ইউরোপ ভ্রমণ : গন্তব্য সুইডেন - ২য় পর্ব

কীল স্টেশন থেকে বের হয়ে অল্প একটু হাঁটতেই আমরা নির্দিষ্ট জাহাজের ডকে পৌঁছে গেলাম । মনের মধ্যে অজানা এক উত্তেজনা টগবগ করছিলো জীবনের প্রথম অনেকটা সময়ের জন্য জাহাজে সমুদ্র ভ্রমণের কথা মনে করে । আমরা যে জাহাজে করে সুইডেন যাওয়ার জন্য ঠিক করেছিলাম সেই জাহাজের নাম Stena line. এটি মূলত মালবাহী এবং যাত্রীবাহী জাহাজ। Kiel থেকে ছেড়ে গিয়ে সুইডেনের Göteborg নামক বন্দর নগরীতে যায়।এটি north sea হয়ে Baltic sea এর উপর দিয়ে যায়। এছাড়াও পৃথিবীর আরও বিভিন্ন দেশে তাদের এমন সার্ভিস দিয়ে থাকে। আমরা সব রকম অফিসিয়াল চেকিং শেষ করে সন্ধ্যে ৭ টার দিকে জাহাজে উঠে পড়লাম । Stena line এর ক্রুদের আন্তরিক অভ্যর্থনার মাঝ দিয়ে জাহাজে প্রবেশ করলাম। আমাদের প্রত্যকের নামে যে কার্ড দেওয়া হয়েছিলো তাই ছিল আমাদের কেবিনের চাবি। নতুন এই বিষয়টি আমাকে বেশ মজা দিল।তো আমরা রুমে প্রবেশ আধা ঘণ্টার মধ্যে ফ্রেশ হয়ে জাহাজের ছাদে চলে গেলাম। জাহাজ ততক্ষণে ছেড়ে দিয়েছে । জাহাজের ছাদে তুষার পড়ে বেশ ভেজা আর পিচ্ছিল ছিল। আর ছিল প্রচণ্ড বাতাস আর ঠাণ্ডা । এর মাঝেই মহা উৎসাহে অবাক হয়ে সব দেখতে লাগলাম আর ছবি তুলতে থাকলাম। ছেড়ে আসা সন্ধ্যার আলোকিত কীল শহরের দৃশ্য দারুণ লাগছিলো । প্রায় ঘণ্টা খানেক থেকে বাতাস, তুষার আর ঠাণ্ডার জন্য জাহাজের ভিতর ঢুকে গেলাম। 


এবার জাহাজটি ঘুরে দেখার চেষ্টা করলাম। জাহাজের ভিতর এতটাই জাঁকজমক মনে হচ্ছিলো কোন দামী হোটেলে আছি। আসলে এর আগে হয়তো এমন কোন জাহজে না উঠায় এরকম মনে হয়েছে । জাহাজটি ১১ তলা বিশিষ্ট । একসাথে ৩০০ গাড়ি এবং ১৩০০ জন যাত্রী ধারণ করতে সক্ষম। জাহজের আট তলায় অভ্যর্থনা লাউঞ্জ। খুব ঝলমলে সেই অংশটুকু ।আমাদের কেবিন ছিল আট তলায়। ছয় তলা পর্যন্ত এবং সাত তলার কিছু অংশ গাড়ির জন্য বরাদ্দ। এছাড়া সাত তলায় রেস্টুরেন্ট , শপিং মল আছে। আট তলায় বার, বাচ্চাদের খেলার জায়গা, লাউঞ্জ, gamble খেলার ব্যবস্থা এবং যাত্রীদের কেবিন । নয়, দশ এবং এগারো তলার কিছু অংশেও কেবিন ।ছাদে হেলিকপ্টার প্যাড , সুইমিং পুল এবং বারবিকিউ করার ব্যবস্থা। ছাদে একটা অংশ উন্মুক্ত বার হিসেবে আলাদা করা আছে। এছাড়া ছাদে যাত্রীদের বসার জন্য বেঞ্চ দেওয়া আছে। বাচ্চাদের বিনোদন দেওয়ার জন্য একটা বড় পাপেট ও দেখলাম। আমরা বাংলাদেশী তিন পরিবার পাশাপাশি চারটা রুম পাওয়ায় ঐ অংশটুকু আমাদের বাসা হয়ে গেলো। রাতের খাবার শেষ করে বাচ্চাদের ঘুম পাড়িয়ে আমরা তিন ভাবী মিলে সাড়ে ১১ টার দিকে আবার ছাদে গেলাম। তখন লোকজন না থাকায় খুব নীরব ছিল । আমরা ভেবেছিলাম এতক্ষণে জাহাজ সমুদ্রে প্রবেশ করেছে । কিন্তু চারদিকে তাকিয়ে দেখি এখনো দূরে পাড়ের চিহ্ন দেখা যাচ্ছে । অন্ধকারের মাঝে পাড়ে অবস্থিত বাড়িগুলোর আলো , নদীতে অন্য জাহাজের আলো , দূরে একটি বড় ব্রিজের লাইটিং দেখতে অসাধারণ লাগছিলো। কিন্তু ক্যামেরা নিয়ে না উঠায় তা ফ্রেমে বন্দী না করার আফসোস রয়ে গেলো। 

জাহাজে উঠার পর কোন রকম ভয় না কাজ করলেও রাতে ঘুমাতে গিয়ে হঠাৎ মনের মধ্যে কি এক ভয় ঢুকে গেলো। আর তাই ঘুমটা খুব একটা ভালো হয় নি । মেয়ের শরীর ভালো না থাকায় সকালে তাড়াতাড়ি উঠে সূর্যোদয় দেখার ইচ্ছে থাকলেও রুম থেকে বের হতে দেরি হয়ে গেলো। সাতটার দিকে ছাদে গিয়ে দেখি চারদিকে শুধু পানি আর পানি । বুঝলাম আমরা সমুদ্রের মাঝে আছি। সকালের সূর্য তার আলো বিলিয়ে যাচ্ছে উদার ভাবে। এ এক অভাবনীয় দৃশ্য। বলে বোঝাতে পারবো না। একা একা বেশ অনেকক্ষণ ছাদে দাঁড়িয়ে থেকে অসম্ভব ভালো লাগছিলো। এর মাঝে কিছু ছবিও তুলে নিলাম।কিন্তু সেই ঠাণ্ডা আর প্রচণ্ড বাতাস বেশিক্ষণ সইতে না পেরে নীচে চলে গেলাম। গিয়ে বরকে পাঠালাম দেখতে । 

জাহাজ সোয়া দশটার দিকে প্রায় ১৫ ঘণ্টার জার্নি শেষে সুইডেনের Göteborg এসে পৌঁছাল। আমরা রুমে আমাদের লাগেজ রেখে কিছু খাবার নিয়ে সারাদিনের জন্য জাহাজ থেকে নেমে পড়লাম । তারপর শুরু হোল আমাদের নতুন একটি দেশের নতুন একটা শহর দেখার মিশন। সেই গল্প আগামী পর্বে । 



আমাদের জাহাজটি ।



পোর্ট থেকে ছেড়ে আসার মুহূর্তে ।


জাহাজের ছাদের দৃশ্য ।




অভ্যর্থনা লাউঞ্জ।


রুম যাওয়ার প্যাসেজ ।


শপ। 



gamble খেলার জায়গা। 



বার ।


বাচ্চাদের আনন্দ দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা । 



পরদিন সকালের সূর্যের আলোয় সমুদ্র। 



শুধু পানি আর পানি ।



ঐ দূরে নৌযান ।

• লেখকলুৎফুন নাহার জেসমিন
• লুৎফুন নাহার জেসমিন -এর ব্লগ
• ১১৩ টি মন্তব্য
• ০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:১০
• ভ্রমণ
• প্রিন্ট করুন
• 

১১৩ টি মন্তব্য

রব্বানী চৌধুরী০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:১৩

প্রথম হলাম। সেই আনান্দে কাঁদছি।

রব্বানী চৌধুরী০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:১৭

এর মধ্যে ছবিগুলি দেখে কান্নাও থামালাম। চমৎকার। আর বর্ণনা লিখব হিসাব করে।

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:১৮

কাঁদার কি হোল। প্রথম হওয়ার জন্য ফুল দিলাম। 

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:১৯

আমার বর্ণনা কেমন হোল? সেটা জানতে চাই। কোন ঘাটতি থাকলে তাও বলবেন নির্দ্বিধায় ।

চাতক পাখ ।০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৪৭

রব্বানি ভাই কান্না করলেন কিন্তু চোখের পানি কই? 

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৪৯

ঠিক বলেছেন চাতক । আমিও দেখিনি ।

চাতক পাখ ।০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:০১

আমার বর্ণনা কেমন হোল? 

আমি বলে দিচ্ছি আপা , , , অনেক সুন্দর হয়ছে , , , আমি পরের পোস্ট এর জন্য অপেক্ষা করতাছি , , ,একই ভাবে পরের পোস্ট এ বর্ণনা করবেন আশা করি 

ঠিক বলেছেন চাতক । আমিও দেখিনি । 

জেসমিন আপা মনে হয় রব্বানি ভাই কান্না করলে চোখের পানি পরে না , , , আর তা না হলে হয়তোবা কোন কারনে কান্না করতে করতে চোখের সব পানি শেষ করে ফেলেছে  

যেজন হরসে মনের দিবসে 
জ্বালায় মমের বাতি 
নিশিতে আর দেখিবে না তাহার 
শেষের প্রদীপ (খানি) বাতি 

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:০৫

চাতকের সার্টিফিকেট আমাকে সাহস যোগাল । 

রব্বানি ভাই এর সব তো বলে দিলেন । আপনাকে দেখাবে মজা।

চাতক পাখ ।০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:১৫

আপনাকে দেখাবে মজা 

কোন চিন্তা নেই আপা , , আমার পাখা থাকিতে আমি কাওকে ভয় করি না , , , রব্বানি ভাই আমার কাছে আসার আগেই আমি উড়াল দিমু 

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:২১

বুঝি তো সেই জোরেই এমন কিচির মিচির করেন । 

জামান রফিক০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:৪১

ভ্রমন কাহিনী বরাবর-ই ভালো লাগে এটা ও ব্যতিক্রম নয়। প্রোগ্রেসিভ বর্ননায় সুইডেন যাবার ভ্রমন কাহিনী সবাই আনন্দ পাবে ।

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:৫৭

আসলে চেষ্টা করলাম যতটা সহজ করে বললে সবাই ভ্রমণ কাহিনীর ভিতর ঢুকতে পারে । তাতে পড়তে বিরক্তি লাগবে না । আমি ভালো ছবি তুলতে পারি না । সাধারণ চোখে যা তুলেছি তা দিলাম। 
আপনি আমার পোস্ট পড়লেন বলে অনেক ধন্যবাদ ।

ফেরদৌসা০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:৪৬

আজকে আমি রাতে কয়েকজনকে খাওয়াব। তাই রান্না নিয়ে ব্যস্ত। কিছুই পড়িনি শুধু ছবি দেখলাম, ভাল লেগেছে ছবি দেখে। 
আমার আবার জাহাজভীতি আছে কিন্তু এই জাহাজ দেখে চড়তে ইচ্ছে করছে।

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২১:০২

সময় হলে পড়ে নিয়েন। হয়তো আগ্রহ আরও বাড়বে। চড়তে যখন ইচ্ছে করছে তখন সুযোগ পেলে চড়ে নিবেন। 
ব্যস্ততা ব্লগে ফিরে আসুন । ভালো থাকবেন ।

বিধুভূষণ ভট্টাচার্য০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:৫১

সুন্দর বর্ণনা আর ছবিতে অনেকটাই জাহাজ ছড়ার আনন্দভাগ পাইলাম। চালিয়ে যান আপা।

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২১:০৭

আরও দুইটা পর্ব দিবো । সঙ্গে থাকবেন বিধুদা ।

বিধুভূষণ ভট্টাচার্য০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২১:৩৪

অনিন্দ্য অন্তর অপু০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২০:৫২

জাহাজের ভিতর এতটাই জাঁকজমক মনে হচ্ছিলো কোন দামী হোটেলে আছি। আসলে এর আগে হয়তো এমন কোন জাহজে না উঠায় এরকম মনে হয়েছে । জাহাজটি ১১ তলা বিশিষ্ট । একসাথে ৩০০ গাড়ি এবং ১৩০০ জন যাত্রী ধারণ করতে সক্ষম। 

উহ!!! টাইটানিক দেখে ফেললে দেখছি আপু । আরও আরও ছবি দেখতে চাই

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২১:১৯

হা হা হা । আমার কাছে এটা টাইটানিকের চেয়ে কম ছিল না । বাদ যাওয়া কিছু ছবি আলাদা করে পোস্ট দিবো ।

আলভী০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২১:০৬

নতুন করে আর আপনার পোষ্ট সমন্ধে কি বলব তা ভেবে পাচ্ছি না! তাও বলতে হচ্ছে , অনিন্দ্য অসাধারন ভ্রমণ। দেখে কিছুটা হিংসে হলেও শেয়ার করার জন্য দুধের স্বাদ অন্ততঃ ঘোলে মিটাচ্ছি। শরৎ চন্দ্রের ’সমদ্র সাইক্লোন’ নিশ্চই পড়েছেন সেই সব ভিতি কিছুটা কাজ করছে যা ফেরদৌসা আপু বলেছে। আবার বার দেখে টাইটানিকের পরিনতির কথাও স্বরণ হচ্ছে। সব মিলিয়ে এটা একটি এডভেন্সার প্যাকেজ ট্যুর বলতে পারেন। পরবর্তি পর্বের অজানা আকর্ষনের অপেক্ষায় রইলাম। শেয়ার করার জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা রইল প্রিয় আপু.....

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৪৮

আপনি আমাদের আলভী ভাই বলেই এত প্রশংসা করে বললেন । আমি তেমন করে কিছুই লিখতে পারি না । 
তবে চেষ্টা করেছি আমার আনন্দটুকু আপনাদের সাথে শেয়ার করতে । আগামী পর্বগুলোতেও সেই চেষ্টা থাকবে । 
ভালো থাকবেন ।

আলভী০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:০০

ব্লগে যে উত্তেজনা চলছে তাতে প্রিয় লেখক যদি নিারী হয় সেখানে মন্তব্য করলে নিন্দকের গাত্র দাহ হচ্ছে! কোন রেসট্রেকশন অবশ্য আমাকে দমাতে পারবেনা। ভালোর জন্য সব কিছু করতে পারি।

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:০৯

বিতর্কিত বিষয় নিয়ে আলোচনা কম করাই ভালো। তাতে সবাই ভুলে যাবে তাড়াতাড়ি । 
ভালো থাকবেন।

মোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২১:২৭

বেশ বিলাসবহুল জাহাজ একেবারে টাইটানিকে মতো মনে হলো। জাহাজ ভ্রমন নিশ্চিত আপনাকে আনন্দ দিছে। বুঝা যায়। 

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৫১

আমিও জাহাজে উঠে বেশ মুগ্ধ হয়েছিলাম ডেকোরেশন দেখে । আসলেই এ এক নতুন আনন্দ ছিল । 
ধন্যবাদ বাবলা ভাই ।

ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২১:৩৩

বাহহহহ!! জেসমিন, এবার তো টাইটানিকেই ঘুরিয়ে আনলে!! দারুন পোষ্ট দিলে কিন্তু!! ভাল লাগলো ভীষন। লগইন করার আগেই তোমার পোষ্টটা দেখলাম। তাই লগইন করেই মন্তব্য দিয়ে দিলাম।

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৫৫

ওরে শিল্পী আপু যে ! কোথায় ছিলেন এই কয়দিন? অবশ্য আমিও কিছুদিন ছিলাম না । 
হি হি হি , আপনারা যদি মনে করেন টাইটানিকে ঘুরিয়ে এনেছি তাহলে তাই । আমার নিজের অবশ্য তার চেয়ে কম মনে হয় নি । আপনার আন্তরিকতা কৃতজ্ঞতা তৈরি করলো ।

ঘাস ফুল০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২১:৩৫

চমৎকার বর্ণনা আর অদ্ভুত সুন্দর কতগুলো ছবি। সাগরের নীল জল আমাকে বরাবরই টানে। অসম্ভব ভালো সূর্যের আলোয় সমুদ্র। জাহাজের ভিতর থেকে আমি থ। এতো যেকোনো ফাইভ স্টার হোটেলের চেয়েও কম নয়। ভ্রমণ যে খুব সুখের ছিল এতেই বুঝা যায়। আহা! কি আনন্দ আকাশে বাতাসে। ধন্যবাদ জেসমিন আপা, আপনার কিছু সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:১৪

ছবিতে পানি নীল দেখালেও আসলে পানি দেখতে পুকুরের পানির মত লাগছিলো। নাকি কাছ থেকে দেখতে এমনই লাগে জানি না । জাহাজের পরিবেশ সত্যিই খুব ভালো ছিল। আসলেই সেই কটা দিন বেশ আনন্দেই কেটেছে । শেষে এসে অবশ্য ধরা খাওয়া হয়েছিলো। সে পরে বলবো। 
ধন্যবাদ ঘাস ফুল ভাইকে আন্তরিক মন্তব্যের জন্য ।

ঘাস ফুল১০ এপ্রিল ২০১৩, ০৭:৫৮

ধরা খাওয়ার গল্প নিয়ে কবে আসছেন?

০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৩৩

আপনার ব্লগে এসে নতুন কিছু জানতে ও দেখতে অনেক ভাল লাগল। আপনার সাথেই আছি!! ভাল থাকবেন।

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:২০

যদি সত্যিই নতুন কিছু জানাতে পারি তবেই এই পোস্টের সার্থকতা । অনেক ধন্যবাদ ঝরা পাতা কে ।

চাতক পাখ ।০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৪৯

বাচ্চাদের আনন্দ দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা । 

আমিও তো বাচ্চা , , , অনেক অনেক সুন্দর একটা ভ্রমন করতাছেন , , , আপনার জন্য সতত শুভকামনা 

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:২৫

তাহলে আপনিও আনন্দ নেন । সেরকম ছবিও দিয়েছি। 
আমার ভ্রমণে আনাকে সঙ্গি হিসেবে পেয়ে বেশ ভালো লাগছে। ভালো থাকবেন । 

মুহম্মদ কামরুল হাসান০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৪৯

ছবিগুলো বেশ ভাল লেগেছে।

আপনার সাবলীল বর্ণনা আমার মনকে নিয়ে যাচ্ছে অজানার দিকে ।

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:২৮

আমার লেখা পড়ে আপনার ভালো লাগলো জেনে আমারও খুব ভালো লাগলো। চেষ্টা করবো পরের পর্ব আরও ভালভাবে লেখার । 
শুভেচ্ছা নিবেন ।

শারদ শিশির০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৫৮

পরে আসছি

লুৎফুন নাহার জেসমিন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৩২

অপেক্ষায় থাকলাম । 

কবি মন০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৪১

পরের আকর্ষনের অপেক্ষায় । অবশ্য জাহাজ ভ্রুমনের জাহাজের অংশটাই বেশি আকর্ষন করছিল ।এই অংশটি শেষ করে দিলেন বলেন বলেই কষ্ট লাগছে ।আর বর্ননা ? ভ্রুমনের বর্ননা কেমন হয় তাকি আর বলতে হয় আপা ?তার উপর আবার এমন ভিন্ন রকম একটি ভ্রুমন ।

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৩৯

আগে কইবেন না । তাহলে আরও বিস্তারিত বর্ণনা করতাম। 
আসলে ভালো লিখতে পারি না । তাই আমার মতো করে বলে গিয়েছি ।

শ‍হীদুল ইসলাম প্রামানিক০৯ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৪৪

‍েলখা ছবি দু‍েটাই ভাল লাগল। ধন্যবাদ

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৪২

পড়ার জন্য এবং দেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

শারদ শিশির১০ এপ্রিল ২০১৩, ০০:০৩

দি্বতীয় আর শেষ দুটি ছবই কি নিতে পারি! ভয়ংকর রকম ভাল লাগল।সঙ্গের ছবির মতই কথার বুনন সমুদ্রের পরশ দিয়ে গেল

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৫৩

আপনের যে কয়টা খুশী নিয়ে নিন। শেষের ছবিটা তুলতে অনেকবার চেষ্টা করে এটা পছন্দ হয়েছিলো । আমার পরিশ্রম সার্থক। ধন্যবাদ শিশির ভাই ।

গোলাম মোস্তফা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০০:০৫

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৪৩

চমৎকার এই ফুলটির জন্য অনেক ধন্যবাদ মোস্তফা ভাইকে।

আহমেদ রব্বানী১০ এপ্রিল ২০১৩, ০০:২১

আপনার এই পর্বগুলো সত্যি খুব সুন্দর।সাথে ছবিসহ বর্ণনা।।ধন্যবাদ আপা।

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৩৭

আহমেদ রব্বানি ভাইকে পেয়ে খুব ভালো লাগলো। আপনাকে ধন্যবাদ পড়লেন বলে।

রশীদ জামীল১০ এপ্রিল ২০১৩, ০০:৪৩

ইসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসসরে
যদি যাইতে পারতাম 

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:০২

কান্দেন না, আমি কি্নতাছি ঐ জাহাজ।

রশীদ জামীল১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:১০

তাইলে জলদি করেন।
৪/৫শ টাকার শর্ট পড়লে কইয়েন। ভাই আছি 

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:১৭

জাহাজ কি আপনার জন্য কিনুম মনে করেছেন ? 
আমার বউরে উপায়-হার দেব।

রশীদ জামীল১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:২০

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:২৫

আবারও কান্দে। কি করি জেসমিন। 
জামীল ভাইকে জাহাজে একটা জাহাজে চাকরী দিওন যায় না ?

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৩৫

ইসসস , আগে যদি জানাইতে পারতাম। @ জামিল ভাই ।

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:০১

জাহাজটা কি বিক্রি করবে ? বিক্রি করলে কিনতাম চাই।

রশীদ জামীল১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:১১

দাম যতই হোক, ব্যাপার না  






টাকা তো আর আমি দিমু না।
দাম বেশি হইলেই আমার কি 

চাতক পাখ ।১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৩৭

আমি থাকিতে এতো কান্না কাঁটি ক্যানে , , , , আমারে কইলেই তো হইত আমি আমার এক পাখায় বাজাইয়া নিয়া জাইতাম 

রশীদ জামীল১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৫৪

আগে কইবেন্না 

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৩৩

মেজদা জাহাজ কিনলে তো আমাদেরই লাভ। সবাই ফ্রি চড়তে পারবো । আমি অতি শীঘ্রই দেখছি । 

জিনজির১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৩২

দারুন বর্ণনা দিলেন তো আপা! পড়ে লোভ হচ্ছে এমন ভ্রমণের জন্য। ছবিগুলো অনেক সুন্দর। শুভকামনা রইল। সবাইকে নিয়ে ভাল থাকুন অনেক।

চাতক পাখ ।১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৩৮

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৩৮

তুমি কি ঐ জাহাজে বেড়াইতে চাও ? তাইলে বিয়া কর।

চাতক পাখ ।১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৪৩

তুমি কি ঐ জাহাজে বেড়াইতে চাও ? তাইলে বিয়া কর। 

কথা খান কাহাকে বলিলেন মেজদা  আমি রাজি তবে , পুলিশ দরলে আপনাকে দেখাইয়া দিমু 

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৪৫

আমি তো জিনজিরকে কইছি। 

চাতক পাখ ।১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৫২

আমি তো জিনজিরকে কইছি।

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৫৫

পাখ দেখি রাগে। পাখ কি বিয়া করে ? হায় আল্লাহ 

লুৎফুন নাহার জেসমিন১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৪৮

ইনশয়াল্লাহ জিঞ্জির ভাই কোন একদিন আপনিও সুযোগ পেয়ে যাবেন । আপনাকে দেখে খুব ভালো লাগলো। 
ভালো থাকবেন ।

লুৎফুন নাহার জেসমিন১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৫১

চাতকের রাগ করার দরকার নাই । চাতক কে বিয়ে দিয়ে আমরা জাহাজে পাঠিয়ে দিব । 

নুমান১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৪৬

সালাম

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৪৯

জেসমিন কই, সালাম দিছে, ওয়া আলাইকুম সালাম নুমান

নুমান১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:০৫

আমি তো আপারে সালাম দিছি দাদা। উনি বেড়াইতে গিয়া পলাশ ভাইরে যে কষ্ট দিতেছেন তা আজ একটা ছবি দেখে বুঝা গেছে

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:১৪

পলাশ ভাই যা কামাইছে সব ফিনিশ করেই আসবে। আর নুমানের জন্য দুইটা টিকিট ফ্রী।

নুমান১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:২৩

দাদা,
আমি দুইটাদি কী করব??

ফেরদৌসা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৩০

এই জাহাজে নুমানের হানিমুনের ব্যবস্থা করবে মেজদা 

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৩১

বারা ভাতে ছাই দেব নাকি নুমান ?

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৩৩

আল্লাহ ! ফেরদৌসাকে জাহাজ ভইরা বুদ্ধি দান কর মাওলা।

লুৎফুন নাহার জেসমিন১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৪৪

নুমান কোন ছবি দেখে আমাকে এই অপবাদ দিল?তবে সত্যি কথা , পলাশ এই ভ্রমণে বেশ কষ্ট করেছে । মেয়ে বাসা থেকে বের হলে বাবার সাথে থাকতে চায়। আর এই বার আরও বেশি ছিল।

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৫২

থাক, নুমানকে কিছু কইও না। কয়দিন পরে নুমানকে জবাই করা হবে। মোল্লা রেডি।

লুৎফুন নাহার জেসমিন১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৫৪

মেজদা বললেন বলে ছাইড়া দিলাম। তয় দাওয়াত দিতে হইবেক । নুমান কে বলে দিবেন ।

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৫৬

নুমান অন লাইনে আছে। দেখতেছে। জাহাজ ঠিক করে রাখ। সবাই লুঙ্গি উপায়-হার দিবে।

লুৎফুন নাহার জেসমিন১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৩৯

এখানে হচ্ছেটা কি? 

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৪১

শুভ রাত্রী। তুমি ছিলে না তাই সবাই মিলে মজা করলাম। 

লুৎফুন নাহার জেসমিন১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৪৫

তাই তো দেখছি । আমি মিস করলাম । 
শুভ রাত্রি ।

মেজদা১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৫০

ফেরদৌসা-জামীল ভাই-নুমান-জিনজির-ঝরা পাতা অন লাইনে আছে

লুৎফুন নাহার জেসমিন১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৫৪

আমিও এখন ঘুমাতে যাবো । তাই আল্লাহ হাফেজ ।

নুমান১০ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৫৭

ফেরদৌসা-জামীল ভাই-নুমান-জিনজির-ঝরা পাতা অন লাইনে আছে 

আমারও ঘুমের সময় হইছে। আগেই নির্দেশ দেয়া হয়েগেছে, তাড়াতাড়ি যেন ঘুমাই।

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৩১

এখনই নির্দেশ আসছে। ভালো । 

সালাহ্ আদ-দীন১০ এপ্রিল ২০১৩, ০৫:৪১

অনেক সুন্দর বর্ণনা করেছ। কিন্তু ছবি অপর্যাপ্ত হয়েছে। পরে এই দিকে বেশি খেয়াল রাখবা। শুভ কামনা।

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:২৮

বেশি ছবি দিলে সবার কি ভালো লাগবে? আচ্ছা মনে রাখবো ।

কামাল উদ্দিন১০ এপ্রিল ২০১৩, ০৭:৩৬

সাগরের পানির কালারটা কিন্তু চমৎকার, চলতে থাকুক আপনার ইউরোপ ট্যুর ।

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:২২

ছবিতে যতটা সুন্দর এসেছে আসলে অত সুন্দর ছিল না। কেমন পুকুরের পানির মত রঙ ছিল।

ভূতের আছড়১০ এপ্রিল ২০১৩, ০৯:১৩

শুধু একবার চোখ বুলিয়ে গেলাম। খুব ব্যাস্ত তাই আবার এসে পড়তে হবে
শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:২০

সময় পেলে পড়বেন । ব্যস্ততা কমুক তাড়াতাড়ি । 
শুভেচ্ছা রইলো।

হামি্দ১০ এপ্রিল ২০১৩, ১১:৪১

ভালো লাগলো আপনার ভ্রমণ কাহিণী। পরের পর্বগুলো শীঘ্রই পাবো আশা করছি। 

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:১৯

আশা করছি তাড়াতাড়ি পেয়ে যাবেন । সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

সাদাত সবুজ১০ এপ্রিল ২০১৩, ১৩:৩৮

চমৎকার ,ছবি ভ্রমন বর্ণনাও অসসাম ।সাগর আমায় সব সময় কাসে টানে ।সাগর দেখে আনমনা হয়ে গেলাম আপু ।

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:০৭

বাহ! তাহলে তো আপনি কিছুটা আনন্দ পেলেন। ভালো কোন লেখক লিখলে আরও জীবন্ত ভাবে উপস্থাপন করতে পারতো । আমি আমার মত করে লিখলাম।

আলভী১০ এপ্রিল ২০১৩, ১৪:২৩

অনেক ভালো লাগা পোষ্ট অবসরে আর একবার ঝালিয়ে গেলাম। আপু আজকের অজানা আকর্ষনের অপেক্ষায় রইলাম .......

লুৎফুন নাহার জেসমিন১০ এপ্রিল ২০১৩, ১৪:৫৭

আরো একবার ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু আজ নতুন পর্ব নিয়ে আসবো না । আমি একটু অলস টাইপের ।অন্য কিছু কাজ আছে সেগুলো শেষ করে আগামীকাল দেওয়ার ইচ্ছে আছে। আজ বরং আপনি একটা পোস্ট দেন ।

মোস্তা‍ফিজুর রহমান১০ এপ্রিল ২০১৩, ১৬:১৮

আপু, লোভ হচ্ছে, এমন সুন্দর ভ্রমণ! 

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৫৯

দোয়া করি কোন একদিন যেন আপনিও সুযোগ পেয়ে যান ।

মোস্তা‍ফিজুর রহমান১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৩৭

আপনার মু‍খে ফুল চন্দন পড়ুক।

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৪১

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম১০ এপ্রিল ২০১৩, ১৬:৪৬

অসাধারণ! তুলনাহীন। বোন জেসমিনের শ্রম-এর ফসল আমরা ব্লগার বন্ধুরা উপভোগ করছি। ছবিগুলো এক কথায় অসামান্য। খুবই ভালো লাগলো। 
ধন্যবাদ, বোন জেসমিন। শুভেচ্ছা রইল।

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০১:৫১

আজ সারাদিন ব্লগে ঢুকতে পারিনি। 
এভাবে বললে আমার কষ্ট সবটাই সার্থক হয়ে যায়। আপনারা পড়ে আনন্দ পেলে তার চেয়ে বড় আর কি হতে পারে ? 
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা রইলো ।

রফিকুল ইসলাম১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৩৯

নিখাদ বর্ননায় সুইডেন ভ্রমন- আর যাদুকরি হাতে উঠানো
ছবিতে-ভ্রমন টা সজীব হয়ে উঠেছে । পরের পর্বে অপেক্ষায়
থাকলাম।

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৪১

আপনার এত উৎসাহ জাগানো মন্তব্য স্পৃহা বাড়িয়ে দিল । 
ভালো থাকবেন।

নাসরিন চৌধুরী১১ এপ্রিল ২০১৩, ১৯:৫১

আমার মন্তব্য কই?কাল আমি মন্তব্য করে গেলাম---বুঝলামনা বিষয়টা---কি হলো

লুৎফুন নাহার জেসমিন১১ এপ্রিল ২০১৩, ২০:০৫

হি হি হি । ভূতে ধরেছিল মনে হয় ।

তুহিন­সৱকার১৫ এপ্রিল ২০১৩, ০৯:৩৭

প্রথম পর্বটির মত দ্বিতীয় পর্বটিও চমৎকার।
শুভকামনা রইল।
নববর্ষের শুভেচ্ছা, শুভনববর্ষ-১৪২০। 
“রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ
মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ”

লুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৫৪

২য় টিও পড়লেন বলে অনেক ধন্যবাদ । 
নব বর্ষের শুভেচ্ছা রইলো ।