- ৫৩ টি মন্তব্য
ফেরদৌসা২৯ নভেম্বর ২০১২, ২১:৪২
ফারিহা দেখল , গরীবরা এই পোশাকগুলো পেয়ে খুশী হোল । তারা আল্লাহর কাছে স্কুলের সবার জন্য দোয়া করলো ।
আগে বাসায় তারপর স্কুলে অবশ্যই এই বিষয় গুলি বাচ্চাদের শেখানো দরকার।আলভী২৯ নভেম্বর ২০১২, ২১:৪৮
গরীব মানুষ কাঁপছে শীতে,
গরম কাপড় হবে দিতে।
শীতের কাঁপন পান্তা ভাতে,
গরীবদের যা নিত্য সাথে!
অর্থ নেই তাদের হাতে,
উঞ্চতা পাবে কোথা হতে?
শীতে কষ্ট পাইনা যাতে,
এগিয়ে আসবো আমরা তাতে।এস এইচ মং মারমা২৯ নভেম্বর ২০১২, ২১:৫৪
অল্প অল্প করে অনেক কাপড় হয়েছে । হেড মিস্ট্রেস দুই দিন পর এই কাপড়গুলো বিলি করবেন বলে জানালেন । আগ্রহী ছাত্রীদের উপস্থিত থাকতে বললেন । তারা নির্দিষ্ট দিনে খুব সকাল থেকে কাপড় বিলি করা শুরু করলো । তাদের স্কুলের আশেপাশে কয়েকটি এলাকায় ঘুরে ঘুরে এই শীতের কাপড়গুলো দেওয়া হোল । ফারিহা দেখল , গরীবরা এই পোশাকগুলো পেয়ে খুশী হোল । তারা আল্লাহর কাছে স্কুলের সবার জন্য দোয়া করলো ।
ভীষণ ভাল লাগল প্রিয়। শুভেচ্ছা রইলো ও ভাল থাকবেন প্রিয়।ধন্যবাদও নেবেন।অনিন্দ্য অন্তর অপু২৯ নভেম্বর ২০১২, ২২:০০
তোমরা ইচ্ছে করলে এই সময় কিছুটা জনসেবা মূলক কাজ করতে পারো । এখানে তোমাদের প্রত্যেকের একের অধিক অথবা পুরনো শীতের কাপড় থাকার কথা । আবার তোমাদের পরিবারের অন্যান্য সদস্যদেরও থাকতে পারে ।
এই বোধগুলো যেন ছড়িয়ে যায় সব শিশুর অন্তরে। ওরা আরও একটু ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে উঠবে। ছোট্টসোনা গুলোকে এরকম মানবিক কাজে উৎসাহিত করা উচিত।
আপনার ভাবনার সুন্দর প্রকাশ। ভালো আছেন তো আপা?অনিন্দ্য অন্তর অপু২৯ নভেম্বর ২০১২, ২৩:৪২
আপনার মত কি আর অতো সুন্দর করে ভাবতে পারি ? আপনার লেখায় মানবিক বোধগুলি এত সুন্দর করে ফুটে উঠে ।
আপনার ভাবনাও আমায় মুগ্ধ করে। এত রিজার্ভ থেকেও ঠিক কিভাবে যেন এত্ত সুন্দর বোধগুলো ছড়িয়ে দিতে পারেন অন্তরে অন্তরে। রান্নাবান্না এখনও চলছে নাকি আপা?মেজদা২৯ নভেম্বর ২০১২, ২২:০৪
আজ টের পেয়েছি শীত কি পরিমান পরেছে। ওরে বাবারে।
চল সবাই গ্রামে যাই
ওদের পাশে দাঁড়াই।আলভী২৯ নভেম্বর ২০১২, ২২:০৫
যদের নাই কাপড়ের আকাল,
তারা রচনা লিখে শীতের সকাল,
যাদের অর্থ-কড়ি নাই হাতে,
ঘুম থেকে উঠে খুব প্রভাতে!
শীতের সকাল তাদের কাছে,
কল্পনা বিলাসী গল্প মিছে!মোঃ হাসান জাহিদ২৯ নভেম্বর ২০১২, ২২:১৬
( আমাদের দেশে স্কুল প্রতিষ্ঠানগুলো এভাবে গরীবদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের উৎসাহ দিতে পারেন । এতে করে ছেলে মেয়েরা ছোট বেলা থেকেই সমাজসেবার প্রতি আগ্রহী হবে এবং গরীবদের নিয়ে ভাবতে শিখবে । )
সহমত । খুব সুন্দর শিশুতোষ গল্প ।মাঈনউদ্দিন মইনুল২৯ নভেম্বর ২০১২, ২২:৩৫
আমাদের দেশের ফারিহাদের আজ প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা শেষ হলো।
জানিনা কয়জনের ম্যাডাম এমন কাজে তাদেরকে অনুপ্রাণিত করবেন।মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা২৯ নভেম্বর ২০১২, ২৩:১৪
আপা,
আমরা আস্তে আস্তে শিশুদের জন্য লেখা শুরু করেছি। আগে বৃহস্পতিবার আসলে কথাটি মনে থাকতো না।
আজ অনেক লেখা পোস্ট হয়েছে। ভাল লাগছে। বুঝা যায় আমরা একেবারে স্বার্থপর হয়ে যাইনি।
এখন দরকার শিশুতোষ পোস্টগুলো কপি করে বাচ্চাদের পড়তে দেয়া। আশা করি আমরা তা পারব।
যেখানেই থাকুন - আপনার জন্য শুভকামনা।রব্বানী চৌধুরী২৯ নভেম্বর ২০১২, ২৩:১৭
" অল্প অল্প করে অনেক কাপড় হয়েছে । হেড মিস্ট্রেস দুই দিন পর এই কাপড়গুলো বিলি করবেন বলে জানালেন । আগ্রহী ছাত্রীদের উপস্থিত থাকতে বললেন । তারা নির্দিষ্ট দিনে খুব সকাল থেকে কাপড় বিলি করা শুরু করলো । "
এই সব শিশু-সাহিত্যের কথাগুলি এক সময় ঠিকই শিশুদের মাথায় থেকে যাবে আর অনেক সময় ছোট্টরা বড়দের মতই সিদ্ধান্ত নিতে পারে। ওদেরকে শীতার্থ মানুষদের কথা মাথায় ঢুকিয়ে দিলে ওরা শীতার্থ মানুষদের কষ্ট লাঘবের কথা ভাববে এমনিতেই ওদের মন অনেক সরলাতায় ভরা। আর সারা ক্ষণ ওদেরকে ডরিমন দেখালে ওরা ডরিমনের কথা মাথায় রাখেবে।
বৃহস্পতিবারের কথা মনে রেখে শিশু-সাহিত্য লেখার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, ভালো থাকবেনে।রব্বানী চৌধুরী৩০ নভেম্বর ২০১২, ০০:০০
"" লেখাটা প্রায় শেষ করেছি মেয়ে এসে ল্যাপটপ বন্ধ করে দিয়ে লেখা দিল মুছে । আবার লিখতে হয়েছে । "
অসাধারণ ধৈর্য আপনার।সামিনা আলী৩০ নভেম্বর ২০১২, ০০:৪৮
ফারিহার গল্প পড়ে মনে পড়ে গেল আমরা স্কুলের বন্ধুরা মিলে বড় ভাইয়া আর আপুদের তত্ত্বাবধানে বাড়ি বাড়ি যায়ে শীতের কাপড় সংগ্রহ করতাম। যা পরবর্তীতে ভাইয়ারা উত্তরাঞ্চলের গ্রামগুলোতে বিলি করে আসতো। তখন ছোট ছিলাম সাথে যেতে পারতাম না। কিন্তু শীতের সকালে যখন লেপের নীচে যেয়ে উষ্ঞতাটা উপভোগ করতাম তখন ভালো লাগতো এই ভেবে যে আমরাও কিছু মানুষকে এই উষ্ঞতা উপভোগের সুযোগ দিয়েছি।
আপনার সাথে একমত আপি এভাবেই বাচ্চাদের উৎসাহিত করা উচিত গরীবদের সাহায্য করার জন্য।অমি চৌধুরী৩০ নভেম্বর ২০১২, ০১:৫৪
উৎসাহমূলক, উদ্দীপ্ত লেখা, এমন লেখা চাই আরো।
এমন একজন ফারিহা থেকে নিশ্চয়ই একদিন অনেক ফারিহার জন্ম হবে। তারাই তো আমাদের ভবিষ্যৎ।তৌফিক মাসুদ৩০ নভেম্বর ২০১২, ০৮:৩৯
আপনার লেখাটি ভাল লাগল, আপনি আমাকে মনে করিয়ে দিয়েছেন রাজশাহীতে সেই কনকনে শীতে মানুষের কষ্টের কথা। আমার মা আমাদের একটা পুরনো কাপড়ো বাসায় রাখতেননা। অনেক গরীব বুড়ো মানুষেরা শীত সইতে নাপেরে মারা যেত।
ধন্যবাদ আপা।পাহাড়ী০১ ডিসেম্বর ২০১২, ২৩:৪৯
আগে মনে হয় পড়েছিলাম । তাই না আপু ??
ফারিহার চেতনায় উজ্জীবিত হোক সবাই । ভালবাসা রইলোছাইফুল হুদা ছিদ্দীকি৩১ ডিসেম্বর ২০১২, ১২:৪৭
অনেক ধন্যবাদ।ভালো থাকুন।
লেখাটি।পড়ে খুব ভালো লাগলো।
শীতের কাপড় বিতরণ বিষয়ে আমার লেখা লিন্ক দিলাম আশা করি পড়ে দেখবেন।
http://www.dainikpurbokone.net/index.php?option=com_content&view=article&id=58429:2012-12-05-20-25-15&catid=9:2011-05-26-03-33-23&Itemid=5
Thursday, September 4, 2014
শীতের ছুটিতে ফারিহা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment