- ৬২ টি মন্তব্য
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম২৮ জুন ২০১৪, ১৯:৪৮
চমৎকার ছবিগুলোর সাথে অনবদ্য ভ্রমণ কাহিনী। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
ধন্যবাদ, বোন জেসমিন।আলভী২৮ জুন ২০১৪, ২০:৪২
কারন দর্শানোর নোটিশ দেয়া হলো সেই এপ্রিলে ভ্রমন আর পোষ্ট আজকে দেয়ার জন্য।
এত সুন্দর দেশ বলেই বাংলাদেশের রাজনিতীবিদরা সব টাকা আপনার সুইস ব্যাংকে জমা করছে।
দেশ যত সুন্দরই হোক না কেন আর্জেন্টিনার সাথে ধরাসয়ি হতে হবে।
আপনি রোজা আছেন জেনে রমজানুল মোবারক।নাসরিন চৌধুরী২৮ জুন ২০১৪, ২১:৩০
এক নিঃশ্বাসে পড়লাম---বেশ গুছিয়ে লিখেছো।
আমারো খুব ইচ্ছা --সুইজারল্যান্ড থেকে ঘুরে আসব। দেখি সময় করে।
ছবিগুলোও বেশ।
শুভকামনাকামরুন্নাহার২৮ জুন ২০১৪, ২১:৪৭
এপ্রিল মাসের বেড়ানোর বর্ণনা এতদিনে
বর্ণনা দারূণ বলে মাফ করা গেলা।
অসাধারণ ছবিগুলোও।
ভাল থেক জেসমিন।
তোমাদের ওখানে কি রোজা শুরু হয়ে গেছে ?কামরুন্নাহার২৮ জুন ২০১৪, ২৩:০০
বাকিটুকুর অপেক্ষায় রইলাম, অবশ্য রোজায় আমি ব্লগে সময় দেই না বললেই চলে।আরজু মুন জারিন২৮ জুন ২০১৪, ২২:২৬
চমত্কার একটি পোস্ট জেসমিন। আমি এতক্ষণ দেখলামনা কেন ? আমার চোখের সমস্যা হয়েছে। শনিবার এর ঝিমান দিন টিকে ঝলমলে পোস্ট দিয়ে একেবারে সচল করে দিয়েছ আপু। অনেক ভাল লাগা তোমার পোস্ট এ।আরজু মুন জারিন২৮ জুন ২০১৪, ২২:৩১
চমত্কার একটি পোস্ট জেসমিন। আমি এতক্ষণ দেখলামনা কেন ? আমার চোখের সমস্যা হয়েছে। শনিবার এর ঝিমান দিন টিকে ঝলমলে পোস্ট দিয়ে একেবারে সচল করে দিয়েছ আপু। অনেক ভাল লাগা তোমার পোস্ট এ।আরজু মুন জারিন২৮ জুন ২০১৪, ২২:৩২
ভ্রমন পোস্ট এ গুছিয়ে লিখতে পারা টা বড় ব্যাপার। আমি পারিনা গুছিয়ে লিখতে ভ্রমন পোস্ট। তুমি চমত্কার গুছিয়ে পোস্ট টি করেছ। অনেক ধন্যবাদ আপু। শুভেচ্ছা রইল।দীপংকর চন্দ২৮ জুন ২০১৪, ২২:৫৬
বাকিটুকু লিখে ফেলতে ইচ্ছে করবে ।
আশাকরি করবে।
কারণ ভালো লাগলো লেখা।
ভ্রমণ পরিপূর্ণ হোক।
শুভকামনা অনিঃশেষ জানবেন। সবসময়।
আপনকে পত্র জয়ের শুভেচ্ছা কী জানিয়েছি আমি?
না জানিয়ে থাকলে এখন জানালাম।
শুভেচ্ছা অনেক অনেক অনেক।হামি্দ২৮ জুন ২০১৪, ২৩:২৮
ভ্রমণ কাহিনী পেলে আমি একটানে পড়ে ফেলি। আমার খুবই প্রিয় বিষয়।
ধন্যবাদ আপু চমৎকার পোস্টটির জন্য
আপনাদের কাছ থেকে এই ধরনের আরও পোস্ট আশা করি
শুভেচ্ছা জানবেন..................কামাল উদ্দিন২৯ জুন ২০১৪, ০৭:৩৩
পড়লাম, এবং বাকীটাও পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম........২য় ছবিটায় তো দেখছি ঘোড়ায় চড়িয়া মর্দ হাটিয়া চলিলছাইফুল হুদা ছিদ্দীকি২৯ জুন ২০১৪, ১১:২৯
অনেকদিন পর আপনার একটা লেখা পেলাম।
ছবিতে আমাদেরও ভ্রমন হলো।
ভালো থাকুন ।শুভেচ্ছা অবিরত।রব্বানী চৌধুরী২৯ জুন ২০১৪, ১৩:৩১
পাহাড়ের উচু নিচু ঢাল দিয়ে চলে যাওয়ায় সময় বোঝারও উপায় নেই গাড়ি চলাচল করছে কি না । আমাদের গাড়ি চলল বিরামহীন গতিতে । কোন হর্ন নেই , কাউকে কারো টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতা নেই । যার এগিয়ে যাওয়ার দরকার সে পাশের লেন দিয়ে সামনে চলে যাচ্ছে । ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে জুরিখ গিয়ে পৌঁছাতে আমাদের প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টা লেগেছিল মাঝখানে দুইবার বিরতিসহ ।
জুরিখ ভ্রমণের বর্ণনা ও ছবিগুলি খুব ভালো লাগলো, মাঝে মাঝে শেয়ার করবেন। অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানবেন। ভালো থাকবেন।ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)৩০ জুন ২০১৪, ১১:২৮
বেশ তো, অসাধারণ পোষ্ট দিয়েছ জেসমিন! সুন্দর ছবিসহ সুন্দর বর্ণনায় জুরিখ শহর আমারও দেখা হয়ে গেল। ভালো থেকো। চলতে থাকুক, অপেক্ষায় রইলাম। পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা তোমাকে। আজ থেকেই কি রোজা শুরু করেছ তাইনা? আমাদের জন্য দোয়া করো। আমিও কামনা করছি, পৃথিবীর সবাই যেন সুন্দরভাবে, সৎপথে থেকে আল্লাহকে স্মরণ করে নামাজ এবং রোজা কায়েম করবার তৌফিক দান করেন। আমীন।মাঈনউদ্দিন মইনুল৩০ জুন ২০১৪, ২০:৪২
জেসমিন আপা, এপ্রিলের ঘটনা আজকে জানালেন, মনটা একটু খারাপ হলো
৫০০ কিলোমিটারের অটোবান অতিক্রম করে পারিবারিক গাড়িতে জুরিখ ভ্রমণের বর্ণনা ভালো লেগেছে। তবে ছবি আরও আশা করেছিলাম। শান্তির দেশের ছবিগুলো দেখলেও শান্তি পাই।
এবারও জনসংখ্যা ঘাটতি দেখে হতাশ হলাম...
৪/৫ কিলোমিটারের টানেল অতিক্রম করার পূর্ব পর্যন্ত অস্থির লাগে নি? লাগার কথা
অনেক শুভেচ্ছা রইলো....সালাহ্ আদ-দীন০৪ জুলাই ২০১৪, ২০:২১
লেখাটা একদম একজন প্রফেশনাল লেখকের মতই হয়েছে। মন দিয়ে পড়লাম কারন আমারও যে শেখার আছে অনেক কিছু। আর হ্যা হাই ওয়ে কে এখানে আমরা বলি মটর ওয়ে। তবও নতুন নাম শেখা হল। লেখার শুরুটা খুব ভাল হয়েছে।মুক্তমন৭৫০৫ জুলাই ২০১৪, ০৪:১৩
আপামনি,
চমৎকার বর্ণনাতে অসাধারন সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন ভ্রমণটি।
বেশ ভালো লেগেছে লেখার স্টাইল। নিয়মিত আবারও লেখালেখি চলুক।
ছবিগুলো খুব ভালো হয়েছে।
অনেকদিন পরে হলেও লেখাটি পড়া হলো।
শুভকামনা রইলো।
Friday, September 12, 2014
জুরিখ ভ্রমণ
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment