- ১৩৯ টি মন্তব্য
আলভী১৯ মার্চ ২০১৩, ২১:৪৪
আপু এগুলো হলো ঘোড়া রোগ......অভাব না থাকলে কি হবে স্বভাব! গল্পে বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন, খুব ভালো লাগলো আপু......।নুমান১৯ মার্চ ২০১৩, ২১:৫২
আপা এ পোস্ট দেখলাম না কেন? বুঝছি চশমা লাগবে আমার। একটু পরে পড়ব আপা। আপনি চার ব্যবস্তা করেন।মেজদা১৯ মার্চ ২০১৩, ২১:৫৬
অরণ্যের মেজদি চিনুরও এই স্বভাব। প্রতিদিনই চুরি করে। এক নম্বেরর চোর।
গল্পটা ভাল লেগেছে জেসমিন। শুভেচ্ছা নিও।নুমান১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:১৫
গল্প ভাল হযেছে আপা। আমারে এ কী বলেছেন ? আমি বললাম চা দিতে। আর চা দিলেও খাব না। বোনের বাড়ি এসে এক কাপ চাও পাইলাম না...........নুমান১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:২৩
না মানে? এই যে বলেছেন, আমি তো তেমন ভালো লিখতে পারি না। তাই হয়তো চোখে পড়ে নি কে বলেছে, আপনি ভাল লেখতে পারেন না?? আপনার কাছ থেকে আমার অনেক কিছু শিখার আছে।
আবার কথা হবে আপা। এখন একটু কাজে যাচ্ছি।ছেলেমানুষ১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:১৮
রোগের নাম Kleptomania।
কোন কিছু নিয়ে প্রচণ্ড ডিস্টারবড অথবা মানসিক দ্বন্দ্বের কারণে এরকমটা হতে পারে।
গল্পটা অনেক ভাল লাগলো কিন্তু হঠাৎ করে শেষ হয়ে গেলঘাস ফুল১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:৩৫
আমার মনে হীরার মা আসলে চোর না। সে একটা মানসিক রোগে ভোগছে। আর রোগটা হচ্ছে চুরি করা। যেহেতু হীরাদের কোন অভাব নাই। তাই তার মায়ের চুরির অভ্যাস থাকার কথা নয়। গল্প বেশ ভালো লাগলো। কিন্তু রহস্যাবৃত। ধন্যবাদ জেসমিন আপা।ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০০:০২
বুবুজান গো আমার কোন আলো নাই। আমার অবস্থা চান্দের লাহান। চান্দ যেমন সূর্যের আলোয় আলোকিত হয়, আমিও তেমনি আপনাদের আলোয় আলোকিত হওয়ার চেস্টা নিতাছি মাত্র। তাতেই আমি খুশি।নিঃশব্দ_যাত্রী১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:৩৮
গল্পটা মনে হয় শেষ হলোনা।
কেন চুরি করবে এর একটা কারণ দেখানো যেতো।
তবুও ভালো লাগলোনীল সাধু১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:৪৬
এমন কিছু মানুষ আছে যারা ইচ্ছের বিরুদ্ধে অভাব না থাকা সত্বেও এমন কাজ করে। আমি পড়েছিলাম। ডিটেইলস বলতে পারবে ডাক্তারগন।
তবে গল্প বা লেখনী হিসেবে বেশ ভালো হয়েছে।
জেসমিন এখন বেশ ভালো লিখে। চাইলেই প্লট নিয়ে লেখা কিন্তু সহজ না।
অনেক শুভকামনা জেসমিন।
নাইস!নোমান সারকার১৯ মার্চ ২০১৩, ২৩:০৮
গল্পে একটা সরলতা আছে। যা ভালো লাগল।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল জেসমিন আপা।ফেরদৌসা১৯ মার্চ ২০১৩, ২৩:১১
হুম পড়লাম
অনেক ভাল লিখেছেন। আপনি তো ভালই গল্প লখেন। অনেক চরিত্র একসাথে করে লেখাও অনেক কষ্টের কাজ, যা আপনি করেছেন।
আর অনেকেই এমন আছে,অন্যের জিনিস দেখলেই নিজের মনে করে। কেউ চুরি করে, আর কারো স্বভাব বা অসুখ যাই হোক ।
ভাল লেগেছে পড়তেরব্বানী চৌধুরী১৯ মার্চ ২০১৩, ২৩:১৮
" তবে কেন মা এভাবে অন্যের জিনিস নিয়ে আসে। এই জিনিস তো ইচ্ছে করলে মা নিজেই কিনে আনতে পারতো । কবে না জানি এক ভয়ানক লজ্জায় তাদের পড়তে হয়। আচ্ছা কেউ কি টের পেয়েছে ? "
গল্পের বিষয় বস্তু খুব ভালো লাগলো, বিষয়টি মন্তাত্তিক। গল্পের বর্ণনা চমৎকার। শুভেচ্ছা জানবেন।রব্বানী চৌধুরী২০ মার্চ ২০১৩, ১৩:৩৫
অনেক ধন্যবাদ, খোঁজ খবর রাখার জন্য আর খোঁজ খবর রাখাটাও উচিত। বেশ কয়েকদিন বেশ ব্যস্ত থাকতে হবে, তাই ব্লগে আসা হবে কম ও কম। ভালো থাকবেন, শুভেচ্ছা জানবেন।এ জেড এম আলমগীর১৯ মার্চ ২০১৩, ২৩:৫৫
গল্প বলার ধরনটা ভাল লেগেছে। তবে শেষে লেখকের সমস্যাটার উত্তরের কমপক্ষে একটা আভাস দিলে ভাল হতো। সুন্দর গল্পের জন্য ধন্যবাদ।জিনজির২০ মার্চ ২০১৩, ০০:২৪
বিয়ে কর তখন বুঝবি কেমন আছি। এই কথাটা একদম সইত্য!!
গল্প ভাল লাগছে। এত ভাল কিভাবে লিখেন মাথায় ধরে না! ভাল লাগছে বেশ। লেখার ধরনটা বেশ সুন্দর। সাবলীল গতি আছে লেখায়। ওয়েল ডান আপা।নাসরিন চৌধুরী২০ মার্চ ২০১৩, ০০:৫৪
আপু গল্প খুব ভাল েলিখেছন।বেশ মজা পেলাম--।এটা একটা মানসিক রোগ ।রোগটার নাম আমিও জানিনা।অনেকেরই এমন হয়।শুভকামনা রিল।ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:২৫
এক্ষান চাবাইতাছি। দেন আরেক্ষান। কুনু অসুবিধা নাই। বইনে দিলে বিষও খাওন যায়।ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:২৭
আইজকাইল বুইরা মাইনসের ভাত নাই। পোলাপানের যুগ চলতাছে। দেখেন না শাহবাগের অবস্থা।ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:২৫
বাহহ! সুন্দর গল্প লিখেছো্তো। এত সুন্দর সাবলিলভাবে গল্পটা লিখেছো, পড়েতো আমি মুগ্ধ। খুবই ভাল লেগেছে জেসমিন। আর হ্যা, ঐ রোগটার নাম হলো 'ক্ল্যাপটোমেনিয়া' বাংলায় যেটাকে নাকি 'চুরি করার বাতিক' বলা হয়।ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৩৫
নাগো বুবুজান আফনে বেক্কল না। আফনে হইলেন বেক্কলনি। ব্যাকরণের মিছটেক করছেন। এইহানে কিন্তু একজন পণ্ডিত আছেন। পেচগি লাগাইয়া দিতে পারে। তিনি কি আছেন না গত হইছেন? কুনু আওয়াজ নাই ক্যান?মোঃ মুজিব উল্লাহ২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪০
রশীদ ভাইজানের নামে কী বলা হইতাছে শুনি? জান্নাতী ম্যাডামরে অহনি ফুন করতাছিমোঃ মুজিব উল্লাহ২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪৩
শিল্পী আপুকে অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা এ সাইকো-মেডিক্যাল টার্মটি (ক্ল্যাপটোমেনিয়া) বলে দেওয়ার জন্য। জানা ছিলো না, জানা হল। আমার কাজে লাগবে।রশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪৫
ও মুজব। ফুল তো তোমার কথাই কইতাছিলো
আমার বইনডারে এতো রাইতে ঘুম ভাংগাইলে তোমার নিউজ আছে কইয়া দিলামঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪৯
ব্লগবন্ধু মুজিব ভাইয়ের কি কুনু কাম নাই? এইহানে আইয়াও খারাই গেছেন বক্তিতা দেওনের লেগে?মোঃ মুজিব উল্লাহ২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৫৮
যখন আমি শান্ত থাকি তখন বলেন বিক্ষুব্ধ, যখন বিদ্রোহী হই বলেন শুরু হোক যুদ্ধমোঃ মুজিব উল্লাহ২০ মার্চ ২০১৩, ০৪:০৮
বানান হোক যথা-তথা প্রকাশ হোক পুরোমাত্রায় ঠিক
কুমারি টাইপ হতেই পারে, আমরা ডিজুস নাগরিকরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০৪:১৫
লণ্ড ভণ্ড খণ্ড খণ্ড আর দণ্ড এবং কাণ্ড
ল্যান্ড সেন্ড ব্র্যান্ড আর যত আছে ট্রেন্ড ......
বাংলা হলে ড'য়ের সাথে মূর্ধন্য-ণ হয় লিখতে
শব্দ যদি ইংরেজি হয় ন'টা হবে শিখতে।মোঃ মুজিব উল্লাহ২০ মার্চ ২০১৩, ০৪:২০
বাংলা আমার মায়ের ভাষা হয় কেন তবু ভুল?
নিয়ম-কানুন না পড়াই কি এ সমস্যার মূল?মোঃ মুজিব উল্লাহ২০ মার্চ ২০১৩, ০৪:৩১
ভুল থেকে শিক্ষা নিবো এ অনুপ্রেরণায়
চলতে হবে সময়ের সাথে, ব্লগকে বিদায়।স্বপ্নের ফেরিওয়ালা২০ মার্চ ২০১৩, ১৫:৪১
রোগটার নাম হলো 'ক্ল্যাপটোমেনিয়া' বাংলায় যেটাকে নাকি 'চুরি করার বাতিক' বলা হয়। টার মানে চুরি করে ধরা পরে গেলে এই রোগের নাম বলে পার পাওয়া আরে কি দারুন দারুনসেলিনা ইসলাম২০ মার্চ ২০১৩, ০৫:৫৯
বেশ সুন্দর লিখেছেন। এটা একটা মানসিক রোগ যা হিংসা এবং লোভ থেকে আসে। অনেক নামকরা মানুষও আছে যারা আর্থিক দিক থেকে এবং সম্মানের দিক থেকেও ভাগ্যবান কিন্তু এই অভ্যাসের কারনে মাঝে মাঝেই সম্মানহানি ঘটে, মানুষের সাথে সম্পর্ক নষ্ট হয় কিন্তু এরা এমন ভাবে সবকিছু মেনে নেয় মনে হয় যেন কিছুই ঘটেনি তার জীবনে! রোগটি অনেক সময় জেনেটিকভাবে সন্তানরা পেয়ে থাকে।
ধন্যবাদ সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য ।গোলাম মোস্তফা২০ মার্চ ২০১৩, ০৬:১৬
এটা একটা মানুষীক রোগ ।নামটা মনে পড়ছেনা ।মনে পড়লে ফিরে এসে বলবো,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
খুব ভালো লাগলো।কামরুন্নাহার২০ মার্চ ২০১৩, ১০:৪৪
"হায় আল্লাহ ! এ কি করলা? আমাদের কি কোন কিছুর অভাব আছে? তবে কেন মা এভাবে অন্যের জিনিস নিয়ে আসে। এই জিনিস তো ইচ্ছে করলে মা নিজেই কিনে আনতে পারতো । কবে না জানি এক ভয়ানক লজ্জায় তাদের পড়তে হয়। " - -
সুন্দর গল্প লিখেছেন। ভাল লাগল আপনার এই লেখা।
ভাল থাকুন।স্বপ্নের ফেরিওয়ালা২০ মার্চ ২০১৩, ১৫:০৮
অতিব চমৎকার গল্প লিখে ফেললেন আপাআমি কয়েকবার পড়েছি। নিয়মিত লিখতে থাকুন আপা আরও সুন্দর সুন্দর গল্প চাই। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপা।
ভূতের আছড়২১ মার্চ ২০১৩, ১৭:২২
হুম আস্তে আস্তে ছোট গল্প
ভালোই হচ্ছে। রবীন্দ্র নাথের ছোট গল্পের থিউরি হিসেবে । শেষ হয়েও হইলো না শেষ। একেই বলে
ছোট গল্প।
এটা যে একটা রোগ চুরিটার কথা বলছি।
শুভেচ্ছামাটিরময়না২২ মার্চ ২০১৩, ২০:৫৬
লেখা সময় করে সবার গুলোই পড়ে নেই ট্রেনে বসে বসে। শুধু নিজেকে আড়াল করে রাখা আর কি। কতক্ষণ আছি??
সব কিছুকে কি সময়ে বাধা যায় আপা?? আসা যাওয়াই তো জীবন।
কেমন যাচ্ছে সব আপা??অনিন্দ্য অন্তর অপু২৭ মার্চ ২০১৩, ০০:১৩
লজ্জায়, ভয়ে এক অজানা আশঙ্কায় হীরার মন কেঁপে উঠলো।
গল্পের শেষাংশ অনবদ্য আপু । এটা একটা রোগ বলতে পার । মার্কেটে গিয়ে অনেক ধনী মানুষই এরকম কাণ্ড করে বসে । শেষে ধরা পড়ে মুখে চুনকানি পড়ে ।
Tuesday, September 9, 2014
অজানা এক আশংকা
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment