Tuesday, September 9, 2014

অজানা এক আশংকা


মা আমার ড্রেসটা কোথায় রাখলে খুঁজে পাচ্ছি না যে । 
কোন ড্রেস? 
আরে যেটা গতমাসে কিনেছিলাম । গোলাপি রঙের। 
কোথায় আর থাকবে? হয় ওয়ারড্রবে না হয় আলমারিতে । 
দুই জায়গাতেই তো খুঁজলাম পাচ্ছি না। ধ্যাত কেমন লাগে? নতুন ড্রেসটা, মাত্র সেদিন কিনলাম। 
গুছিয়ে রাখতে পারিস না। এখন আবার রাগ দেখাচ্ছিস। এখন অন্যটা পরে যা আমি খুঁজে দেখবো। 

দিবা মেজাজ খারাপ করে পাশের রুমে গিয়ে তৈরি হয়ে নিল ভার্সিটি যাওয়ার জন্য। সেই সময় হীরা এসে বলল, আপু আপনি আসার সময় কি মার্কেটে যাবেন? 
হ্যাঁ যেতে পারি । কেন তোর কিছু লাগবে? 
হ্যাঁ আপু। আমার কিছু জিনিস লাগবে। এই নেন। এখানে লিস্ট দিয়ে দিলাম। আগামি পরশু তো আমরা চলে যাবো। আজ নিয়ে আসলে ভালো হয়।
দিবা বলল, কি বলিস? এত তাড়াতাড়ি যাবি কেন? আরও কয়েকদিন বেড়া । তারপর যাবি। আর তোর লিস্ট টা দে। আসার সময় কিনে নিয়ে আসবো। এই বলে দিবা সব গুছিয়ে রুম থেকে বের হোল।সামনেই মামীকে পেল। মামীকে সে জিজ্ঞেস করলো, কি মামী আপনারা নাকি চলে যাচ্ছেন? আরও কিছুদিন বেড়ান । তারপর যাবেন। 
নারে মা। পরের বার এসে অনেকদিন বেড়ানো যাবে। 
দিবা মাকে বলল , মা আমি যাই। আসার সময় একটু মার্কেট হয়ে আসবো, আসতে দেরি হবে। তুমি আমার জামা টা খুঁজে রেখো। 

দিবার মা সব জায়গায় ভালো করে খুঁজলেন। না পেয়ে তিনি তার কাজ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে গেলেন। 

দিন দুয়েক পর দিবার মামা মামীরা চলে গেলো। বাড়িতে মেহমান এলে ও চলে গেলে নানান কাজ বেড়ে যায়। সেগুলো নিয়ে মা মেয়ে ব্যস্ত হয়ে গেলেন।এই সময় দিপু এসে বলল, এই আপু আমার ঘড়িটা কোথায় রে? খুঁজে পাই না তো। 
দেখ টেবিলে কোন কিছুর আড়ালে হয়তো পড়ে আছে। 
নাইরে। সব জায়গায় খুঁজেছি । কোথাও নাই । 
তাহলে আর আমি কি বলবো? হারিয়ে গিয়েছে । আরেকটা কিনে নিস। দিবা মনে মনে ভাবল, বাসায় হোলটা কি? জিনিস পত্র উধাও হয়ে যায় কেন? 

মাস কয়েক পর। দিবার বিয়ে উপলক্ষে পুরো বাড়িতে লোকজন ভর্তি। দিবাদের গ্রামের সব আত্মীয় এসেছে। ঢাকার আত্মীয়রা বিয়ের দিন আসবেন। বাড়িতে বেশ হৈ চৈ অবস্থা। বেশ আনদ ও বেদনা বিধুর পরিবেশের মাঝে দিবাকে বিদায় দেওয়া হোল। দিবার সব বান্ধবীরাও এসেছিলো। বিয়ের দুই দিন পর দিবা বাবার বাড়ি আসলো । সে খুব খুশি খুশি মনে হেঁটে বেড়াতে লাগলো। সবার বিভিন্ন কৌতূহলের জবাব দিচ্ছিল। হঠাৎ মনে হোল, বিয়েতে তো উপহার উঠেছে । কি কি পেলো একটু দেখি তো । এমন সময় তার মোবাইলে ফোন এলো। তার বান্ধবি সীমার ফোন দেখতে পেয়ে খুশি মনেই রিসিভ করলো। 
হ্যালো বান্ধবী । কেমন আছিস ? 
অপর পাশ থেকে সীমা বলল, তুমি কেমন আছ তা বল। এখন তো তোর বলার দিন। 
দিবা হেসে বলল, এখন কেমন থাকব তা তো জানিস। আবার ঢং করে জিজ্ঞেস করছিস কেন? বিয়ে কর তখন বুঝবি কেমন আছি। 
সীমা বলল, আচ্ছা তাহলে অপেক্ষা করি। এখন বল, আমার উপহার পছন্দ হয়েছে? 
উপহার? আমি এখনো দেখিনি রে। কি দিয়েছিস? পছন্দ না হলে আবার দিতে হবে কিন্তু। 
সীমা বলল, আমি তো পছন্দ করেই কিনে দিয়েছি। যদি তোর মন না ভরে তাহলে আবার দিব। অসুবিধা নেই। একটা নকশী কাঁথার বিছানা দিয়েছি। 
ওয়াও! তাহলে তো অবশ্যই পছন্দ হবে। অনেক ধন্যবাদ বান্ধবী। আমি এখনই খুলে দেখছি। 
এই সেই কথা বলে দিবা ফোন রেখে দিল। সে মায়ের কাছে এসে বলল, মা বিয়েতে কি কি গিফট উঠেছে? সীমা নাকি একটা নকশী কাঁথার বিছানা দিয়েছে? দেখেছো?
মা বলল, গিফট অনেক পেয়েছি। অনেক সুন্দর সুন্দর জিনিস। কিন্তু এমন কিছু তো দেখিনি। 
দিবা বিরক্ত হয়ে বলল, সেকি কথা। আমার বান্ধবী একটা জিনিস দিল। আর তোমারা দেখইনি । ধ্যাত। ও জিজ্ঞেস করলে কি বলবো। ভালো করে খুঁজে দেখো। এই দিপু কি কি জিনিস পেয়েছিস , বলতো? 
দিপু লিস্ট সহ সব দেখাল । কিন্ত সীমার উপহারটার খোঁজ পেলো না। তাহলে কি বিয়ের দিন চুরি হয়ে গেলো? দিবার খুব খারাপ লাগলো। মেয়েটা জিজ্ঞেস করলে কি বলবো? এত সখ করে দিল। তবে নতুন বিবাহিত দিবার মনে তা খুব বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে পারলো না। 

এর দিন সাতেক পর সকাল বেলা। হীরা ঢাকা থেকে তার ফুফাতো বোন দিবার বিয়ে খেয়ে এসে তার কাপড় চোপড় গুছিয়ে আলমারিতে রাখছিল । কাপড় রাখা শেষে সে যখন ব্যাগে হাত দিয়ে আর কিছু আছে নাকি দেখতে গেলো । তখন একটি সুন্দর নকশা করা বিছানা দেখতে পেলো ।আরে এটাই তো আপুরা খুব খুঁজছিল। কিন্তু এখানে এলো কিভাবে? তবে কি মা ! সে কি মনে করে আলামারিতে ভালো করে তাকাল। দেখল একটা সুন্দর গোলাপি ড্রেস, একটা ঘড়ি, বাচ্চাদের কিছু কাপড়। হীরা খুব অবাক হোল। বাচ্চাদের কাপড় আমাদের ঘরে কেন? আমাদের ঘরে তো কোন বাচ্চা নেই। আর এটা তো দিবা আপুর সেই ড্রেস! ওর মাথাটা কেমন ঝিম ঝিম করতে লাগলো। 
হায় আল্লাহ ! এ কি করলা? আমাদের কি কোন কিছুর অভাব আছে? তবে কেন মা এভাবে অন্যের জিনিস নিয়ে আসে। এই জিনিস তো ইচ্ছে করলে মা নিজেই কিনে আনতে পারতো । কবে না জানি এক ভয়ানক লজ্জায় তাদের পড়তে হয়। আচ্ছা কেউ কি টের পেয়েছে ? না কি সেই প্রথম টের পেলো। লজ্জায়, ভয়ে এক অজানা আশঙ্কায় হীরার মন কেঁপে উঠলো।
১৩৯ টি মন্তব্য
agnidiptoshimantoমোঃ মুজিব উল্লাহ১৯ মার্চ ২০১৩, ২১:৪০
পড়লাম। হীরার মা কেন চুরি করতে গেল?
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২১:৪৯
সেটাই প্রশ্ন । তার তো অভাব নেই তবে সে কেন অন্যের জিনিস লুকিয়ে ফেলে?
sularyআলভী১৯ মার্চ ২০১৩, ২১:৪৪
আপু এগুলো হলো ঘোড়া রোগ......অভাব না থাকলে কি হবে স্বভাব! গল্পে বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন, খুব ভালো লাগলো আপু......।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২১:৫৬
এটা মনে হয় কোন রোগ। আমি একবার একটা নাটক দেখেছিলাম এই সমস্যা নিয়ে। কিন্তু রোগের নামটা মনে করতে পারছি না।
sularyআলভী১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:০০
সম্ভবতঃ হিপোক্রেসি রোগ....।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:০৬
জানি না। দুই দিন ধরে নেটে খুঁজলাম। কিন্তু এর উপর কোন লেখা পাই না।
Numan75নুমান১৯ মার্চ ২০১৩, ২১:৫২
আপা এ পোস্ট দেখলাম না কেন? বুঝছি চশমা লাগবে আমার। একটু পরে পড়ব আপা। আপনি চার ব্যবস্তা করেন।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:০০
আমি তো তেমন ভালো লিখতে পারি না। তাই হয়তো চোখে পড়ে নি । আপনার চশমা নিতে হবে না ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:০৩
shmongmarmaএস এইচ মং মারমা১৯ মার্চ ২০১৩, ২১:৫৫
গল্পটা ভীষণ ভাল লাগল প্রিয় জেসমিন
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:০৪
জেনে আমারো ভালো লাগলো । শুভেচ্ছা নিবেন।
shmongmarmaএস এইচ মং মারমা১৯ মার্চ ২০১৩, ২১:৫৫
গল্পটা ভীষণ ভাল লাগল প্রিয় জেসমিন
KohiNoorমেজদা১৯ মার্চ ২০১৩, ২১:৫৬
অরণ্যের মেজদি চিনুরও এই স্বভাব। প্রতিদিনই চুরি করে। এক নম্বেরর চোর। 

গল্পটা ভাল লেগেছে জেসমিন। শুভেচ্ছা নিও। 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২১:৫৯
হা হা । সে তো জানেই আপনি জানেন । তাই প্রতিদিনই করে। 
আপনিও শুভেচ্ছা নিবেন।
KohiNoorমেজদা১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:৩১
আমার কান্নায় জেসমিন হাসে।
এই দেখিয়া আলভী কাশে। 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:৪৪
কি করবো বলেন। মধুর এ সমস্যায় হাসি ছাড়া আর কিছু আসে না । চুরি করে তো সেই সংসারের পিছনেই খরচ করে।
muktomon71মুক্তমন ৭১১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:০০
সহজ গল্প পড়ে ভালো লাগলো ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:০৫
আমি কঠিন কিছু লিখতে পারি না। শুভেচ্ছা নিবেন।
Numan75নুমান১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:১৫
গল্প ভাল হযেছে আপা। আমারে এ কী বলেছেন ? আমি বললাম চা দিতে। আর চা দিলেও খাব না। বোনের বাড়ি এসে এক কাপ চাও পাইলাম না...........
Numan75নুমান১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:১৬
না না, চা পাইছি।.......এখন খুশি............
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:১৮
আমারে এ কী বলেছেন ?---- বুঝলাম না।
Numan75নুমান১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:২৩
না মানে? এই যে বলেছেন, আমি তো তেমন ভালো লিখতে পারি না। তাই হয়তো চোখে পড়ে নি কে বলেছে, আপনি ভাল লেখতে পারেন না?? আপনার কাছ থেকে আমার অনেক কিছু শিখার আছে।

আবার কথা হবে আপা। এখন একটু কাজে যাচ্ছি।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:৫০
আমাদের সবার কাছেই সবার কিছু না কিছু শিখার আছে। 
ঠিক আছে। পরে কথা হবে। 
Mostaqছেলেমানুষ১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:১৮
রোগের নাম Kleptomania।
কোন কিছু নিয়ে প্রচণ্ড ডিস্টারবড অথবা মানসিক দ্বন্দ্বের কারণে এরকমটা হতে পারে।

গল্পটা অনেক ভাল লাগলো কিন্তু হঠাৎ করে শেষ হয়ে গেল 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:২১
অনেক অনেক ধন্যবাদ। রোগের নামটি জানালেন বলে। আসলে রোগের নামটি বলতে পারছিলাম না বলে গল্পটি আগাতে পারছিলাম না । তাই এখানেই শেষ করে দিয়েছি। 
যেহেতু জানা গেলো দেখি আর এক পর্ব লেখা যায় নাকি ? 
আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা। আবারো ধন্যবাদ।
Mostaqছেলেমানুষ১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:২৭
 

নামটা কাজে আসবে জেনে আনন্দিত 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:৫২
rodela2012ঘাস ফুল১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:৩৫
আমার মনে হীরার মা আসলে চোর না। সে একটা মানসিক রোগে ভোগছে। আর রোগটা হচ্ছে চুরি করা। যেহেতু হীরাদের কোন অভাব নাই। তাই তার মায়ের চুরির অভ্যাস থাকার কথা নয়। গল্প বেশ ভালো লাগলো। কিন্তু রহস্যাবৃত। ধন্যবাদ জেসমিন আপা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২৩:০২
হ্যাঁ, আমিও তাকে চোর বলে দেখাইনি। শুধু একটা সমস্যা হিসেবে দেখিয়েছি। দেখি বাকী রহস্য পরে খোলা যায় নাকি । 
শুভেচ্ছা ঘাস ফুল ভাই। আপনি আমাদের সবার মাঝে আপনার আলো ছড়িয়েই যাচ্ছেন। আমি মুগ্ধ হয়ে টা দেখি।
rodela2012ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০০:০২
বুবুজান গো আমার কোন আলো নাই। আমার অবস্থা চান্দের লাহান। চান্দ যেমন সূর্যের আলোয় আলোকিত হয়, আমিও তেমনি আপনাদের আলোয় আলোকিত হওয়ার চেস্টা নিতাছি মাত্র। তাতেই আমি খুশি।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:২৪
এ আপনার বিনয়। কিন্তু সত্যি উল্টোটা । আপনি খুব চমৎকার একজন মানুষ। ভাগ্যিস আলো ব্লগে এসেছিলেন ।
nisbdojatriনিঃশব্দ_যাত্রী১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:৩৮
গল্পটা মনে হয় শেষ হলোনা। 
কেন চুরি করবে এর একটা কারণ দেখানো যেতো। 
তবুও ভালো লাগলো
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ মার্চ ২০১৩, ২৩:০৯
দেখি আর একটা পর্ব লিখে দেখানো যায় কি না ? 
আপনাকে আমার ব্লগে প্রথম আসার জন্য অভিনন্দন জানাই। 
অনেক অনেক শুভেচ্ছা। 
neelsadhuনীল সাধু১৯ মার্চ ২০১৩, ২২:৪৬
এমন কিছু মানুষ আছে যারা ইচ্ছের বিরুদ্ধে অভাব না থাকা সত্বেও এমন কাজ করে। আমি পড়েছিলাম। ডিটেইলস বলতে পারবে ডাক্তারগন। 

তবে গল্প বা লেখনী হিসেবে বেশ ভালো হয়েছে। 
জেসমিন এখন বেশ ভালো লিখে। চাইলেই প্লট নিয়ে লেখা কিন্তু সহজ না। 

অনেক শুভকামনা জেসমিন। 
নাইস! 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০২:৩৩
আমিও অনেক ছোট বেলায় একটা নাটক দেখেছিলাম এই রকম সমস্যা নিয়ে। 

আপনার প্রশংসা আমাকে লিখতে উৎসাহী করবে। এখন আগের চেয়ে একটু বেশি বুঝতে শিখেছি বলেই হয়তো লেখাটা আগের চেয়ে একটু ভালো হয়। তবে তা এখনো অনেক অপরিপক্ক। আর এটুকুও সম্ভব হয়েছে ব্লগে আসার কারণে । আপনাদের উৎসাহ পেয়ে। অনেক কৃতজ্ঞতা আমার প্রিয় ব্লগারদের কাছে। 

ভালো থাকবেন। অনেক শুভেচ্ছা নীল ভাই। 
nomaansarkarনোমান সারকার১৯ মার্চ ২০১৩, ২৩:০৮
গল্পে একটা সরলতা আছে। যা ভালো লাগল। 

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল জেসমিন আপা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০২:৫৬
আমি এমন ভাবেই লিখতে পারি। কঠিন কোন শব্দ আমার মাথায় আসে না । আপনার ভালো লাগলো জেনে সাহস পেলাম। 
অনেক ধন্যবাদ নোমান ভাই।
fardoushaফেরদৌসা১৯ মার্চ ২০১৩, ২৩:১১
হুম পড়লাম 

অনেক ভাল লিখেছেন। আপনি তো ভালই গল্প লখেন। অনেক চরিত্র একসাথে করে লেখাও অনেক কষ্টের কাজ, যা আপনি করেছেন। 
আর অনেকেই এমন আছে,অন্যের জিনিস দেখলেই নিজের মনে করে। কেউ চুরি করে, আর কারো স্বভাব বা অসুখ যাই হোক । 

ভাল লেগেছে পড়তে
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:১৩
আপা আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। ইদানিং এমন চিন্তাগুলো সারাদিন মাথায় কুটকুট করতে থাকে। একেকবার একেকটা কাহিনী মাথায় আসে য়াবার হারিয়ে যায়। যেদিন বের হবে সেদিন কিন্তু এক বসাতেই লিখতে পারি। এই হোল অবস্থা। 

চেষ্টা করছি কিছু লিখতে। আপনাদের মন্তব্যগুলো বেশ ভরসা দেয়। 
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
Rabbaniরব্বানী চৌধুরী১৯ মার্চ ২০১৩, ২৩:১৮
" তবে কেন মা এভাবে অন্যের জিনিস নিয়ে আসে। এই জিনিস তো ইচ্ছে করলে মা নিজেই কিনে আনতে পারতো । কবে না জানি এক ভয়ানক লজ্জায় তাদের পড়তে হয়। আচ্ছা কেউ কি টের পেয়েছে ? " 

গল্পের বিষয় বস্তু খুব ভালো লাগলো, বিষয়টি মন্তাত্তিক। গল্পের বর্ণনা চমৎকার। শুভেচ্ছা জানবেন।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:১৭
বিষয়টি আসলেই মর্মান্তিক আর লজ্জার। একটা পরিবারে এই সমস্যা থাকলে কি বিশ্রী অবস্থা তৈরি হতে পারে। 
রব্বানি ভাই আজ সারাদিন কোথায় ছিলেন? ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য।
Rabbaniরব্বানী চৌধুরী২০ মার্চ ২০১৩, ১৩:৩৫
অনেক ধন্যবাদ, খোঁজ খবর রাখার জন্য আর খোঁজ খবর রাখাটাও উচিত। বেশ কয়েকদিন বেশ ব্যস্ত থাকতে হবে, তাই ব্লগে আসা হবে কম ও কম। ভালো থাকবেন, শুভেচ্ছা জানবেন।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ১৬:১৭
আমরা আপনাকে মিস করবো। ব্যস্ততা শেষ করে আবার নিয়মিত হন।
azmalamgirএ জেড এম আলমগীর১৯ মার্চ ২০১৩, ২৩:৫৫
গল্প বলার ধরনটা ভাল লেগেছে। তবে শেষে লেখকের সমস্যাটার উত্তরের কমপক্ষে একটা আভাস দিলে ভাল হতো। সুন্দর গল্পের জন্য ধন্যবাদ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:২৬
দেখি পরের পর্বে দিয়ে ফেলবো। 
আপনার আন্তরিক মন্তব্য খুব ভালো লাগলো। এভাবেই দোষ , গুণ ধরিয়ে দিয়ে পাশে থাকবেন।
shahidulhaque77শাহিদুল হক২০ মার্চ ২০১৩, ০০:২৩
গল্পটিকে আরো একটু এগিয়ে নিতে পারেন। খুব সুন্দর প্লট। শুভেচ্ছা রইল।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৩৪
মাথায় রাখলাম শাহিদুল ভাই। দোয়া করবেন।
dollarজিনজির২০ মার্চ ২০১৩, ০০:২৪
বিয়ে কর তখন বুঝবি কেমন আছি। এই কথাটা একদম সইত্য!!

গল্প ভাল লাগছে। এত ভাল কিভাবে লিখেন মাথায় ধরে না! ভাল লাগছে বেশ। লেখার ধরনটা বেশ সুন্দর। সাবলীল গতি আছে লেখায়। ওয়েল ডান আপা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৩৯
বিয়ে কর তখন বুঝবি কেমন আছি। এই কথাটা একদম সইত্য!! আপনের বুঝতে এখনো দেরি আছে। 
অনেক অনেক দিন পর আমার জিঞ্জির ভাই আমার ব্লগে পা দিল। কি যে ভালো লাগছে বুঝাতে পারবো না । 
এত ভালো কি লিখতে পারি যতটা বললেন ? তবে আপনাদের ছায়ায় থেকে চেষ্টা করছি এই যা। 

অনেক অনেক ধন্যবাদ । ভালো থাকবেন ।
narunabdনাসরিন চৌধুরী২০ মার্চ ২০১৩, ০০:৫৪
আপু গল্প খুব ভাল েলিখেছন।বেশ মজা পেলাম--।এটা একটা মানসিক রোগ ।রোগটার নাম আমিও জানিনা।অনেকেরই এমন হয়।শুভকামনা রিল।
narunabdনাসরিন চৌধুরী২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:১৩
রইল
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪৪
এমন লোকেরা পরিবারের জন্য খুব বিব্রতকর। ভাবতে গেলেই কেমন লাগে। 
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০১:১৬
বিয়ে বাড়ির মালকিন কি বাড়ি আছেন 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০২:২১
এই তো আমি চলে এসেছি। আপনি কোথায়? 
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০২:৩৩
এই যে! পান খাইতাছি 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০২:৩৪
এত রাইতে পান! 
অনেকদিন খাই না।
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০২:৪০
আগে কইবেন না

lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০২:৫৩
আররে ভাই দেখি পান নিয়ে হাজির। আমিও মাত্র খেয়ে আসলাম। ভালোই জমবে পান খাওয়া । 
এবার বলেন গল্প কেমন হোল? সবাই অবশ্য আরেকটু বাড়াতে বলছে।
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০২:৫৮
গল্প ভাল হইছে
দশে এগারো দিলাম। এক বোনাস 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:০৪
খাইছে রে আমার কি ভাগ্য। পান ও খাওয়াইলেন আবার বোনাসও দিলেন। 
আল্লাহ আপনারে একশ বছরের হায়াত দিক। 
rodela2012ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:১৫
আমি চাইলাম পান। পাইলাম না। আর এইহানে দেহি পানের বাটা লইয়া হাজির হইছেন।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:১৯
অসুবিধা কি? বোনের বাড়িতেই না হয় খাইলেন। নেন নেন পান খান। আমি বেশি খাই না। এক খিলি হলেই হয়। বাকী সব আপনার। @ ঘাস ফুল ভাই ।
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:১৯
কী মুশকিল! 
এই মিয়া! পোলাপাইন মাইনসের পান খাইতে হয় না 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:২২
rodela2012ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:২৫
এক্ষান চাবাইতাছি। দেন আরেক্ষান। কুনু অসুবিধা নাই। বইনে দিলে বিষও খাওন যায়।
rodela2012ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:২৭
আইজকাইল বুইরা মাইনসের ভাত নাই। পোলাপানের যুগ চলতাছে। দেখেন না শাহবাগের অবস্থা।
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:২৭
বিষ খাইতে মুঞ্চায়? আমারে কইবেন্না?
এই লন, এক্কবারে ফেরেশ মাল

lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:২৮
হা হা হা। ঘাস ফুল ভাই এতো মজা করে কথা বলেন। আমি হাসি চেপে রাখতে পারি না।
rodela2012ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৩০
ফরমালিন খাইয়া বাতিক হইয়া গেছে। ফেরেশ মালে পেডে অসুখ অইব।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৩৫
সাপ দেখলে তো ডর লাগে। 
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৩৬
এই লন। পরিমাণ মত মিশাইয়া লন
rodela2012ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৩৮
এইডা কি এক নম্বর না দুই নম্বর?
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪২
এই যে। ভাইজানগো সিল আছে 

lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪৫
rodela2012ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪৫
সিল কি জিঞ্জিরা মেইড না অরিজিনাল বুঝমু ক্যামনে?
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪৭
তাই তো । 
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪৮
কী কন। লগে সাট্টিকেটও আছে । 

 

আমার কাছে ভেঝালের কোনো কারবার নাই 
rodela2012ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৫৫
সার্টিফিকেট জাল না আসল বুঝুম ক্যামনে?
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০৪:০২
খালি সন্দেহ করেরে 
Mostaqছেলেমানুষ২০ মার্চ ২০১৩, ২০:১৪
Shimi12ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:২৫
বাহহ! সুন্দর গল্প লিখেছো্তো। এত সুন্দর সাবলিলভাবে গল্পটা লিখেছো, পড়েতো আমি মুগ্ধ। খুবই ভাল লেগেছে জেসমিন। আর হ্যা, ঐ রোগটার নাম হলো 'ক্ল্যাপটোমেনিয়া' বাংলায় যেটাকে নাকি 'চুরি করার বাতিক' বলা হয়।
rodela2012ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:২৮
সবাই দেহি দাক্তর হইয়া গেছে। আমিই মনে হয় বেক্কল রইয়া গেলাম।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৩১
আমি রোগটার নাম জানতাম না । না হলে আজই গল্পটা অন্যভাবে শেষ করতাম। তারপরও আপনি পড়ে আনন্দ পেলেন বলে আমার খুব ভালো লাগলো।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৩২
আমিও বেক্কল আছি ঘাস ফুল ভাই। 
rodela2012ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৩৫
নাগো বুবুজান আফনে বেক্কল না। আফনে হইলেন বেক্কলনি। ব্যাকরণের মিছটেক করছেন। এইহানে কিন্তু একজন পণ্ডিত আছেন। পেচগি লাগাইয়া দিতে পারে। তিনি কি আছেন না গত হইছেন? কুনু আওয়াজ নাই ক্যান?
agnidiptoshimantoমোঃ মুজিব উল্লাহ২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪০
রশীদ ভাইজানের নামে কী বলা হইতাছে শুনি? জান্নাতী ম্যাডামরে অহনি ফুন করতাছি 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪১
দেখেন কেমন অবস্থা আমার । এটাও ঠিকমত বলতে পারি নাই। 
ভাইজান আছে। কতদিকে যাইতে হয়। তাই একটু দেরি হয়।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪২
@ মুজিব , জান্নাতি এখন ঘুমায়। তারে কি বিরক্ত করা ঠিক হবে?
agnidiptoshimantoমোঃ মুজিব উল্লাহ২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪৩
শিল্পী আপুকে অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা এ সাইকো-মেডিক্যাল টার্মটি (ক্ল্যাপটোমেনিয়া) বলে দেওয়ার জন্য। জানা ছিলো না, জানা হল। আমার কাজে লাগবে।
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪৫
ও মুজব। ফুল তো তোমার কথাই কইতাছিলো  

আমার বইনডারে এতো রাইতে ঘুম ভাংগাইলে তোমার নিউজ আছে কইয়া দিলাম 
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪৯
হ্রস্ব ই-কার টা যে কই গেলো  

আমার কুনু দুশ নাইক্যা 
rodela2012ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৪৯
ব্লগবন্ধু মুজিব ভাইয়ের কি কুনু কাম নাই? এইহানে আইয়াও খারাই গেছেন বক্তিতা দেওনের লেগে?
agnidiptoshimantoমোঃ মুজিব উল্লাহ২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৫৮
যখন আমি শান্ত থাকি তখন বলেন বিক্ষুব্ধ, যখন বিদ্রোহী হই বলেন শুরু হোক যুদ্ধ 
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০৪:০১
তোমার কাব্যে আমি অতি মুগ্ধ
বানানটা-----হয়েছে কি শুদ্ধ............??
agnidiptoshimantoমোঃ মুজিব উল্লাহ২০ মার্চ ২০১৩, ০৪:০৮
বানান হোক যথা-তথা প্রকাশ হোক পুরোমাত্রায় ঠিক 
কুমারি টাইপ হতেই পারে, আমরা ডিজুস নাগরিক 
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০৪:১৫
লণ্ড ভণ্ড খণ্ড খণ্ড আর দণ্ড এবং কাণ্ড
ল্যান্ড সেন্ড ব্র্যান্ড আর যত আছে ট্রেন্ড ......

বাংলা হলে ড'য়ের সাথে মূর্ধন্য-ণ হয় লিখতে
শব্দ যদি ইংরেজি হয় ন'টা হবে শিখতে।
agnidiptoshimantoমোঃ মুজিব উল্লাহ২০ মার্চ ২০১৩, ০৪:২০
বাংলা আমার মায়ের ভাষা হয় কেন তবু ভুল?
নিয়ম-কানুন না পড়াই কি এ সমস্যার মূল?
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০৪:২২
লিখতে গেলে ভুল হয়না এম কেহ নাই
ভুলগুলোকে ভুলে গিয়ে সামনে চলা চাই
Rjamilরশীদ জামীল২০ মার্চ ২০১৩, ০৪:২৩
লিখতে গেলে ভুল হয়না এমন কেহ নাই
ভুলগুলোকে ভুলে গিয়ে সামনে চলা চাই ।
agnidiptoshimantoমোঃ মুজিব উল্লাহ২০ মার্চ ২০১৩, ০৪:৩১
ভুল থেকে শিক্ষা নিবো এ অনুপ্রেরণায়
চলতে হবে সময়ের সাথে, ব্লগকে বিদায়।
sopnerferiwalaস্বপ্নের ফেরিওয়ালা২০ মার্চ ২০১৩, ১৫:৪১
রোগটার নাম হলো 'ক্ল্যাপটোমেনিয়া' বাংলায় যেটাকে নাকি 'চুরি করার বাতিক' বলা হয়। টার মানে চুরি করে ধরা পরে গেলে এই রোগের নাম বলে পার পাওয়া আরে কি দারুন দারুন 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ১৫:৫০
এত সহজ কি ? আর এভাবে চুরি কি সবাই করে? আমার জীবনে আমি এমন একজনকেই দেখেছি ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৩:৫৯
আমি গেলাম। আফনারা দুইজন আসল নকল পরখ করতে থাকুন। আমাকে বিছানা ডাকছে । 
rodela2012ঘাস ফুল২০ মার্চ ২০১৩, ০৪:০৬
কার বাড়ি আর পাহারা দেয় কেডা?
Shongkhobasসেলিনা ইসলাম২০ মার্চ ২০১৩, ০৫:৫৯
বেশ সুন্দর লিখেছেন। এটা একটা মানসিক রোগ যা হিংসা এবং লোভ থেকে আসে। অনেক নামকরা মানুষও আছে যারা আর্থিক দিক থেকে এবং সম্মানের দিক থেকেও ভাগ্যবান কিন্তু এই অভ্যাসের কারনে মাঝে মাঝেই সম্মানহানি ঘটে, মানুষের সাথে সম্পর্ক নষ্ট হয় কিন্তু এরা এমন ভাবে সবকিছু মেনে নেয় মনে হয় যেন কিছুই ঘটেনি তার জীবনে! রোগটি অনেক সময় জেনেটিকভাবে সন্তানরা পেয়ে থাকে। 

ধন্যবাদ সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ১৬:১৬
খাইছে , জেনেটিক ভাবে পায় ! এটা জানতাম না। খুব ভয়ংকর ব্যাপার। 
আপুর সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। অনেক কিছু জানতে পারলাম।
ssangrammগোলাম মোস্তফা২০ মার্চ ২০১৩, ০৬:১৬
এটা একটা মানুষীক রোগ ।নামটা মনে পড়ছেনা ।মনে পড়লে ফিরে এসে বলবো,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

খুব ভালো লাগলো।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ১৬:১৩
এই রোগের নাম 'ক্ল্যাপটোমেনিয়া' । 
ধন্যবাদ পড়ার জন্য। শুভেচ্ছা নিবেন।
kamaluddinকামাল উদ্দিন২০ মার্চ ২০১৩, ০৮:২১
এটা নাকি কি জানি একটা রোগ, ওটা আসল চুরি নয় ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ১৫:৩৩
হ্যাঁ , এই রোগকে 'ক্ল্যাপটোমেনিয়া' বলে। আমিও জানতাম না ।
kamaluddinকামাল উদ্দিন২২ মার্চ ২০১৩, ১৫:৩৩
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২২ মার্চ ২০১৩, ১৫:৫৪
এই মাত্র এক মগ শেষ করলাম। আচ্ছা আপনি যখন দিলেন আবার খাই। ধন্যবাদ।
baganbilas1207কামরুন্নাহার২০ মার্চ ২০১৩, ১০:৪৪
"হায় আল্লাহ ! এ কি করলা? আমাদের কি কোন কিছুর অভাব আছে? তবে কেন মা এভাবে অন্যের জিনিস নিয়ে আসে। এই জিনিস তো ইচ্ছে করলে মা নিজেই কিনে আনতে পারতো । কবে না জানি এক ভয়ানক লজ্জায় তাদের পড়তে হয়। " - -

সুন্দর গল্প লিখেছেন। ভাল লাগল আপনার এই লেখা। 
ভাল থাকুন।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ১৫:২২
আপু দেখি আমাকে আপনি বলে। বুঝেছি আমাকে ভুলে গিয়েছেন । 
sopnerferiwalaস্বপ্নের ফেরিওয়ালা২০ মার্চ ২০১৩, ১৫:০৮
অতিব চমৎকার গল্প লিখে ফেললেন আপা  আমি কয়েকবার পড়েছি। নিয়মিত লিখতে থাকুন আপা আরও সুন্দর সুন্দর গল্প চাই। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ মার্চ ২০১৩, ১৫:১২
বাব্বাহ ! ভাইজান দেখি আমার পোস্টে মেলাদিন পরে এলেন। কয়েকবার পড়ে কোন ত্রুটি কি ধরা পড়ে নাই? বলতে পারেন অকপটে । আমার জানা দরকার। 
চেষ্টা করবো আরও লিখতে যদি আপনারা উৎসাহ দেন। 
আপনি দেখি ব্লগে লেখা দেওয়া ভুলেই গেলেন। মাঝে মাঝে দেন । আমরা একটু পড়ার সুযোগ পাই। 
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
tuhinsarkerতুহিন­সৱকার২১ মার্চ ২০১৩, ০৭:০৯
বাস্তবধর্মী গল্প সুন্দর বর্ণনা।
ধন্যবাদ ভাই জেসমিন, শুভকামনা রইল।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২১ মার্চ ২০১৩, ১৬:০৬
জীবনে দেখা কিছু মানুষ , কিছু ঘটনা নিজের মত করে সাজিয়ে লেখার চেষ্টা করছি। 
আপনার উপস্থিতি ভালো লাগলো।
vuterachorভূতের আছড়২১ মার্চ ২০১৩, ১৭:২২
হুম আস্তে আস্তে ছোট গল্প 
ভালোই হচ্ছে। রবীন্দ্র নাথের ছোট গল্পের থিউরি হিসেবে । শেষ হয়েও হইলো না শেষ। একেই বলে 
ছোট গল্প। 
এটা যে একটা রোগ চুরিটার কথা বলছি। 

শুভেচ্ছা
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২২ মার্চ ২০১৩, ০০:২৮
ভাগ্যিস রবীন্দ্রনাথের এই থিউরি ছিল!
আমি কি আর লিখতে পারি? একটু চেষ্টা করি। ব্লগে যতদিন আছি ততদিন এই অত্যাচার সহ্য করতে হবে। 

শুভেচ্ছা সবসময়।
Maeenমাঈনউদ্দিন মইনুল২১ মার্চ ২০১৩, ১৭:৩০
অনেক দিন পর গিসেন আফার গল্পো
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২২ মার্চ ২০১৩, ০০:৩৬
বেশি লিখতে পারি না তাই দেরী হয়। কেমন হোল তা তো বললেন না।
MustafizSardarমোস্তা‍ফিজুর রহমান২১ মার্চ ২০১৩, ১৮:৩৫
গল্পটা অনেক ভাল হয়েছে জেসমিন আপু। শেষটা চমৎকার। অভিনন্দন।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২২ মার্চ ২০১৩, ০০:৪৬
অনেক ধন্যবাদ অনুপ্রেরণামূলক মন্তব্য দেওয়ার জন্য। 
শুভেচ্ছা রইলো।
faruk81আমির ইবনে রোকন২২ মার্চ ২০১৩, ০০:৪১
আপনার লেখার সাবলীলতা আমার মতো পাঠককে মোহিত করে। শুভেচ্ছা নিবেন।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২২ মার্চ ২০১৩, ১৫:১৮
তাই? এতো আমার জন্য বড় পাওয়া। ভালো থাকবেন।
MatirMoynaমাটিরময়না২২ মার্চ ২০১৩, ২০:৪৪
বাস্তবতা ভালোই লাগে। 

কেমন আছেন আপা??
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২২ মার্চ ২০১৩, ২০:৫০
হুম, বাস্তবতাই তো সত্যি। বাকি সব ---------
এত পিছনের একটা লেখা পড়া হয়েছে! ভালো লাগলো। 
হ্যাঁ ভালো আছি। কতক্ষণ থাকবেন?
MatirMoynaমাটিরময়না২২ মার্চ ২০১৩, ২০:৫৬
লেখা সময় করে সবার গুলোই পড়ে নেই ট্রেনে বসে বসে। শুধু নিজেকে আড়াল করে রাখা আর কি। কতক্ষণ আছি?? 

সব কিছুকে কি সময়ে বাধা যায় আপা?? আসা যাওয়াই তো জীবন। 

কেমন যাচ্ছে সব আপা??
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২২ মার্চ ২০১৩, ২১:০১
ইস খালি হেঁয়ালি । এত আড়ালে থাকার কি আছে? আমরা কি মানুশ খারাপ যে আমাদের সাথে কিছুটা সময় দেয়া যাবে না ? 
ভালোই যাচ্ছে। এই মাসের শেষের দিকে সুইডেন যাচ্ছি । তাই একটু আনন্দে আছি। 
MatirMoynaমাটিরময়না২২ মার্চ ২০১৩, ২১:০৮
সুইডেন কোথায়??
anindyaantarঅনিন্দ্য অন্তর অপু২৭ মার্চ ২০১৩, ০০:১৩
লজ্জায়, ভয়ে এক অজানা আশঙ্কায় হীরার মন কেঁপে উঠলো। 

গল্পের শেষাংশ অনবদ্য আপু । এটা একটা রোগ বলতে পার । মার্কেটে গিয়ে অনেক ধনী মানুষই এরকম কাণ্ড করে বসে । শেষে ধরা পড়ে মুখে চুনকানি পড়ে ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৭ মার্চ ২০১৩, ২১:৩৫
ধন্যবাদ অপু এত পিছনের একটি লেখা পড়ে যাওয়ার জন্য। 
এমন রোগ লজ্জাই এনে দেয় জীবনে ।
sularyআলভী২৭ মার্চ ২০১৩, ২১:২৮
আপু নতুন পোষ্টের অপেক্ষায়.............
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৭ মার্চ ২০১৩, ২১:৩৪
মাথা ফাঁকা । বরং আপনি সুন্দর একটি পোস্ট দেন। অনেকদিন হোল পাচ্ছি না।
sularyআলভী২৭ মার্চ ২০১৩, ২১:৪৫
আপনারতো কবিতা লেখার কথা। আগে কবিতা হাজির করেন তারপর আমি হাজির হব.....
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৮ মার্চ ২০১৩, ০২:০৫
আমি তো কবিতার ক ও লিখতে পারিনা । 
সেখানে কবিতা চাইছেন কিভাবে? তার চেয়ে আপনারটা নিয়ে হাজির হন তাড়াতাড়ি।
eusufzaiক্যামেরাম্যান২৭ মার্চ ২০১৩, ২২:০৮
খূব ই ভাল লাগলো আপনার ছোট গল্প, একেবারে ঝরঝরে লেখা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২৮ মার্চ ২০১৩, ০২:০৬
আপনার মন্তব্য আমাকে উৎসাহ যোগাবে। আমার ব্লগে আসার জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইলো।

No comments:

Post a Comment