- ১০৭ টি মন্তব্য
মেজদা২২ আগস্ট ২০১৩, ২২:১০
মালেয়শিয়ায় গেইন্টিং হাইল্যান্ডে যখন আমরা কেবল কারে উপরে উঠছিলাম, এক পর্যায়ে সাদা মেঘ এসে আমাদের ঢেকে ফেললো। আমি আমার ছেলে মেয়ে বা বউকে কাউ কাউকে দেখতে পাচ্ছি না যদিও আমরা একই কারে ছিলাম। কম্পিঊতারে বললো-এভাবে ৪ মিনিট বসে থাকুন তারপর সব পরিষ্কার হয়ে যাবে। সেই চার মিনিটকে আজও ভুলতে পারি নাই। যদিও এর পরের আরও অন্য দেশে উঠেছি কিন্তু সেই ভাবে দেখি নাই।মেজদা২২ আগস্ট ২০১৩, ২২:৩১
ভ্রমন কাহিনী লিখতে হলে লিখতে পারবো অনেক কিন্তু কাহিনী লিখতে মন চায় না। আমার সারা জীবনের ভ্রমন কাহিনীতে নানা কিছু আছে, দুঃক্ষ-আনন্দ সব। একবার এক ইন্টারনেট বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দূর এক দেশে গিয়েছিলাম, কত আনন্দ ফুর্তির পর বিদায়ের সময় তার কান্না দেখেছিলাম যা আজও আমার মনে দাগ কেটে আছে। এমন বিদায়ী কান্না আমি আজও দেখি নাই।আলভী২২ আগস্ট ২০১৩, ২১:৫৪
অনেক মুগ্ধ হয়ে মনোমুগ্ধকর দৃশ্য এবং চমৎকার ধারাবিবরণী সাথে ছবির ক্যাপশন সব মিলিয়ে দারুন এক ট্যুর প্যাকেজ। আপু আপনিতো ক্যাবল কারে সাহস করে উঠেছিলেন আর এখান থেকে আমারই হাঁটু কাপছে। ক্যাবল কার বা বাংলাদেশে রোপ ওয়ে বলা হয় সিলেটে আছে। আপনার সফর সঙ্গী সেই বাচ্চটার কান্না যেন আমার কানে ভেসে আসছে আহা.....কি মিষ্টি। আবার সামনে যে ট্যুর আপনাদের জন্য অপেক্ষা করছে সেখানে বেবী এলাউড না তাই বলে কি হাতছাড়া করবেন? অনেক ধন্যবাদ আমাদের নিয়ে ভ্রমন কাহিনী শেয়ার করার জন্য।আলভী২২ আগস্ট ২০১৩, ২২:২৬
দেশে থেকে আপনাকেতো আমি ভালো জ্ঞান দিচ্ছি, রাইন নদীর ইতিহাস জানা ছিলনা বাংলাদেশের রোপ ওয়ে সম্পর্কে জানা ছিল না। হা..হা...হা......।আলভী২২ আগস্ট ২০১৩, ২২:৪৯
আপু এই অধম মুর্খরে নিজ গুনে ক্ষমা করবেন। আপনারা লেখা পড়া শিখতে, গবেষনা করতে বিদেশ গেছেন আর আমি তাল পাতার সেপাই ঘরে বসে আন্ডা খাই! আপনাকে জ্ঞান দিব আমি?আলভী২২ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০৩
তবে ব্লগে আমরা প্রতিনিয়ত নতুন কিছু দেখছি এবং নতুন কিছু শিখছি। অনেক দিন আগে কবি সুনির্মল বসু লিখে গেছেন “বিশ্ব জোড়া পাঠশালা মোর সবার আমি ছাত্র” সত্যিই কবির সে স্বপ্ন আজ বাস্তবে রুপ নিয়েছে। ঘরে বসে আজ বিশ্বের সব কিছুই শেখা সম্ভব হচ্ছে। ধন্যবাদ আপু।শহীদুল ইসলাম প্রামানিক২২ আগস্ট ২০১৩, ২১:৫৬
আহ! যেমন ছবি তেমন বর্ননা। চোখের সাথে মনও জুড়িয়ে গেল। অসংখ্য ধন্যবাদনুসরাত জাহান আজমি২২ আগস্ট ২০১৩, ২১:৫৮
ভালো লেগেছে মানে???? অসাধারন, অসাধারন, অসাধারন।
ক্যাবল কারের ব্যাপারটা দারুন লাগসে। ছবিগুলা দেখে খুব ভালো লাগলো।নুসরাত জাহান আজমি২২ আগস্ট ২০১৩, ২২:৪৪
তা আর বলতে? তুমি যত বেশি ভ্রমন করবে, আমরা তত বেশি ভ্রমন কাহিনী পড়ব সাথে তো সুন্দর সুন্দর ছবি ফ্রি।
ভালো থেকো তুমিও।অনিন্দ্য অন্তর অপু২২ আগস্ট ২০১৩, ২১:৫৮
চোখ জুড়িয়ে আসে যেন নতুন লেখায় । অনেক ধন্যবাদ আপু অনেক সুন্দর কিছু ছবি আমাদের উপহার দেয়ার জন্যআবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম২২ আগস্ট ২০১৩, ২২:১২
নয়নাভিরাম দৃশ্যের সাথে সাথে চমৎকার বর্ণনা। এক কথায় অসাধারণ। ধন্যবাদ, বোন জেসমিন।কামরুন্নাহার২২ আগস্ট ২০১৩, ২২:১৮
অনেক অনেক সুন্দর বর্ণনা, সাথে ছবি ও ক্যাপশন।
ছবিগুলো আসলেই ছবির মতন।
দূর থেকে ট্রেনটাকে অজগর সাপের মত মনে হচ্ছে।
অনেক ভাল থেক জেসমিন।
আরো আরো লিখবে।এন্টি ভাইরাস২২ আগস্ট ২০১৩, ২৩:১৭
ক্যাবল কারে উঠার শখ আমার নাই
যদি পরে মরে যাই
তাহাহইলে আপডেট লইতে পারিবোনা
সুন্দর।মুক্তমন৭৫২২ আগস্ট ২০১৩, ২৩:২৬
খুব ভালো লাগলো ভ্রমন বিবরণ সংগে ছবি গুলোও। কয়েকটি ছবি বেশ চমৎকার তুলেছেন, আবার ২/১ টা ছবিতে অন্য পর্যটকদের মাথা বা শরীর চলে এসেছে। দর্শনীয় কোনো স্থানের ছবি তুলবার সময় খেয়াল রাখবেন ছবিগুলোকে শুধুমাত্র ঐ স্থানটাকে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করে নেয়া যায় কিনা।
যাহোক, শুভকামনা রইল। ভালো থাকবেন।ঘাস ফুল২৩ আগস্ট ২০১৩, ০০:০৯
একদিনের জার্নিতে দেখা যায় অনেক কিছু দেখেছেন। ক্যাবল কারের জার্নিটা যে বেশ উপভোগ্য ছিল তা আপনার বর্ণনায়ই ফুটে উঠেছে। ফিরতি পথে সেই বাচ্চার আবার দেখা পেলেন। একেই বলে কপালে থাকলে ঠেকায় কে! আসলেই নয়নাভিরাম কিছু দৃশ্য দেখলাম আপনার ক্যামেরার বদৌলতে। ছবিগুলোও তুলেছেন বেশ চমৎকার। চলতি পথে ছবি তুলেছেন, তাও বেশ সুন্দর হয়েছে। সাইকেল যাত্রীরা কিছুটা বিড়ম্বনার সৃষ্টি করলেও ভ্রমনের আনন্দটা মাটি করতে পারে নাই। সব মিলিয়ে দারুণ একটা ভ্রমণ কাহিনী পড়লাম আপনার দুই পর্বের ধারাবাহিকে। ধন্যবাদ জেসমিন আপা এতো সুন্দর একটা ভ্রমণ কাহিনী আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন।ঘাস ফুল২৩ আগস্ট ২০১৩, ০০:২৮
তাড়াতাড়ি আসুন। পাশেই পাবেন জেসমিন আপা। জার্মানিতে দু'বার গিয়েছি। দু'বারই অফিসিয়াল কাজে ফ্রাঙ্কফুর্ট গিয়েছিলাম কিন্তু কাজের চাপে কোথায় ঘুরে দেখার সময় হয় নাই। এখন আফসোস হচ্ছে আপনার ভ্রমণ কাহিনী পড়ে।প্রফেসর নূরুন্নবী২৩ আগস্ট ২০১৩, ১৩:৫২
Rüdesheim ভ্রমণে অভিজ্ঞতা নিয়ে স্নেহার্শীবাদ বোন লুৎফুন নাহার জেসমিন এর লেখা আমাকে মুগ্ধ করেছে। এছাড়া চলিত ভাষা সুন্দর সন্নিবেশিত হয়েছে। সব কিছু মিলে সুন্দর একটি পোস্ট। যা ভ্রমণকারীদেরকে প্রেরণা যোগাবে। নদীর পাশ দিয়ে নয়নাভিরাম ট্রেন যাওয়ার দৃশ্য সত্যিই মুগ্ধ করার মত। । ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন দূর দেশে।মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা২৩ আগস্ট ২০১৩, ১৫:১৪
এখনো মনে আছে ছোট বেলায় আমাদের মাঝে ঈদ কার্ড দেয়া নেয়া ছিলো। অনেককে দিতাম অনেকের কাছ থেকে পেতাম। সেগুলোর দৃশ্য ছিলো সেখানে দারুন ।
মনে হচ্ছে সেগুলোকে এসব দৃশ্য অনেক বিরাট ব্যবধানে হার মানাবে।
কিছু কিছু ছবি অবিশ্বাস্য রকমের সুন্দর।
আপনার দারুন ছবি পোস্ট। ভালো থাকুন সবসময়।হামি্দ২৩ আগস্ট ২০১৩, ১৬:০২
ভ্রমণ কাহিনী পেলে একটানে পড়ে ফেলি । আপনার ভ্রমণ বিষয়ক লেখাগুলো অনেক ভাল হয় । এটাও ভাল লেগেছে । চমৎকার !নাসরিন চৌধুরী২৩ আগস্ট ২০১৩, ১৭:৫১
তোমার ভ্রমন কাহিনী দেখে দেখে এখন আমার ও ভ্রমন করতে ইচ্ছা করছে ।আমার জীবনে ভ্রমনের অভিজ্ঞতা খুব কম ।তবে বেশ ভাল লাগল তুমি বেশ আনন্দ নিয়ে ভ্রমন করছ দেখে ।আর ক্যাবলে চড়ার সময় তোমার ভয় করেনি?আমি হলে ভয়েই ঊঠতাম না ।আর ছবিগুলোও অনেক সুন্দর ।শুভকামনা রইল ।নাসরিন চৌধুরী২৩ আগস্ট ২০১৩, ১৭:৫১
দুর্ভাগ্যবশত সেই বাচ্চাটা আমাদের বগিতেই ছিল । তাই তার কান্না শুনতে শুন্তেই আসতে হোল ।কবি মন২৩ আগস্ট ২০১৩, ১৮:১২
পোস্টটি পরেছিলাম আগেই । লগিন সমস্যায় মন্তব্য দিতে পারিনি । ক্যাবল কার থেকে তোলা দৃশ্য গুলো অনেক ভাল লেগেছে । আমি ভাবছি আমাদের দেশটা ক্যাবল কার থেকে কেমন লাগবে । যদিও আলভি ভাই বলেছে সিলেটে নাকি আছে । আমি ওইদিকে এখনও যাইনি ।
সেইকেল গুলোর জন্য আপনাদের ট্রেনে উঠতে সমস্যা হচ্ছিল । তখন হয়ত একটু খারাফ লেগেছিল । ট্রেন মিস করার আশংকা নিয়ে বগি খুঁজছেন আর ছুটছেন দল নিয়ে । কিন্তু পরে হয়ত ঠিকই এই ব্যাপারটির জন্য ভাল লেগেছে । কারন এই সাইকেল গুলো না থাকলে সাইকেল গঠিত স্মৃতিটাও আপনের হতো না ।
যাহোক সবমিলিয়ে খুব ভাল লাগল । আর আপনি বলেছেন পরবর্তি ভ্রুমনের পোষ্ট নিয়ে আবার আসছেন । কাম হেয়ার অ্যগ্যাইন সুন ... অপেক্ষায় আছি ।মাঈনউদ্দিন মইনুল২৩ আগস্ট ২০১৩, ২২:১৩
ভাগ্যিস জেসমিন আপাকে আমরা গত বছর জার্মানিতে পাঠিয়েছিলাম...
কী ভালো কাজটাই না করলাম
তা না হলে এতো মজার তথ্য আর সুন্দর ছবি আমরা কোথায় পেতাম?
বাংলাদেশি নাকি চাঁদেও আছে। কয়েকদিন আগে তো একজনের জলজ্যান্ত ছবি দেখা গেলো
অনেক শুভেচ্ছা জেসমিন আপাসনৎ ঘোষ২৫ আগস্ট ২০১৩, ২০:১৩
খুব ভাল লাগলো ছবি সহ ভ্রমনের বর্ণনা।মাঝেমধ্যে এধরনের ভ্রমনের বিবরন আমাদের সাথে শেয়ার করলে কৃতজ্ঞ থাকবো বোন জেসমিন।ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)২৬ আগস্ট ২০১৩, ০৬:০১
অবশ্যই অন্নেক ভালো লেগেছে জেসমিন, তোমার ছবি সহ ভ্রমন কাহিনী। এককথায় অসাধারণ! অসাধারণ!! শেয়ার করার জন্য অন্নেক ধন্যবাদ তোমাকে।তৌফিক মাসুদ২৮ আগস্ট ২০১৩, ০১:১৬
আমারো দেখা হয়ে গেল।
অনেক দিন পড়ে আপনার ব্লগে আসলাম। দেড় মাস ব্লগে ছিলামনা। রমজান ও ঈদের কারনে। আপনাকে শুভেচ্ছা জেসমিন আপা।আলভী২৮ আগস্ট ২০১৩, ১৬:৩৮
গতকাল আপনার পোষ্টে এসে মন্তব্য করতে পারছিলামনা নেটের সমস্যার কারনে। আজ আমার পোষ্টে আপনার চমৎকার মন্তব্য আমাকে দারুনভাবে মুগ্ধ করেছে আপু। আপনার অলসতা কি ভাঙ্গলো? আজকে কি পোষ্ট আছে?অপর্ণা২৮ আগস্ট ২০১৩, ২৩:২৬
হ্যালো জেসমিন , কেমন আছো ?
তোমার পোষ্ট মনোযোগ দিয়ে পড়িনি , জাস্ট চোখ বুলালাম , শুধু ছবিগুলো দেখলাম। খুব ঘুরে বেড়ানো হচ্ছে বুঝি ? খুব আনন্দে জার্মানিতে সময় কাটছে হালকা চোখ বুলালেও বেশ বোঝা যায়।
সময় গুলো আনন্দময় হোক সাওদা আর পলাশ ভাইয়ের সাথে। বাংলাদেশে কবে আসছো ?যাদব সূত্রধর০২ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ১৬:০৫
আপা এই সেই লাইন
যত্ন করে রেখে দেবেন। বার্তায় দেয়া নিয়ম ফলো করবেন।
ধন্যবাদ।ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)০৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ০৪:১৯
অনেক অনেক শ্রদ্ধা আর ধন্যবাদ আপনাকে যাদব'দা, ছবি আপলোডের বিস্তারিত জানানোর জন্য। আমি এখন ছবি আপলোড করতে পারছি, খুব ভালোও লাগছে তাই।আলভী২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ২২:৫৮
অনেক দিন পর আপনাকে পেয়ে আপনার পোষ্ট ভিজিট করে মুগ্ধ হলাম আপু। কেমন আছেন?আলভী২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ২২:০৭
ঠিকই বলেছেন। ভালো লাগা মানুষ গুলোকে একসাথে না পেলে ব্লগিং করে মজা পাইনা বলে আমারও তেমন আসা হয়না। ধন্যবাদ আপু।
Thursday, September 11, 2014
নয়নাভিরাম রুইডেসহাইম, জার্মানী( সমাপ্তি )
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment