- ১২৪ টি মন্তব্য
রব্বানী চৌধুরী১৭ এপ্রিল ২০১৩, ১৯:৩৫
ইউরোপ ভ্রমণের শুভ সূচনা আবারও শুরু হোক শীঘ্রই । বর্ণনায় পরে আসছি।মেজদা১৭ এপ্রিল ২০১৩, ১৯:৪১
খুব সুন্দর হুমায়ুন ভাই। আর জাহাজের সহ বিবরণ। ভাল লাগলো। চলতে থাকুক ইউরোপ ভ্রমন। ধন্যবাদ জেসমিনআবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম১৭ এপ্রিল ২০১৩, ১৯:৪৩
ফুরিয়ে গেল? আফসোস হচ্ছে, বোন জেসমিন। জুনে আপনার কাঙ্খিত সফর শেষে আবার এমন দৃষ্টিনন্দন ছবি ও চমৎকার তথ্যবহুল বর্ণনা ব্লগে পাওয়ার আশা করছি।
শেষ পর্বের বর্ণনা ও ছবিগুলো আগের মতই চমৎকার। অনেক ধন্যবাদ।ঘাস ফুল১৭ এপ্রিল ২০১৩, ২০:০৩
এখন শুধু ছবি দেখে গেলাম আপা। দুর্দান্ত সব ছবি তুলেছেন। তবে পুরো দিনের কামানের ওপর আলবাট্রসের ছবিটা অসাধারণ হয়েছে। আলবাট্রসটা যে আপনাকে দেখে পালিয়ে যাইনি তাতেই আমি আশ্চর্য হলাম। পরে আবার আসবো বর্ণনার ওপর মন্তব্য দিতে, যা এখনো পড়া হয়নি। ধন্যবাদ জেসমিন আপা।মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা১৭ এপ্রিল ২০১৩, ২০:০৪
বর্ণনা আর ছবি সাথে থাকলে পোস্ট এমনিতেই ভালো লাগে। তবে শেষ পর্ব তাই অন্যকোন ছবি পর্বের অপেক্ষায়।কবি মন১৭ এপ্রিল ২০১৩, ২২:০৭
এত চমত্কার পোষ্ট দিয়া আপানে ছুটি নিবেন এইটা কেমনে হয় ?আপনে আমাগো লগেই থাকবেন । সুন্দর সুন্দর রিপ্লে দিবেন ।সেইগুলান শুইনাও কিছুটা মন জুড়াক ।আচ্ছা রবীন্দ্রনাথের ছুটি কবিতাটি মনে আছে আপা ?এইচ এম শরীফ উল্লাহ১৭ এপ্রিল ২০১৩, ২০:৩৫
খুব সুন্দর ভ্রমণ কাহিনী আর সাথে ছবির বর্ণনায় চমৎকার একটি দৃশ্যের অবতারণা করলেন।শারদ শিশির১৭ এপ্রিল ২০১৩, ২০:৫৮
চোখ বুলিয়ে গেলাম।উড়ন্ত পাখি আর একলা পাখির ছবি দুটা নিতে পারি কপি করে?মাঈনউদ্দিন মইনুল১৭ এপ্রিল ২০১৩, ২১:০০
শেষে তো সিনেমার মতো ঘটনা হয়ে গেলো! আমি তো প্রথমে বেশ উদ্বিগ্ন হলাম। যাক ব্যাগের অন্যান্য জিনিস পাওয়া গেলো সেটাই বড় বিষয়, ক্যামেরা কেনা যাবে।
সামমেরিনের বিবরণ শুনে আমারও দম বন্ধ হয়ে এসেছিলো। ছবি দেখলাম, ভালো লাগলো।
শুভেচ্ছা জানবেনফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)১৭ এপ্রিল ২০১৩, ২১:০৬
জেসমিন তোমার ভ্রমণ কাহিনীটা পড়লাম এবং চমৎকার সব ছবিগুলো দেখলাম। সব মিলিয়ে খুবই খুবই উপভোগ করলাম। কিন্তু বেচারা হুমায়ূন ভাইয়ের জন্য খুবই খারাপ লাগলো। সত্যিই খুবই ভাল লাগলো তোমার এই সুন্দর ভ্রমণ কাহিনীটা।ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)১৭ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:১২
জেসমিন, এই দেখ তুমি কি সুন্দর করে ভ্রমণের বর্ণনাগুলো দাও বা উপস্থাপন করো, আমি কিন্তু ঐভাবে মোটেও পারবনা। আমার কাছেও এখানকার ভেকেশনের অনেক ছবি আছে কিন্তু বর্ণনা দিয়ে লিখা আমার দ্বারা সম্ভব নয় বলেই দেওয়া হয়না। তাছাড়া আমার হাতে ব্লগে বসার সময়ও কম। জেসমিন, তুমি লিখতে থাক, দেখবে অনেক অনেক সুন্দর লিখা লিখে ফেলছো। আর আমি যে বস্তা পচা লিখি, তখন দেখবে আমার লিখাগুলো কিছুইনা। তোমার লিখার অপেক্ষায় রইলাম। ভাল থেকো।নাসরিন চৌধুরী১৭ এপ্রিল ২০১৩, ২১:০৯
জেসমিন বেশ ভাল লাগল তোমার ভ্রমন কাহিনী ও ছবিগুলো।বিশেষ করে সাবমেরিনের ইতিহাস।ছবিগুলো আরো বিমোহিত করেছে।অবশেষে ক্যামেরার ব্যাপারটি ভাল লাগেনি--সাধারণত জার্মানীরা এমন হয়না।ওরা খুবই অনেষ্ট---আসলে কি লোকটা জার্মানি ছিল???আরাবা--বা তুর্কিস--বা নিগ্রোদের মধ্যে এ প্রবনতাটা বেশি।যাই হোক।ধন্যবাদ এত সুন্দর ভ্রমন কাহিনী শেয়ার করার জন্য।আলভী১৭ এপ্রিল ২০১৩, ২১:৪০
আপু ফিরে আওয়াজ দিতে বলে ছিলাম কিন্তু দেননি। আমি নিজেই সে দায়িত্ব পালন করছি। মন্তব্যে আর কি লিখব, হৃদয়ে এঁকে নিলাম। আর যে ভদ্রলোকটি ব্যাগ ফেরত দিয়েছে তার ব্যাপটারে রসিকতা করেছেন যে সে পুরস্কারটি আগেই নিয়ে গেছে। এটা হয়ত আপনার ধারনা, আর আমার ধারনা কি জানেন? সে টা হল ভদ্রলোক ব্যাগ টি হাতে পাওয়ার আগে ক্যামেরাটি হয়ত অন্য কেউ নিয়ে নিয়েছ। যে এত গুলো ইউরো এবং অন্যান্য জিনিসপত্র ফেরত দিয়েছে, এর আগে ফোনে রেসপন্স করেছে এবং যথাসময়ে ফেরত তা দিয়েছে আর যাই হোক যত দামি ক্যামেরাই হোক সেই ভদ্যলোক নিতে পারেন না। আমি তাঁকে” হ্যাটস্ অফ টু হিম” জানাচ্ছি।আলভী১৭ এপ্রিল ২০১৩, ২১:৫৫
এই আশংকা থেকেই ফোন রিসিভ করেন নি যে জার্মানীর আইনে চোরের সাস্তি ভয়াবহ। সে কোন ঝামেলায় জড়াতে চাইনি হয়ত। আপনাদের সে প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ আছে ভেবে ভয় পেতে পারে। আর যাই হোক বরং সন্দেহ না করে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে অন্ততঃ সওয়াবের অধিকারী হয়। আমারও এটা অনুর্বর মস্তিষ্কের ধারনা মাত্র।ধন্যবাদ আপু.....জোশ আরিফ১৭ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৩৫
আপুমুনি আমনে যা দেহালেন।জানি না বাস্তবে দেখবার পারুম কিনা তয় এইহানে ছবিগুলান দেইহা বাস্তবে দেহার খুব সখ হইলো।লেহাডা সুন্দর হইছে আপুমুনি আর আমাদের সাথে সেয়ার করনের জন্য ম্যালা থ্যাঙ্কুরশীদ জামীল১৮ এপ্রিল ২০১৩, ০১:২৮
আচ্ছা কী মনে হয় আপনার!
আমার মোবাইল হারানোর সাথে মেজদদার কি কুনু ----------তৌফিক মাসুদ১৮ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৫২
আপনার ভ্রমন বিষয়ক লেখাটা ভাল লাগল। সুন্দর ছবিগুলোর সাথে খুব ভাল ধারাবাহিক বররনা।
সুস্থ থাকবেন পরিবারকে সাথে নিয়েই, যেখানে থাকেন আর যেখানেই যান। শুভকামনা রইল জেসমিন আপার জন্য।ঘাস ফুল১৮ এপ্রিল ২০১৩, ০৩:৩৭
চমৎকার বর্ণনার শেষে এসে এটা কি শুনালেন। আজিব কারবার। ভদ্রবেশী চোর। মানে চোর হইলেও মানুষ খারাপ না। আর যা বললেন, সেটা আমার কাছে খুব পছন্দ হয়েছে। নিজের পুরস্কার নিজেই নিয়ে নিয়েছেন। তবু বেঁচে গেছেন, কারণ গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্রগুলো অন্তত ফিরে পেয়েছেন। এর জন্য চোর বেচারি একটা ধন্যবাদ পেতেই পারে। একবালতি দুধের মধ্যে একফোঁটা চুনা হিসাবে রয়ে গেল আপনার ক্যামেরা চুরি। সুইডেন ভ্রমণ কাহিনীর তিন পর্ব দিয়ে আমাদের সুইডেন ঘুরিয়ে আনার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জেসমিন আপা।ফেরদৌসা১৮ এপ্রিল ২০১৩, ০৪:৪২
জেসমিন আপা আপনার বর্ণনায় আমি অবিভুত। এত সুন্দর করে কিভাবে বর্ণনা করেন
আমি হইলাম ফাঁকিবাজ মানুষ, সন তারিখ খুব একটা মনে থাকেনা
পরীক্ষার খাতায় ও কোন সময় বেশি দরকারি না হলে তারিখ/সন এসব না দেয়ার চেষ্টা করতাম, মনে থাকেনা বা মনে রাখার চেষ্টাও করতাম না।
ছবিতে অনেক কিছু দেখা হল জানা হল।
যাক শুনে শান্তি পাইলাম যে চোর শুধু আমাদের দেশেই না জার্মানিতেও আছেনীল সাধু১৮ এপ্রিল ২০১৩, ১৪:৪৪
বুঝা গেলো ভদ্রলোক নিজের পুরুস্কার নিজেই পছন্দ করে নিয়ে নিলেন
হা হা হা
যাক জার্মা চোরের কাহিনী জেনে ভালো লাগলো
জুনে নতুন কোন দেশে যাওয়ার প্ল্যান চলছে। সেখান থেকে ঘুরে এসে আবার আপনাদের মাঝে নতুন কোন ভ্রমণ কাহিনী নিয়ে হাজির হব ।
আমরা তবে অপেক্ষায় রইলাম জেসমিন
শুভেচ্ছা
সুন্দর পোষ্ট এবং ছবির জন্যেরব্বানী চৌধুরী১৮ এপ্রিল ২০১৩, ১৭:০৭
ইউরোপ ভ্রমণের ছবি ও বর্ণনা খুবই ভালো লাগলো তবে আফসোস নিজের চোখে কিছুই দেখা হল না। ভ্রমন জ্ঞান অর্জনের বড় একটি অংশ, লেখায় শক্তি যোগায়। শুভেচ্ছা জানবেন। ভালো থাকবেন।সালাহ্ আদ-দীন২০ এপ্রিল ২০১৩, ০৬:২৮
অনেক সুন্দর হয়েছে এই পোষ্ট। আমিও সাব মেরিন দেখেছি। তবে সেটা খুব সম্ভবত প্রথম বা দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে ব্যাবরিত হয়েছিল। এত বড় নয়। অন্য একদিন এ নিয়ে একটা পোষ্ট দেব ভাবছি।রফিকুল ইসলাম২০ এপ্রিল ২০১৩, ০৭:৫৭
সাবমেরিন দেখার কৌতোহল মিটলো আর সুন্দর বর্ননায় সুইডেন ভ্রমন । আপনার ছবি তোলার হাত আছে। ধন্যবাদ।আলভী২০ এপ্রিল ২০১৩, ২০:৪৯
অনেক ধন্যবাদ আপু। আমি জানি আপনি ভ্রমণ পিপাসু। আপনার ভ্রমন কাহিনী আমাদের সাথে শেয়ার করবেন এতেই আমরা ধন্য। আমরা অজপাড়া অচিন পুরের লোক। আপনাদের কাছ থেকে জেনে অনেক কিছু শেখার চেষ্টা করছি।ভূতের আছড়২০ এপ্রিল ২০১৩, ২১:২০
সুন্দর ছবির সাথে বর্ননা আমার কাছে
বেশ ভালো লেগেছে। পড়তে দেরি হয়ে গেলো এজন্য আপনার জড়িমানা করা উচিত।আলভী২০ এপ্রিল ২০১৩, ২১:২০
আজ অন্যদের পোষ্টেও আপনি অনুকাব্য লিখেছেন। চমৎকার হয়েছে। আপনাকে ছড়ার ডালি নিয়ে হিাজির হতে বলছি। নিশ্চয় ব্যাপক পাঠক প্রিয়তা পাবেন.....।নুসরাত জাহান আজমি২০ এপ্রিল ২০১৩, ২২:২৪
আপু, এত সুন্দর করে কি ভাবে লেখো ভ্রমন কাহিনী? অনেক তথ্য দেয়া থাকে, আর সাথে ছবি গুলো দেখে আরো ভালো লাগে।
যাই হোক, আরেকটা ভ্রমন কাহিনী পড়ার জন্য অপেক্ষায় রইলাম। কোথায় যাবে, ঠিক করেছো?নুসরাত জাহান আজমি২১ এপ্রিল ২০১৩, ১২:২৫
সত্যি কথা বলসি.
আমি শুনসি সুইজারল্যান্ড অনেক সুন্দর একটা দেশ.. যাই হোক, তোমাদের সামনের ট্যুর টা যেন অনেক ভালো হয়, এই দোয়া করছি। সাথে ছবি দেখার অপেক্ষায়।নীল ব্যধি২৪ এপ্রিল ২০১৩, ০২:২৪
ভ্রমণ আমার খুব শখের
সেই ছোটকাল থেকেই একা একা বেরিয়ে যেতাম,দেশ এবং দেশের বাইরে যখনি সময় পাই চলে যাই এখনো।
অনেক ধন্যবাদ এমন সুন্দর ছবি বর্ণনা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য
সুন্দর থাকুন
Thursday, September 11, 2014
ইউরোপ ভ্রমণ : গন্তব্য সুইডেন ( শেষ পর্ব )
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment