- ১১৮ টি মন্তব্য
আলভী১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:১৯
আজ আমি কামাল ভাইয়ের পোষ্টে নয়নাভিরাম শব্দটি ব্যবহার করবো বলে অপেক্ষা করছিলাম এর মধ্যেই আপনার পোষ্ট হাজির তাই অবাক না হয়ে পারলাম না। অনেক দিন পার অনেক চমৎকার পোষ্ট পেয়ে খুব ভালো লাগলো আপু। আর ঐ বাচ্চাটির আম্মুর জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা এমন ধর্য্য ধারনের দৃষ্টান্ত স্হাপন করার জন্য। আর আপনি যে রাইন নদীর কথা উল্যেখ করেছেন এই নদীতেই হিটলার পড়ে গিয়েছিল যুদ্ধের সময় গোপনে সংবাদ সংগ্রহ করতে এসে। ধন্যবাদ আপু।অনিন্দ্য অন্তর অপু১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:২৩
আঙুর ক্ষেত তো দেখছি আলু ক্ষেতের মত । তোমার চোখে বিদেশ দেখে ভালো লাগছে । ভালো আছো তো?
তোমার রান্নার পোস্ট মিস করছি কিন্তুঅনিন্দ্য অন্তর অপু১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:৫৬
আমি ভালো আছি । শুধু রেসিপি দিলেই হবে না । জব্বর খাওয়ার ব্যবস্থা করঘাস ফুল১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:২৭
নতুন একটা ভ্রমণ কাহিনী শুরুর জন্য প্রথমেই অভিনন্দন এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি জেসমিন আপা। কারণ ভ্রমণ কাহিনীর মাধ্যমে দেশ বিদেশ সম্বন্ধে অনেক কিছু জানা যায় এবং দেখা যায়।
ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে রুডেসহাইম। যাত্রা পথের দুর্দান্ত বর্ণনা আর সাথে চমৎকার সব ছবি দিয়ে সাজিয়েছেন পোষ্ট। অসাধারণ হয়েছে। ইউনিভার্সিটির সুযোগটা কাজে লাগিয়েছেন বেশ সফল ভাবে বুঝা গেল। কারণ পথে দীর্ঘ সময় নিয়ে বাচ্চার কান্না সহজেই হজম করেছেন কোন রকম বিরক্তি ছাড়া। তবে বাচ্চার এতো কান্না যে বাচ্চার মাকে কোন রূপ বিরক্ত করে নাই, এটা দেশে থাকলে বিশ্বাস করতাম কিনা জানি না। তবে এখন করি। কারণ এই ধরণের অভিজ্ঞতা আমারও হয়েছে। এমন কি যাত্রীরা পর্যন্ত বিরক্ত হয় না। বড়ই আশ্চর্যের বিষয়। এটা থেকে আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিৎ।
মদের সাথে আঙ্গুর ফলের সম্পর্কটা নীবির। রাইন নদীর তীরে Hesse শহরটাতে এতো আঙ্গুর ধরে বলেই হয়তো ঐ শহরটা মদের জন্য বিখ্যাত হয়েছে। আঙ্গুর বাগানের ছবিটাও তুলেছেন বেশ সুন্দর।
হোটেলটার পার্কিং লট আমার খুব পছন্দ হয়েছে ছবি দেখে। ভিতরেও দেখলাম সুন্দর দৃশ্য। অন্যসব ছবিগুলোও দারুণ হয়েছে।
আশা করছি সামনের পর্বে আরও চমৎকারিত্ব থাকবে। আমরা পড়বো, জানবো এবং দেখবো যা আপনি দেখে এসেছেন।
খুব ভালো লাগলো ভ্রমণ কাহিনী। ধন্যবাদ জেসমিন আপা।আলভী১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:৪৬
বন্ধু তোমার বিশ্লেষন আমাকে অীবাক করে এত দ্রুত কিভাবে ম্যারাথন মন্তব্য করতে পারো এই ভেবে। ধন্যবাদ জেসমিন আপু ধন্যবাদ বন্ধূ।
বিঃদ্রঃ আজ খুব ভালো লাগছে যে সব প্রিয় ব্লগারদের একসাথে পেয়েছি বলে তবে ফেরদৌসা আপু একটু অনিয়মিত হয়ে পড়েছে বলে তাকে ভিষন ভাবে মিস করছি।ঘাস ফুল১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০০
বন্ধু আলভী, কথায় আছে, যদি থাকে বন্দের মন, গাং পার হইতে কতক্ষণ। মানে ইচ্ছা থাকিলে উপায় হয়। তুমি ইচ্ছা করো না, তাই মন্তব্য ওভাবে করো না। এবার বুঝেছ বন্ধু। একদম হিসাব বরাবর করে দিলাম।ঘাস ফুল২০ আগস্ট ২০১৩, ০০:৫৭
বাচ্চার কান্না বিরক্ত হই নাই তা না । তবে তার বাবা মায়ের কথা ভেবে বিরক্তিটা কমিয়ে ফেলেছিলাম ।
আপনার এই কথা পড়ে আমার নিচের কবিতাটি মনে পড়লো, যার যথাযথ প্রয়োগ আপনার কথার মধ্যে আছে।
একদা ছিল না ‘জুতো’ চরণ-যুগলে
দহিল হৃদয় মম সেই ক্ষোভানলে।
ধীরে ধীরে চুপি চুপি দুঃখাকুল মনে,
গেলাম ভজনালয়ে ভজন কারণে !
দেখি তথা এক জন, পদ নাহি তার,
অমনি ‘জুতো’র খেদ ঘুচিল আমার,
পরের অভাব মনে করিলে চিন্তন
নিজের অভাব ক্ষোভ রহে কতক্ষণ ?
(কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার)হামি্দ১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:৩৩
প্রাণবন্ত বর্ণনা আর চমৎকার সব ছবিতে অসাধারণ একটা ভ্রমণ কাহিনী ...........আগামি পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম..........................মেজদা১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০৩
আমি আগেই দেখেছি কিন্তু বাকী ছবি গুলি কই। বিশেষ করে পলাশ ভাইয়ের পাশে কে যেন বসা ছিল মুখ ঢেকে ?
বর্ণনায় আরও সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ জেসমিন ।কবি মন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:১৫
*থেকে নেমে তো মনটা আনন্দে দুলে উঠলো ।
এত সুন্দর !! রাস্তার পাশ দিয়ে নদী , নদীর
ওপাশে পাহাড়ের ঢালে আরেকটা শহর । এ
যে ছবির মত সাজানো । রাস্তার
পাশে গোলাপ ও নানান রঙের ফুল ফুটে আছে ।
ঝলমলে আকাশ , মিষ্টি রোদ ( ইউরোপের খুব
কাঙ্খিত ) । পর্যটকের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য
সেরা জায়গা ।*
একসময় ভাবতাম , আমি যদি পৃথিবীর সব সুন্দর সুন্দর জায়গা ঘুড়ে ঘুড়ে দেখতে পারতাম । সে ভাবনাটা যে শুধু স্বপ্নই ছিল বাস্তবে নয় সেটাও সাথে সাথে ভেবে নিতাম । এখন অবাক হয়ে ভাবছি অনেক কিছুইতো দেখা হয়ে যাচ্ছে !!
আপনারা যারা এই ভ্রুমনের ফোস্ট গুলো দেন তখন আমি যে কতটুকু আনন্দিত হই সেটা এখানে বলতে পারছি না ... । জেসমিন আপা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আজকের রাতটি ভ্রুমনে ভ্রুমনে রুডেসিম ঘুড়িয়ে আনার জন্য ।কবি মন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:৫৭
হুম .. ফেরদৌসা আপাও মাঝে মাঝে ভ্রুমন কাহিনী পোষ্ট দেয় । কামাল ভাইতো দেশেরই নানারকম সৌন্দর্য আমাদের উপহার দেয় । আমি আপনাদের ব্লগে ঘুড়লেই প্রথম ভ্রুমন কাহিনীগুলো খুঁজে খুঁজে বের করি ।কবি মন২০ আগস্ট ২০১৩, ০০:০১
কিন্তু আপসোস , অনেকদিন জার্মানি দেখিনি আবার নাইজেরিয়াও দেখিনি । আজ অনেক দিন পর জার্মানি দেখে খুব ভাল লাগল । হুম ... সামনে কোন ভ্রুমন হলে কিছুতেই পোষ্ট দিতে ভুল করবেন না ।আলভী১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:১৫
মানে ইচ্ছা থাকিলে উপায় হয়। তুমি ইচ্ছা করো না, তাই মন্তব্য ওভাবে করো না
বন্ধু তাহলে রাত-দিন তোমাদের সাথে জেগে জেগে কি ইচ্ছে করে?মাইনুল আমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ০০:৩৯
ছবিসমৃদ্ধ চমত্কার ভ্রমণ বর্ণনা। অনেক কিছুই জানা হলো । অবিরাম শুভকামনা -----------------------কামরুন্নাহার২০ আগস্ট ২০১৩, ০০:৪৩
