Thursday, September 11, 2014

নয়নাভিরাম রুইডেসহাইম ( জার্মানী )





পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী গত ৩০ শে জুন ২০১৩ তে আমরা সবাই মিলে Rüdesheim যাওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম । বাসা থেকে সকাল আটটায় বের হয়ে সাড়ে আটটায় রেলস্টেশন পৌঁছে গেলাম । এখানে বলে নিই, আমাদের এই ভ্রমণটি ছিল গিসেন ইউনিভার্সিটির পক্ষ থেকে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টদের জন্য বিশেষ অফার । মাস্টার্স , পি এইচ ডি স্টুডেন্টরা নামমাত্র কিছু ইউরো দিয়ে তাদের পরিবার নিয়ে এই ভ্রমণে যাওয়ার সুযোগ পায় । বাকি খরচ ইউনিভার্সিটির পক্ষ থেকে দেওয়া হয় । এটা একটা বিশাল অফার তাই সুযোগ পেলে কেউ হাতছাড়া করে না। তার প্রমাণ দেখলাম স্টেশনে প্রায় চল্লিশজনের বিশাল দল দেখে । কি সমস্যার জন্য পৌনে নয়টার ট্রেন না ধরে নয়টার ট্রেনে আমরা রওনা দিলাম । প্রথমে ফ্রাঙ্কফুর্ট এবং সেখান থেকে ট্রেন বদল করে Rüdesheim এর উদ্দেশ্যে আরও একঘণ্টার ভ্রমণ । আমাদের সাথে ইউনিভার্সিটির পক্ষ থেকে দুইজন গাইড ছিলেন। তারাও এই ইউনিভার্সিটির স্টুডেন্ট । আমাদের ট্রেন নয়টায় ছেড়ে দিল । দিনটি রবিবার হলেও এই সময় প্রচুর যাত্রী ছিলেন বলে সবাই বসার জন্য সিট পাইনি । ফলে কেউ দাঁড়িয়ে , কেউ বসে আমাদের যাত্রা শুরু হোল ।যেতে যেতে দেখলাম অনেকেই সকালের নাশতা সারছিলেন । একটা গ্রুপকে দেখলাম বসার জন্য সিট না পেয়ে নিচেই বসে পড়লেন এবং সেখানেই খাবার দাবার বের করে খেতে শুরু করলেন । এরা এমনই ,যেখানে যা খুশি করে ফেলেন । কে কি ভাবল তাতে তাদের কিচ্ছু যায় আসে না । এই বিষয়কে খারাপ বলবো না কিন্তু এই বিষয়টি যখন কোন প্রেমিক যুগল ভেবে বসেন তখন বেশ বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয় । 

ট্রেন লাইনে কাজ চলায় আমাদের ভিন্ন লাইন দিয়ে ফ্রাঙ্কফুর্ট যেতে হয়েছিলো বলে হিসেবের চেয়ে বেশি সময় লেগেছিল । তাই Rüdesheim এর ট্রেন ধরার জন্য আমাদের প্রায় চল্লিশ মিনিট অপেক্ষা করতে হয়েছিলো । আমরা সেই সময় স্টেশনে বসে আমাদের সকালের নাশতা সেরে নিলাম । তারপর নির্ধারিত ট্রেনে উঠে Rüdesheim যাওয়ার জন্য যাত্রা শুরু করলাম । এই ট্রেনে বেশ আরামেই বসতে পারলাম । কিন্তু বাধ সাধল আমাদের দলের এক ছোট বাচ্চা । সে যে কান্না শুরু করলো এক ঘণ্টার রাস্তা পুরোটাই সে চিৎকার করতে করতে গেলো । এমনকি সারাদিনই সে বিরতি দিয়ে চিৎকার করেই গেলো । কোথায় যে এত এনার্জি পেলো আল্লাহ্‌ই জানে । তবে আমি অবাক হলাম বাচ্চার মায়ের ধৈর্য দেখে । একবারের জন্যও সে জোরে বাচ্চাকে ধমক দিলেন না ।শিক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করলাম । 

Rüdesheim যেতে যেতে এই শহরটি সম্পর্কে একটু ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করি । এই শহরটিকে মদের শহর বলা হয় । এটি রাইন নদীর ধারে Hesse স্টেট এর Darmstadt জেলায় অবস্থিত । এর অপর পাশে মানে নদীর অপর পাড়ে Bingen শহর অবস্থিত । এটি জার্মানির একটি জনপ্রিয় পর্যটন শহর । এই শহরে UNESCO World Heritage এর Niederwald monument অবস্থিত ।শহরটির আয়তন ৫১ বর্গ কিমি । জনসংখ্যা ৯৭৮৮ প্রায় ( ৩১ শে ডিসেম্বর ২০১২ ) অনুযায়ী । 

এটিকে কেন মদের শহর বলা হয় তা আসতে আসতে প্রমাণ পেলাম । ট্রেন লাইনের পাশ দিয়ে মাইলের পর মাইল শুধু আঙুর ক্ষেত । আমরা Rüdesheim পৌছাতে পৌছাতে ১২ টার বেশি বেজে গেলো । ট্রেন থেকে নেমে তো মনটা আনন্দে দুলে উঠলো । এত সুন্দর !! রাস্তার পাশ দিয়ে নদী , নদীর ওপাশে পাহাড়ের ঢালে আরেকটা শহর । এ যে ছবির মত সাজানো । রাস্তার পাশে গোলাপ ও নানান রঙের ফুল ফুটে আছে । ঝলমলে আকাশ , মিষ্টি রোদ ( ইউরোপের খুব কাঙ্খিত ) । পর্যটকের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য সেরা জায়গা । আগেই শিডিউলে বলা ছিল ট্রেন থেকে নেমে আমাদের লাঞ্চ করানোর জন্য রেস্তোরাঁয় নিয়ে যাওয়া হবে । সবাই রেস্তোরাঁয় গিয়ে পছন্দমত জায়গা নিয়ে বসে গেলাম । জার্মান রেস্তোরাঁয় জার্মান ডিশ দিয়ে আমাদের দুপুরের খাবার সম্পন্ন হোল । যেহেতু আমরা মাংস খাবো না জানিয়ে দেওয়া হয়েছিলো তাই আমাদের সুপ , সবজি , মাছের কাটলেট, আলু এবং সবশেষে কেক দেওয়া হোল । ভালোই লাগলো খেতে ।



ট্রেন দিয়ে আসার সময় প্রায় সবখানি সময় এমন আঙুর ক্ষেত দেখা গিয়েছিলো । 



এমনই মসৃণ রাস্তা , তার পাশে নদী এবং ওপর পাড়ে আরেকটি শহর চোখ জুড়িয়ে দিচ্ছিল । 





রাস্তার পাশে এমন ফুলের সমাবেশ দেখা গিয়েছিলো । 



হোটেলের সামনের অংশ ।





হোটেলের ভিতরের পরিবেশ 



পর্যটকদের পদচারনায় মুখর ছিল । 

আগামী পর্বে সমাপ্তি । 
১১৮ টি মন্তব্য
sularyআলভী১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:০৭
দখল.................
rodela2012ঘাস ফুল১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:১৫
কি বন্ধু চর দখল করলে নাকি?
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:১৮
ssangrammগোলাম মোস্তফা১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:১৬
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:২৪
অনেক ধন্যবাদ মোস্তফা ভাই । সবুজ গোলাপ বাস্তবে দেখার সৌভাগ্য হয় নি ।
sularyআলভী১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:১৯
আজ আমি কামাল ভাইয়ের পোষ্টে নয়নাভিরাম শব্দটি ব্যবহার করবো বলে অপেক্ষা করছিলাম এর মধ্যেই আপনার পোষ্ট হাজির তাই অবাক না হয়ে পারলাম না। অনেক দিন পার অনেক চমৎকার পোষ্ট পেয়ে খুব ভালো লাগলো আপু। আর ঐ বাচ্চাটির আম্মুর জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা এমন ধর্য্য ধারনের দৃষ্টান্ত স্হাপন করার জন্য। আর আপনি যে রাইন নদীর কথা উল্যেখ করেছেন এই নদীতেই হিটলার পড়ে গিয়েছিল যুদ্ধের সময় গোপনে সংবাদ সংগ্রহ করতে এসে। ধন্যবাদ আপু।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:২৭
আসলে এত সুন্দর জায়গাগুলো দেখে এর চেয়ে ভালো শিরোনাম মাথায় আসেনি । ভালো লাগলো আপনার ভাবনার সাথে মিলে যাওয়ায় । 

হিটলারের এই কাহিনী আমার জানা ছিল না ।
pramanik99শ‍হীদুল ইসলাম প্রামানিক১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:২১
বর্ননা ছবি দুটোই ভালো লাগল।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:৩০
আপনাদের ভালো লাগলেই মনে স্বস্তি মেলে । ভালো থাকবেন ।
anindyaantarঅনিন্দ্য অন্তর অপু১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:২৩
আঙুর ক্ষেত তো দেখছি আলু ক্ষেতের মত । তোমার চোখে বিদেশ দেখে ভালো লাগছে । ভালো আছো তো? 

তোমার রান্নার পোস্ট মিস করছি কিন্তু
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:৪৩
আলু ক্ষেতের মত লাগছে মনে হয় উপর থেকে ছবিটা তোলায় । সামনা সামনি বেশ সুন্দর । 

আমি ভালো আছি । তুমি ? 

ওরে আমার অপু ভাইটা কত আগের কথা মনে রেখেছে । দেখি আনকমন কিন্তু সোজা কোন রেসিপি দিতে পারি কিনা ব্লগের জন্য ।
anindyaantarঅনিন্দ্য অন্তর অপু১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:৫৬
আমি ভালো আছি । শুধু রেসিপি দিলেই হবে না । জব্বর খাওয়ার ব্যবস্থা কর
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:৫৫
rodela2012ঘাস ফুল১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:২৭
নতুন একটা ভ্রমণ কাহিনী শুরুর জন্য প্রথমেই অভিনন্দন এবং ধন্যবাদ জানাচ্ছি জেসমিন আপা। কারণ ভ্রমণ কাহিনীর মাধ্যমে দেশ বিদেশ সম্বন্ধে অনেক কিছু জানা যায় এবং দেখা যায়। 
ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে রুডেসহাইম। যাত্রা পথের দুর্দান্ত বর্ণনা আর সাথে চমৎকার সব ছবি দিয়ে সাজিয়েছেন পোষ্ট। অসাধারণ হয়েছে। ইউনিভার্সিটির সুযোগটা কাজে লাগিয়েছেন বেশ সফল ভাবে বুঝা গেল। কারণ পথে দীর্ঘ সময় নিয়ে বাচ্চার কান্না সহজেই হজম করেছেন কোন রকম বিরক্তি ছাড়া। তবে বাচ্চার এতো কান্না যে বাচ্চার মাকে কোন রূপ বিরক্ত করে নাই, এটা দেশে থাকলে বিশ্বাস করতাম কিনা জানি না। তবে এখন করি। কারণ এই ধরণের অভিজ্ঞতা আমারও হয়েছে। এমন কি যাত্রীরা পর্যন্ত বিরক্ত হয় না। বড়ই আশ্চর্যের বিষয়। এটা থেকে আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিৎ। 
মদের সাথে আঙ্গুর ফলের সম্পর্কটা নীবির। রাইন নদীর তীরে Hesse শহরটাতে এতো আঙ্গুর ধরে বলেই হয়তো ঐ শহরটা মদের জন্য বিখ্যাত হয়েছে। আঙ্গুর বাগানের ছবিটাও তুলেছেন বেশ সুন্দর। 
হোটেলটার পার্কিং লট আমার খুব পছন্দ হয়েছে ছবি দেখে। ভিতরেও দেখলাম সুন্দর দৃশ্য। অন্যসব ছবিগুলোও দারুণ হয়েছে। 
আশা করছি সামনের পর্বে আরও চমৎকারিত্ব থাকবে। আমরা পড়বো, জানবো এবং দেখবো যা আপনি দেখে এসেছেন। 
খুব ভালো লাগলো ভ্রমণ কাহিনী। ধন্যবাদ জেসমিন আপা।
sularyআলভী১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:৪৬
বন্ধু তোমার বিশ্লেষন আমাকে অীবাক করে এত দ্রুত কিভাবে ম্যারাথন মন্তব্য করতে পারো এই ভেবে। ধন্যবাদ জেসমিন আপু ধন্যবাদ বন্ধূ। 

বিঃদ্রঃ আজ খুব ভালো লাগছে যে সব প্রিয় ব্লগারদের একসাথে পেয়েছি বলে তবে ফেরদৌসা আপু একটু অনিয়মিত হয়ে পড়েছে বলে তাকে ভিষন ভাবে মিস করছি।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:৫২
বাচ্চার কান্না বিরক্ত হই নাই তা না । তবে তার বাবা মায়ের কথা ভেবে বিরক্তিটা কমিয়ে ফেলেছিলাম । হুম, এখানকার মানুষদের বাচ্চা বিষয়ক ধৈর্য ভয়ংকর । এবং এদের বাচ্চারাও সাধারণত অনেক ভদ্র । আমাদেরগুলোর মত এত চিৎকার চেঁচামেচি করে না । আমার এই দশ মাসের প্রবাস জীবনে আমি হাতে গোনা দুই তিনটা বাচ্চা দেখেছি যারা রাস্তায় খিটমিট করছে । 

আগামী অক্টোবরে আরও একটি এমন অফার ছিল ইউনিভারসিটি থেকে । কিন্তু বাচ্চা এলাউড নয় বলে যাওয়া হবে না । 

ভ্রমণ করতে এবং ভ্রমণ কাহিনী পড়তে আমারও ভীষণ ভালো লাগে । নতুন একটা জায়গা সম্পর্কে অনেক জানা যায় । 

আপনার এত আন্তরিক মন্তব্য কৃতজ্ঞতায় বেঁধে ফেলল । 

আশা রাখছি সামনের পর্ব দিয়েও আপনাদের খুশি করতে পারবো । ভালো থাকবেন ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:৫৩
হ্যাঁ , ফেরদৌসা আপু কে মিস করছি ।
rodela2012ঘাস ফুল১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০০
বন্ধু আলভী, কথায় আছে, যদি থাকে বন্দের মন, গাং পার হইতে কতক্ষণ। মানে ইচ্ছা থাকিলে উপায় হয়। তুমি ইচ্ছা করো না, তাই মন্তব্য ওভাবে করো না। এবার বুঝেছ বন্ধু। একদম হিসাব বরাবর করে দিলাম।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০৮
আমি ইচ্ছে করলেও এত সুন্দর মন্তব্য করতে পারবো না ঘাসফুল ভাই । আমার সেই গুণটাই নাই । তবে আপনাকে দেখে আমাদের শেখা উচিত ।
rodela2012ঘাস ফুল২০ আগস্ট ২০১৩, ০০:৫৭
বাচ্চার কান্না বিরক্ত হই নাই তা না । তবে তার বাবা মায়ের কথা ভেবে বিরক্তিটা কমিয়ে ফেলেছিলাম । 
আপনার এই কথা পড়ে আমার নিচের কবিতাটি মনে পড়লো, যার যথাযথ প্রয়োগ আপনার কথার মধ্যে আছে। 

একদা ছিল না ‘জুতো’ চরণ-যুগলে
দহিল হৃদয় মম সেই ক্ষোভানলে।
ধীরে ধীরে চুপি চুপি দুঃখাকুল মনে,
গেলাম ভজনালয়ে ভজন কারণে !
দেখি তথা এক জন, পদ নাহি তার,
অমনি ‘জুতো’র খেদ ঘুচিল আমার,
পরের অভাব মনে করিলে চিন্তন
নিজের অভাব ক্ষোভ রহে কতক্ষণ ?
(কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার)
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ০১:০৯
আমিও আপনার সাথে আবার পড়ে নিলাম । 
মনে থাকে না । তবুও চেষ্টা করি ।
MirHamidহামি্দ১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:৩৩
প্রাণবন্ত বর্ণনা আর চমৎকার সব ছবিতে অসাধারণ একটা ভ্রমণ কাহিনী ...........আগামি পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম..........................
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০৯
ধন্যবাদ হামিদ ভাই । খুব তাড়াতাড়িই পরের পর্ব নিয়ে হাজির হব ।
MirHamidহামি্দ১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:২১
...............
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:২৪
চপ খাচ্ছি । সঙ্গে এক কাপ কফি লাগবে বুঝলেন কিভাবে ? 
mehedi7070অসংজ্ঞায়িত মেহেদী১৯ আগস্ট ২০১৩, ২২:৫২
চমৎকার ছবির সাথে সুন্দর বর্ননা, পরের পর্বের অপেক্ষায় 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:২৩
আচ্ছা অপেক্ষায় থাকেন । 

শুভেচ্ছা মেহেদী ।
KohiNoorমেজদা১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০৩
আমি আগেই দেখেছি কিন্তু বাকী ছবি গুলি কই। বিশেষ করে পলাশ ভাইয়ের পাশে কে যেন বসা ছিল মুখ ঢেকে ? 

বর্ণনায় আরও সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ জেসমিন ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:২৭
সে ছবি তো সেখানকার জন্য ।  

বর্ণনা ভালো হয়েছে জেনে স্বস্তি পেলাম । 
শ্রদ্ধা মেজদা । ভালো থাকবেন ।
shohorab921কবি মন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:১৫
*থেকে নেমে তো মনটা আনন্দে দুলে উঠলো ।
এত সুন্দর !! রাস্তার পাশ দিয়ে নদী , নদীর
ওপাশে পাহাড়ের ঢালে আরেকটা শহর । এ
যে ছবির মত সাজানো । রাস্তার
পাশে গোলাপ ও নানান রঙের ফুল ফুটে আছে ।
ঝলমলে আকাশ , মিষ্টি রোদ ( ইউরোপের খুব
কাঙ্খিত ) । পর্যটকের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য
সেরা জায়গা ।*

একসময় ভাবতাম , আমি যদি পৃথিবীর সব সুন্দর সুন্দর জায়গা ঘুড়ে ঘুড়ে দেখতে পারতাম । সে ভাবনাটা যে শুধু স্বপ্নই ছিল বাস্তবে নয় সেটাও সাথে সাথে ভেবে নিতাম । এখন অবাক হয়ে ভাবছি অনেক কিছুইতো দেখা হয়ে যাচ্ছে !! 
আপনারা যারা এই ভ্রুমনের ফোস্ট গুলো দেন তখন আমি যে কতটুকু আনন্দিত হই সেটা এখানে বলতে পারছি না ... । জেসমিন আপা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আজকের রাতটি ভ্রুমনে ভ্রুমনে রুডেসিম ঘুড়িয়ে আনার জন্য ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:৪৫
তাই তো । সব জায়গা নিজে গিয়ে দেখতে হবে তার কি দরকার । এভাবেও আমরা ঘরে বসে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ঘুরে আসতে পারি । জেনে খুব ভালো লাগলো এই রকম পোস্ট আপনার প্রিয় বলে । 
চেষ্টা করবো নতুন কোন জায়গা দেখে এলে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে । 
শুভেচ্ছা জানবেন । ভালো থাকবেন ।
shohorab921কবি মন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:৫৭
হুম .. ফেরদৌসা আপাও মাঝে মাঝে ভ্রুমন কাহিনী পোষ্ট দেয় । কামাল ভাইতো দেশেরই নানারকম সৌন্দর্য আমাদের উপহার দেয় । আমি আপনাদের ব্লগে ঘুড়লেই প্রথম ভ্রুমন কাহিনীগুলো খুঁজে খুঁজে বের করি ।
shohorab921কবি মন২০ আগস্ট ২০১৩, ০০:০১
কিন্তু আপসোস , অনেকদিন জার্মানি দেখিনি আবার নাইজেরিয়াও দেখিনি । আজ অনেক দিন পর জার্মানি দেখে খুব ভাল লাগল । হুম ... সামনে কোন ভ্রুমন হলে কিছুতেই পোষ্ট দিতে ভুল করবেন না ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ০০:০৪
আপনাদের মত আগ্রহী পাঠকদের কথা মনে রেখেই এই ভ্রমণ পোস্টগুলো দিই । সঙ্গে নিজের স্মৃতিগুলোও ধরে রাখা যায় ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ০০:০৫
বেশ কয়েকটা জায়গায় ঘুরেছি । কিন্তু আলসেমির কারণে দেয়া হয় না। ইনশয়াল্লাহ এবার দিয়ে ফেলবো । এত বড় আগ্রহী পাঠককে বঞ্চিত করা ঠিক নয় ।
shohorab921কবি মন২০ আগস্ট ২০১৩, ০০:১৫
হুম .. কিছুতেই ঠিক না । 
sularyআলভী১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:১৫
মানে ইচ্ছা থাকিলে উপায় হয়। তুমি ইচ্ছা করো না, তাই মন্তব্য ওভাবে করো না

বন্ধু তাহলে রাত-দিন তোমাদের সাথে জেগে জেগে কি ইচ্ছে করে?
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:৫৩
আপনি রাত দিন জেগে আমাদের যেভাবে উৎসাহ দিচ্ছেন , মন্তব্য দিচ্ছেন এটা অনেক কিছু আলভী ভাই । ঘাসফুল ভাই তার নিজস্ব স্বকীয়তায় মন্তব্য দেন । আপনি আপনার মত দিবেন ।
sularyআলভী২০ আগস্ট ২০১৩, ২১:০৭
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ২১:৩৮
shuddhooশারদ শিশির১৯ আগস্ট ২০১৩, ২৩:১৭
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ০০:০৭
সুন্দর ছবি শিশির ভাই । 
ভালো আছেন আশা করি ।
MainulAminমাইনুল আমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ০০:৩৯
ছবিসমৃদ্ধ চমত্কার ভ্রমণ বর্ণনা। অনেক কিছুই জানা হলো । অবিরাম শুভকামনা -----------------------
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ০১:১০
ধন্যবাদ মাইনুল আমিন ভাই । আপনাকে পাশে পেয়ে ভালো লাগলো । 
ভালো থাকবেন ।
baganbilas1207কামরুন্নাহার২০ আগস্ট ২০১৩, ০০:৪৩
" ট্রেন থেকে নেমে তো মনটা আনন্দে দুলে উঠলো । এত সুন্দর !! রাস্তার পাশ দিয়ে নদী , নদীর ওপাশে পাহাড়ের ঢালে আরেকটা শহর । এ যে ছবির মত সাজানো । রাস্তার পাশে গোলাপ ও নানান রঙের ফুল ফুটে আছে । ঝলমলে আকাশ , মিষ্টি রোদ ( ইউরোপের খুব কাঙ্খিত ) । পর্যটকের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য সেরা জায়গা । " 

চমৎকার বর্ণনা!! মনে হচ্ছে তোমার সাথে ঘুরছি। 
উন্নত দেশে ট্রেনে চড়ে বেড়ানোতে, ভিষণ ভাল লাগে।
আমি দেশেও ট্রেন-ভ্রমণটাকেই বেশী উপভোগ করি। 
চমৎকার কিছু ছবি উপহার দিয়েছ। 

অনেক অনেক শুভেচ্ছা জেসমিন।
পরবর্তি পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। 

অনেকদিন পর তোমার লেখা পেলাম।
ভাল আছ আশা করি।
অবশ্য রোজার জন্য আমিও ব্লগে অনিয়মিত ছিলাম।
baganbilas1207কামরুন্নাহার২০ আগস্ট ২০১৩, ০০:৪৪
 
আমার বাগানের ফুল।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ০১:১৪
আপু , আমি লেখার সময় চেষ্টা করি এই কাজটা করতে যাতে পাঠকের মনে হয় সেও সঙ্গে ঘুরছে । কতটা সফল হই জানি না । 

এখানকার ট্রেন জার্নি খুব চমৎকার । দেশে শেষ ট্রেন জার্নি করেছিলাম অনেক আগে । খুব ভালো লাগতো । 
হ্যাঁ আপু , অনেক দিন পর লিখলাম । বড্ড আইলসা হয়ে গেলাম । লিখতে ইচ্ছে করে না । 
আমরা ভালো আছি । 
আপনাকে পেয়ে ভীষণ ভালো লাগলো । নতুন কি পোস্ট দিয়েছেন ?
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ০১:১৪
চমৎকার ফুল । নামটা মনে পড়ছে না ।
baganbilas1207কামরুন্নাহার২০ আগস্ট ২০১৩, ১২:২৫
এই ফুলটার নাম চলতি ভাষায় বলে পেঁয়াজ ফুল। 

হ্যা জেসমিন, লেখা একটা আছে।
নেপালের এক রাজবাড়ী ও মন্দির "জনকপুর নিয়ে লিখেছিলাম।
সিলেকশন বক্ষে আছে দেখ।
ভাল থেক জেসমিন।
baganbilas1207কামরুন্নাহার২০ আগস্ট ২০১৩, ১২:২৬
>িলেকশন বক্সে আছে।
Palashbose2233পলাশ বসু২২৩৩২০ আগস্ট ২০১৩, ০১:৩৩
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ২১:৩৯
ধন্যবাদ ।
azahasultanখন্দকার আযাহা সুলতান২০ আগস্ট ২০১৩, ০৪:৩৫
অসম্ভব সুন্দর এবং তুলনাহীন সব দৃশ্য দেখে জার্মান যাওয়ার ইচ্ছে হচ্ছে.....অনেক ভাল লাগল--ধন্যবাদ...
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ২১:৪০
দোয়া করে দিলাম । ভাগ্যে থাকলে ঠেকাবে কে আপনাকে । 

অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । ভালো থাকবেন ।
kamaluddinকামাল উদ্দিন২০ আগস্ট ২০১৩, ০৭:০৪
মূল সৌন্দর্য্য কিন্তু এখনো আপনার ছবিতে উপস্থিত নেই, আশা করছি পরের পর্বে পেয়ে যাবো। মানে আমি বলতে চেয়েছি প্রকৃতির কথা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ২১:৪১
প্রকৃতি প্রেমিক ঠিকই বুঝে গেলেন এখনো আসল সৌন্দর্য নিয়ে আসিনি । 
হুম, আগামী পর্বে আরও অনেক বেশি সুন্দর ছবিগুলো নিয়ে হাজির হওয়ার ইচ্ছে আছে । আসল আনন্দ পাবেন সেগুলো দেখেই । 
ধন্যবাদ কামাল ভাই ।
kamaluddinকামাল উদ্দিন২১ আগস্ট ২০১৩, ০৭:৫৯
ধন্যবাদ আপু, অপেক্ষায় থাকলাম
Kabirsalma123সালমা কবীর২০ আগস্ট ২০১৩, ০৮:০৯
ভাল লাগা নিয়ে পরের পর্বের জন্য অপেক্ষা থাকল।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ২১:৪৯
খুব তাড়াতাড়িই দিব আপু । ভালো থাকবেন । 
Maeenমাঈনউদ্দিন মইনুল২০ আগস্ট ২০১৩, ০৯:১৩
“এরা এমনই ,যেখানে যা খুশি করে ফেলেন । কে কি ভাবল তাতে তাদের কিচ্ছু যায় আসে না । এই বিষয়কে খারাপ বলবো না কিন্তু এই বিষয়টি যখন কোন প্রেমিক যুগল ভেবে বসেন তখন বেশ বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়।” 
-এখানেও শেখার ব্যাপার আছে 

“বাধ সাধল আমাদের দলের এক ছোট বাচ্চা । সে যে কান্না শুরু করলো এক ঘণ্টার রাস্তা পুরোটাই সে চিৎকার করতে করতে গেলো । এমনকি সারাদিনই সে বিরতি দিয়ে চিৎকার করেই গেলো । কোথায় যে এত এনার্জি পেলো আল্লাহ্‌ই জানে । তবে আমি অবাক হলাম বাচ্চার মায়ের ধৈর্য দেখে । একবারের জন্যও সে জোরে বাচ্চাকে ধমক দিলেন না ।শিক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করলাম।” 
-শিখলাম আমিও। কীভাবে এনার্জি সহকারে চিৎকার দিতে হয়, সেটি আমার ছোট মেয়ে জানে।

“এটিকে কেন মদের শহর বলা হয় তা আসতে আসতে প্রমাণ পেলাম । ট্রেন লাইনের পাশ দিয়ে মাইলের পর মাইল শুধু আঙুর ক্ষেত । আমরা Rüdesheim পৌছাতে পৌছাতে ১২ টার বেশি বেজে গেলো । ট্রেন থেকে নেমে তো মনটা আনন্দে দুলে উঠলো । এত সুন্দর !! রাস্তার পাশ দিয়ে নদী , নদীর ওপাশে পাহাড়ের ঢালে আরেকটা শহর । এ যে ছবির মত সাজানো । রাস্তার পাশে গোলাপ ও নানান রঙের ফুল ফুটে আছে । ঝলমলে আকাশ , মিষ্টি রোদ ( ইউরোপের খুব কাঙ্খিত )।” 
-কত দিন যে এভাবে লোভ সংবরণ করে যাবো, আর অন্যের গল্প পড়ে যাবো! হাফসুস! 

-আচ্ছা, রাস্তার পাশে ‍ফুলের ছবি দেখলাম কিন্তু ‘ফুল ছেড়া নিষেধ’ এজাতিয় কোন সতর্কবাণী দেখা গেলো না কেন? 


হৃদয় জুড়ানো ছবি, জেসমিন আপা, হিংসা করতে চাই 
সুন্দর পোস্টটির জন্য ফুলেল অভিনন্দন আপনাকে 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ১৯:১৪
ইনশয়াল্লাহ একদিন সুযোগ পেয়ে যাবেন । আশীর্বাদ করে দিলাম ভ্রাতা । 

না তেমন কোন সাইনবোর্ড দেখিনি । এবং আমরা বাঙালিরাও বেশ ভদ্রভাবেই এই সাইনবোর্ড না থাকা সত্ত্বেও কোন ফুল ছিড়ি নাই । আমি অবশ্য সবসময় গাছের ফুল ছেড়ার বিরুদ্ধে । 

হিংসা জাগাটাই স্বাভাবিক । আমি একে পজিটিভ ভাবেই দেখি । 

আপনার ছোটজন তাহলে ভালোই নাচায় আপনাদের । আমারটা খালি প্যান প্যান করে । 

অনেক ধন্যবাদ মইনুল ভাইকে পোস্টটি দেখে এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য । 
ভালো থাকবেন ।
Hadi1985আবদুল্লাহ আল হাদি২০ আগস্ট ২০১৩, ০৯:৪৫
গ্রামীণ ফোন-প্রতারণার এক নতুন নাম 

ঘটনার সূত্র পাত:
২০১৩ প্রথমদিক থেকে হঠাত একদিন আমার নাম্বারে একটি এসএসএস আসে আপনার প্যাকেজটি BSF-1 এ মাইগ্রেট করা হেয়েছে।এখানে বলে রাখেত হচ্ছে আমি অনেক দিন ধরে বন্ধু প্যাকেজ ব্যবহার করে আসছি। আমি থ হয়ে গেলাম, পরবর্তিতে আমি গুলশান ২ কাস্টমার কেয়ারে অভিযোগ করি তারা তখন আমাকে বলেছিল সিষ্টেম জটিলতার কারনে এমনটি হয়েছে। আমি একমাস পর আমার পূর্ববর্তী প্যাকেজে ফিরে আসি। তার কিছুদিন পর আবার আমাকে সংক্রিয় ভাবে মাইগ্রেট করে দেয়। আমি আবারো ১২১ এ কল করে অভিযোগ করি তার সেবারও কোন সমাধান দিতে পারিনি। এর পর আমি এক মাস পর আবারও প্যাকেজ পরিবর্তন করে বন্ধু প্যাকেজে ফিরে আসি।
গত ৩১ জুলাই ২০১৩ আমার ফোনে ১২১ থেকে সংক্রিয় একটি কল আসে "We received your company request to Migrate your number to shofol. Send NO to 9934 (free) by next 24 hours if not interested. Contact account manager for detail."
আমি এসএসএস করলাম, কিন্তু তারা আমাকে ফিরতি এসএমএস এ লিখল
Sorry ,there is no such keyword, thank you.
আমি এবার ১২১ এ ফোন করলাম তারা আমাকে আবারও SMS পাঠানোর কথা বলে।
আমি আবার SMS পাঠাই এবার তারা লিখল:
Thanks for your SMS. Your request has been received and will be duly acknowledged by Grameenphone.
তারা এ ভাবে আমাকে আবারও SMS পাঠায়
"We received your company request to Migrate your number to shofol. Send NO to 9934 (free) by next 24 hours if not interested. Contact account manager for detail."
আমিও আবার SMS পাঠাই এবার তারা লিখল:
Thanks for your SMS. Your request has been received and will be duly acknowledged by Grameenphone.
তার দুই দিন পর তারা আবার SMS পাঠায় ১:৫৪ মি: এ
Thank you for your requesting product migration, your request is being processed. Please wait for the confirmation.
এবং ১: ৫৫ মি: আবার SMS পাঠায়
Confirmation SMS: your subscription has been migrated to SHOFOL. Your can migrate again after 21/08/13.

আমার ১২১ এ অভিযোগ করার কল লিষ্ট দিলাম।


Call Date Call Time Called Number Actual Duration (Sec) Charges in BDT Call Type FNF Usage Type
06 Aug 2013 19:15:37 88000121 951 9.2 OUT N VOICE
06 Aug 2013 17:01:50 88000121 269 2.5875 OUT N VOICE
04 Aug 2013 13:21:23 88000121 34 0 IN N/A VOICE
31 Jul 2013 14:42:54 88000121 1564 15.045833OUT N VOICE
31 Jul 2013 14:38:32 88000121 240 2.3 OUT N VOICE
31 Jul 2013 13:32:08 88000121 43 0 IN N/A VOICE

আমার অনুভূতি:

গ্রামীণ ফোনের মত কোম্পানী বাংলাদেশে সহজ সরল মানুষের সাথে কি ভাবে প্রতারণা করে আসছে এটাই তার প্রমাণ।
আমি গ্রামিন ফোনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তার দৃষ্টি আকর্শন করছি প্লিজ এগুলো বন্ধ করুন।
না হলে এ দেশের জনগন আপনাদের ভাগাড়ে ফেলে দেবে।
সবার জন্য সুভ কামনা রইল।
Photo: গ্রামীণ ফোন-প্রতারণার এক নতুন নাম 

ঘটনার সূত্র পাত:
২০১৩ প্রথমদিক থেকে হঠাত একদিন আমার নাম্বারে একটি এসএসএস আসে আপনার প্যাকেজটি BSF-1 এ মাইগ্রেট করা হেয়েছে।এখানে বলে রাখেত হচ্ছে আমি অনেক দিন ধরে বন্ধু প্যাকেজ ব্যবহার করে আসছি। আমি থ হয়ে গেলাম, পরবর্তিতে আমি গুলশান ২ কাস্টমার কেয়ারে অভিযোগ করি তারা তখন আমাকে বলেছিল সিষ্টেম জটিলতার কারনে এমনটি হয়েছে। আমি একমাস পর আমার পূর্ববর্তী প্যাকেজে ফিরে আসি। তার কিছুদিন পর আবার আমাকে সংক্রিয় ভাবে মাইগ্রেট করে দেয়। আমি আবারো ১২১ এ কল করে অভিযোগ করি তার সেবারও কোন সমাধান দিতে পারিনি। এর পর আমি এক মাস পর আবারও প্যাকেজ পরিবর্তন করে বন্ধু প্যাকেজে ফিরে আসি।
গত ৩১ জুলাই ২০১৩ আমার ফোনে ১২১ থেকে সংক্রিয় একটি কল আসে "We received your company request to Migrate your number to shofol. Send NO to 9934 (free) by next 24 hours if not interested. Contact account manager for detail."
আমি এসএসএস করলাম, কিন্তু তারা আমাকে ফিরতি এসএমএস এ লিখল
Sorry ,there is no such keyword, thank you.
আমি এবার ১২১ এ ফোন করলাম তারা আমাকে আবারও SMS পাঠানোর কথা বলে।
আমি আবার SMS পাঠাই এবার তারা লিখল:
Thanks for your SMS. Your request has been received and will be duly acknowledged by Grameenphone.
তারা এ ভাবে আমাকে আবারও SMS পাঠায়
"We received your company request to Migrate your number to shofol. Send NO to 9934 (free) by next 24 hours if not interested. Contact account manager for detail."
আমিও আবার SMS পাঠাই এবার তারা লিখল:
Thanks for your SMS. Your request has been received and will be duly acknowledged by Grameenphone.
তার দুই দিন পর তারা আবার SMS পাঠায় ১:৫৪ মি: এ
Thank you for your requesting product migration, your request is being processed. Please wait for the confirmation.
এবং ১: ৫৫ মি: আবার SMS পাঠায়
Confirmation SMS: your subscription has been migrated to SHOFOL. Your can migrate again after 21/08/13.

আমার ১২১ এ অভিযোগ করার কল লিষ্ট দিলাম।


Call Date Call Time Called Number Actual Duration (Sec) Charges in BDT Call Type FNF Usage Type
06 Aug 2013 19:15:37 88000121 951 9.2 OUT N VOICE
06 Aug 2013 17:01:50 88000121 269 2.5875 OUT N VOICE
04 Aug 2013 13:21:23 88000121 34 0 IN N/A VOICE
31 Jul 2013 14:42:54 88000121 1564 15.045833OUT N VOICE
31 Jul 2013 14:38:32 88000121 240 2.3 OUT N VOICE
31 Jul 2013 13:32:08 88000121 43 0 IN N/A VOICE

আমার অনুভূতি:

গ্রামীণ ফোনের মত কোম্পানী বাংলাদেশে সহজ সরল মানুষের সাথে কি ভাবে প্রতারণা করে আসছে এটাই তার প্রমাণ।
আমি গ্রামিন ফোনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তার দৃষ্টি আকর্শন করছি প্লিজ এগুলো বন্ধ করুন।
না হলে এ দেশের জনগন আপনাদের ভাগাড়ে ফেলে দেবে।
সবার জন্য সুভ কামনা রইল
পোষ্টটি ফেইসবুকে পড়ার জন্য:
https://www.facebook.com/alhadiabc
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ১৯:০৮
তাদের নজরে পড়লেই হয় ।
KohiNoorমেজদা২১ আগস্ট ২০১৩, ১১:৫৬
চোরা ইউনুস কতভাবে মানুষের টাকা চুরি করবে। এটাই তার নমুনা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২১ আগস্ট ২০১৩, ২১:৪১
তাই ?
Jalampwdআলম পিডাব্লিউডি২০ আগস্ট ২০১৩, ১০:০৫
চমৎকার এবং মুগ্ধ হবার মত একটা পোষ্ট। মনটা ভরে গেল। অনেক দিন পর আপনার ভ্রমন বিষয়ক একটা লেখা পড়লাম। খুল ভাল লাগল। ধন্যবাদ জেসমিন আপা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ১৯:০৭
আসলেই অনেকদিন পর দিলাম । যদিও এই ভ্রমণটি ছিল রোজার আগে । 
আপনার ভালো লাগলো জেনে আমি খুব আনন্দিত আলম ভাই । আপনি মনে হয় ইদানীং কম আসেন ব্লগে ।
aihena039আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম২০ আগস্ট ২০১৩, ১০:২৫
বোন জেসমিন, এই ভ্রমন কাহিনী সহ ছবি গুলো ফ্রেমে বাঁধিয়ে রাখার মতো। খুব ভালো লাগলো। আপনাকে ধন্যবাদ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ১৯:০৫
আসলেই পুরো শহরটিই ছিল ফ্রেমে বাঁধিয়ে রাখার মত । আমি সেই সৌন্দর্যটাকে লিখে এবং ছবি তুলে আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করছি । 
আবুহেনা ভাইয়ের এই মূল্যবান মন্তব্য আমার অনেক বড় পাওয়া । 
ভালো থাকবেন ।
nuru07নূর মোহাম্মদ নূরু২০ আগস্ট ২০১৩, ১১:১৯
জেসমিন আপু অসংখ্য ধন্যবাদ
দৃষ্টিনন্দন কিছু অসাধারণ চিত্র 
শেয়ার করার জন্য।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ১৯:০২
আপনাকেও ধন্যবাদ পোস্টটি দেখে আপনার সুন্দর মতামত জানালেন বলে । 
ভালো থাকবেন নুরু ভাই ।
sularyআলভী২০ আগস্ট ২০১৩, ১২:৫৮
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ১৯:০১
srabanmahmudশ্রাবণ মাহমুদ২০ আগস্ট ২০১৩, ১৩:০২
চমৎকার
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ১৯:০০
শুভেচ্ছা জানবেন ।
nnabiপ্রফেসর নূরুন্নবী২০ আগস্ট ২০১৩, ১৩:১২
লুৎফুন নাহার জেসমিন এর চমৎকার Rüdesheim ভ্রমণের অভিজ্ঞতার কাহিনী পড়ছিলাম ঠিক সে সময়ে 


ট্রেনটি আঙুর ক্ষেতের পাশ দিয়ে চলতে লাগলো আর আমার কাছ মনে হলো, ঐ ট্রেনে আমিও যাত্রা করেছি Rüdesheim ভ্রমণে। চমৎকার অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করার জন্য লুৎফুন নাহার জেসমিনকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন বিদেশ মাটিতে।আর মাঝে মাঝে আমাদের সাথে শেয়ার করুন আপনার অভিজ্ঞতার কথা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ১৮:৫৭
আমার সত্যিই অনেক ভালো লাগছে এই ভেবে আমার এক পাঠককে আমি লেখার মাধ্যমে বর্ণনার জায়গায় নিয়ে যেতে পারলাম । 

আমি খুব অনুপ্রেরণা পেলাম । আশা রাখছি আমার আরও বিভিন্ন জায়গায় যাওয়ার অভিজ্ঞতাগুলো আপনাদের সাথে সহসাই শেয়ার করতে পারবো । 

দোয়া করবেন যেন ভালো থাকতে পারি । 

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
anti11এন্টি ভাইরাস২০ আগস্ট ২০১৩, ১৩:৩২
হায় হায়!! জার্মানরা দেখিতেছি খুব ফুল প্রিয়। 
ভাল লাগিলো আপা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ১৮:৪৭
হ্যাঁ , তারা খুব ফুল প্রিয় । সবার বাড়ির সীমানায় এত ফুল গাছ সামার না এলে বিশ্বাস হয় না । 
কত রকরমের ফুল যে ফুটে আছে ।
Jolrashiনুসরাত জাহান আজমি২০ আগস্ট ২০১৩, ১৮:৩১
অনেকদিন পর তোমার কোন ভ্রমন কাহিনী পড়লাম। তোমার ভ্রমন কাহিনী পড়তে মজা লাগে। খুব সুন্দর করে বর্ণনা দাও তো তাই।  

আচ্ছা আঙ্গুর গাছ এমন হয়?? আঙ্গুর গাছ তো মাচায় হয়। অপু ভাইয়ার মত বলতে হয়, আঙ্গুর গাছ দেইখা মনে হয় আলু ক্ষেত। 

ছবিগুলা দেখে আরও ভালো লাগলো। 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ১৮:৪৫
অনেকগুলো জায়গায় ঘোরা হয়েছে কিন্তু লিখতে ইচ্ছে করে না বলে দেওয়া হচ্ছে না । দেখি সবগুলো একে একে দিয়ে দিব । 

আঙ্গুর গাছের ছবিটা উপর থেকে তোলা বলে এমন মনে হচ্ছে । একদম কাছ থেকে তোলার সময় পাইনি । আমি নেট থেকে একটা ছবি দিয়ে দিচ্ছি । দেখো । 



আঙ্গুর গাছগুলো ফল দেওয়া শেষ হলে প্রতিবছর ছাঁটাই করে দেওয়া হয় । ফলে গাছগুলো খুব লতানো না হয়ে ছোটই থাকে কিন্তু খুব মোটা হয় ।
Jolrashiনুসরাত জাহান আজমি২০ আগস্ট ২০১৩, ১৮:৫৩
হুম, দেখলাম। এখন যে আমার আঙ্গুর দেইখা খাইতে ইচ্ছা করতেসে।  

কালকে পরীক্ষা, যাই আপু। আঙ্গুর রেডি রাইখ। 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ১৮:৫৯
আচ্ছা যাও । দেখি আঙ্গুরগুলো পেকেছে কি না ? তাহলে পাঠিয়ে দিব । 

ভালো ভাবে পরীক্ষা দাও এই দোয়া করি ।
BABLAমোহাম্মদ জমির হায়দার বাবলা২০ আগস্ট ২০১৩, ২১:০০
একি! পোস্ট খুলতেই চমকে গেলাম। নেট Slow তাই একটি একটি ছবি উঠে আসছে। প্রথমটি দেখে টাসকি খেয়েছি মনে করেছিলাম বাংলাদেশের কোন স্থান। না একের একের পর ছবি বের হয়ে আসল তখন বুঝলাম ছবিতে বেশ বৈচিত্র আছে। বর্ণনার সাথে ছবি বেশ দারুনই হয়।
ভালো থাকুন সবসময়।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ২১:৫২
বর্ণনা এবং ছবি দ্বারা আপনাকে চমকে দিতে পারলাম জেনে বেশ ভালো লাগছে । আগামী পর্বের ছবিগুলো আশা রাখছি আরও বেশি ভালো লাগবে । 
অনেক ধন্যবাদ বাবলা ভাই । ভালো থাকবেন পরিবার নিয়ে ।
sularyআলভী২০ আগস্ট ২০১৩, ২১:০৫
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ২১:৫৩
ধন্যবাদ আলভী ভাই বারবার পোস্ট এসে দেখে যাচ্ছেন বলে ।
Rabbaniরব্বানী চৌধুরী২০ আগস্ট ২০১৩, ২১:৪১
অনেক পরে এসে মন্তব্য করাতে বেশ একটা লাভ হলো, সকলের দৃষ্টি কাড়া মন্তব্য গুলি বেশ মনযোগ দিয়ে পড়লাম। 

জার্মানী একটি বড়, সমৃদ্ধ ও উন্নত দেশ তা আপনার ভ্রমণ কাহিনী ও ছবিগুলির মধ্য দিয়ে আর জানা হলো। আমাদের মাথার ভান্ডার বড় করে দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। অনেকেই বিদেশে থাকেন কিন্তু তাঁরা বিদেশের অনেক কিছু আমাদেরকে জানাতে পারেন না, আপনি নিয়মিত আপনার জানাগুলি আমাদেরকে শেয়ার করছেন - এটাকে লেখা পড়ার করার প্রকৃত অর্থ বলে আমি মনে করি। 

শুভেচ্ছা জানবেন।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ২২:০০
আমি অবশ্য আমার প্রিয় ব্লগারদের পোস্টে যতবার মন্তব্য পড়ে ততবার গিয়ে দেখে আসি । সেই দলে আপনিও আছেন । 

মাঝে মাঝে এই ধরনের পোস্ট লিখতে গিয়ে ভাবি কেউ বিরক্ত হচ্ছে কি না ? যদি কেউ ভাবে বিদেশ গিয়ে সব অন্যদের জানাইতে হবে ? কোথায় গেলাম , কি করলাম ? পর মুহূর্তে মনে আসে আমি নিজে এই টাইপের পোস্ট মানে নতুন জায়গা নিয়ে যে কোন লেখা , ছবি দেখতে খুব পছন্দ করি । আবার আমার কিছু প্রিয় সহব্লগারেরও দাবী থাকে নতুন জায়গাগুলো সম্পর্কে জানানোর জন্য । তাই যতটা সম্ভব গুছিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করি । 
ঘরে বসে বিশ্বকে দেখার , দেখানোর এর চেয়ে ভালো উপায় কি হতে পারে ? 

আপনার মন্তব্য আমাকে দায়িত্বে বেঁধে ফেলল । অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা রব্বানি ভাই । ভালো থাকবেন ।
Kalpurush789কাজী আনোয়ার হোসেন২০ আগস্ট ২০১৩, ২২:৫৫
এডিতো আিই কতু গুরাগুরি কইচ্চি তুমি আর জায়গায় কিয়া করেরগো
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ২২:৫৯
অম্মা , হাচানি । আই তো তাই দেখতে গেলাম । আন্নে সত্যি সত্যি গুইচ্চেননি । 
Kalpurush789কাজী আনোয়ার হোসেন২০ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০১
আই হায়রেএগিন কিয়া কইয়ের আর আলু হডুলের কেতগো
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০৫
আন্নের আলু হডলের খেতের আবার কি অইল ? 
Kalpurush789কাজী আনোয়ার হোসেন২০ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০৯
তুমি আর হারমিশন লুই হডু তুইলচনি
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২০ আগস্ট ২০১৩, ২৩:১৭
আন্নে কে গো ? আন্নের হারমিশন লইতে অইব যে । যেদিন আন্নের খেতে আমু হেদিন লমুনি । বুইজ্জেন্নি কাজী ভাই । 
ততদিন আন্নে বালা থাকিয়েন ।
Shimi12ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)২১ আগস্ট ২০১৩, ১১:০৪
জায়গাটা বেশ সুন্দর মনে হচ্ছে এবং বেশ আনন্দেই ঘুরাঘুরি করেছো, বুঝাই যাচ্ছে। ভালই হলো, ছবিগুলো শেয়ার করায় আমাদেরও দেখার সৌভাগ্য হলো। বেশ ভালো লাগলো জেসমিন, তোমার সুন্দর বর্ণনা সহ চমৎকার সব ছবিগুলো দেখে। রোজার মধ্যে আমিও তিন দিনের ভেকেশন-এ টেক্সাসেই কর্পাস ক্রিস্টিতে গিয়েছিলাম, সেখান থেকে তোমার জন্যও দুটু ছবি দিলাম।


lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২১ আগস্ট ২০১৩, ২১:৩২
খুব সুন্দর ছবি দুটো । আপু বর্ণনা দিয়ে সেই জায়গা নিয়ে পোস্ট দিন । আমরাও জানি জায়গাটি সম্পর্কে । 

ভালো থাকবেন আপু ।
Shimi12ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)২২ আগস্ট ২০১৩, ০২:৩৮
হুমমম জেসমিন, ঐ বর্ণনা দিতে হবে এবং ছবি আপলোড করতে হবে, সেটাইতো সময়ের ব্যাপার। তাইতো দেওয়া হচ্ছে না, তারপর দেখি সময় করে দেব ভাবছি।
ishakkhanইসহাক খান২১ আগস্ট ২০১৩, ১২:০৪
খুব সুন্দর। খুব সুন্দর।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২১ আগস্ট ২০১৩, ২১:৩০
অনেক ধন্যবাদ ইসহাক ভাই । শুভেচ্ছা নিবেন ।
narunabdনাসরিন চৌধুরী২১ আগস্ট ২০১৩, ২১:৫১
আমার মন্তব্য গেলো কই ।আমি শিশির ভাইয়ার মন্তব্যর নীচে সুন্দর একটা মন্তব্য করে গেলাম ।এখন দেখি নাই ।তোমার আর ও একটা ভ্রমন পোষ্টে এমন হয়েছিল ।মন্তব্য দিয়ে এলাম ।প্রতিমন্তব্য কি দিলে তা দেখার জন্য গিয়ে দেখি মন্তব্যই হাওয়া ।যাই হোক তোমার ভ্রমন কাহিনী পড়লাম ।আজ বিস্তারিত আর লিখবো না ।ছবিগুলোও সুন্দর বেশ ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২১ আগস্ট ২০১৩, ২২:০৩
সবার মন্তব্য আছে তোমারটা কোথায় যাবে ? আবার কার কুনজর পড়লো ? 
যাই হোক , মন্তব্য করো না করো আগ্রহ নিয়ে দেখে গিয়েছ তাতেই হবে । 
ভালো থেকো । 
narunabdনাসরিন চৌধুরী২১ আগস্ট ২০১৩, ২২:২৮
নাগো বেশ আগ্রহ নিয়েই তোমার পোষ্টখানা পড়েছিলাম ।আর তোমার ছবি তোলার হাত ও বেশ ভাল ।আর জার্মানীতে এসে প্রথমে জায়গার নাম পড়তাম ইংরেজি উচ্চারনে ।যখন জার্মান উচ্চারন শুনতাম তখন নিজেই টাসকি খেতাম ।জায়গার নামগুলো পড়তে আমার বেশ বিরক্ত লাগতো ।যেমন kaiser dam german উচ্চারন হয় কাইজারদাম ।তোমার Rüdesheim এর উচ্চারন ও হবে রুইডেসহাইম ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২১ আগস্ট ২০১৩, ২২:৩৭
এহ হে আমি তো ভুলেই গিয়েছিলাম এখানে জার্মান জানা নাসরিন আছে । 
আচ্ছা পরে ঠিক করে নিব । আমার উম্লাউট ব্যবহার ঠিক মনে থাকে না ।
sularyআলভী২১ আগস্ট ২০১৩, ২২:৫৩
এখানে জেসমিন আপু ছাড়া কেউ ডিলেট করার ক্ষমতা লাখেনা তাহলে হয় মন্তব্য করোনি না হয় জেসমিন আপু মুছে দিয়েছে। কারটা সত্য? প্যাচ লাগিয়ে দিলাম।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২১ আগস্ট ২০১৩, ২২:৫৬
না ভাই , আমি ডিলেট করিনি । সম্ভবত নাসরিন মন্তব্য লিখে পাঠিয়ে দেওয়ার পর প্রকাশ হয় নি । কিন্তু ও খেয়াল করে নি বলে বুঝতে পারেনি ।
narunabdনাসরিন চৌধুরী২১ আগস্ট ২০১৩, ২২:৫৯
আমিও মন্তব্য করেছি ,জেসমিন ও মুছেনি ।প্যাচ আমাদের মাঝে কখনো লাগবে না ।এমন হতে পারে যে আমি মন্তব্যটি বড় করে লিখেছিলাম ,সেন্ড করেছি হয়ত কোন কারনে সেন্ড হয়নি ,ব্লগে মাঝে মাঝে এমন হয় আলভী ভাই ।
sularyআলভী২১ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০০
অনেক সময় মন্তব্য প্রকাশ হয়না লেখা থাকে এই ফিল্ডটি খালি রাখা যাবে না। ধন্যবাদ আপু মাইন্ড খাইয়েন না।
sularyআলভী২১ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০৩
দুজনই আমার অতি প্রিয় মানষ। প্যাচ লাগুক এটা কখনো চাইনা। আমরা সবাই ভালো থাকি সবাইকে নিয়ে। ধন্যবাদ আপুদ্বয়।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২১ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০৬
মাইন্ড করিনি । বুঝেই নিয়েছি আলভী ভাই মজা করেছেন । 
sularyআলভী২১ আগস্ট ২০১৩, ২৩:০৯
বেষ্ট অফ লাক।
sularyআলভী২২ আগস্ট ২০১৩, ২০:৫৯
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন২২ আগস্ট ২০১৩, ২১:২৫
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ০৭:৫৮
বরাবরের মত অসাধারণ পোস্ট, দৃষ্টিনন্দন ছবি গুলো কিন্ত সংখ্যায় কম।

ধন্যবাদ চমৎকার উপস্থপনার জন্য ভাই, শুভকামনা রইল আপনি সহ আপনার পরিবারের জন্য।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ২৩:০১
লেখার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ এর চেয়ে বেশি ছবি ছিল না । তাই এই কয়টা দিয়েছিলাম । 
এত পিছনের একটা লেখা পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা । 
ভালো থাকবেন তুহিন ভাই ।
neelbedhi2014নীল ব্যধি১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ২২:০৯
ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য

চমৎকার সব ছবি দেখে খুব ভালো লেগেছে


ভালো থাকবেন
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৩, ২৩:০৭
ধন্যবাদ নীল ব্যধি এত পিছনের একটি পোস্ট দেখে গেলেন বলে । 
আপনি কোন লেখা দেন না কেন বলেন তো ?

No comments:

Post a Comment