয় ভাবে মিলে যাওয়ায় আপনাকে ধন্যবাদ আপু.......।নোমান সারকার০১ মার্চ ২০১৩, ২২:২৬
খুব ছোট এই জীবন, চোখের পলকে যেন কেটে যায়। হাত বাড়াতেই যেন ছোয়া যায় গোটা জীবন।
মাঝে মাঝে যেমন কথা বলতে ইচ্ছে করেনা ,তেমনি এখন এ নিয়ে কিছু লেখতে ইচ্ছে করছে না। অথচ বুকের ভিতর এক আকাশ পরিমান কথা আছে এ নিয়ে।নোমান সারকার০২ মার্চ ২০১৩, ১১:০১
মানুষ তাকে ৃষ্টি করা হয়েছে ,নির্মাণ করা হয়েছে। তাকে উপহার দেওয়া হয়েছে মানবিকতা , হৃদয় , মেধা। আর এইখানে দুই জন মিলে একজন। তার একজন নারী ,অন্যজন পুরুষ। যে এখানে পৌঁছাতে পেরেছে সে উপভোগ করতে পেরেছে প্রেম শব্দটি দিয়ে সত্যিকার ভাবে যা বুঝায় ।
মানূষ এই শরীর পৃথিবীর অংশ। তাই অন্য প্রানীদের যেমন বোধ বা অনুভব তার প্রত্যক বোধআর অনুভব আমাদের আছে। কিন্তু মানূষের অ্যাঁত্মা পৃথিবীর অংশ নয়, তা উচ্চ,বহু উপরের বিষয়,তাই মানূষ পোশাক পছন্দ করে, জ্ঞান সম্নধে তার আগ্রহ কাজ করে।
কিন্তু ইতিহাসের সব জায়গায় আমরা তা দেখেছি ,সমাজ আর রাষ্ট যেহেতু সব দেশে,ক্ষুদ্র একদল মানূষের সবরথ কে সংরক্ষিত করে,তাই সাধারন মানূষ যাতে সত্যকে,জ্ঞান কে ভালোভাবে জানতে না পারে,সেই ভাবে কাজ করে।আধুনিক রাষ্ট ব্যবস্থা চায় যে মানূষ কনফিউজ থাক প্রতিটা বিষয়ে। তাই ইতিহাস বলে নারী পুরুষের ভিতর গৃহ যুদ্ধটা মানূষ বাধিয়ে রেখেছে সেই অতীত থেকে। নারীর মন স্বয়ং ঈশ্বর বুঝে না, এই কথাগুলো দিয়ে নারীকে যে কোন কিশোর তরুন অশ্রদ্ধা করতে শিখে। হাজার হাজার বছর আগে থেকে নারী সম্নধে মন্দআর নিম্নইমানের ভাবনাই পুরুষ্ কে করে তুলেছে সুবিধাবাদি শ্রনীর মানূষের মতন,আর নারীর অন্তজগতে এক ধরনের চাপা ঘৃণা ।আসলে পুরোটাই খেলাআর খেলাধুলার মতন করে রেখেছে সুবিধাবাদি মানুষ (নারী পুরুষ) ।
অবসর ,বিনোদন,ছুটি, এই কথাগুলো শব্দ অর্থে অধিকাংশ মানূষ জানে কিন্তু এইগুলো ভোগ করার জ্ঞান খুব কম মানুষই বোঝে । এখান থেকে তারাই বের হতে পারে যেসব নারী পুরুষ নিজেদের মধ্যে ্বচ্ছতা বোধ,নিজেদের একে অন্যের প্রতি শ্রদ্ধা বোধ,মমতা বোধ পোষণ করে। একে অন্যেকে বিশ্বাস করে, সুবিধা অসুবিধাকে মমতা নিয়ে দেখাবার মানূষিকতা রাখে। তারা সফল হয়।আমি জানি এখানে ও যুক্তি দেওয়া যায়। যূক্তি এমন একোটি মাধ্যম যা সত্য কে মিথ্যাও বানাতে পারে।
আনন্দ নির্মাণ করা যায়, এটা বুদ্ধির একটি খেলা মাত্র।আর সুখ নির্মাণ করা যায় ,এটি অনেক রাস্তা নিজের ত্যাগ,আর সততার ফল।ছেলেমানুষ০১ মার্চ ২০১৩, ২২:৩১
পড়ে আসলেই মনটা বিষণ্ণ হয়ে গেল।
ছেলেরা কিছু সুবিধা পেতে চাইবে, এটাই কিন্তু স্বাভাবিক। তাই শুরুটা মেয়েদের নিজেকেই করতে হবে। হয়ত দুই তিনটা জেনারেশনকে স্ট্রাগল করতে হবে। কিন্তু তারপর পরিস্থিতির অনেকটাই উন্নতি হবে। এ ব্যপারে আমি নীলসাধু ভাইয়ের সাথে একমত। যদি সেখানে কোন বাধা আসে সেটাকে জয় করাও তার দায়ীত্বের বা দক্ষতার উপরেই নীর্ভর করে।