" ট্রেন থেকে নেমে তো মনটা আনন্দে দুলে উঠলো । এত সুন্দর !! রাস্তার পাশ দিয়ে নদী , নদীর ওপাশে পাহাড়ের ঢালে আরেকটা শহর । এ যে ছবির মত সাজানো । রাস্তার পাশে গোলাপ ও নানান রঙের ফুল ফুটে আছে । ঝলমলে আকাশ , মিষ্টি রোদ ( ইউরোপের খুব কাঙ্খিত ) । পর্যটকের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য সেরা জায়গা । "
চমৎকার বর্ণনা!! মনে হচ্ছে তোমার সাথে ঘুরছি।
উন্নত দেশে ট্রেনে চড়ে বেড়ানোতে, ভিষণ ভাল লাগে।
আমি দেশেও ট্রেন-ভ্রমণটাকেই বেশী উপভোগ করি।
চমৎকার কিছু ছবি উপহার দিয়েছ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা জেসমিন।
পরবর্তি পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
অনেকদিন পর তোমার লেখা পেলাম।
ভাল আছ আশা করি।
অবশ্য রোজার জন্য আমিও ব্লগে অনিয়মিত ছিলাম।কামরুন্নাহার২০ আগস্ট ২০১৩, ১২:২৫
এই ফুলটার নাম চলতি ভাষায় বলে পেঁয়াজ ফুল।
হ্যা জেসমিন, লেখা একটা আছে।
নেপালের এক রাজবাড়ী ও মন্দির "জনকপুর নিয়ে লিখেছিলাম।
সিলেকশন বক্ষে আছে দেখ।
ভাল থেক জেসমিন।খন্দকার আযাহা সুলতান২০ আগস্ট ২০১৩, ০৪:৩৫
অসম্ভব সুন্দর এবং তুলনাহীন সব দৃশ্য দেখে জার্মান যাওয়ার ইচ্ছে হচ্ছে.....অনেক ভাল লাগল--ধন্যবাদ...কামাল উদ্দিন২০ আগস্ট ২০১৩, ০৭:০৪
মূল সৌন্দর্য্য কিন্তু এখনো আপনার ছবিতে উপস্থিত নেই, আশা করছি পরের পর্বে পেয়ে যাবো। মানে আমি বলতে চেয়েছি প্রকৃতির কথা।মাঈনউদ্দিন মইনুল২০ আগস্ট ২০১৩, ০৯:১৩
“এরা এমনই ,যেখানে যা খুশি করে ফেলেন । কে কি ভাবল তাতে তাদের কিচ্ছু যায় আসে না । এই বিষয়কে খারাপ বলবো না কিন্তু এই বিষয়টি যখন কোন প্রেমিক যুগল ভেবে বসেন তখন বেশ বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়।”
-এখানেও শেখার ব্যাপার আছে
“বাধ সাধল আমাদের দলের এক ছোট বাচ্চা । সে যে কান্না শুরু করলো এক ঘণ্টার রাস্তা পুরোটাই সে চিৎকার করতে করতে গেলো । এমনকি সারাদিনই সে বিরতি দিয়ে চিৎকার করেই গেলো । কোথায় যে এত এনার্জি পেলো আল্লাহ্ই জানে । তবে আমি অবাক হলাম বাচ্চার মায়ের ধৈর্য দেখে । একবারের জন্যও সে জোরে বাচ্চাকে ধমক দিলেন না ।শিক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করলাম।”
-শিখলাম আমিও। কীভাবে এনার্জি সহকারে চিৎকার দিতে হয়, সেটি আমার ছোট মেয়ে জানে।
“এটিকে কেন মদের শহর বলা হয় তা আসতে আসতে প্রমাণ পেলাম । ট্রেন লাইনের পাশ দিয়ে মাইলের পর মাইল শুধু আঙুর ক্ষেত । আমরা Rüdesheim পৌছাতে পৌছাতে ১২ টার বেশি বেজে গেলো । ট্রেন থেকে নেমে তো মনটা আনন্দে দুলে উঠলো । এত সুন্দর !! রাস্তার পাশ দিয়ে নদী , নদীর ওপাশে পাহাড়ের ঢালে আরেকটা শহর । এ যে ছবির মত সাজানো । রাস্তার পাশে গোলাপ ও নানান রঙের ফুল ফুটে আছে । ঝলমলে আকাশ , মিষ্টি রোদ ( ইউরোপের খুব কাঙ্খিত )।”
-কত দিন যে এভাবে লোভ সংবরণ করে যাবো, আর অন্যের গল্প পড়ে যাবো! হাফসুস!
-আচ্ছা, রাস্তার পাশে ফুলের ছবি দেখলাম কিন্তু ‘ফুল ছেড়া নিষেধ’ এজাতিয় কোন সতর্কবাণী দেখা গেলো না কেন?
হৃদয় জুড়ানো ছবি, জেসমিন আপা, হিংসা করতে চাই
সুন্দর পোস্টটির জন্য ফুলেল অভিনন্দন আপনাকেআবদুল্লাহ আল হাদি২০ আগস্ট ২০১৩, ০৯:৪৫
গ্রামীণ ফোন-প্রতারণার এক নতুন নাম
ঘটনার সূত্র পাত:
২০১৩ প্রথমদিক থেকে হঠাত একদিন আমার নাম্বারে একটি এসএসএস আসে আপনার প্যাকেজটি BSF-1 এ মাইগ্রেট করা হেয়েছে।এখানে বলে রাখেত হচ্ছে আমি অনেক দিন ধরে বন্ধু প্যাকেজ ব্যবহার করে আসছি। আমি থ হয়ে গেলাম, পরবর্তিতে আমি গুলশান ২ কাস্টমার কেয়ারে অভিযোগ করি তারা তখন আমাকে বলেছিল সিষ্টেম জটিলতার কারনে এমনটি হয়েছে। আমি একমাস পর আমার পূর্ববর্তী প্যাকেজে ফিরে আসি। তার কিছুদিন পর আবার আমাকে সংক্রিয় ভাবে মাইগ্রেট করে দেয়। আমি আবারো ১২১ এ কল করে অভিযোগ করি তার সেবারও কোন সমাধান দিতে পারিনি। এর পর আমি এক মাস পর আবারও প্যাকেজ পরিবর্তন করে বন্ধু প্যাকেজে ফিরে আসি।
গত ৩১ জুলাই ২০১৩ আমার ফোনে ১২১ থেকে সংক্রিয় একটি কল আসে "We received your company request to Migrate your number to shofol. Send NO to 9934 (free) by next 24 hours if not interested. Contact account manager for detail."
আমি এসএসএস করলাম, কিন্তু তারা আমাকে ফিরতি এসএমএস এ লিখল
Sorry ,there is no such keyword, thank you.
আমি এবার ১২১ এ ফোন করলাম তারা আমাকে আবারও SMS পাঠানোর কথা বলে।
আমি আবার SMS পাঠাই এবার তারা লিখল:
Thanks for your SMS. Your request has been received and will be duly acknowledged by Grameenphone.
তারা এ ভাবে আমাকে আবারও SMS পাঠায়
"We received your company request to Migrate your number to shofol. Send NO to 9934 (free) by next 24 hours if not interested. Contact account manager for detail."
আমিও আবার SMS পাঠাই এবার তারা লিখল:
Thanks for your SMS. Your request has been received and will be duly acknowledged by Grameenphone.
তার দুই দিন পর তারা আবার SMS পাঠায় ১:৫৪ মি: এ
Thank you for your requesting product migration, your request is being processed. Please wait for the confirmation.
এবং ১: ৫৫ মি: আবার SMS পাঠায়
Confirmation SMS: your subscription has been migrated to SHOFOL. Your can migrate again after 21/08/13.
আমার ১২১ এ অভিযোগ করার কল লিষ্ট দিলাম।
Call Date Call Time Called Number Actual Duration (Sec) Charges in BDT Call Type FNF Usage Type
06 Aug 2013 19:15:37 88000121 951 9.2 OUT N VOICE
06 Aug 2013 17:01:50 88000121 269 2.5875 OUT N VOICE
04 Aug 2013 13:21:23 88000121 34 0 IN N/A VOICE
31 Jul 2013 14:42:54 88000121 1564 15.045833OUT N VOICE
31 Jul 2013 14:38:32 88000121 240 2.3 OUT N VOICE
31 Jul 2013 13:32:08 88000121 43 0 IN N/A VOICE
আমার অনুভূতি:
গ্রামীণ ফোনের মত কোম্পানী বাংলাদেশে সহজ সরল মানুষের সাথে কি ভাবে প্রতারণা করে আসছে এটাই তার প্রমাণ।
আমি গ্রামিন ফোনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তার দৃষ্টি আকর্শন করছি প্লিজ এগুলো বন্ধ করুন।
না হলে এ দেশের জনগন আপনাদের ভাগাড়ে ফেলে দেবে।
সবার জন্য সুভ কামনা রইল।
Photo: গ্রামীণ ফোন-প্রতারণার এক নতুন নাম
ঘটনার সূত্র পাত:
২০১৩ প্রথমদিক থেকে হঠাত একদিন আমার নাম্বারে একটি এসএসএস আসে আপনার প্যাকেজটি BSF-1 এ মাইগ্রেট করা হেয়েছে।এখানে বলে রাখেত হচ্ছে আমি অনেক দিন ধরে বন্ধু প্যাকেজ ব্যবহার করে আসছি। আমি থ হয়ে গেলাম, পরবর্তিতে আমি গুলশান ২ কাস্টমার কেয়ারে অভিযোগ করি তারা তখন আমাকে বলেছিল সিষ্টেম জটিলতার কারনে এমনটি হয়েছে। আমি একমাস পর আমার পূর্ববর্তী প্যাকেজে ফিরে আসি। তার কিছুদিন পর আবার আমাকে সংক্রিয় ভাবে মাইগ্রেট করে দেয়। আমি আবারো ১২১ এ কল করে অভিযোগ করি তার সেবারও কোন সমাধান দিতে পারিনি। এর পর আমি এক মাস পর আবারও প্যাকেজ পরিবর্তন করে বন্ধু প্যাকেজে ফিরে আসি।
গত ৩১ জুলাই ২০১৩ আমার ফোনে ১২১ থেকে সংক্রিয় একটি কল আসে "We received your company request to Migrate your number to shofol. Send NO to 9934 (free) by next 24 hours if not interested. Contact account manager for detail."
আমি এসএসএস করলাম, কিন্তু তারা আমাকে ফিরতি এসএমএস এ লিখল
Sorry ,there is no such keyword, thank you.
আমি এবার ১২১ এ ফোন করলাম তারা আমাকে আবারও SMS পাঠানোর কথা বলে।
আমি আবার SMS পাঠাই এবার তারা লিখল:
Thanks for your SMS. Your request has been received and will be duly acknowledged by Grameenphone.
তারা এ ভাবে আমাকে আবারও SMS পাঠায়
"We received your company request to Migrate your number to shofol. Send NO to 9934 (free) by next 24 hours if not interested. Contact account manager for detail."
আমিও আবার SMS পাঠাই এবার তারা লিখল:
Thanks for your SMS. Your request has been received and will be duly acknowledged by Grameenphone.
তার দুই দিন পর তারা আবার SMS পাঠায় ১:৫৪ মি: এ
Thank you for your requesting product migration, your request is being processed. Please wait for the confirmation.
এবং ১: ৫৫ মি: আবার SMS পাঠায়
Confirmation SMS: your subscription has been migrated to SHOFOL. Your can migrate again after 21/08/13.
আমার ১২১ এ অভিযোগ করার কল লিষ্ট দিলাম।
Call Date Call Time Called Number Actual Duration (Sec) Charges in BDT Call Type FNF Usage Type
06 Aug 2013 19:15:37 88000121 951 9.2 OUT N VOICE
06 Aug 2013 17:01:50 88000121 269 2.5875 OUT N VOICE
04 Aug 2013 13:21:23 88000121 34 0 IN N/A VOICE
31 Jul 2013 14:42:54 88000121 1564 15.045833OUT N VOICE
31 Jul 2013 14:38:32 88000121 240 2.3 OUT N VOICE
31 Jul 2013 13:32:08 88000121 43 0 IN N/A VOICE
আমার অনুভূতি:
গ্রামীণ ফোনের মত কোম্পানী বাংলাদেশে সহজ সরল মানুষের সাথে কি ভাবে প্রতারণা করে আসছে এটাই তার প্রমাণ।
আমি গ্রামিন ফোনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তার দৃষ্টি আকর্শন করছি প্লিজ এগুলো বন্ধ করুন।
না হলে এ দেশের জনগন আপনাদের ভাগাড়ে ফেলে দেবে।
সবার জন্য সুভ কামনা রইল
পোষ্টটি ফেইসবুকে পড়ার জন্য:
https://www.facebook.com/alhadiabcআলম পিডাব্লিউডি২০ আগস্ট ২০১৩, ১০:০৫
চমৎকার এবং মুগ্ধ হবার মত একটা পোষ্ট। মনটা ভরে গেল। অনেক দিন পর আপনার ভ্রমন বিষয়ক একটা লেখা পড়লাম। খুল ভাল লাগল। ধন্যবাদ জেসমিন আপা।আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম২০ আগস্ট ২০১৩, ১০:২৫
বোন জেসমিন, এই ভ্রমন কাহিনী সহ ছবি গুলো ফ্রেমে বাঁধিয়ে রাখার মতো। খুব ভালো লাগলো। আপনাকে ধন্যবাদ।নূর মোহাম্মদ নূরু২০ আগস্ট ২০১৩, ১১:১৯
জেসমিন আপু অসংখ্য ধন্যবাদ
দৃষ্টিনন্দন কিছু অসাধারণ চিত্র
শেয়ার করার জন্য।প্রফেসর নূরুন্নবী২০ আগস্ট ২০১৩, ১৩:১২
লুৎফুন নাহার জেসমিন এর চমৎকার Rüdesheim ভ্রমণের অভিজ্ঞতার কাহিনী পড়ছিলাম ঠিক সে সময়ে
ট্রেনটি আঙুর ক্ষেতের পাশ দিয়ে চলতে লাগলো আর আমার কাছ মনে হলো, ঐ ট্রেনে আমিও যাত্রা করেছি Rüdesheim ভ্রমণে। চমৎকার অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করার জন্য লুৎফুন নাহার জেসমিনকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন বিদেশ মাটিতে।আর মাঝে মাঝে আমাদের সাথে শেয়ার করুন আপনার অভিজ্ঞতার কথা।নুসরাত জাহান আজমি২০ আগস্ট ২০১৩, ১৮:৩১
অনেকদিন পর তোমার কোন ভ্রমন কাহিনী পড়লাম। তোমার ভ্রমন কাহিনী পড়তে মজা লাগে। খুব সুন্দর করে বর্ণনা দাও তো তাই।
আচ্ছা আঙ্গুর গাছ এমন হয়?? আঙ্গুর গাছ তো মাচায় হয়। অপু ভাইয়ার মত বলতে হয়, আঙ্গুর গাছ দেইখা মনে হয় আলু ক্ষেত।
ছবিগুলা দেখে আরও ভালো লাগলো।নুসরাত জাহান আজমি২০ আগস্ট ২০১৩, ১৮:৫৩
হুম, দেখলাম। এখন যে আমার আঙ্গুর দেইখা খাইতে ইচ্ছা করতেসে।
কালকে পরীক্ষা, যাই আপু। আঙ্গুর রেডি রাইখ।মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা২০ আগস্ট ২০১৩, ২১:০০
একি! পোস্ট খুলতেই চমকে গেলাম। নেট Slow তাই একটি একটি ছবি উঠে আসছে। প্রথমটি দেখে টাসকি খেয়েছি মনে করেছিলাম বাংলাদেশের কোন স্থান। না একের একের পর ছবি বের হয়ে আসল তখন বুঝলাম ছবিতে বেশ বৈচিত্র আছে। বর্ণনার সাথে ছবি বেশ দারুনই হয়।
ভালো থাকুন সবসময়।রব্বানী চৌধুরী২০ আগস্ট ২০১৩, ২১:৪১
অনেক পরে এসে মন্তব্য করাতে বেশ একটা লাভ হলো, সকলের দৃষ্টি কাড়া মন্তব্য গুলি বেশ মনযোগ দিয়ে পড়লাম।
জার্মানী একটি বড়, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ তা আপনার ভ্রমণ কাহিনী ও ছবিগুলির মধ্য দিয়ে আর জানা হলো। আমাদের মাথার ভান্ডার বড় করে দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। অনেকেই বিদেশে থাকেন কিন্তু তাঁরা বিদেশের অনেক কিছু আমাদেরকে জানাতে পারেন না, আপনি নিয়মিত আপনার জানাগুলি আমাদেরকে শেয়ার করছেন - এটাকে লেখা পড়ার করার প্রকৃত অর্থ বলে আমি মনে করি।
শুভেচ্ছা জানবেন।ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)২১ আগস্ট ২০১৩, ১১:০৪
জায়গাটা বেশ সুন্দর মনে হচ্ছে এবং বেশ আনন্দেই ঘুরাঘুরি করেছো, বুঝাই যাচ্ছে। ভালই হলো, ছবিগুলো শেয়ার করায় আমাদেরও দেখার সৌভাগ্য হলো। বেশ ভালো লাগলো জেসমিন, তোমার সুন্দর বর্ণনা সহ চমৎকার সব ছবিগুলো দেখে। রোজার মধ্যে আমিও তিন দিনের ভেকেশন-এ টেক্সাসেই কর্পাস ক্রিস্টিতে গিয়েছিলাম, সেখান থেকে তোমার জন্যও দুটু ছবি দিলাম।ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)২২ আগস্ট ২০১৩, ০২:৩৮
হুমমম জেসমিন, ঐ বর্ণনা দিতে হবে এবং ছবি আপলোড করতে হবে, সেটাইতো সময়ের ব্যাপার। তাইতো দেওয়া হচ্ছে না, তারপর দেখি সময় করে দেব ভাবছি।নাসরিন চৌধুরী২১ আগস্ট ২০১৩, ২১:৫১
আমার মন্তব্য গেলো কই ।আমি শিশির ভাইয়ার মন্তব্যর নীচে সুন্দর একটা মন্তব্য করে গেলাম ।এখন দেখি নাই ।তোমার আর ও একটা ভ্রমন পোষ্টে এমন হয়েছিল ।মন্তব্য দিয়ে এলাম ।প্রতিমন্তব্য কি দিলে তা দেখার জন্য গিয়ে দেখি মন্তব্যই হাওয়া ।যাই হোক তোমার ভ্রমন কাহিনী পড়লাম ।আজ বিস্তারিত আর লিখবো না ।ছবিগুলোও সুন্দর বেশ ।নাসরিন চৌধুরী২১ আগস্ট ২০১৩, ২২:২৮
নাগো বেশ আগ্রহ নিয়েই তোমার পোষ্টখানা পড়েছিলাম ।আর তোমার ছবি তোলার হাত ও বেশ ভাল ।আর জার্মানীতে এসে প্রথমে জায়গার নাম পড়তাম ইংরেজি উচ্চারনে ।যখন জার্মান উচ্চারন শুনতাম তখন নিজেই টাসকি খেতাম ।জায়গার নামগুলো পড়তে আমার বেশ বিরক্ত লাগতো ।যেমন kaiser dam german উচ্চারন হয় কাইজারদাম ।তোমার Rüdesheim এর উচ্চারন ও হবে রুইডেসহাইম ।আলভী২১ আগস্ট ২০১৩, ২২:৫৩
এখানে জেসমিন আপু ছাড়া কেউ ডিলেট করার ক্ষমতা লাখেনা তাহলে হয় মন্তব্য করোনি না হয় জেসমিন আপু মুছে দিয়েছে। কারটা সত্য? প্যাচ লাগিয়ে দিলাম।নাসরিন চৌধুরী২১ আগস্ট ২০১৩, ২২:৫৯
আমিও মন্তব্য করেছি ,জেসমিন ও মুছেনি ।প্যাচ আমাদের মাঝে কখনো লাগবে না ।এমন হতে পারে যে আমি মন্তব্যটি বড় করে লিখেছিলাম ,সেন্ড করেছি হয়ত কোন কারনে সেন্ড হয়নি ,ব্লগে মাঝে মাঝে এমন হয় আলভী ভাই ।আলভী২১ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০০
অনেক সময় মন্তব্য প্রকাশ হয়না লেখা থাকে এই ফিল্ডটি খালি রাখা যাবে না। ধন্যবাদ আপু মাইন্ড খাইয়েন না।আলভী২১ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০৩
দুজনই আমার অতি প্রিয় মানষ। প্যাচ লাগুক এটা কখনো চাইনা। আমরা সবাই ভালো থাকি সবাইকে নিয়ে। ধন্যবাদ আপুদ্বয়।নীল ব্যধি১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ২২:০৯
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
চমৎকার সব ছবি দেখে খুব ভালো লেগেছে
ভালো থাকবেন
Thursday, September 11, 2014
নয়নাভিরাম রুইডেসহাইম ( জার্মানী )
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment