- ৬৬ টি মন্তব্য
- মাঈনউদ্দিন মইনুল০২ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:১০চোখ জুড়ালো মন পুরালো - তৃষ্ণা থেকে গেলো!
মনে থাকবে সেই ৫০ পেরোনো মহিলা ড্রাইভারকে যিনি পাহাড়ের গায়ে বাস চালাতে পারেন।
আমাদের দেশে মটরবাইকে মহিলা দেখলে লাইনে লাইনে মানুষ উষ্টা খায়!! কী আর কমু!!!
জেসমিন আপাকে অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা। - মুহাম্মদ সাঈদ আরমান০২ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:১৭আগের পর্ব গুলোও দেখে এসেছি । আপনার প্রবাসের দিন গুলো স্মৃতির পাতায় উজ্জ্বল হয়ে থাকবে ।
শুভকামনা সতত - নাজিম-উদ-দৌলা০২ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:৩০শেষ পর্ব পড়ে আগের পর্ব গুলো পড়ার ইচ্ছা জাগল। সময় করে পড়ব ভাবছি।
- ভূতের আছড়০২ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:৪৬
আবারও অসাধারণ ভ্রমণ পোস্ট । আমি আজকের পোষ্টে চেস্টা করলাম কিছু খুঁত ধরতে।
অথচ পারলাম না। পুরণো পোস্টগুলো দেখুন আর আজকের পোস্ট দেখুন ,নিজেই অবাক হবেন।
বাসে উঠেই খুব অবাক হলাম একজন পঞ্চাশ পেরুনো মহিলা ড্রাইভার কে দেখে । অথচ কি দক্ষ আর কোমল ভাবেই না সে গাড়িটি চালিয়ে নিল । এমন খাড়া রাস্তায় তার বাস চালানোও আমাকে কম মুগ্ধ করেনি । = ঠিক এমনই চাচ্ছিলাম জীবনযাত্রাকে তুলে আনা।
আপনাকে ১০ এ ১০ দিলাম।
তবে একটি আকাঙ্ক্ষা রয়েই গেলো বিখ্যাত চার্চ ছবি ও বর্ননা ।
আমি আবার কোথায় গেলে সেখান কার ধর্মীয় স্থাপনা গুলো দেখি ও জানার চেস্টা করি।
আর ইয়োরোপের চার্চগুলোতো স্পেশাল। কারন সরকারও অনেক সময় চার্চকে সমীহ করে চলে। এবং একটা সময় এই চার্চই ছিলো ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু।
ভালো লাগা রেখে গেলাম। - মনের আকাশ০২ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:৪৬অনেক ভাল লাগলো ,মনে হোল আপনার সাথে আমি ও ঘুরে এলাম ,
শুভেচ্ছা আপু (অনেক) - রব্বানী চৌধুরী০২ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:৪৮" সেই শতাব্দীর অস্ত্রগুলি দেখে বুঝা যায় কত যুদ্ধ এরা করেছিলো । একদম উপরের ফ্লোর যেতে বারণ ছিল বলে দেখা যায় নি । আবার পুরো ভবনের সব দিকও দেখতে দেওয়া হয়নি । "
ভ্রমন কাহিনীর দারুন বর্ণনা, ছবিগুলি ও ভ্রমনের বর্ণনা খুব ভালো লাগলো, ভ্রমন ছাড়া সৃষ্টিকে বুঝা যায় না, বুঝা যায় না ইতিহাসের গুরুত্ব। পকেটে টাকা থাকলেই হয় না ভ্রমনের জন্য চাই মানসিকতা। শুভেচ্ছা জানবেন। - রব্বানী চৌধুরী০২ জানুয়ারি ২০১৩, ২২:৩০ছবির দেখা, আর নিজের চোখের দেখার মধ্যে অনেক তথাৎ ।
সময় করে পোষ্টে আসব কেন !! আমি সব সময়ই পোষ্টে থাকি। ভালো থাকবেন। - মুক্তমন৭৫০২ জানুয়ারি ২০১৩, ২২:১০চমৎকার ভ্রমন কাহিনী। এত সুন্দর করে আপনি লিখেছেন, প্রতিটি পর্ব খুব চমৎকার ফুটে উঠেছে আপনার লেখাতে। এখানেই লেখকের সার্থকতা।
আপনি আজ আপনার যে ভ্রমন কাহিনী এখানে লিখেছেন, তা আমাদের সকলের কাছেই মনে হয়েছে আপনার চোখ দিয়ে যেন সেখানে ঘুড়ে এসেছি। অথচ এখানে অনেকেই এমন ভাবে সব ভ্রমন কাহিনী লিখে থাকে যে যেন সে তার কোনো স্ট্যাটাস ফেসবুকে শেয়ার না করে ব্লগ বন্ধুদের সংগে আড্ডা দেয়ার জন্য শেয়ার করছে।
এভাবেই লিখতে লিখতে একদিন খুব ভালো মানের একজন লেখক হবেন, এমনটাই আমি প্রত্যাশা করছি এবং কামনাও করছি প্রিয় জেসমিন আপা। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো। ভালো থাকবেন। - মুক্তমন৭৫০২ জানুয়ারি ২০১৩, ২৩:২৭আমার পোস্টে যা ভালো লাগবে তা যেমন বলবেন তেমনি যেটা খারাপ লাগবে তাও বলবেন
অবশ্যই আপা। বলবো। ভালো থাকবেন। শুভকামনা। - অনিন্দ্য অন্তর অপু০২ জানুয়ারি ২০১৩, ২২:৩২ছবি তোলার সাথে সাথে দেখছি লেখালেখির ক্ষেত্রেও আপনার হাত পাকা হয়ে উঠছে আপু।
ভ্রমণ কাহিনী হিসেবে দু'টো লেখাই অসাধারণ। শুভেচ্ছা রইল - ছাইফুল হুদা ছিদ্দীকি০২ জানুয়ারি ২০১৩, ২৩:১৩খুব ভালো ছবি আর অসাধারন বর্ণনা ।
আপনার লেখার মাধ্যমে আমরা দেখলাম ও জানলাম অনেক কিছু। - মৌটুশি বাশার০২ জানুয়ারি ২০১৩, ২৩:২২শেষ থেকে শুরু করলাম , ছবি গুলো তো সুন্দর ই , সাথে আপনার বর্ণনার ধরণ , ঠিক যেন বসে গল্প করছেন । অনেক ভালো ।
- আশরাফুল কবীর০২ জানুয়ারি ২০১৩, ২৩:৫১বাসে উঠেই খুব অবাক হলাম একজন পঞ্চাশ পেরুনো মহিলা ড্রাইভার কে দেখে । অথচ কি দক্ষ আর কোমল ভাবেই না সে গাড়িটি চালিয়ে নিল । এমন খাড়া রাস্তায় তার বাস চালানোও আমাকে কম মুগ্ধ করেনি ।
#দারুন পোস্ট এককথায়..আপনার লেখা এবং বর্ণনার ভাষা দুটোই দারুন হয়েছে...খোলা জানালাকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি আমাদেরকে মারবুরগ স্লশ দেখানোর জন্য
#আমাদেরকে আর কষ্ট করতে হবেনা...এখন আমরা খোঁজ করব..পৃথিবীর কোন কোন দেশে আমাদের জানালারা ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছেন..তাদেরকে এক করতে পারলেই ১০০% কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে
#অনায়াসে বিশ্ব ভ্রমণ...অনেক অনেক ধন্যবাদ,ভাল থাকুন সবসময় - সন্ন্যাসী০৩ জানুয়ারি ২০১৩, ০০:২৫বাহ সুন্দর লাগল ছবি গুলো তবে আপনার প্রথম পর্বের লিংক পেলাম না। যাক আমি পরে সময় করে আপনার পোস্টে যেয়ে দেখে নিব। ধন্যবাদ পোস্টের জন্য।
- রশীদ জামীল০৩ জানুয়ারি ২০১৩, ০২:৫৭ছবি আর বর্ণনা দুটোই অসাধারণ!
আপনাকে বিশ্ব ভ্রমণে পাঠিয়ে দিতে পারলে কাজ হত।
সারা বিশ্বের চমতকার সব জায়গাগুলো দেখা হয়ে যেতো আমাদের।
শুভেচ্ছা আপা
-------------অবিরাম ভাল থাকুন।
----------------------- - ফেরদৌসা০৩ জানুয়ারি ২০১৩, ০৩:২৮ব্লগিং এ টাইম বেশি দিয়ে আকিফের পড়ার অনেক ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে। মানে তাকে ইংরেজি পড়াতে হয়না, সে নিজেই পারে, আবার স্কুলে ও সব শেষ করে দেয়।
বাসায় আমি বাংলা পড়াই। এজন্য একটু ওর দিকে সময় বেশি দিচ্ছি। - আলম পিডাব্লিউডি০৩ জানুয়ারি ২০১৩, ০৯:৫৩অসাধারণ ছবি আর সেই সাথে অসাধারণ আপনার ধারা বর্ণনা। খুবই ভাল লাগল। যত দিন জামার্নী আছেন তত দিন আপনার চোখ দিয়ে আমাদের কে জার্মান দেখাবেন।
শুভ কামনা রইল। ভাল থাকবেন। - মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা০৩ জানুয়ারি ২০১৩, ২১:২৫শেয়ার করতে থাকুন দারুন সব ছবি। শেষ পর্ব মানে! আরো ছবি পোস্ট দিতে হবে।
নতুন বছরে আপনার জন্য সর্বাধিক সাফল্য কামনা করছি।
শ্রদ্ধা জানবেন। - এম ই জাভেদ০৬ জানুয়ারি ২০১৩, ০৫:৫১আগের পর্বের চেয়ে ভাল হয়েছে। ভ্রমন বৃত্তান্ত চালিয়ে যাবেন কিন্তু। আমরা খালি পড়ব মুগ্ধতা নিয়ে। ভাল থাকবেন।
- নুসরাত জাহান আজমি১৪ জানুয়ারি ২০১৩, ২৩:৪৬দারুণ ছবি, সাথে দারুণ লেখা। ভ্রমন কাহিনি এখন থেকে তুমি খুব ভালো লিখতে পারবে আমার মনে হচ্ছে। জার্মান ভালো লাগলো।
ভালো থেকো আপু। ( আমি কিন্তু মাত্র দাঁত মেজে আসলাম।) - জামাল হোসেন সেলিম১৫ জানুয়ারি ২০১৩, ০০:০৯হ্যাঁ, অনেক আকর্ষনীয় স্থানেরই অনেক সময় ছবি তোলা যায় না। কখনো এটা একটা বিজনেস ট্রিক্স, কখনো নিরাপত্তার কারনে। অনুমতি থাকে না। পরে আফসোস হয় যে জন্য। তবুও যতটুকু দেখেছি আপনার বদৌলতে তাতেই বা কম কিসে? অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
Tuesday, September 9, 2014
দেখে এলাম মারবুরগ স্লশ ( শেষ পর্ব -ছবিসহ )
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment