Friday, September 12, 2014

বন্ধু দর্শন


প্রিয় সহব্লগার ও বন্ধু নাসরিনের সাথে প্রায়ই ফোনে কথা হয় । আর প্রতিবার বার্লিন ঘুরে যাওয়ার আমন্ত্রন থাকে । যদিও যাবো বলি তবুও অতটা জোরালো ভাবে বলি না। কারণ আসলেই যাওয়া হবে কিনা জানা নেই ভেবে । আমি আবার যা করতে পারি না বা পারবো না তা খুব জোরের সাথে না বলারই চেষ্টা করি । যদিও মনে মনে খুব ইচ্ছা একবার তার সাথে দেখা করার এই জার্মানিতে বসেই । যদি কখনো সুযোগ আসে সেই অপেক্ষায় থেকে মনের ইচ্ছা মনেই রেখে দিলাম । 

অবশেষে ২৮ শে সেপ্টেম্বর সেই সুযোগ চলে এলো । তার তিন চারদিন আগে ওকে ফোন করে জানালাম তার সাথে দেখা হচ্ছে । আমরা বার্লিন গিয়ে তার বাসাতেই উঠবো । সে খুব আন্তরিকতার সাথেই আগ্রহ দেখাল । ব্যাস শুরু হল অপেক্ষা । যদিও খুব ইচ্ছে ছিল ওর জন্য বেশ কিছু পিঠা ,কেক বানিয়ে নিব কিন্তু যাওয়ার আগের দিন শরীরটা এত্ত খারাপ ছিল তেমন কিছুই বানিয়ে নিতে পারিনি । আমরা শনিবার ভোরে রওনা দিয়ে দুইটার দিকে বার্লিন পৌছালাম । এক ঢিলে দুই পাখি মারার ইচ্ছে থাকায় ট্রেন থেকে নেমে শহরটা যতটা পারি দেখে নিয়ে সন্ধ্যার দিকে ওর বাসায় রওনা দিলাম । পোঁছাতে পৌঁছাতে প্রায় রাত নয়টা বেজে গেল । অবসান হল কাঙ্ক্ষিত সেই অপেক্ষার । খুব উষ্ণ ভাবেই নাসরিন আমাদের অভ্যর্থনা জানাল । ওর ছেলে মাহির এক নিমিষেই আমাদের সাথে মিশে গেল । আমার বরের সাথে তার খুব মজা করা শুরু হয়ে গেল । সাওদা এবং মাহিরের মাঝে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে গেল কে সাওদার বাবার ঘাড়ে উঠতে পারে । ওদিকে নাসরিন তার খাবারের সম্ভার সাজানো শুরু করলো । এই ফাঁকে আমরা ফ্রেশ হয়ে নিলাম । ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি টেবিল ভর্তি খাবার । মুরগি , গরুর মাংস , বোয়াল মাছ , কাচকি মাছ , তিন রকমের সবজি , সালাদ, পোলাউ , ভাত , দই । এত কি খাওয়া যায় ? তবুও সে কষ্ট করে রান্না করেছে তাই সব কিছু থেকে একটু একটু খেয়েছি । তাতেই পেট ভরপুর । তারপর নানান রকম গল্প চলল । অবশ্য দীপ ভাই ( নাসরিনের বর ) ছিলেন না । তিনি তার কাজে ছিলেন। রাত সাড়ে এগারোটার দিকে গল্প শেষ করে সবাই ঘুমুতে গেলাম । কারণ সকালে তাড়াতাড়ি উঠতে হবে বলে । ঠিক হল আমাদের সাথে নাসরিনও যাবে ঘুরতে । এখানে বলে রাখি নাসরিনের বাসায় গিয়ে একটুও অস্বস্তি বোধ করিনি একটা নতুন বাসায় এসেছি বলে । এটা সম্ভব হয়েছে তার আন্তরিকতার জন্যই । 

সকালে বেশ তাড়াতাড়িই উঠতে হল । উঠে দেখি নাসরিন নাশতা বানাচ্ছে । রাতেই তাকে নিষেধ করেছিলাম ঝামেলা করার দরকার নেই । রাতের খাবার গরম করে খেয়ে নিলেই হবে । কিন্তু সে তা শুনেনি । হেল্প করতে চাইলাম তাও রাজি হল না । সকালে দীপ ভাইয়ের সাথে দেখা হল । উনি আমাদের আরও বেড়াতে বললেন । গল্প করলেন । নাশতা খেয়ে আমরা সবাই একসাথে ঘুরতে বের হলাম । দীপ ভাই অবশ্য যাননি ছুটির দিন একটু রেস্ট নিবেন বলে । আমরা সবাই মিলে পলাশের আরেক কলিগের বাসায় গেলাম । সেখান থেকে আমরা বার্লিন প্রাচীর দেখতে গেলাম । বার্লিনে কি কি দেখেছি তা আলাদা পোস্টে লিখবো । যাই হোক এটা দেখতে দেখতেই আমাদের ট্রেনের সময় হয়ে গেল । আর তাই নাসরিন কে বিদায় জানানোর সময় হয়ে গেল । মন না চাইলেও বিদায় দিলাম । আবার দেখা হওয়ার আশা নিয়ে চলে এলাম । সঙ্গে নিয়ে এলাম অনেক গিফট , তার তৈরি করে দেওয়া নাশতা এবং এক বুক ভালোবাসা । সত্যিই খুব আন্তরিক একটা মানুষ নাসরিন । দীপ ভাইও বেশ । আর ছেলের কথা কি বলবো । তার দুষ্টুমি , কথা এখনো কানে বাজছে ।
৬৩ টি মন্তব্য
pramanik99শ‍হীদুল ইসলাম প্রামানিক০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২০:৩৩
খাবারের বর্ননা দেখে ‍খিদে লাগল এবং মুখে জল চলে এলো বাধ্য হয়ে পুরাণ ঢাকার নান্না বিরানী খেয়ে এলাম সাথে বোরহানী। খুব ভালো লাগল বর্ননা। দুইজন‍কেই শুভেচ্ছা সাথে বর এবং বাচচাগুলাকেও।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২০:৪১
আপনি তো আমার মুখে পানি এনে দিলেন। আমি এখন কি করি ? 
আপনাকেও শুভেচ্ছা ।
baganbilas1207কামরুন্নাহার০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২০:৫১
ফেসবুকে খাবারের ছবি দেখেই বুঝতে পেরেছি নাসরিনের আন্তরিকতা। 
তোমাদেরও বেড়ানোর অনেক ছবি দেখলাম।
খুব ভালো লাগল তোমাদের দেখে।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:০১
ব্লগে নতুন সিস্টেমে ছবি দেওয়া এখনো শুরু করিনি । তাই ছবি দিতে পারলাম না । না হয় কিছু ছবি দেওয়ার ইচ্ছে ছিল । 
নাসরিনের সাথে দেখা হওয়ার মুহূর্ত ভোলার নয় । 
ভালো থাকবেন আপু ।
sularyআলভী০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:৩৫
আপু ছবির কাজটা আমি একটু করে দিচ্ছি।

neelsadhuনীল সাধু০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২০:৫৫
দারূন ভ্রমণ হল যাতে মিশে ছিল আন্তরিকতা ভালোবাসা। 
আমি সব জানি। 
ছবিও দেখেছি দুই বোনের - বাচ্চাদের। নাসরিনের বরকে দেখিনি অবশ্য!! 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:১২
ভাই তো সব জানবেই । 
নাসরিনের বর মানে দীপ ভাইয়ের সাথে সকালে দেখা হয়েছিল । তখন আসলে সবাই তৈরি হওয়া নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম । 
শুভেচ্ছা নীল ভাই । ভালো থাকবেন ।
nnabiপ্রফেসর নূরুন্নবী০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:০২
দিন আসে দিন যায়। জীবন প্রবাহে ঘটে নানা ঘটনা। প্রতিনিয়ত বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে যায় এ সকল ঘটনা। এমন কিছু ঘটনা ঘটে, যা মানুষের জীবনে স্মৃতিময় হয়ে থাকে। ভাল লাগলো বার্লিনে " বন্ধু দর্শন" । শুভেচ্ছা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:১৭
ঠিক বলেছেন , কিছু কিছু ঘটনা মনে স্মৃতিময় হয়ে থাকে । 
শুভেচ্ছাসহ ধন্যবাদ জানাই । ভালো থাকবেন ।
bashudebবাসুদেব খাস্তগীর০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:০৭
লেখাটি ভালো লাগলো। স্মৃতিময় দিনগুলো হয়ে থাক গীতিময়।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:২৩
ধন্যবাদ বাসুদেব দা । শুভেচ্ছা নিবেন ।
BABLAমোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:১৬
এই ফাঁকে আমরা ফ্রেশ হয়ে নিলাম । ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি টেবিল ভর্তি খাবার । মুরগি , গরুর মাংস , বোয়াল মাছ , কাচকি মাছ , তিন রকমের সবজি , সালাদ, পোলাউ , ভাত , দই ।-- ">
বলেন কী এত বাঙালী খাবার সেখানে 
দারুন মজা পাইছেন বুঝা যায়।
দুজনকেই শুভকামনা। 
:
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:৫৪
বড় বড় শহরগুলোতে বাংলাদেশি খাবার পাওয়া কঠিন কিছু নয় । কিন্তু আমি যে শহরে থাকি সেখানে অবশ্য এগুলো যোগাড় করতে একটু সময় লাগে । তবে বার্লিনে বেশ কিছু বাংলাদেশি দোকান আছে । 
হুম, বেশ মজাই হয়েছিলো । 
শুভেচ্ছা ও শ্রদ্ধা রইলো জমির ভাই ।
jamalhossainsজামাল হোসেন সেলিম০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:২৮
মুরগি , গরুর মাংস , বোয়াল মাছ , কাচকি মাছ , তিন রকমের সবজি , সালাদ, পোলাউ , ভাত , দই । এত কি খাওয়া যায় ? তবুও সে কষ্ট করে রান্না করেছে তাই সব কিছু থেকে একটু একটু খেয়েছি । তাতেই পেট ভরপুর । 

হ্যাঁ, পেট তো ভরপুর হবেই। একা একাই খেলেন যে! আমাদের কথা মনে হয় একটুও মনে পড়েনি। কী দিলেন আমাদের? এমনকি একটা ছবিও না।  
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:৪৭
মনে অবশ্যই পড়েছে । ব্লগের সবাইকে নিয়ে গল্পও করেছি । নিচে আলভী ভাই ছবি দিয়েছেন দেখেন ।
jamalhossainsজামাল হোসেন সেলিম০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২২:১২
দেখলাম আপা। খেলামও। টমেটোর সালাদটা বেশি ভালো লেগেছে। 
NazmulHudaনাজমুল হুদা০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:৩৪
হয় না বেড়ানো, হয় না খাওয়া, হয় না কোথাও যাওয়া
শুধু একখানে বসে কোনমতে ঘাটে বাঁধা ডিঙি বাওয়া!
ছিলাম যেখানে সেখানেই থেকে যাই
বৈঠা চালানোর ফায়দা কিছুই নাই,
অন্যেরা আসে, ভাসে আশপাশে তা দেখে শান্তি পাওয়া। 

শুভ কামনা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২২:১০
বাংলাদেশে আসলে এমনই হয় । খুব বেশি বেড়াতে যাওয়া হয় না তেমন যানবাহনের বিড়ম্বনার জন্য । একটু বয়স হলে তো কথাই নেই । 
কিন্তু এখানে দেখি যারা হাঁটতে পারে না তারাও এক বিশেষ বাহনের সাহায্যে একা একা এখানে ওখানে চলে যাচ্ছে । 
দোয়া করবেন ।
sularyআলভী০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:৩৭
sularyআলভী০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:৫১
sularyআলভী০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:৫২
MirHamidহামি্দ০৬ অক্টোবর ২০১৩, ১৭:৩০
এতো কিছু কেমনে খাই.....................
sularyআলভী০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:৫৪
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:৫৯
অনেক ধন্যবাদ আলভী ভাই । আমার কাজটি আপনি করে দিলেন ।
sularyআলভী০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২১:৫৯
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২২:০৩
আলভী ভাই বার্তা দেখেন ।
sularyআলভী০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২২:২৬
দেখেছি এবং মেনেছি। ধন্যবাদ আপু।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২৩:৩০
আপনাকেও ধন্যবাদ ।
mehedi7070অসংজ্ঞায়িত মেহেদী০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২২:০৯
ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি টেবিল ভর্তি খাবার । মুরগি , গরুর মাংস , বোয়াল মাছ , কাচকি মাছ , তিন রকমের সবজি , সালাদ, পোলাউ , ভাত , দই । 

খামু 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২২:১৪
খান , উপরে তো দেওয়ায় আছে ।
কষ্ট করে বার্লিন চলে যেতে পারেন । ফ্রিজে নাকি এখনো আছে ।
Ashiq78আশিকুজ্জামান০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২২:১৪
ফ্রেশ হয়ে এসে দেখি টেবিল ভর্তি খাবার । মুরগি , গরুর মাংস , বোয়াল মাছ , কাচকি মাছ , তিন রকমের সবজি , সালাদ, পোলাউ , ভাত , দই । এত কি খাওয়া যায় ? 

এতগুলো সব খেলেন!!
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২৩:০৯
হুম, সব খেয়েছিলাম করলা ছাড়া । 
sularyআলভী০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২২:১৪
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২৩:২৯
নাসরিন খুব সুন্দর করে সাজিয়েছে বাসা ।
sularyআলভী০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২২:১৮
আমি নাহার আপার কাছ থেকে ছবি আপলোড শিখেছি তাই সুযোগ পেয়ে চালিয়ে দিলাম। আর দিচ্ছিনা কারন আপনি এই ছবিগুলো নিয়ে পোষ্ট দিতে চেয়েছেন। আপু অনেক দিন পর আপনাকে ব্লগে পেয়ে ভাল লাগছে। ধন্যবাদ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২৩:১৭
আমি এখনো নতুন সিস্টেমে ছবি দেওয়া শুরু করিনি । দিলে এই ছবিগুলিই দিতাম । 
হুম, অনেকদিন পর ব্লগে এলাম । আমারও বেশ ভালো লাগছে ।
asrafulkabirআশরাফুল কবীর০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২২:৫৬
আমরা শনিবার ভোরে রওনা দিয়ে দুইটার দিকে বার্লিন পৌছালাম । এক ঢিলে দুই পাখি মারার ইচ্ছে থাকায় ট্রেন থেকে নেমে শহরটা যতটা পারি দেখে নিয়ে সন্ধ্যার দিকে ওর বাসায় রওনা দিলাম । পোঁছাতে পৌঁছাতে প্রায় রাত নয়টা বেজে গেল ।

#দুটি পাখিকে আসলে সবসময় একসাথে পাওয়া মুষ্কিল হয়ে দাড়ায়, পাওয়া যাক বা না যাক সেটা কোন সমস্যা নয়…মনের ভেতর সুপ্ত ইচ্ছে থাকাটাই গুরুত্বপূর্ণ, শুভেচ্ছা আপনাকে লুৎফুন নাহার জেসমিন, অভিনন্দন দারুন বার্লিন ঘেষা, আন্তরিকতার ছোঁয়ায় ভরপুর একটি পোস্ট দেয়ার জন্য।

#এতো খাবারের বর্ণনা শুনে আসলে রুচিটাকে সামলে রাখা অত্যন্ত কষ্টকর আর সাথে সেগুলোর ছবি থাকলেতো কোন কথাই নেই…হোস্টকে শুভেচ্ছা, ভালো থাকুন সবসময়, আনন্দময় হোক মুহূর্তগুলো
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২৩:২৮
হুম, আগে মনে সুপ্ত ইচ্ছা জাগাতে হবে তবেই পূরণ হবে । ধরতে পারলেন বিষয়টা । 
কতদিন ব্লগিং করছি আর সেই দিনেই আপনার উপস্থিতি বেশ আনন্দ দিল । 
অনেক অনেক শুভেচ্ছা কবির ভাই । 
আসলেই এত খাবারের বর্ণনা মনে লোভ জাগাবেই । আমি অবশ্য চেখেই দেখেছি । আমি দেশে আসলে দাওয়াত থাকলো । সব রেধে খাওয়ায়ে দিব । 
আপনার শুভেচ্ছা নাসরিন কে পৌঁছে দিব ।
MirHamidহামি্দ০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২৩:২৬
মন না চাইলেও বিদায় দিলাম । আবার দেখা হওয়ার আশা নিয়ে চলে এলাম । সঙ্গে নিয়ে এলাম অনেক গিফট , তার তৈরি করে দেওয়া নাশতা এবং এক বুক ভালোবাসা । সত্যিই খুব আন্তরিক একটা মানুষ নাসরিন । দীপ ভাইও বেশ । 


সুন্দর হিছু মুহূর্তের স্মৃতিচারণ। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। এমনই সুন্দর হয়ে উঠুক সবার জীবন.........................
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০৩:১৫
আসলেই কিছু স্মরণীয় মুহূর্ত কাটিয়ে এলাম বার্লিনে । দোয়া করি সবার জীবনে এমন কোন না কোন আনন্দের স্মৃতি যোগ হোক । 
ভালো থাকবেন হামিদ ভাই । অনেকদিন পর ব্লগে পোস্ট দিয়ে আপনাদের পাশে পেয়ে খুব ভালো লাগলো ।
AhmedRabbaniআহমেদ রব্বানী০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২৩:৩৪
ব্লগের সহ-ব্লগারকে সত্যি অতি আপনজন মনে হয়।সেটা আমি টের পেয়েছি সেবু মোস্তাফিজ ভাইয়ের বাসায় গিয়ে,জিনজির ভাইয়ের দেখা পেয়ে,শ্রদ্ধেয় হেনা ভাইয়ের বাসায় গিয়েও।

আপনাদের দুজনের জন্য অফুরন্ত শুভকামনা আপু।।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০৩:১৭
আপনার জন্যও শুভকামনা আহমেদ রব্বানি ভাই । ভালো থাকবেন ।
Chatokpakhi1to6চাতক পাখ ।০৩ অক্টোবর ২০১৩, ২৩:৪৩
নাহ!!!!!!!!!! কি মিস টাই না করলাম , , , , নাহার আপা অনেক চালাক , , , কেননা অনি কাওকে না জানিয়ে চলে গেছে , , , বললে তো আমরাও যেতে পারতাম , তাই না , , , কি আর করার , খাবার টেবিল এর মানুষ সংখ্যা বাড়াতে চায়নি বলেই , কাওকে বলে নি 
Asive359আছিব চৌধুরী০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০১:৪৪
না না এইটা ঠিক না, জেসমিন আপু ফেইসবুকে জানান দিয়ে গেছে চাতক ভাই 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০৩:২১
তুমি যে ঠিক বল নাই তা আছিব বলে দিয়েছে । আমি বলেই গিয়েছি । এবং যতক্ষণে গিয়ে পৌঁছেছি ততক্ষণে বাকিরাও গিয়ে পৌঁছে যেত পারতো । খাবার টেবিলে লোক বাড়লে আমার কোন সমস্যা ছিল না । আমি আমার অংশটুকুই খেয়েছিলাম । তোমার টা তো রয়েই গিয়েছিলো । এখন গিয়ে খেয়ে এসো । তুমি তো উড়াল দিলেই যেতে পার । 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০৩:২২
ধন্যবাদ আছিব সইত্য কথা বলার জন্য । লক্ষ্মী ভাই আমার । 
Shimi12ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০০:০০
হুমমমম জেসমিন, তুমি যেইদিন নাসরিনের বাসায় গেলে আমি ভেবেছিলাম, নাসরিনের বাসায় কল দেব তাহলে তোমাদের দুজনের সাথেই কথা বলতে পারব। কিন্তু পরে অন্য কাজে ব্যস্ত হয়ে পরায় আর কল দেওয়া হয়নি। গতকাল নাসরিনের সাথেও কথা হলো, আরো বিস্তারিত জানা হলো। আমারও বেশ ভালো লাগলো তোমাদের দুজনকে একসাথে দেখে। এবার আমার এখানে এসে স্বপরিবারে বেড়ায়ে যাও। তোমাদের দুজনার জন্যই দোয়া, ভালবাসা আর শুভকামনা রইলো। আর হ্যা, পোষ্টটাতে কিন্তু বেশ সুন্দর গুছিয়ে লিখেছ, অন্নেক ভালোলাগা রইলো। অনেক অনেক ভালো থেকো।
Asive359আছিব চৌধুরী০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০১:৪৩
আমার এখনও পরিবার হয়নি, তাই আমি একাই আসব ইনশাল্লাহ আপি 
Shimi12ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০২:১২
অবশ্যই আসবে আছিব। বোনের বাসায় ভাই আসবে সেতো মহা খুশির ব্যাপার। নিমন্ত্রণ আর শুভকামনা রইলো।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০৩:৩১
তাহলে তো বেশ মজাই হত । আপনার সাথে কথা বলা যেত । অসুবিধা নেই আমি একদিন আপনাকে ফোন দিব । আপনার ল্যান্ড নাম্বার দিয়েন । সালাহ-আদ-দ্বীন ফোন দিয়েছিল সেদিন আমাদের দুজনের সাথে কথা বলার জন্য কিন্তু আমি তখনো নাসরিনের বাসায় পৌছাইনি তাই শুধু আমার সাথেই কথা বলেছিল । 
আল্লাহ যদি ভাগ্যে রাখেন তাহলে অবশ্যই যাওয়া হবে আপনার ওখানে । ভালো থাকবেন আপু এবং দোয়া করবেন ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০৩:৩৪
জঙ্গি পরিবার হইলেই শুধু আসা যাবে আমার বাসায় না হয় দাওয়াত পাবা না আছিব । 
narunabdনাসরিন চৌধুরী০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০১:৩৮
পোষ্ট দিবে আমাকে বলবা না !!আরে তুমিতো আমাকে লজ্জায় ফেলে দিচ্ছো !!!!কটা দিন থেকে গেলে কিন্তু বেশ ভাল লাগতো ।আর তোমরাও অসাধারণ জুটি এবং অনেক আন্তরিক ।তোমরা সাবলীল ছিলে বলেই হয়তো আমার মধ্যে কোন জড়তা কাজ করেনি ।ভাইয়াতো চমৎকার !কারন ছেলে মানুষরা এত সহজে স্বাভাবিক হতে পারেনা ।কিন্তু পলাশ ভাইয়ের মধ্যে সেটা ছিল না ।তাই আমি ও সাবলীল ছিলাম ।এত সুন্দর করে পোষ্টটা সাজানোর জন্য ধন্যবাদ ।আবার সময় পেলে ঘুরে যেও ।আমরাও দেখি ।সময় সুযোগ করে আসবো ।ভাল থেকো ।
Asive359আছিব চৌধুরী০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০১:৪২
Asive359আছিব চৌধুরী০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০১:৪২
আমাদের দাওয়াত দাও আপু 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০৩:৪৯
আসলে দুপুরে যখন তোমার সাথে কথা বলেছিলাম তখনো খুব শিউর ছিলাম না দিব কি না । জানোই তো আজ খুব ব্যস্ত ছিলাম । বিকেলে ভাব্লাম দিয়েই দিই । নাহলে আবার আলসেমি ধরমে তাই দিয়ে দেওয়া । 
হ্যা , পলাশ তোমার বাসায় গিয়ে খুব শান্তি পেয়েছিল । আমারও ভালো লেগেছিল ও তোমাদের সাথে সহজে মিশে গিয়েছিল দেখে । দেখতে হবে তো কার বর ! 

আমি তোমাদের আসার অপেক্ষায় থাকলাম । ভালো থেকো । 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০৩:৪৯
আমি দিলাম । চলে এসো আছিব । 
salahuddinsiteসালাহ্ আদ-দীন০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০৫:০৭
হুম ফেবু তে দেখে অনেক হিংসে হইছে 
০৪ অক্টোবর ২০১৩, ০৬:৩২
আপনাদের সবার জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা। নিশ্চয়ই পরবর্তী পোস্টে আপনাদের ভ্রমণের দর্শনীয় স্থান গুলো চোখে পড়বে, প্রতীক্ষায় রইলাম। দীপ ভাইয়ের পরিচয় জেনে খুশি হলাম।

যেতে দিব নাহি তবু যেতে দিতে হয়.................ভাই নাসরিন।

আবারও আপনাদের সবার জন্য শুভেচ্ছাসহ শুভকামনা, পরিবারের সবাইকে নিয়ে সুস্থ, সুন্দর ভাল থাকবেন কেমন।
anti11এন্টি ভাইরাস০৫ অক্টোবর ২০১৩, ১৩:২৭
দই দেখিয়া আমার অবস্থা থৈথৈ  জিবের জলে ভাসিয়া যাইতেছি। আপনার পেটে ব্যথা হইবে, এই আমি বলিয়া দিলাম। আমাদের না খাওয়াইয়া খাইলে এমনই হয় 
sularyআলভী০৫ অক্টোবর ২০১৩, ১৯:০৬
ishakkhanইসহাক খান০৭ অক্টোবর ২০১৩, ২২:৩২
টেবিল ভর্তি খাবারের ব্যাপারটা বেকায়দা সময়ে পড়লে পাঠকের ক্ষুধার উদ্রেক করতে পারে!

আপনার লেখা অনেক দিন পর পড়লাম। ভালোলাগা।

No comments:

Post a Comment