Tuesday, September 9, 2014

টাই ডাইয়ের বর্ণিল নকশায় রাঙিয়ে তুলুন পোশাক

 ।




গুগল মামার থেকে নেয়া ছবি ।

শীতের শেষে প্রকৃতিতে এখন বসন্তের ছোঁয়া লেগেছে । চারদিকে নানা রঙের খেলা । গাছে গাছে কচি পাতার সমাবেশ ,পাখিদের গান।চারিদকে বর্ণিল সব ফুলের সমাবেশ। মিষ্টি বাতাসের পরশ সাথে রোদ। সেইসাথে গরমটাও একটু একটু করে জানান দিচ্ছে সে আসছে আর কিছুদিনের মধ্যে বেশ জাঁকিয়ে। এখন থেকেই আমরা পোশাক হিসেবে বেছে নেওয়ার চেষ্টা করছি হালকা কিছু যাতে গরম কম লাগে। অনেকে গরম মাথায় রেখে পাতলা কাপড়ের নতুন পোশাক তৈরি করছেন । তাতে বৈচিত্র্য আনতে গিয়ে কিছুটা মাথা খাটাচ্ছেন কি কি করা যায় ভেবে । কারণ সব কিছুতেই নিজস্ব কিছু ভাবনা থাকলে পোশাকের সাথে সাথে নিজেকেও অন্যের চেয়ে আলাদা করে উপস্থাপন করা যায়। আর সেই ভাবনা থেকেই নিজের পোশাকটিকে টাই ডাইয়ের বর্ণিল নকশায় রাঙিয়ে তুলতে পারেন যে কেউ। এতে পাতলা কাপড়ে যেমন গরমে আরাম পাওয়া যাবে তেমনি বৈচিত্র্য আসবে পোশাকে। 

টাই ডাই হোল কাপড় রঙ করার এক বিশেষ জনপ্রিয় পদ্ধতি। বাঁধন পদ্ধতিতে কাপড় রঙ করাকেই টাই-ডাই বলে। এক্ষেত্রে কাপড়ের কোন কোন অংশ কুঁচকে নিয়ে সুতা দিয়ে বাঁধা হয়। ঐ অবস্থায় কাপড়টি রঙ-এ ডোবালে বাঁধা অংশে রং লাগতে পারে না। বাকী কাপড় রঙ এ রঙিন হয়। এভাবে রঙ লাগা ও রঙ না লাগা অংশ মিলে একটা নকশার সৃষ্টি হয়। বাঁধনের মধ্যে অল্প রঙ চুঁইয়ে ঢুকে কিছুটা গাঢ় ও কিছুট হালকা রঙ এ রঙিন করে তোলে। শাড়ি, থ্রি পিস,ফতুয়া,পাঞ্জাবি,গেঞ্জি, বিছানার চাদর, পর্দা ইত্যাদিতে টাই ডাইয়ের নকশা ফুটিয়ে তোলা যায় অনায়াসে। 

সাধারণত প্রুশিয়ান এবং ভ্যাট এই দুই রঙে টাই ডাই করা হয়। ভ্যাট রঙ সহজে নষ্ট হয়না বলে এই রঙটি বেশ জনপ্রিয়। এবং রঙ করার পদ্ধতিও বেশ সোজা । যেহেতু গরমকে মাথায় রেখে পোশাক তৈরি করা হবে তাই যে কোন সুতি কাপড়ে এই রঙ করা যাবে। সাধারণত টাই ডাই করার জন্য সাদা রঙের কাপড় নির্বাচন করা হয়। এতে রঙটি চাহিদামাফিক আসে। নতুন কাপড়টি কিনে এনে মাড় মুক্ত করে নিতে হবে। কাপড় নরমাল পানিতে ১০-১৫ মিনিট ভিজিয়ে রেখে কেচে ধুয়ে শুকিয়ে নিলেই মাড় মুক্ত হয়ে যাবে। একটি কথা বলে নেয়া ভালো ,ইচ্ছে করলে পোশাক তৈরি করে অথবা পোশাক তৈরি করার আগে কাপড়টি টাই ডাই করে নেওয়া যায়। 

মাড় মুক্ত কাপড়টি পছন্দ মত ডিজাইন করে সুতা দিয়ে বাঁধতে হবে। বিভিন্ন ধরণের বাঁধনগুলো হলো ফুল বাঁধন, প্যাচানো ফুল বাঁধন, ডাবল ফুল বাঁধন,ডোরা বাঁধন, গুচ্ছ ফুল বাঁধন, মার্বেল বাঁধন, ভাঁজ করে বাঁধন, সেলাই করে বাঁধন, কোন জিনিস ঢুকিয়ে বাঁধা ইত্যাদি।


ভ্যাট (ইনসলিওবল)
কাপড়ের গজ প্রতি শতকরা হিসাব
রঙ ১% (৩ চা চামচ)
হাইড্রোজ ৩% (৯ চা চামচ)
কস্টিক সোডা ১% (৩ চা চামচ)
পানি ৯৫% (২৮৫ চা চামচ- আনুমানিক)

এই মাপে কাপড়ের জন্য রঙ এবং অন্য উপকরণ লাগবে। প্রথমে এ্যালুমিনিয়াম বা স্টীলের পাত্রে বা কাপড়ের আন্দাজে পরিমান মতো পানি নিয়ে চুলায় জ্বাল দিতে হবে। পানি ফুটে উঠলে ১% রঙ, ৩ % হাইড্রোজ ও ১% কস্টিক সোডা পর পর ঐ ফুটন্ত পানিতে দিয়ে ভালো করে নাড়তে হবে। কস্টিক সোডা দে’য়ার সময় সাবধান। পানি উৎলে উঠবে। এবার ফুটন্ত মিশ্রিত রঙ ও কেমিক্যালস এ কাপড়টি ডুবিয়ে ভালো করে নাড়তে হবে। ১০-১৫ মিনিট রাখার পর কাপড়টি উঠিয়ে ঠান্ডা করে ঠান্ডা পানিতে ভালো করে ধুয়ে ছায়ায় শুকাতে হবে। কাপড়ের অন্য অংশ অন্য রঙ করতে চাইলে বা পুরো কাপড় অন্য রঙ এ ডুবাতে চাইলে আগের রঙ করা জায়গাগুলো কুঁচকে একসাথে পলিথিন দিয়ে ঢেকে বেঁধে নিতে হবে। এরপর আগের পদ্ধতিতে রঙ করতে হবে। হাতে রঙ যাতে না লাগে তার জন্য গ্লাভস পরে নেয়া যেতে পারে। 

কাপড় শুকিয়ে গেলে বাঁধন খুলে নিতে হবে। সব শেষে কাপড় ইস্ত্রি করে নিতে হবে। টাই ডাই কাপড় কখনো কড়া রোদে শুকানো উচিত নয়।এতে কাপড়ের রঙ নষ্ট হয়ে যায়।







উপরের এই তিনটি ফতুয়া এই অধমের নিজ হাতে করা । 

আগ্রহীরা ঢাকার গাউছিয়া থেকে বাটা সিগন্যালের দিকে যাওয়ার পথে গাউছিয়া মার্কেটের অপরদিকে কিছু রঙের দোকানে এই রঙ পাবেন। তাদের জিজ্ঞেস করলে তারাও আপনাকে বুঝিয়ে দিবেন কিভাবে করা লাগবে।

তো আসুন ,এবার গরমে বর্ণিল সব কাপড় পড়ে মনকে প্রফুল্ল রাখি। 
৬৭ টি মন্তব্য
fardoushaফেরদৌসা২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১৯:৩৫
আমি সমাজ সেবা অধিদপ্তর থেকে এইসবের উপর ৬ মাসের কোর্স করেছি। 
২৬ টা আইটেমের উপর কোর্স করা। সরকারি সার্টিফিকেট ও আছে। 
যখন কোর্স করতাম তখন কত মানুষকে যে এইসব করে দিয়েছি তার হিসাব নেই। 
এরপর আর খবর নাই। মনে হয় ধুর কি দরকার কষ্ট করার , কিনে নিয়ে আসব 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১৯:৫০
হা হা । আসলেই একটু ঝামেলা মনে হয় দেখে করা হয় না । কিন্তু আলসেমি দূর করে করতে পারলে সবার থেকে আলাদা কিছু পোশাক পরা যায় । আর মনের আনন্দ তো থাকেই ।
sularyআলভী২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১৯:৪৫
এত কঠিন টিপস্ মাথায় ঢুকছে না আপু.......সম্ভব হলে আপনি একটা পাঠিয়ে দিবেন তার পর দেখে দেখে শিখবো.......চমৎকার পোষ্ট প্রিয় আপু......

lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১৯:৫৬
আইচ্চা বেশি করে বানাইতে পারলে পাঠিয়ে দিব। 
fardoushaফেরদৌসা২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১৯:৪৭
আপনি কি এখনো করেন এইসব না আমার মতই ছেড়ে দিয়েছেন। 

আপনার এই পোস্ট পড়ে আগের কথা মনে পড়ে গেল। আমি আমার বন্ধুদেরও এই কাজে লাগিয়ে রাখলাম। এম্বুস করা, ডিজাইন আঁকা আরও অনেক কিছুই আমার বন্ধুরা করে দিত।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১৯:৫৯
আমিও আপনার মত ফাঁকিবাজ হয়ে গিয়েছি । তবে গত জুলাই আগস্টের দিকে কয়েকটা ফতুয়া আর জামা করেছিলাম।
Rabbaniরব্বানী চৌধুরী২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:০০
বাহ শেষে কিনা আমার আয় রোজগারে গিয়ে হাত দিলেন !! এখন তো বেকার হয়ে হাত গুটিয়ে থাকতে হবে, এতোদিন তো রঙ গুলিয়ে কাপড়ে লাগিয়ে সংসার চালিয়ে ছিলাম। 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:১২
হা হা । দুয়েকটা শখের কাপড় নিজের হাতে রাঙালে আপনার সংসারে তার প্রভাব পড়বে না। বরং ভাবী এমন দুই একটা ড্রেস করে দিলে আপনি বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়াবেন সেই পোশাক পরে ।
Rabbaniরব্বানী চৌধুরী২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:১৭
টাই ডাই, ভ্যাট ডাই, রি-এ্যকটিভ ডাই, পোশাক বানিয়ে তো চলি, তাই ভাবছি সবাই যদি পোশাক বানায়, তবে তো আমি বেকার হয়ে যাব !!
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:১৯
চিন্তার কারণ নাই। খুব বেশী লোক এই কাজে উৎসাহ পাবেন বলে মনে হয় না ।
baganbilas1207কামরুন্নাহার২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১১:৫৪
রব্বানী ভাই, আপনি কেন এতদিন বলেননি, আপনার এই শিল্প্র কথা !!!! রেডী করছি আপনার জন্যও কিছু!!! ছাড়াছাড়ী নেই।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ০২:৩০
কোন ছাড়াছাড়ি নাই। 
BABLAমোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:১২
তিনটি ফতুয়া এই অধমের নিজ হাতে করা অতি উত্তম কাজ। 
তাহলে ভাইজানের তেমন কোন চিন্তা নেই- 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:১৭
চার বছরে এই একটা ফতুয়া করে দেওয়ার সময় পেয়েছি।
পরের টা করতে কতদিন লাগে আল্লাহই জানে। 
শুভেচ্ছা ও শ্রদ্ধা রইলো আপনার জন্য ।
sularyআলভী২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:৪৬
চার বছর ধরে কষ্ট করে আমাদের জন্য পাঠানোর কোন প্রয়োজন নাই বরং সেই সময় টা আমাদের সাথে ব্লগে শেয়ার করবেন.।

lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:০৪
ধন্যবাদ পাশে থাকলেন বলে ।
sularyআলভী২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:১৪
সব সময় থাকি পাশে,
কালো মুখে মিষ্টি হেসে!
এ হাসি যেন এক পেশে,
তবু হেসে যায় আবেশে......

lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:৩০
অভিমানের সুর যেন বেজে উঠলো । 
উত্তরটা সময়ের জন্য তোলা রইলো। 
sularyআলভী২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:৪৫
এটা নয় কোন অভিমান,
চলছে মন্তব্যের অভিযান।
সময় হয়না ফিরে দেখার,
কাজ চালিয়ে যায় মন্তব্য লেখার........

lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:২১
Numan75নুমান২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:৪০
সালাম
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:৪৩
ওয়ালাইকুম আস সালাম।
rodela2012ঘাস ফুল২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:৫৭
যাক শিখা হল কিভাবে টাই ডাইয়ের মাধ্যমে পোশাক বর্ণিল নকশায় রাঙিয়ে তুলা যায়। কিন্তু করতে পারবো কিনা জানি না। আপনার পোশাক সচেতনতা খুব ভালো লাগলো। আমি না পারি তাতে কি, অনেকেই হয়তো পারবেন। আর তাতেই বর্ণিল পোশাকে বর্ণিল হবে আমাদের জীবন। ধন্যবাদ জেসমিন আপা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:২১
আমি পোশাকের ব্যাপারে বেশ মাথা ঘামাইতে পছন্দ করি । ঠিক বলেছেন , কেউ না কেউ পারলেই অনেকেই তার সুবধা নিতে পারবে । 
ভালো থাকবেন ঘাস ফুল ভাই ।
Numan75নুমান২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:১১
উপরের এই তিনটি ফতুয়া এই অধমের নিজ হাতে করা । 

অনেক চমৎকার হয়েছে...........দারুন দারুন 

আগ্রহীরা ঢাকার গাউছিয়া থেকে বাটা সিগন্যালের দিকে যাওয়ার পথে গাউছিয়া মার্কেটের অপরদিকে কিছু রঙের দোকানে এই রঙ পাবেন। তাদের জিজ্ঞেস করলে তারাও আপনাকে বুঝিয়ে দিবেন কিভাবে করা লাগবে। 

এত বুঝার সময় আমার নাই কাপড় ইস্ত্রী করার সময় পাইনা আর এতসব..........

তো আসুন ,এবার গরমে বর্ণিল সব কাপড় পড়ে মনকে প্রফুল্ল রাখি। 

কেউ একটা ফ্রি দিলে দেখতে পারি
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:১৯
আমারও কাপড় ইস্ত্রি করার সময় হাতে থাকে না । তাই কোথাও যাওয়ার আগ মুহূর্তে কোনরকমে একটু ডলা দিয়ে নিই । 
ভাবীরে জানাইলে ভাবী ফ্রি কইরা দিব । 

সব খালি ফ্রি চান ক্যান? কিছু শিখেন তাইলে গর্ব কইরা ব্লগের কথা বলতে পারবেন । আমি ব্লগার । 
Numan75নুমান২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:২৪
ভাবী পাইলেন কই........জানেন না? আমার কেউ নাই
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:৫০
মনে হয় কোথাও বলেছিলেন ? 
আহারে দুঃখ ।
pramanik99শ‍হীদুল ইসলাম প্রামানিক২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:২২
চমৎকার একটা পোষ্ট। বিনা পয়সায় একটা ট্রেনিং পাওয়া গেল। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইল।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:৫৩
একটা আইডিয়া দেওয়ার চেষ্টা করলাম । এই গরমে কাজে লাগবে ।
আপনাকে পেয়ে ভালো লাগলো ।
sularyআলভী২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:২৪
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:৫৪
ধন্যবাদ আলভী ভাইকে ।
dhighi০০১দীঘি২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:৫০
পোষ্ট পড়ে ভালো লাগল 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:৫৫
কি মাথা ঘুরায় ? 
dhighi০০১দীঘি২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১০:৫৬
হুম ঘুরাইতেছে। 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:২৯
তাহলে তুমি কিনেই পরো । 
asrafulkabirআশরাফুল কবীর২৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২৩:১৪
তো আসুন ,এবার গরমে বর্ণিল সব কাপড় পড়ে মনকে প্রফুল্ল রাখি।  

#শুভেচ্ছা আপনাকে জেসমিন দারুন একটি শিক্ষামূলক পোস্ট দেয়ার জন্য 

#পোস্টের ভাষা ভাল লেগেছে, নূতন কিছু শেখার মজাই আলাদা, নূতনত্ব বজায় থাকুক, এ প্রত্যাশা, ভাল থাকুন
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:৩৬
আসলে পোস্টটি শিক্ষামূলক হিসেবে লিখতে চাইনি। গরমে কেমন পোশাক পরা যায় তার একটি আইডিয়া দিতে গিয়ে ভাবলাম কিভাবে তৈরি করা যায় তাও লিখে দিই। মেইন উদ্দেশ্য ছিল পোশাক সম্পরকে লিখা । 
আপনার ভালো লাগলো জেনে খুশি হলাম । 
অনেক অনেক শুভেচ্ছা নিবেন ।
anindyaantarঅনিন্দ্য অন্তর অপু২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ০০:১৫
উপরের এই তিনটি ফতুয়া এই অধমের নিজ হাতে করা ।  

সব কাজ আপু নিজেই করছেন দেখছি।
anindyaantarঅনিন্দ্য অন্তর অপু২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ০০:১৬
অনেক আগ্রহী উপকৃত হবে। আপা কি বুটিকের কাজ করতেন এখানে?
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:৪১
হি হি । তেমন কিছু না । কিছু কাজ শিখেছিলাম ।আলসেমি আর ঝামেলা মনে করে করতে ইচ্ছে করে না ।
chomok001মোঃ হাসান জাহিদ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ০১:০৪
ফতুয়া গুলো চমৎকার হয়েছে ।   

শীতের শেষে প্রকৃতিতে এখন বসন্তের ছোঁয়া লেগেছে । চারদিকে নানা রঙের খেলা । গাছে গাছে কচি পাতার সমাবেশ ,পাখিদের গান।চারিদকে বর্ণিল সব ফুলের সমাবেশ। মিষ্টি বাতাসের পরশ সাথে রোদ। সেইসাথে গরমটাও একটু একটু করে জানান দিচ্ছে সে আসছে আর কিছুদিনের মধ্যে বেশ জাঁকিয়ে। 
বর্ণনাটাও খুব সুন্দর হয়েছে । অনেক অনেক শুভকামনা রইলো । ভালো থাকবেন । 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:৪৭
খুব সহজ ডিজাইনে করেছিলাম । মানে ফাঁকিবাজি আরকি । 
আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জাহিদ ভাই ।
Shongkhobasসেলিনা ইসলাম২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ০৬:২৩
এক সময়ে বাটিক,ব্লক,এমব্রয়ডারি বেশ আগ্রহ নিয়েই করেছিলাম এখন সবকিছু বেশ কষ্টকর মনে হয়। 
ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য ফতুয়াগুলো খুব পছন্দ হয়েছে ।  শুভকামনা
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২০:৫৫
আসলেই ঝামেলা মনে হয়। আলসেমি ছাড়তে পারলে নিজের ডিজাইনে কিছু পোশাক পরা যায় । 
আপনাকে নিয়মিত পোস্টে দেখলে খুব ভালো লাগে। অনেক ভালো থাকবেন আপু ।
sularyআলভী২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ০৮:২৮
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:৫৩
অনেক ধন্যবাদ আলভী ভাইকে । 
baganbilas1207কামরুন্নাহার২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১১:৫০
জেসমিন, রেডী হয়ে থাক। এবার তোমার খবর আছে। কিচ্ছু শিখব না, সব তোমার কাছে পাঠিয়ে দেব। 
একটা বেড শীট, একটা কাঁথা, দুই সেট সেলোয়ার কামিজ, দু'টো পাঞ্জাবী, দু'টো ফতুয়া আর দু'তিনটে ব্লাউজের কাপড় হলেই এখন চলবে। আর কি লাগবে পরে জানাচ্ছি !!! 

অনেক অনেক গুণ তোমার, অনেক অনেক শুভেচ্ছা তোমাকে। 

lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ০২:২৯
হা হা হি হি । অসুবিধা নাই আপা , আপনার সাথে যদি আমারটাও এই সুযোগে ডুবানো তাহলে আমাদের দুই বোনের কিছু কাপড়ের দিজাইন হয়ে যাবে। খারাপ হইব না । তবে বাঁধা কিন্তু আপনেরেই দিতে হবে। 

আপনার কোন গুণ নাই আপা। আমি খুব সাধারণ । মাঝে মাঝে শুধু একটু লাফাই। 
ভালো থাকবেন।
baganbilas1207কামরুন্নাহার২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১৩:৩৪
লাফাই মানে !!!! বানরের মত !!!!
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:৩৩
না , মানুষের মতই। 
কাজের কাজ কিছুই হয় না ।
sularyআলভী২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২২:৪৯
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ০২:২৪
nomaansarkarনোমান সারকার২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ১৯:১১
অনেক অনেক শুভেচ্ছা, অনেক কিছু জানা হল।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:৩২
নোমান ভাইকে দেখে অনেক ভালো লাগলো । আপনি এখন খুব কম আসেন। নিশ্চয় নতুন কিছু ভাবনা নিয়ে ব্যস্ত আছেন ? আমাদের সাথে শেয়ার করবেন কবে ? 

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো ।
RokeyaIslamরোকেয়া ইসলাম২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২১:৪৯
অনেক সুন্দর এবং উপকারি একটা পোস্ট। 
শিখা হোল কিভাবে পোশাকে বর্ণিল নকশা তোলা যায়।
অনেকেই উপকৃত হবে আপু এই পোস্ট টা পেয়ে।

অসাধারন এই পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩, ২৩:৪৭
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমার এই পোস্টে আসার জন্য। 
আপনিও একবার চেষ্টা করে দেখুন ।
Shimi12ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)০১ মার্চ ২০১৩, ০০:৪০
বাব্বাহহহ! এত গুণের তুমি জেসমিন। মাশাল্লাহ! মাশাল্লাহ! ভাল লাগলো। অনেক সুন্দর পোষ্টটা। আমিও দেখি একদিন চেষ্টা করব। প্রিয়তে নিয়ে নিলাম।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০১ মার্চ ২০১৩, ০২:৩৯
ওহ আপু ! আপনি পছন্দ করেছেন জেনে ভালো লাগলো । কেউ একজন পোস্ট পড়ে বলল ট্রাই করে দেখবে । 
আমি গরমে এমন পোশাক পরা পছন্দ করি ।
Rjamilরশীদ জামীল০১ মার্চ ২০১৩, ০০:৪২
অধমের নিজহাতের কি কোনো পাঞ্জাবী-টাঞ্জাবী বানানো আছে, আপা?
থাকলে আমার নামটা লিস্টে রাইকেন। 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০১ মার্চ ২০১৩, ০২:৩৫
অধম বড়ই ফাঁকিবাজ। তাই ছোটর উপর পরীক্ষা চালাই । 
Rjamilরশীদ জামীল০১ মার্চ ২০১৩, ০২:৪১
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০১ মার্চ ২০১৩, ২০:১৯
গালে হাত দিয়ে আর ভাইবেন না । আপনার জন্য না হয় বড় কিছুর উপর কারিগরি ফলাবো । 
vuterachorভূতের আছড়০১ মার্চ ২০১৩, ০৮:২৮
আমারে একটা পাঞ্জাবি দিতেই হবে নাইলে খবর আছে 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন০১ মার্চ ২০১৩, ২০:২০
সানগ্লাস দিলে চলে না ? 
tmboss172তৌফিক মাসুদ০২ মার্চ ২০১৩, ১২:৪৪
উপরের এই তিনটি ফতুয়া এই অধমের নিজ হাতে করা । 

নিজেকে অধম বললেন। এই মানুষীকতা কয়জনের আছে বলুন। আমাদের দেশে যারা আজ বা আগামীতে নেতাগীরি করবেন এদের অবস্থা দেখুন। পুকুর চুরি করে বলে আমার তখন জম্মই হয়নাই। 

শুভকামনা। আপনার হাতে শুধু কাপড়ের মাঝেই সিমাবদ্ধ থাকবে কেন। সমাজের মাঝেও এই হাতের ছায়া পড়ুক।

No comments:

Post a Comment