আমি ক্লাসে যখন স্টুডেন্টদের ওদের ক্যারিয়ার প্ল্যান নিয়ে জানতে চাই, তখন বেশিরভাগ মেয়েই বলে যে সে জানে না। এখনও এ ব্যাপারে কিছু ভাবে নি। একটা পাবলিক ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি এ পড়েও যদি সে কিছু না জানে তাহলে ব্যপারটা সত্যিই দুঃখের।
এ ব্যপারে আমরা ছেলেরা যতটুকু পারি সাহায্য করব, কিন্তু আসল কাজটা মেয়েদেরকেই করতে হবে।
চমৎকার গল্পটির জন্য ধন্যবাদ আপু। শুভকামনাছেলেমানুষ০১ মার্চ ২০১৩, ২৩:৪৯
হ্যা, আপনার কথা ঠিক। অনেক শক্ত মনের মেয়েকে হেরে গিয়ে পিছনে সরে আসতে হচ্ছে। তার কারণ তারা সংখ্যায় কম। এজন্যই দুই তিনটা জেনারেশনকে স্ট্রাগল করতে হবে। কিন্তু তারপর পরিস্থিতির অনেকটাই উন্নতি হবে।এ কে চৌধুরী০১ মার্চ ২০১৩, ২৩:৩৪
জেসমিন আপা, সুন্দর একটি পোস্ট,মেয়েদেরো অবশ্যই স্বাধীনতা থাকা দরকার আসলে এই পুরুষ শাসিত সমাজের ঘুমন্ত বিবেকগুলিকে আগে জাগানো দরকার। এই লড়াইয়ে আমিও আপনার সাথে আছি। ধন্যবাদ।ভূতের আছড়০১ মার্চ ২০১৩, ২৩:৫৩
মেয়েদের নাকি স্বামী সংসার সবচেয়ে বড়। সেগুলোর সাথে কোন কিছুর আপস করতে হয় না।
= হুম একারনেই মনে হয় মেয়েরা স্বামীর বেধড়ক মার খেলে তখন কেউ স্বামীকে মারতে গেলে তখন মেয়রা বলে আমার স্বামী আমারে মারছে আপনারে কে ডাকছে। আসলেই আমাদের দেশের মেয়েগুলো সত্যি অনেক ভালো। এদের আমি স্যলুট করি। অনেক অন্যায় অত্যাচার সয়ে টিকে থাকে।
তোমরা পুরুষরা কি সত্যি মেয়েদের এগিয়ে যাওয়া চাও ?নাকি যখন শুধু নিজের সন্তান মেয়ে হয় তখনই চাও সে বড় হয়ে তোমাদের স্বপ্ন পূরণ করবে?
= সত্যিই বলি-- দ্বিমত নাই। আমরা পুরুষরা মেয়েরা এগিয়ে যাক তা চাইনা। বাইরে নারী অধিকার নিয়ে বক্তব্য দিয়ে ঘরে এসে বৌ পেটাই। চাই শুধু নিজের সন্তান মেয়ে হলে তখনই। আর এই স্বার্থপরতার কারণে সমাজের মেয়েদের অবস্থা এখনো অপরিবর্তিত। খোদ আমেরিকায় যারা নারী অধিকারের ঝান্ডা উড়ায় তারাই নারী স্বাধীনতা চায়না। প্রথমবার হিলারিকে ইচ্ছা করেই ক্ষমতা দেয়নি। তাদের দেশে এখণী মিনিতে ৪/৫জন ধর্ষিত হয়।
সব নারীকে সুশিক্ষিত হতে হবে নিজেদের পরিচয় নিজেদেরই সৃষ্টি করতে হবে। তবেই মুক্তি।
সুন্দর গল্প পোস্টের জন্য ধন্যবাদশাহিদুল হক০২ মার্চ ২০১৩, ০০:২২
হয়তো পারবে হয়তো পারবে না। সুন্দর চেতনাময় গল্পের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা রইল।রশীদ জামীল০২ মার্চ ২০১৩, ০০:৫৮
এখন আমি এই গল্প পড়িব, বাকি আল্লাহ ভরসা।
আশা করিতেছি ভাল হইবে।
হে পরওয়ারদিগারে আলম, আমার এই আশা পূর্ণ হউক। আমিন[-Oরশীদ জামীল০২ মার্চ ২০১৩, ০১:২৮
খালি খালি মিছা কথা কইয়া গোনাহ বাড়াইয়া ফায়দা কি!
মম'র পড়ালেখা, বাবার ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেয়া, হোস্টেলে যাবার সময় দু:খি দু:খি চেহারায় বাবার বারান্দায় বসে থাকা, মেয়েকে বাসায় বেশি থাকতে না দেয়ায় মায়ের অভিমান, হাসপাতালে মৃত্যুশয্যায় থাকা বাবা, তবুও বলা, মা তুমি পড়ালেখা করো, ভালভাবে পরীক্ষা দাও, আমি সুস্থ হয়ে যাবো, শেষবেলায় বাবার মুখের কথা শুনতে না পারার কষ্ট, এবং ফার্মেসিতে জয়েন এবং শেষ অংশে বাবাকে এড্রেস করে করা জাতির উদ্দেশ্যে প্রশ্ন,-----------------------------সব পড়েছি। পড়েই বলেছি-----------ভাল লেখা
(আমি যে পাঠ করিয়াছি, তাহা কি প্রমাণ করিতে সক্ষম হইলাম)
রশীদ জামীল০২ মার্চ ২০১৩, ০১:৪৬
বুঝতে পেরেছি তো। মজা করেই বলেছি আমি। এটাদেখেননি?
তাহলে সরি কেনো
জলদি ফিরিয়ে নেন, সরি ,,, সুইকরব্বানী চৌধুরী০২ মার্চ ২০১৩, ০০:৫৮
" তোমরা পুরুষরা কি সত্যি মেয়েদের এগিয়ে যাওয়া চাও ?নাকি যখন শুধু নিজের সন্তান মেয়ে হয় তখনই চাও "
গল্পের মুল কথাটি গল্পটিকে আলোকিত করেছে !! এ বার প্রমানে পেয়েছেন যে, শ্রীঘ্রই সেরা লেখিকা হতে চলেছেন। শুভ কামনা রইল। ভালো থাকবেন।শারদ শিশির০২ মার্চ ২০১৩, ০১:১৪
দিবা যদি ছেলে হত তবে তো সে বাই সাইকেলে করে স্কুল কলেজ কিংবা প্রায়ভেট টিউটর হোমগুলোতে সাইকেলে চড়ে যেতে পারতো ।তাতে রিক্সা ভাড়া বেঁচে যেত।দিবা যদি আর পাঁচটা মেয়ের পরিবার যেমন তেমন পরিবারে জন্মাত তবে স্বাধীন ভাবে একা না হোক কোন মেয়ের সাথে স্কুল কলেজ কিংবা প্রায়ভেট টিউটর হোমগুলোতে রিক্সায় যেতে পারতো।তাতে কিছুটা সেভ হতো।কিন্তু দিবাকে তো বিনা প্রব্লেম এ ই ওরা নিয়ে যায়,ফিরে আসে আবার গিয়ে নিয়ে আসে।এতে তো ওদের অনেক রিক্সা ভাড়া ব্যয় হয়।ওরাতো দিবাকে কারো সাথেই মিশতে দেনা তাই দিবা কোন মেয়ের সাথে রিক্সায় আসা যাওয়া করার অধিকারও পায়না।আর দিবার সাথে কেউ এ সব কারণে মেশেও না। দিবা উচ্চ মাধ্যমিকে বাংলাম জি, পি , এ-৫ না পাওয়ায় আর দিবার বাবার চাকুরী শেষ হয়ে যাওয়ায় অবসরকালীন সময়ের কারণে ওর বাবা জনাব সালাম সাহেব দিবার বুয়েট ভর্তির কোচিং এর ক্লাস রুমে দিবাকে ঢুকিয়ে দিয়ে ক্লাস চলাকালিন সময়ে ক্লাস রুমের জানালা আর দরজার ফাঁক ফোকর দিয়ে উকি মেরে দেখে যে দিবা কোন ছেলের সাথে চোখাচুখি কিংবা কোন মেয়ের সাথে কথা বলছে কিনা।এতে দিবার সঙ্গের অন্য ছাত্রছাত্রীরা বিরক্ত বোধ করে।যারা তাকে দিবার বাবা হিসেবে চেনে তারা দিবাকে দু-কথা শুনিয়ে দেয়-
এই তুমি কি এখনো ক্লাস থ্রিতে পড় নাকি যে গার্ডিয়ান সাথে করে নিয়ে আসতে হয়! দিবা চুপ থাকে বন্ধুদের সামনে লজ্জায়।এবং ক্লাসে পাঠদান রত এক শিক্ষক ভাইয়া তো প্রায়ই বলে যাদের সন্দেহ করার মত চরিত্র তাদেরই এভাবে গার্ডয়ানরা পাহারা দেন।দিবা বাসায় এসে তার বাবাকে আর যেতন না যায় সেই অনুরোধ করে।বাবা সাফ কথা জানিয়ে দেয়-
আমি যাব আর যদি না যেতে বলিস তবে তোরও আর যাওয়া হবেনা।আমি যাবনা আর এই ফাঁকে তুই একজণের সাথে ভেগে যাবি তাইতো? দিবা দিবার ভবিষ্যৎ আর মায়ের এবং কেরি নামক একজনের স্বপ্নের কথা ভেবে কষ্টের কথা ভেবে বাবার কোচিং এ যাওয়া চুপচাপ মেনে নেয়।কারণ প্রতি উত্তর করলেই মাঝপথে এসে তার পড়াশুনা বন্ধ করতে তার বাবার একদম বাধবেনা।
জেসমিন আমি একটা বড় লেখা লিখতে শুরু করছি।যার প্রথম দিকের সামান্য অংশ এটা দেখুন তো পছন্দ হয় কিনা আপনাদের?শারদ শিশির০২ মার্চ ২০১৩, ০১:২৫
য়ুহূ এটা ব্লগে প্রকাশ হবেনা। এটা বড় উপন্যাস আকারে আগামী ২৬ নভেম্বর বের করবো যদি আর্থিক সংগতিতে কুলায়।কারণ আমি নতুন তাই নিজের পয়সাতেই ছাপতে হবে।এটাই হতে পারে বাংলাদেশের স্লামডগ মিলেনিয়ারর মত। তবে আমি অন্য নাম ঠিক করছি।এ মেরিটোরিয়সডগ------রেফ্ ড------বাই আওয়ার পলিকিক্স এন্ড ডেমোক্রেসি।ফয়সল চৌধুরী০২ মার্চ ২০১৩, ০২:০৪
দীর্ঘশ্বাস টা অনুভব করেই বুঝলাম যে আপনার মনে এর প্রকোপ । যারা স্বাধীনতা রাখতে পারবে তারা পরাধীন।ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)০২ মার্চ ২০১৩, ০৬:৩০
/আজ সেই আমি তোমার স্বপ্ন আমার পরিশ্রম সব বাক্সে ভরে পুরদস্তুর গৃহিণী হয়ে গিয়েছি। মেয়েদের নাকি স্বামী সংসার সবচেয়ে বড়। সেগুলোর সাথে কোন কিছুর আপস করতে হয় না।/
হুমম, জেসমিন আসলে কি জানো আমরা মেয়েদের সবাইকেই একটা গন্ডির মধ্যেই সব সময় থাকতে হয়। একসময় বাবা/মার আয়ত্বে পরে স্বামী সংসারে। আর এটা তো চিরাচরিত নিয়মেই চলে আসছে। কিন্তু লেখাপড়া আর কর্মক্ষেত্র দুটুই একেবারেই আলাদা জিনিস। লেখাপড়াটা ছেলে/ মেয়ে দুজনারই যার যার নিজস্ব ব্যপার। লেখাপড়া করলেই চাকুরি করতেই হবে তা কিন্ত ঠিক নয়। লেখাপড়া করলে মানুষ শিক্ষিত হয়, জ্ঞান আহরণ করে। কিন্তু চাকুরি করে মানুষ টাকা উপার্জনের জন্য এবং তার পরিবার তথা সংসার চালানোর জন্য। সংসারটাকে সুন্দর ভাবে চালিয়ে সন্তানদের মানুষ করা সেটাও কিন্তু বাহিরের কর্মক্ষেত্রের অনেক বড় কিছু। আর সেটাই আমরা মেয়েরাই করে থাকি, এটা কিন্তু আমাদের কম গর্বের কথা নয়। আর একজন শিক্ষিত মায়ের জন্য সন্তানদের শিক্ষিত করে তুলা খুবই সহজতর হয়। সুতরাং ছেলেই হোক আর মেয়েই হোক, যার যার সুবিধা অনুযায়ি দুজনার চাকুরি করেই হোক বা একজন চাকুরি করে আরেকজনকে ঘরে থেকেই হোক সংসারটাকে সুন্দর করে চালিয়ে সন্তানদের মানুষ করাই মুল উদ্দেশ্য থাকা উচিত। তাই বলছিলাম কি জেসমিন, তুমি একজন শিক্ষিত মা হয়েও তোমার সংসারটাকে সুন্দর করে চালিয়ে তোমার সন্তানদের তোমার মনের মত করে শিক্ষিয়ে শিক্ষিত করে তুলবে, সেটাও কিন্তু অনেক বড় আনন্দের এবং অনেক বড় গর্বের। তাছাড়া মায়েদের চাকুরি করে সংসার/সন্তান সব ঠিকভাবে করা খুবই খুবই কষ্টকর।
আর জেসমিন, তোমার লিখাটা পড়ে আমার খুবই খুবই ভাল লেগেছে। অসম্ভব সুন্দর লিখেছো।মাঈনউদ্দিন মইনুল০২ মার্চ ২০১৩, ০৭:১৩
নারী কর্মজীবন লাভ করুক তা বাবারা ঠিকই চায়, কিন্তু স্বামীরা কতটুকু চায় সেটিই প্রশ্ন।
আমাদের সমাজ এখনও নারীর কাজের জন্য উপযুক্ত যায়গা হয় নি। জেলা/উপজেলা শহরে নারীর আবাসন এখনও নিশ্চিত করতে পারে নি সরকার।
গল্পটি বেশ আবেগপূর্ণ। সব বাবাই একরকম!তৌফিক মাসুদ০২ মার্চ ২০১৩, ১২:৩৯
জেসমিন আপার এই ধরনের লেখা প্রথম পড়লাম মনে হয়। আপনার লেখায় অনেক আবেগ আছে। খুব মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। খাটি সত্য কথা বলেছেন।
***************
চাকুরী ক্ষেত্রে শুধু সংসারটাই জামেলা হয়ে দাঁড়ায় না, অফিস, সমাজ ও মেয়েদের জন্য প্রতিবন্ধকতা।
শুভকামনা রইল আপার জন্য। ভাল থাকবেন যেখানেই থাকুন।কাছের মানুষ০২ মার্চ ২০১৩, ১৪:০৪
চমৎকার হয়েছে গল্প আপু। বাস্তব ধর্মী গল্পে সবসময়ই ভাল লাগে।
মেয়েদের শিক্ষিত্র হওয়া প্রয়োজন আছে। আস্তে আস্তে সব কিছুর পরিবর্তন হচ্ছে।
মেয়ের কাজের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি হচ্ছে এবং আরো প্রসার ঘটবে আশা করি সামনে ।রোকেয়া ইসলাম০২ মার্চ ২০১৩, ২১:২৬
খুব ভালো লাগলো আপু।
আপনার সব লেখাগুলোই খুব বাস্তব ধর্মী।
অসাধারন একটা পোস্ট।
শুভেচ্ছা রইলো আপু। ভালো থাকবেন।মোস্তাফিজুর রহমান০৩ মার্চ ২০১৩, ০৪:১৪
চমৎকার গল্প, খুব ভাল লাগলো। এক অনন্য ভালবাসার গল্প। শুভেচ্ছা রইল।মাহবুবা আকতার০৪ মার্চ ২০১৩, ২২:২৬
জেসমিন আপা ধন্যবাদ খুব বাস্তব মুখি লিখা ।
আপনি সাবলীল ভাবে খুব গুছিয়ে লিখেন আমার ভীষণ ভাল লাগে ।নীল ব্যধি১০ মার্চ ২০১৩, ০৬:৪৫
আমরা আসলে কি চাই এমন প্রশ্নের জবাব কে কেমন করে দিবে বা জবাব কি হতে পারে আমি জানিনা,তবে নিজের একটা অনুভুতু তো আছেই এই নিয়ে,
আমার ভাবনা গুলো আমি বলি,-
আমার খুব ইচ্ছে আমার মানুষটা ঠিক আমার মত করেই আমার পায়ের তালে পা ফেলুক, আমি যতটা সুবিধা এই সমাজ থেকে পাই ঠিক ততটাই যেন সে পায়,আমার জীবন সঙ্গি মানে আমার থেকে দুর্বল কেউ হলে আমাকে সে সঙ্গ কিভাবে দিবে,?আমি চাই জীবনের প্রতিটা প্রয়োজনে সে এগিয়ে আসুক আমার মত করেই।তার ভাবনা সীমা পরিসীমা না থাকুক যতটা আমার নেই।
দুজন চলতি পথে সমান তালে পা ফেলবো,দুর থেকে যেন কোন বৈষম্য খুঁজে না পায় এই সমাজ।এমন হাজার হাজার ভাবনা আমার মধ্যে কাজ করে,
কিন্তু বিপত্তিটা বাধে তখন যখন দেখা যায় আমাদের সমাজে নারী সঙ্গিটা নিরাপদ নয়,যখন দেখা যায় একটা নারী মানুষ চলতি পথে কিছু নরাধমের লোলুপ দৃষ্টির শিকার হয়,যখন দেখা যায় রাত বিরাতে একটা নারী মানুষ নিজেকে নিরাপদে টেনে আনতে পারেনা ঘর পর্যন্ত।যখন দেখা যায় বাস হেলপাররা সহযোগিতার অযুহাতে নারী যাত্রীর পিঠে হাত দেয় অত্যান্ত নোংরা ভাবে,যখন দেখা যায় নারীর পাশে খালি থাকা সিটে ৪০ উর্ধো কোন নরাধম বসে নানান ভাবনায় বিভোর,কিংবা অযাচিৎ বাক্যলাপ।যখন দেখা যায় অফিসের বস কিংবা সহকর্মি খুঁজে বের করে দুর্বল দিক গুলো যেন সময়ে আঘাৎ করা যায় ইত্যাদি ইত্যাদি।
অনেকেই চায়না তার সঙ্গিটি আতংকে নিজেকে টেনে নিয়ে যাক প্রতিটা মুহুর্ত,আবার কেউ কেউ হয়ত এড় বাইরে অন্য কিছু ভাবেন,যেমন যদি সঙ্গিটি স্বনির্ভর হয়ে তাকে ছাড়িয়ে যায় সেই ভয়ে,হয়তোবা নিজেকে পুরুষ ভাবতে লজ্জা পাবেন তার সঙ্গির সমাজে সক্ত কোন অবস্থানের জন্য।
তবে আমি এমন জায়গা খুঁজে বের করবো এই পৃথিবীতে যেখানে এমন কিছুর ভয় নেই,তবুও আমি তাকে আমার সমকক্ষে নিয়ে আসবোই প্রয়োজনে আরও একটু বেশি।
খুব ভালো একটা টপিক টেনেছেন কিন্তু মানসিক ভাবে এলোমেলো বলে কথা গুলো ঠিক গুছাতে পারিনি।
ভালো থাকবেননীল ব্যধি১১ মার্চ ২০১৩, ২১:০৮
নাহ জেসমিন,আমি কোন কালেই চাইনা আমি কারো স্বপ্ন মরণ কিংবা ভঙ্গের কারণ হই,আমি উপরের যেই আতংকের কথা বলেছি সেটা যে কেউ কাটিয়ে উঠেনা আমাদের সমাজের নারীরা তা কিন্তু নয়,এখনও এই দেশে এমন হাজার হাজার নারী আছে যারা এমন সব প্রতিকুলতা বিপরীতে নিজেকে টেনে নিচ্ছে,এই পৃথিবীতে সবাইতো আর সবার মত হয়না,তাই যারা এমন বিষয় কাটিয়ে উঠতে পারেনা বা পারবেনা বলবে আমি তাদের কথাই বলছি।প্রতিটা পুরুষে উচিৎ তার সঙ্গিটির ইচ্ছার মুল্যায়ন করা, অন্তত একবার তাকে সুযোগ দেয়া উচিৎ তার স্বপ্নের প্রতিফলন ঘটানোর।
আমি স্পষ্ট বলতে চাই,আমার সঙ্গীর মনের কিংবা যোগ্যতার অঙ্গহানী করে সেই পঙ্গু মানুষটির ভার বইবার চেয়ে তাকে আমার মত কিংবা তার চেয়ে বেশি কিছু হবার বা করার সুযোগ করে দেয়া কি মঙ্গল নয়?এটাতো একজন স্বার্থপর পুরুষেরও করা উচিৎ , বন্ধু নির্বাচনে যখন আমরা আমাদের মত আরেকজন সমযোগ্য মানুষ খুঁজি তখন সঙ্গী নির্বাচনে কেন নয়।? বরং বন্ধুর চেয়েতো সঙ্গিটিই স্থায়ী।
আমি যখন আমার মানুষটিকে আমার দায়িত্ব দেব তখন তো তাকে আমার চেয়েও বেশি ক্ষমতাবান হতে হবে,আমি অন্তত তাই খুঁজি।
ধন্যবাদ আপনাকেওয়াসেত সাহিন১৫ মার্চ ২০১৩, ১২:০৩
অনেক ভাল লাগল । মমর অনুভূতিগুলো মনকে ভীষন স্পর্শ করল । সুন্দর লেখার জন্য অভিনন্দন ।মেঘ পিয়ন২০ মার্চ ২০১৩, ২১:২২
লএেণরিুুুিিইু।দকি যাতনা বিশে , বুঝিবে সে কিসে
কভু । । । । । । । । । ।নদংশে নি যারে! !!
জেসমিন আপনাকে বলার কিছু নেই । আমরা কেউ কারো অনুভবে স্প্রশ করতে পারিনা .সমসম্ভব নয়
আমার ভাই না থাকায় মধ্যবিত্ত পরিবার এর সন্তান হয়েও ছোট বেলাতে ছেলে মেয়ের পার্থক্য টা সেভাবে বুঝিনি । উল্টো বাবা বলতেন আমিই তার ছেলে তাই যেন সপ্নবিলাসী হয়েuঠএকএকটু বেশি । কিন্তুকিছুটা সময় পেরুতেই সমাজ প্রতি পদে পদে বুঝিয়ে দিয়েছে আমি মেয়ে । বাবা মায়ের অসহায় দ্রিশটি বাধ্য করেছে নিজের সপ্নকে বদলাতে । আর নারী হয়ে বুঝতে পেরেছি নতুন সপ্ন মাঝে দায়বদ্ধতায় মানুষের ইচ্ছে ম্রিত্তু ঘটে , সব থেকেও হয়.। । । । । । । ।
@ নোমান ।শিশির ।নীল. আপনাদেরকে অনেক ধন্যবাদ
ভাবছি আপনাদের এই সুন্দর চিন্তা চেতনার বাস্তবায়ন কি সত্যি আমাদের সমাজে হয়! ! হলেও সে ভাগ্য বতির সংখ্যা কতটা? ?
শুভকামনা সন্দুর জীবনেরনীল ব্যধি২১ মার্চ ২০১৩, ০৪:১৫
হুম হয়,সম্ভব,এই সংখ্যা নিচক কম নয়, আমি এমন মানুষ খুঁজি বলে আমার চোখেই পড়েছে অনেক,এই সংখ্যা আরো বেশি করে হবে যেদিন মেয়ের বাবার মুখ থেকে এই প্রশ্ন হারিয়ে যাবে-ছেলে কি করে। এই চিন্তা করলে যেন ছেলের বাবাও করে,-মেয়ে কি করে ,দেখবেন সমাজ নিমিষেই বদলে গেছে।
কেউ নারী হয়ে জন্মায়না,ক্রমশ নারী হয়ে উঠে,খুঁজে বের করা হোক এই নারী বানানোর কারখানাটা কোথায়।একটা মেয়ের মা যেন একটা ছেলের হাতে নারী তুলে না দেন।একটা মানুষ যেন দেয়।যেন ছেলেটির চোখে পড়ে এটা একটা মানুষ,এটারও স্বপ্ন আকাংখা আছে অন্য সকলের মত।
আপনাকেও ধন্যবাদ প্রিয় মেঘ
Tuesday, September 9, 2014
বিষণ্ণ এক বিকেলে
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment