Thursday, September 11, 2014

ইউরোপ ভ্রমণ : গন্তব্য সুইডেন ( ৩য় পর্ব )


আমরা যখন জাহাজ থেকে নেমে এলাম তখন অনেককেই দেখলাম ট্রলি ভর্তি করে পানীয় নিয়ে বের হয়ে আসতে । আমাদের দলে কীলের যে ভাবী ছিলেন তিনি বললেন সুইডেনে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণের পর আর মদ কেনা যায় না । কিন্তু জার্মানে এই বাঁধা নেই এবং সুইডেনের চেয়ে দাম কম বলে গটেবরগ এর অনেকেই জাহাজে করে কীল থেকে কিনে নিয়ে আসে। শুরুতেই গটেবরগ বাসীর একটা তথ্য পেলাম। দিনটি ছিল চমৎকার রোদ্রজ্জল । ঘুরতে এসে এমন আবহাওয়া না পেলে নতুন শহর দেখতে কিছুটা হলেও খারাপ লাগতো। কারণ শীতের দেশে যতক্ষণ রোদ থাকে ততক্ষণ বেশ আরাম । সূর্য আড়াল হলেই ঝপ করে আবার ঠাণ্ডা জেঁকে ধরে। জাহাজে থাকতেই কোথায় যাওয়া হবে, কতক্ষণ থাকা যাবে তা ঠিক করে নিয়েছিলো । কারণ আমরা সকাল সাড়ে ১০ টা থেকে বিকাল ৬ টা পর্যন্ত শহর দেখার সুযোগ পাবো ।

Gothenburg , জনসংখ্যার দিক দিয়ে সুইডেনের ২য় বৃহত্তম নগরী ।এর আয়তন ৪৫০ বর্গ কি মি। এর জনসংখ্যা প্রায় ৫২০,৩৭৪( ৩১ ডিসেম্বর ২০১১) ।এটি একটি বন্দর নগরী ।দুটো বিমানবন্দর আছে।এই শহরে দুটো ইউনিভার্সিটি আছে। আছে অনেক দর্শনীয় জায়গা। 
সব জায়গা তো আর দেখা সম্ভব নয় । তাই আমরা এই অল্প সময়ের মধ্যে কয়েকটা জায়গা দেখার সিদ্ধান্ত নিয়ে যাত্রা শুরু করলাম। জায়গাগুলি দেখার জন্য আমরা ট্রামে উঠার সিদ্ধান্ত নিলাম।আমাদের সাথে গিসেন থেকে আসা নেপালিরা এবং মালয়েশিয়ার ছেলেটিও ছিল।ট্রামে উঠতে গিয়ে যে চিন্তা মাথায় এলো আমাদের কাছে সুইডিশ ক্রনার ছিলনা বিধায় তারা আমাদের ট্রামে টিকেট কাটতে দিবে কিনা ইউরোতে সেই নিয়ে। ট্রামে উঠে ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানালেন ইন্টারন্যাশনাল কোন ক্রেডিট কার্ড থাকলে চলবে। আমাদের গিসেনে টিকেট কাটার সিস্টেম ড্রাইভারের ওখানে থাকলেও Gothenburg এ ট্রামের দরজার কাছে মেশিন দেওয়া।সেখানেই টিকেট কাটতে হয় এবং ট্রামে উঠে সেখানেই টিকেট চেক করিয়ে নিতে হয় । না হয় জরিমানা কাটা হয় । আমি আমার জীবনে প্রথম ট্রামে চড়েছি । ট্রামে ডে টিকেট কাটা যায় না বলে পরের স্টপেজে নেমে রাস্তার পাশে ছোট একটি দোকান থেকে সবার জন্য সারাদিনের টিকেট কেটে নেয় হোল। 

এর পরের ট্রামে উঠে আমরা প্রথম বোটানিক্যাল গার্ডেনে গেলাম।এটি Carl Skottsbergs Gata এ অবস্থিত। ওরা বলে Botaniska tradgarden. এটি সুইডেনের বৃহত্তম বোটানিক্যাল গার্ডেন ।এর পাশেই Gothneburg university র বিল্ডিং অবস্থিত। গার্ডেনটির মোট আয়তন ১৭৫ হেক্টর এবং এতে প্রায় ১৪০০ ভিন্ন প্রজাতির গাছ, অর্কিড আছে। খুব সুন্দর একটি জায়গা। কোথাও উচু পাহাড় আবার কোথাও নিচু ঢাল গার্ডেনের সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলেছিল। শীতে ঘাস মরে হলুদ হয়েছিলো এবং গাছে পাতা না থাকায় পুরো সৌন্দর্য মিস করেছি । আমরা প্রায় ঘণ্টা দুয়েক সেখানে ছিলাম । 

তারপর সেখান থেকে আমরা ট্রামে করে চলে এলাম একটা সাইন্স মিউজিয়ামের কাছে। যার নাম Universeum. এটি Södra vägen এ অবস্থিত।এটি একটি পাবলিক বিজ্ঞান কেন্দ্র যা ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে । যেহেতু হাতে সময় কম ছিল তাই ভিতরে আর যাওয়া হয় নি।এর বাহিরে বিশাল ডাইনোসর দেখে বাচ্চারা বেশ খুশি হয়েছিলো। আবার এর পাশের পাহাড় থেকে একটি পাইপের মাধ্যমে পানি প্রবাহিত করে সেই পানির ধারা জমাট বরফের মত কিভাবে হয়ে আছে তা দেখে আমরাও বিস্মিত হলাম । 

সেখান থেকে ট্রামে উঠে আমরা শহরের মার্কেট এলাকায় চলে এলাম। তখন ঘড়ির কাঁটায় আড়াইটা বাজে। সবার খিধে লেগে গিয়েছিলো। একটা টার্কিশ দোকান খুজে আমরা দুপুরের খাবার সেরে নিলাম। তারপর মার্কেট এর ভিতর ঘুরে দেখলাম। তারপর গেলাম Feshkekorka নামক ইনডোর ফিশ মার্কেট দেখতে।এটি Rosenlundsvägen এ অবস্থিত। কিন্তু দুর্ভাগ্য ছুটির দিন থাকায় বন্ধ ছিল। তাই কিছুটা সময় হাতে থাকায় আবার খুব বেশি হাতে না থাকায় আর কোন নতুন জায়গা দেখতে না গিয়ে ট্রামে করে কিছুক্ষণ শহর ঘোরার সিদ্ধান্ত নেওয়া হোল । ট্রামে করে প্রায় ঘণ্টা খানিকের বেশি ঘুরে অনেক দূর গেলাম। মনে হয় শহর ছাড়িয়ে গিয়েছিলাম। একটা জায়গায় ট্রাম লাইন পাহাড়ের ভিতর দিয়ে গিয়েছিলো। ট্রামে করে যাওয়ার সময় এক ঝলক স্টেডিয়ামের দেখা পেলাম। 

আমার এই শহর ঘুরে যেসব অনুভূতি হয়েছিলো তা সংক্ষেপে বলি। ট্রাম লাইন থাকায় কি না জানিনা শহরের রাস্তাগুলোর উপরে তারের ছড়াছড়ি ছিল। তার মাঝখানে মাঝখানে বাতি এবং আরও কি যেন ছিল যা আমার ভালো লাগেনি। কেমন জঞ্জাল মনে হয়েছিলো। এই শহরের একটা জিনিস আমার খুব চোখে লেগেছিল তা হোল রাস্তার পাশে বিল্ডিঙগুলো এমনভাবে তৈরি করা যেন দুই পাশে দেওয়াল উঠিয়ে রেখেছে । প্রায় সব বিল্ডিং একই উচ্চতার বলেই হয়তো এমন লাগছিলো। বিল্ডিংগুলো অনেক প্রাচীন বলে সেগুলোতে বিভিন্ন মূর্তি যুক্ত নকশা দেখেছিলাম। আরও একটা জিনিস খুব চোখে লেগেছিল তা হোল বেশিরভাগ ভবনের ছাদ লাল টালির যা অন্যরকম এক সৌন্দর্য এনে দিয়েছিলো। এবং এক লাইনের সব ভবন একই নকশার। সবগুলো ভবনকে একটা ভবন মনে হচ্ছিলো। কিছু আধুনিক নকশার বাড়িও দেখেছিলাম। শহরটিতে প্রচুর বড় বড় মূর্তি দেখেছি। এবং এই শহরটি পাহাড়ের উপর তৈরি। এই পাহাড়ের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হোল এটি পাথরের তৈরি। শহরে অনেক আফ্রিকান মুসলিম চোখে পড়েছিলো। এছাড়াও বেশ কিছু নাছোড় টাইপের ভিক্ষুক দেখলাম।আর একটা জিনিস ছিল এদের বেশির ভাগ জায়গায় wifi থাকায় সহজেই নেট ব্যবহার করা গিয়েছিলো। 

আমাদের জাহাজে পৌঁছাতে প্রায় সাড়ে ছয়টা বেজে গিয়েছিলো। ততক্ষণে সূর্য তার আলো একটু একটু করে কমিয়ে আনছিল। আমরা জাহাজে ঢুকে একটু ফ্রেশ হয়ে ছাদে চলে এলাম।ছাদ থেকে চারদিকের
চমৎকার কিছু ছবি তুলে সূর্যাস্তের অপেক্ষায় রইলাম। এদিকে প্রচণ্ড বাতাসের জন্য বেশিক্ষণ থাকা কঠিন হয়ে যাচ্ছিল তাই কিছুক্ষণ ভিতরে থেকে গরম হয়ে আবার এসে অপেক্ষা করেত থাকলাম। অবশেষে সেই চমৎকার দৃশ্য দেখার সুযোগ হোল। আমার ক্যামেরার চারজ শেষ হয়ে যাওয়ায় মন মতো সেই দৃশ্য ধরে রাখতে পারিনি। এতসময় অপেক্ষার পর মনে হোল যেন টুপ করেই সূর্যটা ডুবে গেলো।আবার প্রায় ১৪ ঘণ্টার জার্নি শেষে পরদিন সকাল সাড়ে নয়টায় আমরা কীল এসে পৌঁছালাম । শেষ হোল আমাদের সমুদ্র ভ্রমণ এবং সুইডেন দেখা। আমরা সেদিন কীল দেখার সিদ্ধান্ত নিয়ে সেই শহরে থেকে গেলাম। সেই গল্প আগামী পর্বে । 


ট্রাম এবং পাহাড়ের উপর বাড়ি 


গোটেবোরগ ইউনিভার্সিটির ভবন। 


বোটানিক্যাল গার্ডেনে যাওয়ার মুখে। 



গ্রিন হাউজ ।


গার্ডেনের একাংশ ।




শহরের বিল্ডিং । 


মিউজিয়ামের অংশ । 


পানির ধারা বরফ হয়ে আছে। 


মার্কেট এলাকা। 


কবুতর প্রেমীদের জন্য। 


লেকের পানির উপর বরফের আস্তরণ ।



ফিশ মার্কেট ।


দূরে পাথরের পাহাড়। 


জাহাজ থেকে তোলা ছোট দ্বীপের ছবি ।


সূর্যাস্তের ছবি।
৯১ টি মন্তব্য
Chatokpakhi1to6চাতক পাখ ।১২ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৪৩
১ম
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১২ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৪৮
এই পাখিটা উপহার দিলাম। 

Chatokpakhi1to6চাতক পাখ ।১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:১০
এই ছবিটাও কিন্তু সুন্দর হয়েছে  পানির দ্বারা যে বরফ হয়েছে সেটা দেখতে অনেক সুন্দর হয়েছে আর দ্বীপের বাড়িটা নিয়ে আমি কিছু বললাম না , কারন বাড়িটা আমাকে দিয়ে দিয়েছেন আমাকে
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:১৮
আপনার তো তাইলে মহা আনন্দ। বাড়ি পাইলেন, পাখি পাইলেন আর কি চাই । 
আমার পোস্টের জন্য আপনিও অপেক্ষা করলেন বলে ধন্যবাদ ।
rodela2012ঘাস ফুল১২ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৫১
আপা চোখ বুলিয়ে গেলাম। তবে আসছি পরে। একটু বের হচ্ছি। আশা করি পাব আপনাকে। ভালো থাকবেন।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:০২
ঠিক আছে সময় করে আবার আসবেন । আমি থাকতে পারবো আশা করি ।
Spellbuinderঅজানা পথিক১২ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৫৩
আহ! ঘুরে এলাম বিনে পয়সায়।  ভালো লাগলো। 
কবে নিজের টাকায় যাবো। কবে নিজের কিছু করবো। 
দোয়া করবেন। শুভেচ্ছা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:০৪
ইনশয়াল্লাহ , ভাগ্যে রাখলে ঘুরে আসতে পারবেন । দোয়া করে দিলাম ।
shahidulhaque77শাহিদুল হক১২ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৫৩
এই পোস্ট নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। অসাধারন আর চমৎকার ছবি। সেখানে না গিয়েও আপনার ছবির কল্যাণে দেখতে পাচ্ছি। নব-বর্ষের আগাম শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকবেন।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:২৩
যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি আমার চোখে দেখাটা আপনাদের কাছে তুলে ধরার । তার সাথে সঠিক তথ্য তুলে ধরার । 
আপনাকে এই পোস্টে পেয়ে খুব ভালো লাগলো । 
আপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাই ।
fardoushaফেরদৌসা১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:০৩
বাহ জেসমিন আপা দেখি খুব ভাল বর্ণনা দিতে পারেন। 

আমার এত কিছু মনে থাকেনা  

আপনার সাথে ঘুরে দেখে এলাম অনেক কিছু। 

ছবিও বর্ণনা চমৎকার
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:২৫
নতুন জায়গায় গিয়েছি বলেই হয়তো আনন্দে অনেক কিছু মনে রেখেছি । 
আমিও খুব ভালো মনে রাখতে পারি না । 
ঘুরে আসার জন্য ধন্যবাদ জানাই । 
meghneelমেঘনীল১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:০৩
সুন্দর কিছু ছবি। শুভেচ্ছা আপা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:২৮
ধন্যবাদ মেঘনীল । শুভেচ্ছা নিবেন ।
sularyআলভী১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:০৯
অনেক অপেক্ষার পর আমার শেষ সময়ে আপনার পোষ্ট হাজির! সুইডেন এর (Gothenburg )শহর যেন তিলত্তমা শহর। খুবই মনোরম যা দেখে মুগ্ধ না হয়ে পারলাম না। আপনার এই দূর্লভ ভ্রমণ কাহিনী আমাদের সাথে শেযার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু......

lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৩০
আমি নিজেও অনেকক্ষণ অপেক্ষায় ছিলাম পোস্ট দিয়ে । 
আপনার আন্তরিক মন্তব্য আরও লিখতে উৎসাহ যোগায় । 
শুভ রাত্রি ।
AhmedRabbaniআহমেদ রব্বানী১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:০৯
চমৎকার পোস্ট।ধন্যবাদ আপা।

lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৩৫
আপনাকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা রইলো । ভালো থাকবেন ।
neelsadhuনীল সাধু১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:২৬
বেশ কিছু ভ্রমন সংক্রান্ত পোষ্টের কল্যাণে সত্যি সত্যি ইউরোপ দেখা হয়ে যাচ্ছে। 
গ্রেট!! 
নাইস পোষ্ট। 

শুভেচ্ছা জেসমিন 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৩৭
শুভেচ্ছা নীল ভাই । 
সাথে থেকে প্রেরণা দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। 
নিজের দেখাটুকু অন্যের সাথে শেয়ার করতে আমার বেশ লাগছে ।
neelsadhuনীল সাধু১৩ এপ্রিল ২০১৩, ১৩:০৩
muktomon71মুক্তমন ৭১১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:২৯
শুভেচ্ছা আপা ।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৩৭
আপনাকেও শুভেচ্ছা ।
KohiNoorমেজদা১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৪২
ছবি সাথে বিবরন একেবারে ইউরোপে নিয়ে যায়। ভাল লাগলো জেসমিন। 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৪৫
উপহারের জন্য ধন্যবাদ । বিশেষ করে নকশী পিঠার জন্য । আমি তা ভালা পাই । 
Shimi12ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৪৭
জেসমিন তোমার অসাধারন আর চমৎকার সব ছবি গুলো দেখে তো আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। শুভ নব বর্ষের শুভেচ্ছার সাথে আমার মুগ্ধতাো রেখে গেলাম।
Shimi12ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী)১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৪৯
এইটা হল আমার গোলাপ গাছের নুতন ফুটা ফুলের শুভেচ্ছা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৫০
এমন ফ্রেশ উপহার পেয়ে মনটা আনন্দে ভরে উঠলো । অনেক ধন্যবাদ আপু।
narunabdনাসরিন চৌধুরী১২ এপ্রিল ২০১৩, ২৩:৫২
জেসমিন অসাধারন লেগেছে তোমার--ছবিগুলো।তোমার ছবি তোলার হাত তো বেশ ভাল।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:০০
তার মানে কি লেখা পড় নি ? 
এমন সব সুন্দর জায়গার ছবি তাদের যোগ্যতায় সুন্দর হয়েছে। আমার খুব একটা হাত ছিল না । তবে উৎসাহ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ । তোমাদের ভালো লাগলো বলে পরিশ্রম কিছুটা সারথক ।
narunabdনাসরিন চৌধুরী১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:০৭
না বন্ধু লেখাটা যত্ন করে পড়বো।তাড়াহুড়ো করে পড়বো না।আর আমার পোষ্টের মন্তব্যর উত্তর দিচ্ছি---তাই কারন।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:৩৮
মজা করেছিলাম । সময় হলে পড়ে নিও । সময় দাও তোমার পোস্টে।
asrafulkabirআশরাফুল কবীর১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:০৫
Gothenburg , জনসংখ্যার দিক দিয়ে সুইডেনের ২য় বৃহত্তম নগরী ।এর আয়তন ৪৫০ বর্গ কি মি। এর জনসংখ্যা প্রায় ৫২০,৩৭৪( ৩১ ডিসেম্বর ২০১১) ।এটি একটি বন্দর নগরী ।দুটো বিমানবন্দর আছে।এই শহরে দুটো ইউনিভার্সিটি আছে। আছে অনেক দর্শনীয় জায়গা।  

#দারুন কিছু বর্ণনা আর সাথে নান্দনিক কিছু ছবি, আর কিছু চাই কি...? বোধ হয় না...শুভেচ্ছা আপনাকে লুৎফুন নাহার জেসমিন দারুন পোস্ট দিয়ে আমাদের সকলকে Gothenburg ঘুরিয়ে নিয়ে আসার জন্য, অভিনন্দন 

আবার প্রায় ১৪ ঘণ্টার জার্নি শেষে পরদিন সকাল সাড়ে নয়টায় আমরা কীল এসে পৌঁছালাম । শেষ হোল আমাদের সমুদ্র ভ্রমণ এবং সুইডেন দেখা। আমরা সেদিন কীল দেখার সিদ্ধান্ত নিয়ে সেই শহরে থেকে গেলাম। সেই গল্প আগামী পর্বে । 

#আমরা সকলেই ধৈর্য্য নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম কখন আবার ভ্রমণে বের হবো, ভঅল থাকুন সবসময়
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:৪০
আমি ছবি আর বর্ণনা দিয়ে যেমন পোস্টটি সমৃদ্ধ করতে চেয়েছি তেমনি আপনি সুন্দর একটি মন্তব্য দিয়ে সার্থক করে তুললেন । 
পাশে থাকেন । অচিরেই পরের পর্ব চলে আসবে। 
ভালো থাকবেন। 
nurunnahar13দিনের আলো১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:০৮
ঘুরতে এসে এমন আবহাওয়া না পেলে নতুন শহর দেখতে কিছুটা হলেও খারাপ লাগতো। কারণ শীতের দেশে যতক্ষণ রোদ থাকে ততক্ষণ বেশ আরাম । ..........এই কথাটা একদম সত্য আপা....। আপা আপনি খুব সন্দর ছবির পোস্ট দেন…… যা দেখার মত। সবই সুন্দর তবে কবুতর, সূর্যাস্ত, আর মিউজিয়াম এর ছবিগুলো বেশী সুন্দর। শুভকামনা জানবেন
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:৪২
আসলে দেশগুলো এত সুন্দর আর সাজানো যা তুলি তাই দেখতে ভালো লাগে। নতুন কিছু দেখার মধ্যে ভালো লাগাও কাজ করে । তোমার বিশেষ কয়েকটা ছবি ভালো লাগলো জেনে আরও ভালো লাগলো। 
ভালো থেকো আপুনি ।
nurunnahar13দিনের আলো১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:০৯
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:৪৪
চমৎকার ফুল। অনেক ধন্যবাদ ।
MatirMoynaমাটিরময়না১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:১৬
খুব সুন্দর-- সুর্যাস্তটা মনটা কেড়ে নিল--

শুভেচ্ছা আপা।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:৪৬
সূর্যাস্তের ছবি ভালো লাগলো জেনে খুশি হলাম । কিন্তু আমার ক্যামেরার চার্জ শেষ হয়ে যাওয়ায় এবং আমি দক্ষ না হওয়ায় মন মতো তুলতে পারিনি। 
কি খবর ?
baganbilas1207কামরুন্নাহার১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:১৬
অসাধারন বর্ণনার সাথে দারুন কিছু ছবি।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা তোমার জন্য।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:৪৭
অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাদের ভ্রমণ রানী কে দেখতে পেলাম বলে। আপুর মত কি আর লিখতে পারি? 
আর ছবির কথা নাইবা বললাম । 
ভালো থাকবেন আপু ।
rodela2012ঘাস ফুল১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:২১
এমনভাবে বর্ণনা করেছেন যেন আমি সশরীরে উপস্থিত ছিলাম। সুইডেনের ব্যাপারে অনেক অজানা ব্যাপার জানাল হল। তবে বোটানিক্যাল গার্ডেন দেখে খুব মায়া লাগলো। ঠাণ্ডায় সমস্ত পাতা ঝড়ে গেছে। বাড়িঘরগুলো আপনার কাছে মনে হয়েছে রাস্তার দু'ধারে দেয়াল দেয়া। এটা খুব ভালো বলছেন। আপনার এই কথার সাথে আমিও একমত। লন্ডনেও একই অবস্থা। সবগুলো ছবিই খুব ভালো লাগলো। তবে সূর্যাস্তের ছবিটা আমার মন কেড়েছে। ধন্যবাদ আপা আপনার চমৎকার ভ্রমণ কাহিনী আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:৫১
আমি লেখায় যা বলেছি আপনি মন্তব্যে তা আরও সুন্দর করে বললেন । আমি একটু বিস্তারিতই বর্ণনা করতে চেয়েছিলাম যাতে পুরোটা মজা পাওয়া যায় ।আমাদের গিসেনের চেয়ে সুইডেনের এই শহর বেশ ভিন্ন ছিল। তাই পার্থক্যগুলো চোখে পড়েছে । 
ধন্যবাদ ঘাস ফুল ভাইকে আবারো পাশে থাকলেন বলে।
shuddhooশারদ শিশির১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:৩৫
 বর্ণনা পড়লামনা।শুধু ছবিগুলো দেখে গেলাম।  বেসম্ভব ভাল 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০১:১৭
আপনার ভালো লাগলো জেনে খুশি হলাম। নিয়মিত ওষুধ খাবেন। আগে শরীর তারপর অন্য কিছু।
shuddhooশারদ শিশির১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০৮:০৩
Kalpurush789কাজী আনোয়ার হোসেন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:৪৩
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০১:১৮
১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০০:৫১
অনেক ভাল লাগলো, নববর্ষের শুভেচ্ছা!
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০১:২০
আপানকেও নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাই । ভালো থাকবেন ।
KohiNoorমেজদা১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০১:১০
 

তোমার আর নাসরিনের জন্য পাঠাইলাম।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০১:২২
দুইজন তো থাকি দুই জায়গায়। আবার দিলেন তিনটা । আচ্ছা ঠিক আছে দুই বোন নাহয় ভাগ করে নিমু। অনেক ধন্যবাদ মেজদা । আপনার জন্য কিভাবে রাঁধতে হবে বলেন ?
KohiNoorমেজদা১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০২:১৪
তোমরা খেলাই আমি খুশী। শান্তিতে থাক, সুখে থাক, এই কামনা 
narunabdনাসরিন চৌধুরী১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০২:১৬
জেসমিন আমার বাড়িতেও একই কান্ড করেছে----মেজদা-৩ মাছ দুজনে ভাগ-পরে বলে কি আমি ৩টাই রাখব কিন্তু রান্না করে তোমাকে তোমার ভাগ পাঠাবো।
KohiNoorমেজদা১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০৩:১৯
শুভ রাত্রী 
Rjamilরশীদ জামীল১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৩২
পাশে পাশে ঘুছি। বোটানিক্যাল গার্ডেন থেকে নিয়ে ফিশ মার্কেট পর্যন্ত।
ভাল কথা, ফিশ মার্কেটে কি মাছ পাওয়া যায়  
জানতে চাইলাম কারণ, একেক দেশের একেক নিয়ম।
সেদেশের কোন নিয়ম কে জানে 
salahuddinsiteসালাহ্ আদ-দীন১৪ এপ্রিল ২০১৩, ২১:২৬
জামিল ভাই এদেশের ফিস মার্কেট গুলোতে মাছ পাওয়া যায় না। একবার জিজ্ঞেস করেছিলাম তবে লোক টা আমার দিকে এমন ভাবে থাকাল যে এর চৌদ্দ গোষ্ঠীর কেউ মাছ দেখেনি। তবে ফিস পাওয়া যায়।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২১:০৬
আমার উত্তর সালাহ- আদ -দ্বীন দিয়ে দিল । 
salahuddinsiteসালাহ্ আদ-দীন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০৬:০৯
এবারের পর্ব অনেক ভাল হয়েছে। তথ্য বহুল লেখা। সেই সাথে ছবি। সংগ্রহে রাখার মত পোষ্ট। 
আচ্ছা ওরা কি অ্যামেরিকান এক্সপ্রেস'ও (ক্রেডিট কার্ড) নেয় না? তবে আমার অবিজ্ঞতা থেকে বলছি, জার্মান ক্রেডিট কার্ড নিতে গেলে অনেক সময় রিসেপ্সন ক্রাশ হয়ে যায় তাই অনেকেই জার্মান কার্ড নিতে চায়না। 
চালিয়ে যাও। সাথেই আছি। ভ্রমণ পোষ্ট আমার সবচেয়ে প্রিয়।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২১:১৬
তা তো জানি না তবে পলাশরা যে কার্ড ইউজ করেছিলো তা ইন্টারন্যাশনালই ছিল। সম্ভবত মাস্টার কার্ড। 
তোমার এই পোস্ট ভালো লাগলো জেনে আমারও খুব ভালো লাগলো। আর একটা পর্ব দিয়েই ইতি টানবো। তারপর জুনের দিকে ইটালি যাওয়ার ইচ্ছে আছে। তখন আবার আসবে ভ্রমণ পোস্ট । 
aihena039আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০৮:০৩
পানির ধারা বরফ হয়ে যাওয়ার দৃশ্যটি ব্যতিক্রমী লাগলো। ওখানে তাপমাত্রা নিশ্চয় হিমাঙ্কের অনেক নিচে। অন্যান্য ছবিগুলোও চমৎকার। বর্ণনা ও ছবি মিলিয়ে এক নতুন অভিজ্ঞতার সন্ধান দিলেন, বোন জেসমিন। ধন্যবাদ। বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২১:২৭
তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নীচে সেদিন ছিল না । কিন্তু কিভাবে যেন জমিয়ে রেখেছিলো। ঠিক জানি না । তবে তাপমাত্রা ৫/৬ এর বেশিও ছিল না । 
সরি অনেক দেরি করে উত্তর দিলাম । ভালো থাকবেন ।
kamaluddinকামাল উদ্দিন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০৮:৩০
পানির ধারা বরফ হয়ে আছে, এটা কি কৃত্রিম না বাস্তব ?
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২১:৫৫
ঠিক জানি না । কারণ সেখানে অন্য জায়গার পানির উপর বরফের আস্তরণ থাকলেও একেবারে জমাট ছিল না কিন্তু পানির ধারা একেবারে জমাট ছিল । ধারণা করেছি হয়তো কোন কৃত্রিম ব্যবস্থা ছিল ।
Maeenমাঈনউদ্দিন মইনুল১৩ এপ্রিল ২০১৩, ০৯:৩৪
চমৎকার ছবি ও সাবলীল বর্ণনায় সুইডেন দেখলাম জেসমিন আপার লেখনিতে। অসাধারণ।
আগেই বলেছি, দূরদেশের ছবি আমাকে খুব আকর্ষণ করে। প্রাচীন হলে আরও বেশি।
ছবিতে অনেক কিছু দেখার চেষ্টা করি।
আপনার দেওয়া ছবিগুলোও অনেক তথ্যপূর্ণ। 

ভালো লেগেছে সব মিলিয়ে! 
অপেক্ষায় থাকলাম পরের লেখার।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:২২
আপনার জন্য তাহলে বেশি বেশি বিদেশী ছবির ব্যবস্থা করবো । খালি দোয়া কইরেন বরের পকেট যেন ভরা থাকে। 
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো ।
Rabbaniরব্বানী চৌধুরী১৩ এপ্রিল ২০১৩, ১০:৩৪
সুইডেনের নানান বর্ণনা, ভ্রমন কাহিনী ছবি সব মিলিয়ে চমৎকার পোষ্ট, ছবিগুলি দেখে ইউরোপের প্রকৃতি বিশেষ করে আবহাওয়া ও বৃক্ষ গুলি নিয়ে ভালো একটা ধারণা পাওয়া যাচ্ছে। আর পোষ্টগুলি আপনার জীবনে একটি স-চিত্র ডাইরী হিসাবে থেকে যাবে। 

বাংলা নব বর্ষের শুভেচ্ছা জানবেন। ভালো থাকবেন।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:২৪
খুব ভালো বলেছেন এটি আমার জীবনের সচিত্র ডাইরি হয়ে থাকবে। 
নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইলো ।
narunabdনাসরিন চৌধুরী১৩ এপ্রিল ২০১৩, ১২:৩৫
পড়লাম খুব যত্ন করে।এজন্যই বলি এত সুন্দর করে গুছিয়ে আমি জীবনেও লিখতে পারবো না---রাস্তার মধ্যে তারের ছড়াছড়ি মানে বাংলাদেশের মতো রাস্তার উপর দিয়ে ইলেকট্রিক লাইন নেয়া???????নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:২৭
তুমি আবার যত্ন করে পড়লে কৃতজ্ঞতা । আমি ঠিক জানি না বিদ্যুতের লাইন কি না । হবে হয়তো । এবং ট্রাম চলার তার থাকতে পারে। 
ভালোবাসা রইলো । 
narunabdনাসরিন চৌধুরী১৩ এপ্রিল ২০১৩, ১২:৩৬
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৪ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৪৭
মালাগুলো হাতে নিয়ে ঘ্রাণ নিতে ইচ্ছে করছে । অনেক ধন্যবাদ নাসরিন ।
eusufzaiক্যামেরাম্যান১৩ এপ্রিল ২০১৩, ১৩:০২
আমি ১৯৮৯ সালে কয়েক মাসের জন্য সুইডেন গিয়েছিলাম্র। ষ্টেশনের কাছেই দেখতাম লাল রঙের এক বিশাল শিপ দাড়িয়ে থাকে, ওটাতে সরাসরি গাড়ী নিয়ে ঢোকা যেতো। ঐ শিপ যেতো ফিনল্যান্ড। আমার খূব ইচ্ছা ছিলো সমূদ্র ভ্রমণের, কিন্তু টাকা বাচাতে যেয়ে সেটা আর করা হয়নি। এখন খূব আফসোস হয় ...

পরের পর্বের অপেক্ষায় ...
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৪ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৪২
কি আর করবেন সব আল্লাহর ইচ্ছা। তবে সত্যি এ এক দারুণ অভিজ্ঞতা। আবার কখনো সুযোগ পেলে মিস করবেন না । 
খুব তাড়াতাড়ি পরের পর্ব নিয়ে আসবো। 
ভালো থাকবেন ।
kmabdulmuminকে এম আব্দুল মোমিন১৩ এপ্রিল ২০১৩, ২০:০৬
অত্যন্ত আকর্ষণীয় ও হৃদয়গ্রাহী বর্ণনা সেই সাথে নিপুণ চিত্রের পরিবেশনা মনে দাগ কেটে রইল। নববর্ষের শুভেচ্ছা জানবেন।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৪ এপ্রিল ২০১৩, ০২:৩২
আপনার মত একজন গুণী মানুষ যখন এমন আন্তরিক মন্তব্য করে তখন আমার পরিশ্রম সার্থক । 
অনেক অনেক ভালো লাগলো আপনাকে পেয়ে ।
sularyআলভী১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২১:৪৪
অনেক ভালো লাগার পোষ্ট আর একবার ভিজিট করে গেলাম আপু। গত দু’দিন আপনাকে ব্লগে পাইনি আপু...।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২১:৫৩
কিছু কেনাকাটা আর পহেলা বৈশাখের আয়োজন নিয়ে গত দুই দিন বেশ ব্যস্ত ছিলাম । আপনাকে আবারো ধন্যবাদ আমার পোস্টে আসার জন্য । পরের পর্ব কাল পরশু দিয়ে দিব ।
sularyআলভী১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:০৫
সে পর্যন্ত অপেক্ষায় রইলাম......।
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:০৯
meherajsarmin1পাহাড়ী১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:১০
এই তাহলে গ্রীন হাউজ ! বেশি সুন্দর 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:১০
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:১২
গ্রিন হাউজের ভিতরের ছবি । ভালো লাগলো তোমাকে দেখে । ভালবাসাসহ শুভেচ্ছা রইলো । 
vuterachorভূতের আছড়১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:১৩
+++ সুপার প্লাস দিলাম এই পোষ্টে। 
অসাধারণ ভ্রমণ বর্ণনা ও ছবি। 

ভ্রমণ পোষ্টের সাথে যদি পাঠক ভ্রমণ করতে পারে তবেই সার্থক। 
আমি পোষ্টের পড়ে মনের চোখে ভ্রমণ করতে পেরেছি। 

শুভেচ্ছা এন্ড শুভ কামনা
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:১৮
ওরে এত বড় প্রশংসা পেলে আর কি লাগে। পরের পর্ব লিখতে এখনই নেমে পড়ছি। 
আমি সেটাই মনে রেখে লেখার চেষ্টা করলাম যাতে পাঠকেরও মনে হয় সে ঘুরে বেড়াচ্ছে । 
ভালো লাগলো আবার এসে পুরোটা পড়ে মূল্যায়ন করলেন বলে । 
আপনার জন্যও অনেক শুভকামনা ।
vuterachorভূতের আছড়১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:২৫
আসলে লেখায় যদি মমতা থাকে। 
সেটা পাঠককে ছুঁয়ে যাবেই। 

এভাবেই চলুন ভ্রমণ কাহিনী
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:২৮
ভালো বলেছেন। 
আপনার ভাইজানের পকেটে পয়সা থাকলে আরও কয়েকটা ভ্রমণ চলবে। 
দোয়া কইরেন ।
vuterachorভূতের আছড়১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৩১
গাছ বাঁচায়ে ফল খাবেন। 
ভাইজানের পকেট বাঁচিয়ে ভ্রমণ কল্যাণকর 
lnjesminলুৎফুন নাহার জেসমিন১৫ এপ্রিল ২০১৩, ২২:৪১
সে আর বলতে। 
জুনের দিকে ইটালি অথবা সুইজারল্যান্ড যাওয়ার প্ল্যান করা হচ্ছে । বাকিটা আল্লাহর ইচ্ছা ।

No comments:

Post a Comment